নিজস্ব প্রতিবেদক
থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ক্যাম্পাসে দুই পক্ষই অবস্থান করছে। গতকাল সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও একই ঘটনার সূত্রপাত ঘটে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আজ মঙ্গলবার রাতেও ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি।
মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান করছিলেন চারুকলা অনুষদের ৪৩তম আবর্তনের শিক্ষার্থী ইয়াসমিন আক্তার। তিনি জানিয়েছেন, সারা দিনের উত্তেজনার পর রাতে ক্যাম্পাসজুড়ে একটি ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে চারপাশে। রাত ৯টার দিকে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে দুই পক্ষেরই অবস্থান দেখা গেছে। এক পক্ষে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা, অন্য পক্ষে ছাত্রলীগ।
এই প্রতিবেদকের সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময় ক্যাম্পাসের আল-বেরুনি হলসংলগ্ন একটি এলাকায় অবস্থান করছিলেন ইয়াসমিন। তিনি বলেন, ’বুঝতে পারছি না, কে ছাত্রলীগ আর কে সাধারণ শিক্ষার্থী। দুই পক্ষের কাছেই দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে। রাতে ছাত্রলীগ হামলা করতে পারে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে।’
তিনি জানান, গতকাল মাঝরাতে হামলার শিকার হলে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় বিভিন্ন হল থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীরাও এগিয়ে এসেছিলেন। ক্যাম্পাসে দোকানপাট বন্ধ থাকায় খাবার এবং ঘুমের অভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। তবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতে এগিয়ে এসেছেন ক্যাম্পাসের কিছু সাবেক শিক্ষার্থী। তাদের পাঠানো অর্থে প্রাথমিকভাবে ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়েছে।
এর আগে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে গতকাল সোমবার রাতেই ভিসির বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছিল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মধ্যরাতে ভিসির বাসভবনের সামনেই অতর্কিত হামলার শিকার হন তাঁরা।
ক্যাম্পাসে সংঘর্ষের শুরু গতকাল সোমবার সন্ধ্যার পর থেকেই। কোটা সংস্কার আন্দোলনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলের ওপর শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আক্তারুজ্জামান সোহেল এবং সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটনের নেতৃত্বে সন্ধ্যা ৭টার দিকে হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় একজন শিক্ষকসহ প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী আহত হন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্ধ্যায় ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার পর তাঁরা সংঘবদ্ধভাবে ছাত্রলীগের হামলা প্রতিহত করার চেষ্টা করে।
ঘটনার সময় থাকা প্রত্যক্ষদর্শী এক সংবাদকর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্ধ্যার ঘটনার পর থেকেই ছাত্রলীগ বড় ধরনের হামলার প্রস্তুতি নেয়। এ জন্য তারা বিভিন্ন হল থেকে কর্মীদের একসঙ্গে হওয়ার আহ্বান করে। ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক লিটন তাঁর অনুসারীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে জড়ো হতে থাকেন। সে সময় তাঁরা লাঠি ও দেশীয় অস্ত্রের জড়ো করতে থাকেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব বিষয় দ্রুত ভাইরাল হয়ে গেলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তার খাতিরে ভিসির বাসভবনে অবস্থান নেন। একপর্যায়ে রাত ১২টার দিকে তাঁদের ওপর ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী ও বহিরাগতরা ইট-পাটকেল ছুড়ে হামলা চালান বলে অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা। হামলাকারীদের অধিকাংশের মাথায় হেলমেট ও হাতে ধারালো অস্ত্র ছিল বলেও দাবি করেন তাঁরা। শিক্ষার্থীদের ওপর দুটি পেট্রলবোমা ছুড়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। রাত ১টা ৫০-এর দিকে পুলিশের সামনে ফটক ভেঙে ভিসির বাসভবনের ভেতরে প্রবেশ করে আন্দোলনকারীদের ব্যাপক মারধর করেন হামলাকারীরা। উপাচার্য এ সময় বাসভবনেই ছিলেন। পুলিশের উপস্থিতিতে এই হামলা চালালেও পুলিশ হামলাকারীদের কোনো বাধা দেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সংবাদকর্মী বলেন, ছাত্রলীগ বহিরাগত কর্মীদেরও ক্যাম্পাসে ডেকে আনে। পিকাপে করে আশপাশের গেরুয়া, ইসলামনগর, জামসিং, আশুলিয়া, সাভার এলাকা থেকে বহিরাগতরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে শুরু করে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, হামলার সময় উপাচার্যের বাসভবনে অনেক শিক্ষক অবস্থান করছিলেন। তাঁরাও হতবাক হয়েছেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতরা এভাবে উপাচার্যের বাসভবনের ভেতরে ঢুকে কীভাবে হামলা করতে পারে!
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন হামলার খবর ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন হল থেকে প্রায় দুই হাজারের মতো শিক্ষার্থী জোট বেঁধে উপাচার্যের বাসার সামনে এসে প্রতিরোধ গড়েন। তাঁদের দেখে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরাও পিছু হটতে থাকেন।
এ সময় সাধারণ শিক্ষার্থী ও আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ার গ্যাসের শেল, ছররা গুলি নিক্ষেপ ও লাঠিপেটা করে। এতে অন্তত শতাধিক আহত হন।
আজ মঙ্গলবার সকালে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও দুপুর ১২টায় ক্যাম্পাসের বিশমাইল গেটে বহিরাগতদের প্রায় ১০০ জন অবস্থান নিলে ক্যাম্পাস আবার উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তখন আন্দোলনকারীরাও আবারও সংগঠিত হতে শুরু করেন।
থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ক্যাম্পাসে দুই পক্ষই অবস্থান করছে। গতকাল সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও একই ঘটনার সূত্রপাত ঘটে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আজ মঙ্গলবার রাতেও ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি।
মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান করছিলেন চারুকলা অনুষদের ৪৩তম আবর্তনের শিক্ষার্থী ইয়াসমিন আক্তার। তিনি জানিয়েছেন, সারা দিনের উত্তেজনার পর রাতে ক্যাম্পাসজুড়ে একটি ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে চারপাশে। রাত ৯টার দিকে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে দুই পক্ষেরই অবস্থান দেখা গেছে। এক পক্ষে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা, অন্য পক্ষে ছাত্রলীগ।
এই প্রতিবেদকের সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময় ক্যাম্পাসের আল-বেরুনি হলসংলগ্ন একটি এলাকায় অবস্থান করছিলেন ইয়াসমিন। তিনি বলেন, ’বুঝতে পারছি না, কে ছাত্রলীগ আর কে সাধারণ শিক্ষার্থী। দুই পক্ষের কাছেই দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে। রাতে ছাত্রলীগ হামলা করতে পারে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে।’
তিনি জানান, গতকাল মাঝরাতে হামলার শিকার হলে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় বিভিন্ন হল থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীরাও এগিয়ে এসেছিলেন। ক্যাম্পাসে দোকানপাট বন্ধ থাকায় খাবার এবং ঘুমের অভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। তবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতে এগিয়ে এসেছেন ক্যাম্পাসের কিছু সাবেক শিক্ষার্থী। তাদের পাঠানো অর্থে প্রাথমিকভাবে ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য খাবারের আয়োজন করা হয়েছে।
এর আগে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে গতকাল সোমবার রাতেই ভিসির বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছিল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মধ্যরাতে ভিসির বাসভবনের সামনেই অতর্কিত হামলার শিকার হন তাঁরা।
ক্যাম্পাসে সংঘর্ষের শুরু গতকাল সোমবার সন্ধ্যার পর থেকেই। কোটা সংস্কার আন্দোলনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলের ওপর শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আক্তারুজ্জামান সোহেল এবং সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটনের নেতৃত্বে সন্ধ্যা ৭টার দিকে হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় একজন শিক্ষকসহ প্রায় ৫০ জন শিক্ষার্থী আহত হন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্ধ্যায় ছাত্রলীগ আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার পর তাঁরা সংঘবদ্ধভাবে ছাত্রলীগের হামলা প্রতিহত করার চেষ্টা করে।
ঘটনার সময় থাকা প্রত্যক্ষদর্শী এক সংবাদকর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সন্ধ্যার ঘটনার পর থেকেই ছাত্রলীগ বড় ধরনের হামলার প্রস্তুতি নেয়। এ জন্য তারা বিভিন্ন হল থেকে কর্মীদের একসঙ্গে হওয়ার আহ্বান করে। ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক লিটন তাঁর অনুসারীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে জড়ো হতে থাকেন। সে সময় তাঁরা লাঠি ও দেশীয় অস্ত্রের জড়ো করতে থাকেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব বিষয় দ্রুত ভাইরাল হয়ে গেলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তার খাতিরে ভিসির বাসভবনে অবস্থান নেন। একপর্যায়ে রাত ১২টার দিকে তাঁদের ওপর ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী ও বহিরাগতরা ইট-পাটকেল ছুড়ে হামলা চালান বলে অভিযোগ করেন শিক্ষার্থীরা। হামলাকারীদের অধিকাংশের মাথায় হেলমেট ও হাতে ধারালো অস্ত্র ছিল বলেও দাবি করেন তাঁরা। শিক্ষার্থীদের ওপর দুটি পেট্রলবোমা ছুড়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। রাত ১টা ৫০-এর দিকে পুলিশের সামনে ফটক ভেঙে ভিসির বাসভবনের ভেতরে প্রবেশ করে আন্দোলনকারীদের ব্যাপক মারধর করেন হামলাকারীরা। উপাচার্য এ সময় বাসভবনেই ছিলেন। পুলিশের উপস্থিতিতে এই হামলা চালালেও পুলিশ হামলাকারীদের কোনো বাধা দেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সংবাদকর্মী বলেন, ছাত্রলীগ বহিরাগত কর্মীদেরও ক্যাম্পাসে ডেকে আনে। পিকাপে করে আশপাশের গেরুয়া, ইসলামনগর, জামসিং, আশুলিয়া, সাভার এলাকা থেকে বহিরাগতরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে শুরু করে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক বলেন, হামলার সময় উপাচার্যের বাসভবনে অনেক শিক্ষক অবস্থান করছিলেন। তাঁরাও হতবাক হয়েছেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগতরা এভাবে উপাচার্যের বাসভবনের ভেতরে ঢুকে কীভাবে হামলা করতে পারে!
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন হামলার খবর ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন হল থেকে প্রায় দুই হাজারের মতো শিক্ষার্থী জোট বেঁধে উপাচার্যের বাসার সামনে এসে প্রতিরোধ গড়েন। তাঁদের দেখে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরাও পিছু হটতে থাকেন।
এ সময় সাধারণ শিক্ষার্থী ও আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ার গ্যাসের শেল, ছররা গুলি নিক্ষেপ ও লাঠিপেটা করে। এতে অন্তত শতাধিক আহত হন।
আজ মঙ্গলবার সকালে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও দুপুর ১২টায় ক্যাম্পাসের বিশমাইল গেটে বহিরাগতদের প্রায় ১০০ জন অবস্থান নিলে ক্যাম্পাস আবার উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তখন আন্দোলনকারীরাও আবারও সংগঠিত হতে শুরু করেন।
দেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নুরুল কবির সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
৬ মিনিট আগেবগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে দর্শন বিভাগের পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজিত কনসার্টে ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে সরকারি আজিজুল হক কলেজ (নতুন ভবন) ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেসেমিনারে বক্তারা বলেন, জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা নানা কারণে ধীরে ধীরে ম্লান হয়ে যাচ্ছে। এই আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবে রূপ দিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও কার্যকর ও জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে। গণ-আন্দোলনের সাফল্য নিশ্চিত করতে হলে সামগ্রিক সংস্কারের মাধ্যমে জন-আকাঙ্ক্ষাকে একটি কার্যকর রাজনৈতিক...
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে বাসচাপায় শামীমা আক্তার (২৮) নামে এক পোশাকশ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন দুর্ঘটনায় কবলিত বাসটি আটক করেছে। আজ শনিবার উপজেলার ঢাকা–ময়মনসিংহ মহাসড়কের আরএকে সিরামিক কারখানার সামনে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে