নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রশাসনে সৃষ্ট উত্তেজনার বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক তাহমিদ আল-মুদাসসির বলেছেন, ‘জনপ্রশাসনের আমলাদের বা সচিবদের মনস্তত্ত্ব হলো দালালির, ছোটলোকির। তারা সারা জীবন ক্ষমতার দালালি করে গেছে, এই দালালি মানসিকতা যদি না ভাঙা যায় তাহলে কখনোই বাংলাদেশের উন্নতি সম্ভব নয়।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস)-এর উদ্যোগে ‘জনপ্রশাসন’ বিষয়ক আলোচনায় এ মন্তব্য করেছেন তিনি।
তাহমিদ আল মুদাসসির বলেন, ‘ডিসি-সচিবদের ফ্যাসিবাদের দোসর বললে তাঁরা প্রতিউত্তরে বলেন, সরকারের নির্দেশের বাইরে তাঁদের কিছু বলার সুযোগ থাকে না। কিন্তু যখন তাঁদের পদোন্নতি নিয়ে সরকার গঠিত কমিশন কথা বলল, তখন তাঁরা সবাই এক জোট হয়ে গেলেন।’
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের সহযোগী আমলাদের শাস্তি নিশ্চিত করে উদাহরণ রাখতে হবে যে, ফ্যাসিবাদকে সহযোগিতা করলে শাস্তি পেতে হয়।’
অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতা কাঠামোর ওপরের দিকে যাওয়া-আসার অভিজ্ঞতা থেকে এ ছাত্র সমন্বয়ক বলেন, ‘যারা ফ্যাসিবাদকে সহযোগিতা করেছে তাদের ভূমিকা নিয়ে এখনো প্রশ্ন আছে। এই সরকারকে এরা সাহায্য করছে না। আমার মনে হয়, এরা নির্বাচিত সরকার ছাড়া কোনো সরকারকে সহযোগিতা করবে না। কারণ তাঁরা জানে তাঁদের (আমলাদের) ইনডেমনিটি দেওয়ার ক্ষমতা এই সরকারের নাই। এজন্য এরা নির্বাচিত যে সরকার আসবে তাঁদের দালালি করবে, দাসত্ব করবে। এই প্রবৃত্তি থেকে আমাদের বের হতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদেরও একহাত দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির এ শিক্ষার্থী বলেন, ‘পেনশন নিয়ে টান পড়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের (আওয়ামী সমর্থক) শিক্ষকেরাও সরকারের বিরুদ্ধে চলে যান। অর্থাৎ যখন তাদের নিজেদের স্বার্থে আঘাত আসে তখন সরকারের আদেশ মানে না। কিন্তু নিজেদের স্বার্থ পেলে সরকারের লেজুড়বৃত্তি করতে দ্বিধা করেন না।’
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেছেন, ‘আমাদের জনপ্রশাসনে ঘাটতি আছে। সার্বিকভাবে পুরো সিস্টেম ব্রোকার সিস্টেমে (দালাল প্রথা) আটকে আছে। জুলাই-আগস্টের পর প্রকাশ্য দুর্নীতি কমে গেছে সেই সঙ্গে কমেছে কাজের গতিও। তিনি বলেন, একটি পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষার ওপর বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে আছে। এর জন্য বড় আঙ্গিকে সংস্কার প্রয়োজন।’
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘ব্রিটিশদের আমলাতন্ত্র সৃষ্টির উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশদের রাজত্ব এখানে স্থায়ী করা। তাঁদের শাসন-শোষণ পরিচালনার হাতিয়ার হিসেবে প্রশাসনকে ব্যবহার করেছিল। তাঁদের উত্তরাধিকার এখনো আমরা দেখতে পাই। আমাদের দেশে যে উদ্দেশ্য নিয়ে জনপ্রশাসন তৈরি করা হয়েছে তা এখনো পূরণ করতে পারেনি। জনপ্রশাসন জনগণের জন্য কাজ করবে। ২০০৭-০৮ এ যদি সংস্কার করা হতো তাহলে আজকে আমাদের এই অবস্থা হতো না।’
সচিবালয়ে কর্মকর্তারা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে যে সোচ্চার হচ্ছেন এগুলো কী জনগণের স্বার্থে নাকি তাদের ব্যক্তি স্বার্থে—এমন প্রশ্ন তুলে বদিউল আলম বলেন, ‘মনে হচ্ছে ২০০৭-২০০৮ সালের সিনড্রোমে ফিরে যাচ্ছি। তখন সংস্কারের অনেক মুলো আমাদের সামনে উপস্থাপন হয়েছিল। পরে ‘সংস্কার’ ইস্যুটা গালি হিসেবে অবিহিত হয়েছে।’
সাবেক সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ বলেন, ‘জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণ করা যাবে না। প্রশাসনে এখনো দালালি স্বভাব আছে। সংস্কারগুলো রাজনৈতিক দলগুলোকে জানাতে, এসব বিষয় তাদের নির্বাচন ইশতেহারে থাকতে হবে, যাতে জনগণ জানতে পারেন।
সাবেক সচিব এ কে এম আব্দুল আওয়াল মজুমদার বলেন, স্বাধীনতার পরপরই প্রশাসনে পচন শুরু হয়। ‘তোফায়েল’ ক্যাডারের মাধ্যমে প্রশাসনের কবর রচিত হয়, সেখান থেকে এখনো বের হওয়া যায়নি। জিয়াউর রহমানের সময়ে একটু ভালো চেষ্টা ছিল, কিন্তু এরশাদের সময় তা আবার নষ্ট করে দেয়।
সাবেক সচিব ও অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম খান বলেন, প্রশাসনে এখনো ভালো মানুষ আছে, সবাই খারাপ না। এই দেশের আমলারাও মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে।’
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলেন, ‘প্রশাসনে কাজ করতে গিয়ে আন্তমন্ত্রণালয় সমন্বয়হীনতার চিত্র দেখি। এই ক্ষেত্রে কার্যকর উদ্যোগ দেখতে চাই। দুর্নীতিগ্রস্ত লোকদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে এবং সরকারকে ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।’
সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন সিজিএসের চেয়ার মনিরা খান, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এবং সাবেক সংসদ সদস্য মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, সাবেক বাংলাদেশ রাইফেলসের মহাপরিদর্শক মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান, নৈতিক সমাজ বাংলাদেশের সংগঠক মেজর জেনারেল (অব.) আমসা আমিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ দৈনিক যুগান্তরের সিনিয়র সহকারী সম্পাদক মাহবুব কামাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ইফফাহ আসসারিরাহ।
জনপ্রশাসনে সৃষ্ট উত্তেজনার বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক তাহমিদ আল-মুদাসসির বলেছেন, ‘জনপ্রশাসনের আমলাদের বা সচিবদের মনস্তত্ত্ব হলো দালালির, ছোটলোকির। তারা সারা জীবন ক্ষমতার দালালি করে গেছে, এই দালালি মানসিকতা যদি না ভাঙা যায় তাহলে কখনোই বাংলাদেশের উন্নতি সম্ভব নয়।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস)-এর উদ্যোগে ‘জনপ্রশাসন’ বিষয়ক আলোচনায় এ মন্তব্য করেছেন তিনি।
তাহমিদ আল মুদাসসির বলেন, ‘ডিসি-সচিবদের ফ্যাসিবাদের দোসর বললে তাঁরা প্রতিউত্তরে বলেন, সরকারের নির্দেশের বাইরে তাঁদের কিছু বলার সুযোগ থাকে না। কিন্তু যখন তাঁদের পদোন্নতি নিয়ে সরকার গঠিত কমিশন কথা বলল, তখন তাঁরা সবাই এক জোট হয়ে গেলেন।’
তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের সহযোগী আমলাদের শাস্তি নিশ্চিত করে উদাহরণ রাখতে হবে যে, ফ্যাসিবাদকে সহযোগিতা করলে শাস্তি পেতে হয়।’
অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতা কাঠামোর ওপরের দিকে যাওয়া-আসার অভিজ্ঞতা থেকে এ ছাত্র সমন্বয়ক বলেন, ‘যারা ফ্যাসিবাদকে সহযোগিতা করেছে তাদের ভূমিকা নিয়ে এখনো প্রশ্ন আছে। এই সরকারকে এরা সাহায্য করছে না। আমার মনে হয়, এরা নির্বাচিত সরকার ছাড়া কোনো সরকারকে সহযোগিতা করবে না। কারণ তাঁরা জানে তাঁদের (আমলাদের) ইনডেমনিটি দেওয়ার ক্ষমতা এই সরকারের নাই। এজন্য এরা নির্বাচিত যে সরকার আসবে তাঁদের দালালি করবে, দাসত্ব করবে। এই প্রবৃত্তি থেকে আমাদের বের হতে হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদেরও একহাত দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির এ শিক্ষার্থী বলেন, ‘পেনশন নিয়ে টান পড়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের (আওয়ামী সমর্থক) শিক্ষকেরাও সরকারের বিরুদ্ধে চলে যান। অর্থাৎ যখন তাদের নিজেদের স্বার্থে আঘাত আসে তখন সরকারের আদেশ মানে না। কিন্তু নিজেদের স্বার্থ পেলে সরকারের লেজুড়বৃত্তি করতে দ্বিধা করেন না।’
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেছেন, ‘আমাদের জনপ্রশাসনে ঘাটতি আছে। সার্বিকভাবে পুরো সিস্টেম ব্রোকার সিস্টেমে (দালাল প্রথা) আটকে আছে। জুলাই-আগস্টের পর প্রকাশ্য দুর্নীতি কমে গেছে সেই সঙ্গে কমেছে কাজের গতিও। তিনি বলেন, একটি পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষার ওপর বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে আছে। এর জন্য বড় আঙ্গিকে সংস্কার প্রয়োজন।’
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘ব্রিটিশদের আমলাতন্ত্র সৃষ্টির উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশদের রাজত্ব এখানে স্থায়ী করা। তাঁদের শাসন-শোষণ পরিচালনার হাতিয়ার হিসেবে প্রশাসনকে ব্যবহার করেছিল। তাঁদের উত্তরাধিকার এখনো আমরা দেখতে পাই। আমাদের দেশে যে উদ্দেশ্য নিয়ে জনপ্রশাসন তৈরি করা হয়েছে তা এখনো পূরণ করতে পারেনি। জনপ্রশাসন জনগণের জন্য কাজ করবে। ২০০৭-০৮ এ যদি সংস্কার করা হতো তাহলে আজকে আমাদের এই অবস্থা হতো না।’
সচিবালয়ে কর্মকর্তারা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে যে সোচ্চার হচ্ছেন এগুলো কী জনগণের স্বার্থে নাকি তাদের ব্যক্তি স্বার্থে—এমন প্রশ্ন তুলে বদিউল আলম বলেন, ‘মনে হচ্ছে ২০০৭-২০০৮ সালের সিনড্রোমে ফিরে যাচ্ছি। তখন সংস্কারের অনেক মুলো আমাদের সামনে উপস্থাপন হয়েছিল। পরে ‘সংস্কার’ ইস্যুটা গালি হিসেবে অবিহিত হয়েছে।’
সাবেক সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ বলেন, ‘জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণ করা যাবে না। প্রশাসনে এখনো দালালি স্বভাব আছে। সংস্কারগুলো রাজনৈতিক দলগুলোকে জানাতে, এসব বিষয় তাদের নির্বাচন ইশতেহারে থাকতে হবে, যাতে জনগণ জানতে পারেন।
সাবেক সচিব এ কে এম আব্দুল আওয়াল মজুমদার বলেন, স্বাধীনতার পরপরই প্রশাসনে পচন শুরু হয়। ‘তোফায়েল’ ক্যাডারের মাধ্যমে প্রশাসনের কবর রচিত হয়, সেখান থেকে এখনো বের হওয়া যায়নি। জিয়াউর রহমানের সময়ে একটু ভালো চেষ্টা ছিল, কিন্তু এরশাদের সময় তা আবার নষ্ট করে দেয়।
সাবেক সচিব ও অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম খান বলেন, প্রশাসনে এখনো ভালো মানুষ আছে, সবাই খারাপ না। এই দেশের আমলারাও মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে।’
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলেন, ‘প্রশাসনে কাজ করতে গিয়ে আন্তমন্ত্রণালয় সমন্বয়হীনতার চিত্র দেখি। এই ক্ষেত্রে কার্যকর উদ্যোগ দেখতে চাই। দুর্নীতিগ্রস্ত লোকদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে এবং সরকারকে ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।’
সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন সিজিএসের চেয়ার মনিরা খান, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এবং সাবেক সংসদ সদস্য মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, সাবেক বাংলাদেশ রাইফেলসের মহাপরিদর্শক মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান, নৈতিক সমাজ বাংলাদেশের সংগঠক মেজর জেনারেল (অব.) আমসা আমিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের ড. নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ দৈনিক যুগান্তরের সিনিয়র সহকারী সম্পাদক মাহবুব কামাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ইফফাহ আসসারিরাহ।
চাঁদপুরের হাইমচরের মাঝিরচর এলাকায় এম ভি আল বাকেরা জাহাজে সাত খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার ঘটনায় আকাশ মন্ডল ইরফানকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তাঁকে বাগেরহাট জেলার চিতলমারী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বুধবার কুমিল্লায় সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবে র্যাব...
১৯ মিনিট আগেগোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় একটি বেড়িবাঁধের তিন স্থানে কেটে ইটভাটার রাস্তা তৈরির আট বছরেও বাঁধটি সংস্কার করা হয়নি। এতে বন্যার পানি লোকালয়ে ঢোকায় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা। তাঁদের চলাচলেও ভোগান্তি হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলায় যমুনা নদীতে দিনরাত অবৈধভাবে বালু তুলে বিক্রি করছে একটি চক্র। রাজনীতির পালাবদলের পর আইনের তোয়াক্কা না করে চক্রটি প্রকাশ্যে নদীর বিভিন্ন স্থানে ৮টি খননযন্ত্র (ড্রেজার) দিয়ে বালু তুলছে। এক মাসের বেশি সময় ধরে এই বালু লুট চললেও তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে
১ ঘণ্টা আগেখুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) পার্শ্ববর্তী ইসলামনগর এলাকাটি ‘হল রোড’ নামে পরিচিত। সেখানে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করছেন কিছু চা ও জুসের দোকানি। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় ‘কাদের জুস কর্নার’ নামের দোকানটি। দোকানের মালিক আব্দুল কাদের খান শিক্ষার্থীদের কাছে ‘কাদের ভাই’ নামে বহুল
১ ঘণ্টা আগে