রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
নরসিংদীর রায়পুরায় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে প্রদর্শনীর কৃষি উপকরণ ও জমি পরিচর্যার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী কৃষকদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে গত ৬ ফেব্রুয়ারি কৈফিয়ত চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে ভুল হয়েছে দাবি করে ভুক্তভোগীদের টাকা ফেরত দেবেন বলে জানিয়েছেন আবুল কালাম আজাদ।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উন্নত জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণ এবং তেলবীজ ফসলের উৎপাদন বাড়াতে রাজস্ব অর্থায়নে পৌরসভা ব্লকে কৃষক ইদু মিয়া, ফরিদ মিয়া, আরিফ উদ্দিন আহম্মেদ ও বেবী নাজনীনের নামে ‘সরিষার একক প্রদর্শনী’ দেওয়া হয়। এই প্রদর্শনী খেতের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ।
সুবিধাভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. সোহেল রানা গত ৬ ফেব্রুয়ারি পৌর এলাকার ওই ব্লক পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখতে পান, চারজনের কারও জমিতে নেই সরিষার প্রদর্শনী। এরপর খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, প্রদর্শনীর বীজ, সারসহ বিভিন্ন উপকরণ ও জমিতে পরিচর্যা বাবদ জনপ্রতি আড়াই হাজার টাকা করে কৃষকদের দেওয়ার কথা থাকলেও, দেওয়া হয়নি। পরে তাঁরা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদের কাছে কৈফিয়ত চেয়ে চিঠি দেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রথম উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।
পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ভুল হয়েছে। কৃষকদের বিকাশ নম্বর আমার কাছে ছিল না। তাঁদের টাকা দিয়ে দেব। আর এমন হবে না।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘প্রদর্শনী বাবদ উপকরণ ও টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ওই কর্মকর্তার কাছে কৈফিয়ত চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। জবাব পেলে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর রায়পুরায় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে প্রদর্শনীর কৃষি উপকরণ ও জমি পরিচর্যার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী কৃষকদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে গত ৬ ফেব্রুয়ারি কৈফিয়ত চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তবে ভুল হয়েছে দাবি করে ভুক্তভোগীদের টাকা ফেরত দেবেন বলে জানিয়েছেন আবুল কালাম আজাদ।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উন্নত জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণ এবং তেলবীজ ফসলের উৎপাদন বাড়াতে রাজস্ব অর্থায়নে পৌরসভা ব্লকে কৃষক ইদু মিয়া, ফরিদ মিয়া, আরিফ উদ্দিন আহম্মেদ ও বেবী নাজনীনের নামে ‘সরিষার একক প্রদর্শনী’ দেওয়া হয়। এই প্রদর্শনী খেতের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ।
সুবিধাভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. সোহেল রানা গত ৬ ফেব্রুয়ারি পৌর এলাকার ওই ব্লক পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখতে পান, চারজনের কারও জমিতে নেই সরিষার প্রদর্শনী। এরপর খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, প্রদর্শনীর বীজ, সারসহ বিভিন্ন উপকরণ ও জমিতে পরিচর্যা বাবদ জনপ্রতি আড়াই হাজার টাকা করে কৃষকদের দেওয়ার কথা থাকলেও, দেওয়া হয়নি। পরে তাঁরা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদের কাছে কৈফিয়ত চেয়ে চিঠি দেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রথম উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।
পরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ভুল হয়েছে। কৃষকদের বিকাশ নম্বর আমার কাছে ছিল না। তাঁদের টাকা দিয়ে দেব। আর এমন হবে না।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘প্রদর্শনী বাবদ উপকরণ ও টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ওই কর্মকর্তার কাছে কৈফিয়ত চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। জবাব পেলে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে