নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া সিন্ডিকেটের মূল হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) একটি টিম তাদের গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মো. ইকবাল হোসেন (৪২), রমিজ মৃধা (৩০), মো. নজরুল ইসলাম (৫০) ও মো. মোদাচ্ছের হোসেন। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, ব্যাটারি, ইনভিজিবল ব্লুটুথ কিট, ভিআইপি স্মার্ট ডিভাইস, নগদ টাকা, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রথম ধাপের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ও সমাধান জব্দ করা হয়।
র্যাবের কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে প্রতারক চক্রগুলো আবারও সক্রিয় হয়েছে। আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের মাধ্যমে এসব চক্র জালিয়াতি করলেও বর্তমানে সুকৌশলে হিডেন স্পাই ওয়্যারলেস কিট ব্যবহার করে সরকারি ও বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি করে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাবের কমান্ডার বলেন, ‘বিদেশ থেকে আনা এই ডিজিটাল ডিভাইসগুলো মূলত দুটি অংশে বিভক্ত। ডিভাইসটির একটি অংশ ইয়ার পিস। সেটি তারা পরীক্ষার্থীদের কানে বা অন্যান্য স্থানে সেট করে দেয়। অটোমেটিক কল রিসিভ হওয়া সিম লাগানো অপর অংশটি শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে তাদের পরীক্ষার হলে প্রবেশ করানো হতো। পরে পরীক্ষার্থীরা নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ছবি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে তাদের কাছে পাঠাত। চক্রটি প্রশ্নপত্রের উত্তর দেওয়ার জন্য পূর্ব থেকেই মেধাবীদের সমন্বয়ে একটি টিম প্রস্তুত রাখত। চক্রের সদস্যরা পরীক্ষার হল থেকে পাঠানো প্রশ্নপত্রের উত্তরসমূহ মেধাবীদের সমন্বয়ে গঠিত টিমের মাধ্যমে খুঁজে বের করে চুক্তিবদ্ধ পরীক্ষার্থীদের বলে দিত।’
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক জানান, প্রথমে তারা বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে। পরবর্তী সময়ে ওই নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার স্থান ও পরীক্ষার গার্ড সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে। এ সময় চক্রের অন্য সদস্যরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সরকারি-বেসরকারি চাকরিপ্রত্যাশীদের খুঁজে বের করে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার বিনিময়ে পরীক্ষায় পাস ও চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নিশ্চয়তার মাধ্যমে তাদের প্রলোভন দেখাত।
খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, ‘আগ্রহী পরীক্ষার্থীদের ডিজিটাল ডিভাইস দিয়ে এবং এর ব্যবহারবিধি প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রাথমিকভাবে ১ থেকে ২ দুই লাখ টাকা জামানত হিসেবে গ্রহণ করত। অবশিষ্ট টাকা চাকরি পাওয়ার পরে পরিশোধ করবে মর্মে চুক্তি করত। এরা প্রতিবছর ২৫ থেকে ৩০ জনের সঙ্গে চুক্তি করত। এর মধ্যে তিন থেকে চারজন টিকত। তাদের কাছ থেকেই অর্থ আদায় করত। এভাবে তারা বিগত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।’
চক্রটির মূল হোতা ইকবাল হোসেন সম্পর্কে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, ২০০৮ সালে নিজে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান ইকবাল। ২০১৫ সালে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী আলতাফ হোসেন নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। সেই সূত্রে আলতাফের কাছ থেকে সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা নিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার বিষয়টি রপ্ত করেন তিনি। পরে করোনা মহামারির সময় আলতাফ হোসেন মারা গেলে গ্রেপ্তার ইকবাল হোসেন প্রতারক চক্রটি পরিচালনা করা শুরু করেন। তাঁর বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা ও বেশ কয়েকটি সাধারণ ডায়েরি রয়েছে।
খন্দকার আল মঈন জানান, গ্রেপ্তার রমিজ এই প্রতারক চক্রের অন্যতম সহযোগী এবং একটি হত্যা মামলার পলাতক আসামি। বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। চক্রের ডিজিটাল অংশটি পরিচালনা করতেন তিনি। গ্রেপ্তারকৃত নজরুল ১৯৯৪ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তরে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের প্রতারক ইকবাল ও রমিজের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেন। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার সময়, স্থান ও পরীক্ষায় গার্ড খুঁজে বের করার দায়িত্ব পালন করতেন। যারা প্রশ্ন সমাধান করে, তারাও রমিজের পরিচিত।
অন্যদিকে, মোদাচ্ছের মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার সমাজসেবা কার্যালয় থেকে সমাজসেবা কর্মী হিসেবে ২০১৯ সালে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ইকবালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন। এই চক্রে তিনি সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের খুঁজে বের করে প্রতারক ইকবাল ও প্রতারক রমিজের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেন।
গ্রেপ্তার ব্য্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া সিন্ডিকেটের মূল হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) একটি টিম তাদের গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মো. ইকবাল হোসেন (৪২), রমিজ মৃধা (৩০), মো. নজরুল ইসলাম (৫০) ও মো. মোদাচ্ছের হোসেন। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, ব্যাটারি, ইনভিজিবল ব্লুটুথ কিট, ভিআইপি স্মার্ট ডিভাইস, নগদ টাকা, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রথম ধাপের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ও সমাধান জব্দ করা হয়।
র্যাবের কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে প্রতারক চক্রগুলো আবারও সক্রিয় হয়েছে। আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের মাধ্যমে এসব চক্র জালিয়াতি করলেও বর্তমানে সুকৌশলে হিডেন স্পাই ওয়্যারলেস কিট ব্যবহার করে সরকারি ও বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি করে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাবের কমান্ডার বলেন, ‘বিদেশ থেকে আনা এই ডিজিটাল ডিভাইসগুলো মূলত দুটি অংশে বিভক্ত। ডিভাইসটির একটি অংশ ইয়ার পিস। সেটি তারা পরীক্ষার্থীদের কানে বা অন্যান্য স্থানে সেট করে দেয়। অটোমেটিক কল রিসিভ হওয়া সিম লাগানো অপর অংশটি শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে তাদের পরীক্ষার হলে প্রবেশ করানো হতো। পরে পরীক্ষার্থীরা নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ছবি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে তাদের কাছে পাঠাত। চক্রটি প্রশ্নপত্রের উত্তর দেওয়ার জন্য পূর্ব থেকেই মেধাবীদের সমন্বয়ে একটি টিম প্রস্তুত রাখত। চক্রের সদস্যরা পরীক্ষার হল থেকে পাঠানো প্রশ্নপত্রের উত্তরসমূহ মেধাবীদের সমন্বয়ে গঠিত টিমের মাধ্যমে খুঁজে বের করে চুক্তিবদ্ধ পরীক্ষার্থীদের বলে দিত।’
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক জানান, প্রথমে তারা বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে। পরবর্তী সময়ে ওই নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার স্থান ও পরীক্ষার গার্ড সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে। এ সময় চক্রের অন্য সদস্যরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সরকারি-বেসরকারি চাকরিপ্রত্যাশীদের খুঁজে বের করে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার বিনিময়ে পরীক্ষায় পাস ও চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নিশ্চয়তার মাধ্যমে তাদের প্রলোভন দেখাত।
খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, ‘আগ্রহী পরীক্ষার্থীদের ডিজিটাল ডিভাইস দিয়ে এবং এর ব্যবহারবিধি প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রাথমিকভাবে ১ থেকে ২ দুই লাখ টাকা জামানত হিসেবে গ্রহণ করত। অবশিষ্ট টাকা চাকরি পাওয়ার পরে পরিশোধ করবে মর্মে চুক্তি করত। এরা প্রতিবছর ২৫ থেকে ৩০ জনের সঙ্গে চুক্তি করত। এর মধ্যে তিন থেকে চারজন টিকত। তাদের কাছ থেকেই অর্থ আদায় করত। এভাবে তারা বিগত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।’
চক্রটির মূল হোতা ইকবাল হোসেন সম্পর্কে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, ২০০৮ সালে নিজে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান ইকবাল। ২০১৫ সালে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী আলতাফ হোসেন নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। সেই সূত্রে আলতাফের কাছ থেকে সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা নিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার বিষয়টি রপ্ত করেন তিনি। পরে করোনা মহামারির সময় আলতাফ হোসেন মারা গেলে গ্রেপ্তার ইকবাল হোসেন প্রতারক চক্রটি পরিচালনা করা শুরু করেন। তাঁর বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা ও বেশ কয়েকটি সাধারণ ডায়েরি রয়েছে।
খন্দকার আল মঈন জানান, গ্রেপ্তার রমিজ এই প্রতারক চক্রের অন্যতম সহযোগী এবং একটি হত্যা মামলার পলাতক আসামি। বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। চক্রের ডিজিটাল অংশটি পরিচালনা করতেন তিনি। গ্রেপ্তারকৃত নজরুল ১৯৯৪ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তরে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের প্রতারক ইকবাল ও রমিজের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেন। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার সময়, স্থান ও পরীক্ষায় গার্ড খুঁজে বের করার দায়িত্ব পালন করতেন। যারা প্রশ্ন সমাধান করে, তারাও রমিজের পরিচিত।
অন্যদিকে, মোদাচ্ছের মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার সমাজসেবা কার্যালয় থেকে সমাজসেবা কর্মী হিসেবে ২০১৯ সালে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ইকবালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন। এই চক্রে তিনি সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের খুঁজে বের করে প্রতারক ইকবাল ও প্রতারক রমিজের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেন।
গ্রেপ্তার ব্য্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া সিন্ডিকেটের মূল হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) একটি টিম তাদের গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মো. ইকবাল হোসেন (৪২), রমিজ মৃধা (৩০), মো. নজরুল ইসলাম (৫০) ও মো. মোদাচ্ছের হোসেন। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, ব্যাটারি, ইনভিজিবল ব্লুটুথ কিট, ভিআইপি স্মার্ট ডিভাইস, নগদ টাকা, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রথম ধাপের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ও সমাধান জব্দ করা হয়।
র্যাবের কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে প্রতারক চক্রগুলো আবারও সক্রিয় হয়েছে। আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের মাধ্যমে এসব চক্র জালিয়াতি করলেও বর্তমানে সুকৌশলে হিডেন স্পাই ওয়্যারলেস কিট ব্যবহার করে সরকারি ও বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি করে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাবের কমান্ডার বলেন, ‘বিদেশ থেকে আনা এই ডিজিটাল ডিভাইসগুলো মূলত দুটি অংশে বিভক্ত। ডিভাইসটির একটি অংশ ইয়ার পিস। সেটি তারা পরীক্ষার্থীদের কানে বা অন্যান্য স্থানে সেট করে দেয়। অটোমেটিক কল রিসিভ হওয়া সিম লাগানো অপর অংশটি শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে তাদের পরীক্ষার হলে প্রবেশ করানো হতো। পরে পরীক্ষার্থীরা নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ছবি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে তাদের কাছে পাঠাত। চক্রটি প্রশ্নপত্রের উত্তর দেওয়ার জন্য পূর্ব থেকেই মেধাবীদের সমন্বয়ে একটি টিম প্রস্তুত রাখত। চক্রের সদস্যরা পরীক্ষার হল থেকে পাঠানো প্রশ্নপত্রের উত্তরসমূহ মেধাবীদের সমন্বয়ে গঠিত টিমের মাধ্যমে খুঁজে বের করে চুক্তিবদ্ধ পরীক্ষার্থীদের বলে দিত।’
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক জানান, প্রথমে তারা বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে। পরবর্তী সময়ে ওই নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার স্থান ও পরীক্ষার গার্ড সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে। এ সময় চক্রের অন্য সদস্যরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সরকারি-বেসরকারি চাকরিপ্রত্যাশীদের খুঁজে বের করে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার বিনিময়ে পরীক্ষায় পাস ও চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নিশ্চয়তার মাধ্যমে তাদের প্রলোভন দেখাত।
খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, ‘আগ্রহী পরীক্ষার্থীদের ডিজিটাল ডিভাইস দিয়ে এবং এর ব্যবহারবিধি প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রাথমিকভাবে ১ থেকে ২ দুই লাখ টাকা জামানত হিসেবে গ্রহণ করত। অবশিষ্ট টাকা চাকরি পাওয়ার পরে পরিশোধ করবে মর্মে চুক্তি করত। এরা প্রতিবছর ২৫ থেকে ৩০ জনের সঙ্গে চুক্তি করত। এর মধ্যে তিন থেকে চারজন টিকত। তাদের কাছ থেকেই অর্থ আদায় করত। এভাবে তারা বিগত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।’
চক্রটির মূল হোতা ইকবাল হোসেন সম্পর্কে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, ২০০৮ সালে নিজে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান ইকবাল। ২০১৫ সালে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী আলতাফ হোসেন নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। সেই সূত্রে আলতাফের কাছ থেকে সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা নিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার বিষয়টি রপ্ত করেন তিনি। পরে করোনা মহামারির সময় আলতাফ হোসেন মারা গেলে গ্রেপ্তার ইকবাল হোসেন প্রতারক চক্রটি পরিচালনা করা শুরু করেন। তাঁর বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা ও বেশ কয়েকটি সাধারণ ডায়েরি রয়েছে।
খন্দকার আল মঈন জানান, গ্রেপ্তার রমিজ এই প্রতারক চক্রের অন্যতম সহযোগী এবং একটি হত্যা মামলার পলাতক আসামি। বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। চক্রের ডিজিটাল অংশটি পরিচালনা করতেন তিনি। গ্রেপ্তারকৃত নজরুল ১৯৯৪ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তরে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের প্রতারক ইকবাল ও রমিজের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেন। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার সময়, স্থান ও পরীক্ষায় গার্ড খুঁজে বের করার দায়িত্ব পালন করতেন। যারা প্রশ্ন সমাধান করে, তারাও রমিজের পরিচিত।
অন্যদিকে, মোদাচ্ছের মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার সমাজসেবা কার্যালয় থেকে সমাজসেবা কর্মী হিসেবে ২০১৯ সালে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ইকবালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন। এই চক্রে তিনি সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের খুঁজে বের করে প্রতারক ইকবাল ও প্রতারক রমিজের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেন।
গ্রেপ্তার ব্য্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া সিন্ডিকেটের মূল হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) একটি টিম তাদের গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—মো. ইকবাল হোসেন (৪২), রমিজ মৃধা (৩০), মো. নজরুল ইসলাম (৫০) ও মো. মোদাচ্ছের হোসেন। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন, ব্যাটারি, ইনভিজিবল ব্লুটুথ কিট, ভিআইপি স্মার্ট ডিভাইস, নগদ টাকা, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রথম ধাপের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ও সমাধান জব্দ করা হয়।
র্যাবের কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে প্রতারক চক্রগুলো আবারও সক্রিয় হয়েছে। আগে প্রশ্নপত্র ফাঁসের মাধ্যমে এসব চক্র জালিয়াতি করলেও বর্তমানে সুকৌশলে হিডেন স্পাই ওয়্যারলেস কিট ব্যবহার করে সরকারি ও বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি করে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাবের কমান্ডার বলেন, ‘বিদেশ থেকে আনা এই ডিজিটাল ডিভাইসগুলো মূলত দুটি অংশে বিভক্ত। ডিভাইসটির একটি অংশ ইয়ার পিস। সেটি তারা পরীক্ষার্থীদের কানে বা অন্যান্য স্থানে সেট করে দেয়। অটোমেটিক কল রিসিভ হওয়া সিম লাগানো অপর অংশটি শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে তাদের পরীক্ষার হলে প্রবেশ করানো হতো। পরে পরীক্ষার্থীরা নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ছবি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে তাদের কাছে পাঠাত। চক্রটি প্রশ্নপত্রের উত্তর দেওয়ার জন্য পূর্ব থেকেই মেধাবীদের সমন্বয়ে একটি টিম প্রস্তুত রাখত। চক্রের সদস্যরা পরীক্ষার হল থেকে পাঠানো প্রশ্নপত্রের উত্তরসমূহ মেধাবীদের সমন্বয়ে গঠিত টিমের মাধ্যমে খুঁজে বের করে চুক্তিবদ্ধ পরীক্ষার্থীদের বলে দিত।’
র্যাবের গণমাধ্যম শাখার পরিচালক জানান, প্রথমে তারা বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে। পরবর্তী সময়ে ওই নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার স্থান ও পরীক্ষার গার্ড সম্পর্কে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে। এ সময় চক্রের অন্য সদস্যরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সরকারি-বেসরকারি চাকরিপ্রত্যাশীদের খুঁজে বের করে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার বিনিময়ে পরীক্ষায় পাস ও চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নিশ্চয়তার মাধ্যমে তাদের প্রলোভন দেখাত।
খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, ‘আগ্রহী পরীক্ষার্থীদের ডিজিটাল ডিভাইস দিয়ে এবং এর ব্যবহারবিধি প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রাথমিকভাবে ১ থেকে ২ দুই লাখ টাকা জামানত হিসেবে গ্রহণ করত। অবশিষ্ট টাকা চাকরি পাওয়ার পরে পরিশোধ করবে মর্মে চুক্তি করত। এরা প্রতিবছর ২৫ থেকে ৩০ জনের সঙ্গে চুক্তি করত। এর মধ্যে তিন থেকে চারজন টিকত। তাদের কাছ থেকেই অর্থ আদায় করত। এভাবে তারা বিগত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।’
চক্রটির মূল হোতা ইকবাল হোসেন সম্পর্কে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, ২০০৮ সালে নিজে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান ইকবাল। ২০১৫ সালে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী আলতাফ হোসেন নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। সেই সূত্রে আলতাফের কাছ থেকে সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা নিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার বিষয়টি রপ্ত করেন তিনি। পরে করোনা মহামারির সময় আলতাফ হোসেন মারা গেলে গ্রেপ্তার ইকবাল হোসেন প্রতারক চক্রটি পরিচালনা করা শুরু করেন। তাঁর বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা ও বেশ কয়েকটি সাধারণ ডায়েরি রয়েছে।
খন্দকার আল মঈন জানান, গ্রেপ্তার রমিজ এই প্রতারক চক্রের অন্যতম সহযোগী এবং একটি হত্যা মামলার পলাতক আসামি। বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। চক্রের ডিজিটাল অংশটি পরিচালনা করতেন তিনি। গ্রেপ্তারকৃত নজরুল ১৯৯৪ সালে সমাজসেবা অধিদপ্তরে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের প্রতারক ইকবাল ও রমিজের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেন। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার সময়, স্থান ও পরীক্ষায় গার্ড খুঁজে বের করার দায়িত্ব পালন করতেন। যারা প্রশ্ন সমাধান করে, তারাও রমিজের পরিচিত।
অন্যদিকে, মোদাচ্ছের মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার সমাজসেবা কার্যালয় থেকে সমাজসেবা কর্মী হিসেবে ২০১৯ সালে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি ইকবালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন। এই চক্রে তিনি সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাধারণ চাকরিপ্রার্থীদের খুঁজে বের করে প্রতারক ইকবাল ও প্রতারক রমিজের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেন।
গ্রেপ্তার ব্য্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের এই কর্মকর্তা।

বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১৬ মিনিট আগে
হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া
১৯ মিনিট আগে
কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেশরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার তাফালবাড়ি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সরকারি প্রাথমিক স্কুলের সামনে আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত বাদল মুন্সীর বাড়ি রায়েন্দা ইউনিয়নের লাকুড়তলা-চালিতাবুনিয়া গ্রামে। আহত চালক জান্নাত আকনের বাড়ি উপজেলা সাউথখালী ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাদল মুন্সী জুমার নামাজ পড়তে বেলা সোয়া ১টার দিকে বাড়ি থেকে বের হন। স্কুলের সামনে রাস্তা পার হতে গেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে তাঁর। এতে চালক ও বাদল মুন্সী দুজনে আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের শরণখোলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাদল মুন্সীকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া আহত চালককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আরিফ মোহাম্মদ জানান, বাদল মুন্সীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। চালকের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেলে রেফার্ড করা হয়েছে।
শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামিনুল হক জানান, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি।

বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার তাফালবাড়ি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সরকারি প্রাথমিক স্কুলের সামনে আঞ্চলিক মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত বাদল মুন্সীর বাড়ি রায়েন্দা ইউনিয়নের লাকুড়তলা-চালিতাবুনিয়া গ্রামে। আহত চালক জান্নাত আকনের বাড়ি উপজেলা সাউথখালী ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বাদল মুন্সী জুমার নামাজ পড়তে বেলা সোয়া ১টার দিকে বাড়ি থেকে বের হন। স্কুলের সামনে রাস্তা পার হতে গেলে মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগে তাঁর। এতে চালক ও বাদল মুন্সী দুজনে আহত হন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের শরণখোলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বাদল মুন্সীকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ছাড়া আহত চালককে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আরিফ মোহাম্মদ জানান, বাদল মুন্সীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। চালকের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিকেলে রেফার্ড করা হয়েছে।
শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামিনুল হক জানান, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ করা হয়নি।

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন সরকারি–বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া সিন্ডিকেটের মূল হোতাসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার র্যাপিড...
১৯ মে ২০২২
হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া
১৯ মিনিট আগে
কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাতিয়া থানার গেটে এই বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়।
বিক্ষোভকারীরা থানা গেটে অবস্থান নিয়ে ওসমান হাদি হত্যার সঙ্গে জড়িত খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে পুলিশ অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায়।
উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী শামছল তিব্রিজের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন, সদস্যসচিব মো. আলা উদ্দিন, জাতীয় যুবশক্তির জেলা আহ্বায়ক নুরুল আমিন রিপন, উপজেলা আহ্বায়ক ইউসুফ রেজা, সদস্যসচিব সাইফুল ইসলাম রাকিব, কেন্দ্রীয় উপপ্রকাশনা ও গ্রন্থনা সম্পাদক হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, হাতিয়ায় সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, আর এখন প্রকাশ্যে এনসিপি প্রার্থী হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
তাঁরা হাদি হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারীসহ সব খুনিকে অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার, হান্নান মাসউদকে দেওয়া হুমকির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা এবং সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশি টহল জোরদারের দাবি জানান।
বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
পরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা আশ্বস্ত করেন যে ওসমান হাদি হত্যা মামলার তদন্ত দ্রুত গতিতে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে এবং হান্নান মাসউদকে হুমকির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। দ্রুতই দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে বলে তারা প্রতিশ্রুতি দেন।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসের পর বিক্ষোভকারীরা সাময়িকভাবে কর্মসূচি স্থগিত করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। তবে এলাকায় এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

নোয়াখালীর হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাতিয়া থানার গেটে এই বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়।
বিক্ষোভকারীরা থানা গেটে অবস্থান নিয়ে ওসমান হাদি হত্যার সঙ্গে জড়িত খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে পুলিশ অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায়।
উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী শামছল তিব্রিজের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন, সদস্যসচিব মো. আলা উদ্দিন, জাতীয় যুবশক্তির জেলা আহ্বায়ক নুরুল আমিন রিপন, উপজেলা আহ্বায়ক ইউসুফ রেজা, সদস্যসচিব সাইফুল ইসলাম রাকিব, কেন্দ্রীয় উপপ্রকাশনা ও গ্রন্থনা সম্পাদক হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, হাতিয়ায় সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, আর এখন প্রকাশ্যে এনসিপি প্রার্থী হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
তাঁরা হাদি হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারীসহ সব খুনিকে অনতিবিলম্বে গ্রেপ্তার, হান্নান মাসউদকে দেওয়া হুমকির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা এবং সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশি টহল জোরদারের দাবি জানান।
বক্তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
পরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা আশ্বস্ত করেন যে ওসমান হাদি হত্যা মামলার তদন্ত দ্রুত গতিতে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে এবং হান্নান মাসউদকে হুমকির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়। দ্রুতই দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে বলে তারা প্রতিশ্রুতি দেন।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসের পর বিক্ষোভকারীরা সাময়িকভাবে কর্মসূচি স্থগিত করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। তবে এলাকায় এখনো থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন সরকারি–বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া সিন্ডিকেটের মূল হোতাসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার র্যাপিড...
১৯ মে ২০২২
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১৬ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া
১৯ মিনিট আগে
কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে।
আজ শুক্রবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান (পিপিএম) স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জানাজা অনুষ্ঠানের সুবিধার্থে খেজুরবাগান ক্রসিং থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। ফলে শনিবার সকাল থেকে জানাজা ও দাফন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নগরবাসীকে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিকল্প সড়ক সমূহ
১। মিরপুর রোড টু ফার্মগেট ভায়া মানিক মিয়া অ্যাভিনিউগামী যানবাহন মিরপুর রোড হয়ে উত্তর দিক থেকে আগত ফার্মগেট/সোনারগাঁও অভিমুখী যানবাহন গণভবন ক্রসিং-লেকরোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিংয়ে ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট এর দিকে গমন করবে।
২। ফার্মগেট টু মানিক মিয়া অ্যাভিনিউগামী ভায়া ইন্দিরা রোডগামী যানবাহন ফার্মগেট হতে খেজুর বাগান ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে উড়োজাহাজ ক্রসিং-বামে মোড় নিয়ে লেক রোড-গণভবন ক্রসিং এর দিকে গমন করবে।
৩। ধানমন্ডি হতে ফার্মগেটগামী যানবাহন ধানমন্ডি ২৭ হতে আগত যানবাহন আসাদগেট-গণভবন ক্রসিং ডানে ইউটার্ন করে লেকরোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট ক্রসিং এর দিকে গমনাগমন করবে।
৪। আসাদগেট হতে ফার্মগেট ক্রসিংগামী যানবাহন আসাদগেট-বামে মোড় নিয়ে গণভবন ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে লেক রোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট ক্রসিং এর দিকে গমন করবে।
৫। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে/ইন্দিরা রোড হতে ধানমন্ডিগামী যানবাহন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে/ইন্দিরা রোড হতে আগত যানবাহন খেজুর বাগান ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে উড়োজাহাজ ক্রসিং-বামে মোড় নিয়ে লেক রোড-বামে মোড় নিয়ে আসাদগেট-সোজা পথে ধানমন্ডির দিকে গমন করবে।
৬। মিরপুর রোড হতে ধানমন্ডি ২৭ গামী যানাবাহন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ হতে ব্লকেড সরিয়ে ফেলা হবে বিধায় মিরপুর রোড হতে দক্ষিণ অভিমুখী যানবাহন শ্যামলী-শিশুমেলা-গণভবন-আসাদগেট হতে সোজা ধানমন্ডি ২৭ এর দিকে গমনাগমন করবে।
৭। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েগামী যানবাহন সমূহকে জানাজা নামাজ চলাকালীন সময়ে ফার্মগেট এক্সিট র্যাম্প ব্যবহারের পরিবর্তে এফডিসি (হাতিরঝিল) র্যাম্প ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করা হলো।
নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার আহ্বান জানানো হয়েছে। সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ নগরবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে।
আজ শুক্রবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান (পিপিএম) স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জানাজা অনুষ্ঠানের সুবিধার্থে খেজুরবাগান ক্রসিং থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। ফলে শনিবার সকাল থেকে জানাজা ও দাফন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নগরবাসীকে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিকল্প সড়ক সমূহ
১। মিরপুর রোড টু ফার্মগেট ভায়া মানিক মিয়া অ্যাভিনিউগামী যানবাহন মিরপুর রোড হয়ে উত্তর দিক থেকে আগত ফার্মগেট/সোনারগাঁও অভিমুখী যানবাহন গণভবন ক্রসিং-লেকরোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিংয়ে ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট এর দিকে গমন করবে।
২। ফার্মগেট টু মানিক মিয়া অ্যাভিনিউগামী ভায়া ইন্দিরা রোডগামী যানবাহন ফার্মগেট হতে খেজুর বাগান ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে উড়োজাহাজ ক্রসিং-বামে মোড় নিয়ে লেক রোড-গণভবন ক্রসিং এর দিকে গমন করবে।
৩। ধানমন্ডি হতে ফার্মগেটগামী যানবাহন ধানমন্ডি ২৭ হতে আগত যানবাহন আসাদগেট-গণভবন ক্রসিং ডানে ইউটার্ন করে লেকরোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট ক্রসিং এর দিকে গমনাগমন করবে।
৪। আসাদগেট হতে ফার্মগেট ক্রসিংগামী যানবাহন আসাদগেট-বামে মোড় নিয়ে গণভবন ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে লেক রোড-উড়োজাহাজ ক্রসিং-বিজয় সরণি ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে ফার্মগেট ক্রসিং এর দিকে গমন করবে।
৫। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে/ইন্দিরা রোড হতে ধানমন্ডিগামী যানবাহন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে/ইন্দিরা রোড হতে আগত যানবাহন খেজুর বাগান ক্রসিং-ডানে মোড় নিয়ে উড়োজাহাজ ক্রসিং-বামে মোড় নিয়ে লেক রোড-বামে মোড় নিয়ে আসাদগেট-সোজা পথে ধানমন্ডির দিকে গমন করবে।
৬। মিরপুর রোড হতে ধানমন্ডি ২৭ গামী যানাবাহন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ হতে ব্লকেড সরিয়ে ফেলা হবে বিধায় মিরপুর রোড হতে দক্ষিণ অভিমুখী যানবাহন শ্যামলী-শিশুমেলা-গণভবন-আসাদগেট হতে সোজা ধানমন্ডি ২৭ এর দিকে গমনাগমন করবে।
৭। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েগামী যানবাহন সমূহকে জানাজা নামাজ চলাকালীন সময়ে ফার্মগেট এক্সিট র্যাম্প ব্যবহারের পরিবর্তে এফডিসি (হাতিরঝিল) র্যাম্প ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করা হলো।
নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার আহ্বান জানানো হয়েছে। সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ নগরবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেছে।

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন সরকারি–বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া সিন্ডিকেটের মূল হোতাসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার র্যাপিড...
