নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোবাইল ব্যাংকিং, মাছের আড়তসহ বিভিন্ন জায়গায় অল্প পুঁজিতে ধনী হওয়ার লক্ষ্যে জাল টাকার ব্যবসা করে আসছিল একটি চক্র। জাল টাকা তৈরি চক্রের অন্যতম হোতা মো. মাউন হোসেন সাব্বিরসহ চারজনকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. মাউন হোসেন সাব্বির (২১), মো. পারভেজ (২০), মো. তারেক (২০) ও মো. শিহাব উদ্দিন (২০)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে প্রায় ১ কোটি টাকার জাল নোট, একটটি ল্যাপটপ, একটি প্রিন্টার, একটি পেনড্রাইভসহ জাল নোট তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
খন্দকার মঈন জানান, শনিবার রাতে র্যাব-৪ রাজধানীর চকবাজার থানার মিটফোর্ড এলাকা, সিরাজগঞ্জ সদর এবং খুলনার খালিশপুর থানা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে সংঘবদ্ধ জাল নোট তৈরি চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মঈন বলেন, প্রায় এক বছর যাবৎ ঢাকা, সিরাজগঞ্জ, খুলনা ও যশোরসহ বিভিন্ন এলাকায় জাল নোট তৈরি করে স্বল্পমূল্যে বিক্রি করত চক্রটি। বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং, দোকান, মাছের আড়তসহ জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় জাল নোট বিক্রি করা হতো। এই চক্রের সঙ্গে আরও ১৫-২০ জন সদস্য জড়িত রয়েছে বলে জানান তিনি।
চক্রের অন্যতম হোতা সাব্বির ‘জাল টাকা প্রতারক চক্র বিরোধী পোস্ট’ নামে একটি ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে গ্রেপ্তার অপর সদস্যদের সঙ্গে পরিচিত হয়। পরে সে জাল নোটের খুচরা ব্যবসার পরিকল্পনা করে।
মঈন জানান, চক্রটির কাছ থেকে সাব্বির ৩ লাখ টাকার জাল নোট কেনার জন্য মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এক ব্যক্তিকে ৩৫ হাজার টাকা পাঠান। তবে টাকা নিয়েও চক্রটি তাঁকে কোনো জাল নোট দেয়নি। পরে জাল নোট না পেয়ে নিজেই জাল নোট তৈরির পরিকল্পনা করেন সাব্বির। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রথমে মেসেঞ্জারে X-MAN নামে একটি গ্রুপ খুলে জাল টাকা তৈরি-ব্যবসার বিষয়ে তথ্য আদান-প্রদান করেন। পরে তিনি ইউটিউব, ফেসবুক ও গুগল ঘেঁটে জাল নোট তৈরির বিষয়ে কারিগরি জ্ঞান অর্জন করেন এবং জমানো অর্থ দিয়ে জাল নোট তৈরির জন্য সরঞ্জাম কেনেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার সাব্বির জানান, জাল নোট তৈরির সার্বিক বিষয়ে দক্ষ হওয়ায় সবকিছু তিনি নিজেই পরিচালনা করতেন। যখন জাল নোটের ব্যবসা রমরমা থাকে, তখন দৈনিক ২ লক্ষাধিক টাকা মূল্যমানের জাল নোট তৈরি করত চক্রটি। প্রতি ১ লাখ টাকা মূল্যের জাল নোট ১৫-২০ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি করত তারা। এ পর্যন্ত চক্রটি বিভিন্ন সময়ে প্রায় ২ কোটি মূল্যমানের জাল নোটের ব্যবসা করেছে।
গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন।
মোবাইল ব্যাংকিং, মাছের আড়তসহ বিভিন্ন জায়গায় অল্প পুঁজিতে ধনী হওয়ার লক্ষ্যে জাল টাকার ব্যবসা করে আসছিল একটি চক্র। জাল টাকা তৈরি চক্রের অন্যতম হোতা মো. মাউন হোসেন সাব্বিরসহ চারজনকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. মাউন হোসেন সাব্বির (২১), মো. পারভেজ (২০), মো. তারেক (২০) ও মো. শিহাব উদ্দিন (২০)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে প্রায় ১ কোটি টাকার জাল নোট, একটটি ল্যাপটপ, একটি প্রিন্টার, একটি পেনড্রাইভসহ জাল নোট তৈরির বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
আজ রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
খন্দকার মঈন জানান, শনিবার রাতে র্যাব-৪ রাজধানীর চকবাজার থানার মিটফোর্ড এলাকা, সিরাজগঞ্জ সদর এবং খুলনার খালিশপুর থানা এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে সংঘবদ্ধ জাল নোট তৈরি চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মঈন বলেন, প্রায় এক বছর যাবৎ ঢাকা, সিরাজগঞ্জ, খুলনা ও যশোরসহ বিভিন্ন এলাকায় জাল নোট তৈরি করে স্বল্পমূল্যে বিক্রি করত চক্রটি। বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং, দোকান, মাছের আড়তসহ জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় জাল নোট বিক্রি করা হতো। এই চক্রের সঙ্গে আরও ১৫-২০ জন সদস্য জড়িত রয়েছে বলে জানান তিনি।
চক্রের অন্যতম হোতা সাব্বির ‘জাল টাকা প্রতারক চক্র বিরোধী পোস্ট’ নামে একটি ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে গ্রেপ্তার অপর সদস্যদের সঙ্গে পরিচিত হয়। পরে সে জাল নোটের খুচরা ব্যবসার পরিকল্পনা করে।
মঈন জানান, চক্রটির কাছ থেকে সাব্বির ৩ লাখ টাকার জাল নোট কেনার জন্য মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে এক ব্যক্তিকে ৩৫ হাজার টাকা পাঠান। তবে টাকা নিয়েও চক্রটি তাঁকে কোনো জাল নোট দেয়নি। পরে জাল নোট না পেয়ে নিজেই জাল নোট তৈরির পরিকল্পনা করেন সাব্বির। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রথমে মেসেঞ্জারে X-MAN নামে একটি গ্রুপ খুলে জাল টাকা তৈরি-ব্যবসার বিষয়ে তথ্য আদান-প্রদান করেন। পরে তিনি ইউটিউব, ফেসবুক ও গুগল ঘেঁটে জাল নোট তৈরির বিষয়ে কারিগরি জ্ঞান অর্জন করেন এবং জমানো অর্থ দিয়ে জাল নোট তৈরির জন্য সরঞ্জাম কেনেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার সাব্বির জানান, জাল নোট তৈরির সার্বিক বিষয়ে দক্ষ হওয়ায় সবকিছু তিনি নিজেই পরিচালনা করতেন। যখন জাল নোটের ব্যবসা রমরমা থাকে, তখন দৈনিক ২ লক্ষাধিক টাকা মূল্যমানের জাল নোট তৈরি করত চক্রটি। প্রতি ১ লাখ টাকা মূল্যের জাল নোট ১৫-২০ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি করত তারা। এ পর্যন্ত চক্রটি বিভিন্ন সময়ে প্রায় ২ কোটি মূল্যমানের জাল নোটের ব্যবসা করেছে।
গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন।
তেভাগা আন্দোলনের নেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হাবিপ্রবির ভাইস চ্যান্সেলর (ভিসি) প্রফেসর মো. এনামউল্যা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ বড় ময়দানে হাবিপ্রবির শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি সমাধিসৌধ পরিদর্শন, কবর জিয়ারত
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির পানছড়ির লতিবান ইউনিয়নে গুলি করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) তিন কর্মীকে হত্যার প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার জেলায় সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে। সকাল ৬টা থেকে অবরোধ থেকে শুরু হয়। চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ঢাকা সিটি করপোরেশনের কিছু এলাকায় বর্জ্য সংগ্রহ কাজের হাতবদল হচ্ছে। এবার রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় ময়লা-বাণিজ্য নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন বিএনপির ওয়ার্ড ও থানা পর্যায়ের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুর-১৪ নম্বরে ডায়না গার্মেন্টসের শ্রমিকেরা বিভিন্ন দাবিতে রাস্তায় নেমে এসেছিলেন। তারা মিরপুর ১৪ নম্বরের কচুক্ষেত সড়ক বিক্ষোভ করে রাস্তা অবরোধের চেষ্টা করে। একপর্যায়ে তারা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
২ ঘণ্টা আগে