জবি প্রতিনিধি
একটি হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথনের স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, যেটাকে অনেকে একজন নারী শিক্ষার্থীর সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনের কথোপকথন বলে দাবি করছে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গ্রুপে হোয়াটসঅ্যাপের কয়েকটি স্ক্রিনশট দেখা যায়। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
ভাইরাল হওয়া স্ক্রিনশটে দেখা যায়, একজন নারী শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ বার্তা দিয়েছে একজন শিক্ষক। ওই নারী শিক্ষার্থী বিভাগের চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগ দেওয়ার কথা জানালে শিক্ষক সমঝোতা করতে চায়।
ভাইরাল স্ক্রিনশট থেকে আরও দেখা যায়, ওই নারী শিক্ষার্থীকে তাঁর কোর্সে নম্বর বাড়িয়ে দিতে চান এবং বিভাগের শিক্ষক বানানোর জন্যও প্রস্তাব দেন। এই নারী শিক্ষার্থীকে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট করতে নিকেতনে দেখা করে টাকা দেওয়ারও প্রস্তাব দেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে শিক্ষক আবু শাহেদ ইমনকে বারবার কল দিয়েও পাওয়া যায়নি।
ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের প্রভাষক সামির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু চ্যাট দেখেছি। কিন্তু এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’
বিভাগটির চেয়ারম্যানের নতুন দায়িত্ব পাওয়া সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তো এখনো বিভাগটির দায়িত্ব গ্রহণ করিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কী ভাইরাল হচ্ছে, সেটা নিয়ে আমি আর কী বলব!’
(সংশোধনী: শুরুতে প্রতিবেদনে হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথনের ‘স্ক্রিনশটটিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনের’ বলে তুলে ধরা হয়েছিল। তবে তা এখনও প্রমাণিত না হওয়ায় সেটাকে সংশোধন করে দাবি হিসেবে তুলে ধরা হল।অনাকাঙ্ক্ষিত ভুলের জন্য আমরা দুঃখিত।)
একটি হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথনের স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, যেটাকে অনেকে একজন নারী শিক্ষার্থীর সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনের কথোপকথন বলে দাবি করছে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গ্রুপে হোয়াটসঅ্যাপের কয়েকটি স্ক্রিনশট দেখা যায়। এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
ভাইরাল হওয়া স্ক্রিনশটে দেখা যায়, একজন নারী শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ বার্তা দিয়েছে একজন শিক্ষক। ওই নারী শিক্ষার্থী বিভাগের চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগ দেওয়ার কথা জানালে শিক্ষক সমঝোতা করতে চায়।
ভাইরাল স্ক্রিনশট থেকে আরও দেখা যায়, ওই নারী শিক্ষার্থীকে তাঁর কোর্সে নম্বর বাড়িয়ে দিতে চান এবং বিভাগের শিক্ষক বানানোর জন্যও প্রস্তাব দেন। এই নারী শিক্ষার্থীকে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট করতে নিকেতনে দেখা করে টাকা দেওয়ারও প্রস্তাব দেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে শিক্ষক আবু শাহেদ ইমনকে বারবার কল দিয়েও পাওয়া যায়নি।
ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের প্রভাষক সামির আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু চ্যাট দেখেছি। কিন্তু এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না।’
বিভাগটির চেয়ারম্যানের নতুন দায়িত্ব পাওয়া সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তো এখনো বিভাগটির দায়িত্ব গ্রহণ করিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কী ভাইরাল হচ্ছে, সেটা নিয়ে আমি আর কী বলব!’
(সংশোধনী: শুরুতে প্রতিবেদনে হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথনের ‘স্ক্রিনশটটিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগের প্রভাষক আবু শাহেদ ইমনের’ বলে তুলে ধরা হয়েছিল। তবে তা এখনও প্রমাণিত না হওয়ায় সেটাকে সংশোধন করে দাবি হিসেবে তুলে ধরা হল।অনাকাঙ্ক্ষিত ভুলের জন্য আমরা দুঃখিত।)
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ভাঙচুর ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় শিক্ষকসহ শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এই হামলা, লুটপাটের ন্যায়বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ
৩৫ মিনিট আগেছাগলকাণ্ডে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যপদ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের পদ হারানো মতিউর রহমান বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে রিট করেছিলেন। তবে রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেরোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২ ঘণ্টা আগে