১৯ মে ২০২২
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১৬ মিনিট আগে
হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উত্তর রনিখাই ইউনিয়নের পূর্ব তুরুং গ্রামের মো. বোরহান উদ্দিনের ছেলে মো. আশিকুর রহমান এবং একই এলাকার বরম সিদ্দিপুরের আজমন আলীর ছেলে মো. ইয়াকুব আলী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অবৈধভাবে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে খাসিয়াদের সুপারিপুঞ্জিতে ঢুকলে তাঁরা গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজন মারা যান। লাশ দুটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। আইনিপ্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দমদমিয়া সীমান্ত পিলার নম্বর ১২৬০/৪-এসের পাশ দিয়ে বাংলাদেশি কয়েক ব্যক্তি আনুমানিক এক থেকে দেড় কিলোমিটার ভারতের অভ্যন্তরে রাজন টিলার সুপারিবাগানে ঢোকে।
এ সময় সেখানে অবস্থানরত ভারতীয় বাগানমালিক খাসিয়ারা তাদের লক্ষ্য করে বন্দুকের কয়েক রাউন্ডটি গুলি ছোড়ে। এতে মো. আশিকুর রহমান গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে তাঁর সঙ্গে থাকা অন্যরা লাশ বাংলাদেশে নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন।
অন্যদিকে একই দিন বেলা ৩টায় সীমান্ত পিলার ১২৫৫/২ এস থেকে আনুমানিক ৩০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে বরম সিদ্দিপুর নামক স্থান দিয়ে দুই ব্যক্তি সুপারিবাগানে ঢুকলে খাসিয়ারা তাঁদের লক্ষ্য করে ছররা গুলি ছোড়ে। এতে মো. ইয়াকুব আলী নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহত ইয়াকুবকে উদ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উত্তর রনিখাই ইউনিয়নের পূর্ব তুরুং গ্রামের মো. বোরহান উদ্দিনের ছেলে মো. আশিকুর রহমান এবং একই এলাকার বরম সিদ্দিপুরের আজমন আলীর ছেলে মো. ইয়াকুব আলী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অবৈধভাবে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে খাসিয়াদের সুপারিপুঞ্জিতে ঢুকলে তাঁরা গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজন মারা যান। লাশ দুটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। আইনিপ্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দমদমিয়া সীমান্ত পিলার নম্বর ১২৬০/৪-এসের পাশ দিয়ে বাংলাদেশি কয়েক ব্যক্তি আনুমানিক এক থেকে দেড় কিলোমিটার ভারতের অভ্যন্তরে রাজন টিলার সুপারিবাগানে ঢোকে।
এ সময় সেখানে অবস্থানরত ভারতীয় বাগানমালিক খাসিয়ারা তাদের লক্ষ্য করে বন্দুকের কয়েক রাউন্ডটি গুলি ছোড়ে। এতে মো. আশিকুর রহমান গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে তাঁর সঙ্গে থাকা অন্যরা লাশ বাংলাদেশে নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন।
অন্যদিকে একই দিন বেলা ৩টায় সীমান্ত পিলার ১২৫৫/২ এস থেকে আনুমানিক ৩০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে বরম সিদ্দিপুর নামক স্থান দিয়ে দুই ব্যক্তি সুপারিবাগানে ঢুকলে খাসিয়ারা তাঁদের লক্ষ্য করে ছররা গুলি ছোড়ে। এতে মো. ইয়াকুব আলী নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহত ইয়াকুবকে উদ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসহ বিভিন্ন সরকারি–বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের নিশ্চয়তা দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া সিন্ডিকেটের মূল হোতাসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার র্যাপিড...
১৯ মে ২০২২
বাগেরহাটের শরণখোলায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাদল মুন্সী (৬০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন জান্নাত আকন (২৫) নামের ওই মোটরসাইকেলের চালকও।
১৬ মিনিট আগে
হাতিয়ায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যা ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে।
১৬ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির নামাজে জানাজার দিন রাজধানীতে বিশেষ ট্রাফিক নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এতে বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগমের সম্ভাবনা থাকায় ওই সময় মানিক মিয়া
১৯ মিনিট আগে