জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী হেনস্তার ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের বিচার দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। পরে ছয় দাবিতে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র–ছাত্রীরা। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে এ মানববন্ধন করা হয়। এতে বিভিন্ন বিভাগের শতাধিক ছাত্রছাত্রী অংশ নেয়।
জানা গেছে, গতকাল রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেন এলাকায় এক ছাত্রী হেনস্তার শিকার হন। তৎক্ষণাৎ ওই ছাত্রী বন্ধুদের কল করেন। এ সময় অভিযুক্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হল সংলগ্ন ফটক দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। একজন পালিয়ে গেলেও মেহমুদ হারুনকে নামে একজনকে ধরে ফেলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখায় তুলে দেওয়া হয়। আটক ব্যক্তি পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ লাইনসের এসএএফে কর্মরত। তার বাড়ি সাভারে রাজাশনে। পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তির নাম বিদ্যুৎ চৌধুরী।
নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ছাত্র ফজলে রাব্বি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার কয়েক মাস না পেরোতেই বহিরাগত দ্বারা এখানকার ছাত্রী হেনস্তার শিকার হচ্ছে। অভিযুক্তদের যথাযথ বিচার চাই।’
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী সাদ বলেন, ‘আমাদের বান্ধবীকে হেনস্তাকারীর বিচার চাই। সিসিটিভি যুক্ত নিরাপদ ক্যাম্পাস চাই। ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।’
ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী বেদত্রয়ী গোস্বামী পৃথা বলেন, ‘আমরা এমন একটা সময় পার করছি, মানুষের ইনটেনশনের ওপর আমাদের নিরাপত্তা নির্ভর করছে। এই ঘটনার সঠিক বিচার চাই। যদি বিচার না হয়, তাহলে এই ধরনের অপকর্মকারীদের জন্য এটি একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। তারা এ ধরনের অপকর্ম করার আরও সাহস পাবে।’
ইংরেজি বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী আদৃতা শ্রেয়া বলেন, ‘অন্ধকারাচ্ছন্ন সড়কে আলোর ব্যবস্থা করতে হবে। সিসিটিভির ব্যবস্থা করতে হবে। কালকের ঘটনার পর থেকে আমরা নিরাপদ কিনা এই ক্যাম্পাসে তা নিয়ে শঙ্কায় আছি।’
স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, আইনি পদক্ষেপের যথাযথ তদারকি, ঘটনার হালনাগাদ তথ্য শিক্ষার্থীদের জানানো, ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ ও চলাচল নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ গ্রহণ, ক্যাম্পাসে মূল সড়কগুলোতে সিসিটিভি স্থাপন ও প্রয়োজনীয় সংখ্যক নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগ, সড়কগুলোতে রাতে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা এবং ক্যাম্পাসে যাতায়াতে পর্যাপ্ত যানবাহন নিশ্চিত করা।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তাগুলোতে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা হবে। অভিযুক্তর যথাযথ বিচারের চেষ্টা করব। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের রাস্তায় নিয়মিত টহল আরও বাড়ানো হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী হেনস্তার ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যের বিচার দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। পরে ছয় দাবিতে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র–ছাত্রীরা। আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে এ মানববন্ধন করা হয়। এতে বিভিন্ন বিভাগের শতাধিক ছাত্রছাত্রী অংশ নেয়।
জানা গেছে, গতকাল রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেন এলাকায় এক ছাত্রী হেনস্তার শিকার হন। তৎক্ষণাৎ ওই ছাত্রী বন্ধুদের কল করেন। এ সময় অভিযুক্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হল সংলগ্ন ফটক দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। একজন পালিয়ে গেলেও মেহমুদ হারুনকে নামে একজনকে ধরে ফেলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখায় তুলে দেওয়া হয়। আটক ব্যক্তি পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ লাইনসের এসএএফে কর্মরত। তার বাড়ি সাভারে রাজাশনে। পালিয়ে যাওয়া ব্যক্তির নাম বিদ্যুৎ চৌধুরী।
নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের ছাত্র ফজলে রাব্বি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার কয়েক মাস না পেরোতেই বহিরাগত দ্বারা এখানকার ছাত্রী হেনস্তার শিকার হচ্ছে। অভিযুক্তদের যথাযথ বিচার চাই।’
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী সাদ বলেন, ‘আমাদের বান্ধবীকে হেনস্তাকারীর বিচার চাই। সিসিটিভি যুক্ত নিরাপদ ক্যাম্পাস চাই। ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।’
ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী বেদত্রয়ী গোস্বামী পৃথা বলেন, ‘আমরা এমন একটা সময় পার করছি, মানুষের ইনটেনশনের ওপর আমাদের নিরাপত্তা নির্ভর করছে। এই ঘটনার সঠিক বিচার চাই। যদি বিচার না হয়, তাহলে এই ধরনের অপকর্মকারীদের জন্য এটি একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। তারা এ ধরনের অপকর্ম করার আরও সাহস পাবে।’
ইংরেজি বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী আদৃতা শ্রেয়া বলেন, ‘অন্ধকারাচ্ছন্ন সড়কে আলোর ব্যবস্থা করতে হবে। সিসিটিভির ব্যবস্থা করতে হবে। কালকের ঘটনার পর থেকে আমরা নিরাপদ কিনা এই ক্যাম্পাসে তা নিয়ে শঙ্কায় আছি।’
স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, আইনি পদক্ষেপের যথাযথ তদারকি, ঘটনার হালনাগাদ তথ্য শিক্ষার্থীদের জানানো, ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ ও চলাচল নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ গ্রহণ, ক্যাম্পাসে মূল সড়কগুলোতে সিসিটিভি স্থাপন ও প্রয়োজনীয় সংখ্যক নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগ, সড়কগুলোতে রাতে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা এবং ক্যাম্পাসে যাতায়াতে পর্যাপ্ত যানবাহন নিশ্চিত করা।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তাগুলোতে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করা হবে। অভিযুক্তর যথাযথ বিচারের চেষ্টা করব। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের রাস্তায় নিয়মিত টহল আরও বাড়ানো হবে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে