নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে এক যুগ তথা ১২ বছরে মাছের উৎপাদন ৬০ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। আজ মঙ্গলবার মৎস্য অধিদপ্তর মিলনায়তনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ৩০ জুলাই থেকে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৪ পালিত হবে। এবারের মৎস্য সপ্তাহের প্রতিপাদ্য ‘ভরব মাছে মোদের দেশ, গড়ব স্মার্ট বাংলাদেশ।’
মৎস্য মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, ‘২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে মোট মাছ উৎপাদন হয়েছে ৪৯ দশমিক ১৫ লাখ মেট্রিক টন যা ২০১০-১১ অর্থবছরের মোট উৎপাদনের (৩০ দশমিক ৬২ লাখ মেট্রিক টন) চেয়ে প্রায় ৬০ শতাংশ বেশি। বর্তমানে মৎস্য উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাওয়ায় মাথাপিছু দৈনিক মাছ গ্রহণ ৬০ গ্রাম চাহিদার বিপরীতে বৃদ্ধি পেয়ে ৬৭ দশমিক ৮০ গ্রামে উন্নীত হয়েছে। দেশের মোট জিডিপির ২ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপির ২২ দশমিক ২৬ শতাংশ মৎস্য উপখাতের অবদান।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের মোট জনগোষ্ঠীর ১৪ লাখ নারীসহ প্রায় ২ কোটি তথা প্রায় ১২ শতাংশের অধিক মানুষ মৎস্য খাতের বিভিন্ন কার্যক্রমে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত থেকে জীবিকা নির্বাহ করছে। মৎস্য উৎপাদনে বাংলাদেশের সাফল্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও স্বীকৃতি পেয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার “দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার-২০২৪ ”—শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মৎস্য আহরণে বাংলাদেশ ২য়, বদ্ধ জলাশয়ে চাষকৃত মাছ উৎপাদনে ৫ম এবং ইলিশ উৎপাদনে ১ম ও তেলাপিয়া উৎপাদনে ৪র্থ অবস্থানে আছে।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রকৃত জেলেদের শনাক্ত করে তাদের নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র প্রদান অব্যাহত রেখে সরকার। জেলে নিবন্ধন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হয়েছে। এযাবৎ নিবন্ধিত প্রায় ১৮ লাখ ১০ হাজার জেলের মধ্যে ১৫ লাখ ৮০ হাজার জেলেকে পরিচয়পত্র প্রদান করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, জাটকা সংরক্ষণে ৪ মাস পরিবারপ্রতি মাসে ৪০ কেজি এবং ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ২২ দিনের জন্য পরিবার প্রতি ২৫ কেজি হারে চাল প্রদান করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জাটকা ও মা ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ সময়ে ৯ লাখ ১৫ হাজার ৭৫৬টি জেলে পরিবারকে মোট ৭১ হাজার ৬১১ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিবছর ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধকালে উপকূলীয় জেলার নিবন্ধিত জেলেদের মাসিক ৪০ কেজি হারে ভিজিএফ (চাল) বিতরণ করা হয়।
দেশে এক যুগ তথা ১২ বছরে মাছের উৎপাদন ৬০ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। আজ মঙ্গলবার মৎস্য অধিদপ্তর মিলনায়তনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ৩০ জুলাই থেকে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৪ পালিত হবে। এবারের মৎস্য সপ্তাহের প্রতিপাদ্য ‘ভরব মাছে মোদের দেশ, গড়ব স্মার্ট বাংলাদেশ।’
মৎস্য মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, ‘২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে মোট মাছ উৎপাদন হয়েছে ৪৯ দশমিক ১৫ লাখ মেট্রিক টন যা ২০১০-১১ অর্থবছরের মোট উৎপাদনের (৩০ দশমিক ৬২ লাখ মেট্রিক টন) চেয়ে প্রায় ৬০ শতাংশ বেশি। বর্তমানে মৎস্য উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাওয়ায় মাথাপিছু দৈনিক মাছ গ্রহণ ৬০ গ্রাম চাহিদার বিপরীতে বৃদ্ধি পেয়ে ৬৭ দশমিক ৮০ গ্রামে উন্নীত হয়েছে। দেশের মোট জিডিপির ২ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপির ২২ দশমিক ২৬ শতাংশ মৎস্য উপখাতের অবদান।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের মোট জনগোষ্ঠীর ১৪ লাখ নারীসহ প্রায় ২ কোটি তথা প্রায় ১২ শতাংশের অধিক মানুষ মৎস্য খাতের বিভিন্ন কার্যক্রমে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত থেকে জীবিকা নির্বাহ করছে। মৎস্য উৎপাদনে বাংলাদেশের সাফল্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও স্বীকৃতি পেয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার “দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার-২০২৪ ”—শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মৎস্য আহরণে বাংলাদেশ ২য়, বদ্ধ জলাশয়ে চাষকৃত মাছ উৎপাদনে ৫ম এবং ইলিশ উৎপাদনে ১ম ও তেলাপিয়া উৎপাদনে ৪র্থ অবস্থানে আছে।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রকৃত জেলেদের শনাক্ত করে তাদের নিবন্ধন ও পরিচয়পত্র প্রদান অব্যাহত রেখে সরকার। জেলে নিবন্ধন প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় করা হয়েছে। এযাবৎ নিবন্ধিত প্রায় ১৮ লাখ ১০ হাজার জেলের মধ্যে ১৫ লাখ ৮০ হাজার জেলেকে পরিচয়পত্র প্রদান করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, জাটকা সংরক্ষণে ৪ মাস পরিবারপ্রতি মাসে ৪০ কেজি এবং ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে ২২ দিনের জন্য পরিবার প্রতি ২৫ কেজি হারে চাল প্রদান করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জাটকা ও মা ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ সময়ে ৯ লাখ ১৫ হাজার ৭৫৬টি জেলে পরিবারকে মোট ৭১ হাজার ৬১১ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিবছর ৬৫ দিন সমুদ্রে মাছ ধরা নিষিদ্ধকালে উপকূলীয় জেলার নিবন্ধিত জেলেদের মাসিক ৪০ কেজি হারে ভিজিএফ (চাল) বিতরণ করা হয়।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
২৪ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৩৯ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
৪৩ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে