জাবি প্রতিনিধি
সাংবাদিক নির্যাতনের বিচারের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকরা। পাশাপাশি দাবি বাস্তবায়ন না হলে প্রশাসনিক ভবন অবরোধের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে এ ঘোষণা দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জাবিসাস) সভাপতি বেলাল হোসেন।
বেলাল হোসেন বলেন, ‘অনুসন্ধানে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির রিপোর্টে ভুক্তভোগীর অভিযোগপত্র সংযুক্ত করা হয়নি। অন্যদিকে অভিযুক্তদের বক্তব্য বিস্তারিত উঠে এসেছে, কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য সংকোচন করা হয়েছে। এভাবে তদন্তের নামে প্রহসন করেছে কমিটি, যাদের প্রতিবেদন অসম্পূর্ণ এবং পক্ষপাতদুষ্ট।’
মানববন্ধনে জাবিসাস সভাপতি বেলাল হোসেন চার দফা দাবি পেশ করেন।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নির্যাতনের ঘটনার অভিযুক্তদের বিচার নিশ্চিত করা, দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হল প্রশাসনের পদত্যাগ, নিরপেক্ষ আচরণ না করায় তদন্ত কমিটির গাফিলতি খতিয়ে দেখা এবং আবাসিক হলসমূহের নিয়ন্ত্রণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হাতে নেওয়া।
এসব দাবি মানা না হলে আগামী রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন অবরোধের ঘোষণা দেন বেলাল হোসেন।
সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলকামা আজাদের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ছাত্র ইউনিয়ন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি রাকিবুল রনি, ছাত্র ফ্রন্ট বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক কনৌজ ক্রান্তি রায়, জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সামি আল জাহিদ প্রীতম, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা জহির ফয়সাল প্রমুখ।
জানা যায়, গত ২ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের অতিথিকক্ষে সাংবাদিক আল আমিন হোসাইনকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন ওই হলের ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী। ওই দিন রাতেই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ থেকে অভিযুক্ত আটজনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে সংগঠনটি।
পরদিন (৩ আগস্ট) ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করে সংশ্লিষ্ট হল প্রশাসন। গত ২১ আগস্ট তদন্ত কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বোর্ডের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়। গত বৃহস্পতিবার শৃঙ্খলা কমিটির সভায় ঘটনার বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এদিকে শৃঙ্খলা কমিটির একাধিক সদস্য নিশ্চিত করেন, আগের কমিটি অপূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে, তাই বিচারকার্য সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, ‘তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়নি। ফলে শৃঙ্খলা কমিটি চার সদস্যের আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান জানান, নতুন করে গঠিত এই কমিটির প্রধান শহীদ সালাম-বরকত হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক সুকল্যাণ কুমার কুন্ডু। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন অধ্যাপক ইস্রাফিল আহমেদ, অধ্যাপক আলী আকবর ও সদস্যসচিব গৌতম কুমার বিশ্বাস।
মানববন্ধনে জহির ফয়সাল বলেন, ‘লজ্জার সঙ্গে বলতে হয়, এই প্রশাসনের গাফিলতির জন্যই জাতির বিবেক সাংবাদিকদেরও মানববন্ধন করতে হয় সুষ্ঠু বিচারের জন্য। প্রশাসন বলেছে, গণরুম সংস্কৃতি রোধে জিরো টলারেন্স, কিন্তু কোনো হল প্রশাসন এ ব্যাপারে ভ্রুক্ষেপই করছে না। হলের সিট বণ্টনে প্রশাসন কোনো ভূমিকা পালন করে না। হলের সিট লিস্ট করা, বণ্টন করার ব্যাপারে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন পূর্ণভাবে হস্তক্ষেপ করে। এই অথর্ব প্রশাসন যদি তাদের দায়িত্ব পালন করতে না-ই পারে, তাহলে তাদের উচিত পদত্যাগ করা।’
জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সামি আল জাহিদ প্রীতম বলেন, ‘হলগুলো প্রশাসন চালায় না, চালায় ছাত্রলীগ। প্রশাসন শুধু দাপ্তরিক কাজগুলো কোনোমতে করছে। হলের আসন দখলে রেখে ছাত্রলীগ আসনের সংকট সৃষ্টি করেছে।’
ছাত্র ইউনিয়নের জাবি সংসদের সভাপতি রাকিবুল হক রনি বলেন, ‘যখন সাংবাদিককে গেস্টরুমে পেটানো হয়, তখন হল প্রশাসন কোথায় ছিল? আসলে হল প্রশাসন ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের লেজুড়বৃত্তি করে। পাঁচ দিনের মধ্যে নির্যাতনের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ একটা মাস পার হলেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেনি। আসলে তদন্ত কর্মকর্তারা সাংবাদিকের দোষ খোঁজার চেষ্টা করেছেন। আজকে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক হয়ে দাঁড়িয়েছে। একজনের দোষ আরেকজন ঢাকার চেষ্টা করে। আমরা সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনার শাস্তির দাবি জানাই।’
এর আগে গত মাসের ২ আগস্টে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে কর্মরত এক গণমাধ্যমকর্মীকে ‘গেস্টরুমে’ ডেকে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। পরবর্তীতে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে হলটির আট ছাত্রলীগ নেতাকে সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে ‘অবাঞ্ছিত’ করেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতা। অভিযুক্তরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬তম ব্যাচের নৃবিজ্ঞান বিভাগের আসাদ হক ও আরিফ জামান সেজান, ৪৭তম ব্যাচের অর্থনীতি বিভাগের জিয়াদ মির্জা, দর্শন বিভাগের হাসিবুল হাসান রিশাদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের রাইহান বিন হাবিব, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের মুনতাসির আহমেদ তাহরীম, আইন ও বিচার বিভাগের শিক্ষার্থী মাসুম বিল্লাহ্ এবং ৪৮তম ব্যাচের রসায়ন বিভাগের জাহিদ হাসান।
সাংবাদিক নির্যাতনের বিচারের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সাংবাদিকরা। পাশাপাশি দাবি বাস্তবায়ন না হলে প্রশাসনিক ভবন অবরোধের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে এ ঘোষণা দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জাবিসাস) সভাপতি বেলাল হোসেন।
বেলাল হোসেন বলেন, ‘অনুসন্ধানে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির রিপোর্টে ভুক্তভোগীর অভিযোগপত্র সংযুক্ত করা হয়নি। অন্যদিকে অভিযুক্তদের বক্তব্য বিস্তারিত উঠে এসেছে, কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য সংকোচন করা হয়েছে। এভাবে তদন্তের নামে প্রহসন করেছে কমিটি, যাদের প্রতিবেদন অসম্পূর্ণ এবং পক্ষপাতদুষ্ট।’
মানববন্ধনে জাবিসাস সভাপতি বেলাল হোসেন চার দফা দাবি পেশ করেন।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নির্যাতনের ঘটনার অভিযুক্তদের বিচার নিশ্চিত করা, দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হল প্রশাসনের পদত্যাগ, নিরপেক্ষ আচরণ না করায় তদন্ত কমিটির গাফিলতি খতিয়ে দেখা এবং আবাসিক হলসমূহের নিয়ন্ত্রণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের হাতে নেওয়া।
এসব দাবি মানা না হলে আগামী রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন অবরোধের ঘোষণা দেন বেলাল হোসেন।
সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলকামা আজাদের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ছাত্র ইউনিয়ন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি রাকিবুল রনি, ছাত্র ফ্রন্ট বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক কনৌজ ক্রান্তি রায়, জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সামি আল জাহিদ প্রীতম, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা জহির ফয়সাল প্রমুখ।
জানা যায়, গত ২ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের অতিথিকক্ষে সাংবাদিক আল আমিন হোসাইনকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন ওই হলের ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী। ওই দিন রাতেই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ থেকে অভিযুক্ত আটজনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে সংগঠনটি।
পরদিন (৩ আগস্ট) ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি করে সংশ্লিষ্ট হল প্রশাসন। গত ২১ আগস্ট তদন্ত কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা বোর্ডের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়। গত বৃহস্পতিবার শৃঙ্খলা কমিটির সভায় ঘটনার বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এদিকে শৃঙ্খলা কমিটির একাধিক সদস্য নিশ্চিত করেন, আগের কমিটি অপূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে, তাই বিচারকার্য সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, ‘তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়নি। ফলে শৃঙ্খলা কমিটি চার সদস্যের আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান জানান, নতুন করে গঠিত এই কমিটির প্রধান শহীদ সালাম-বরকত হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক সুকল্যাণ কুমার কুন্ডু। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন অধ্যাপক ইস্রাফিল আহমেদ, অধ্যাপক আলী আকবর ও সদস্যসচিব গৌতম কুমার বিশ্বাস।
মানববন্ধনে জহির ফয়সাল বলেন, ‘লজ্জার সঙ্গে বলতে হয়, এই প্রশাসনের গাফিলতির জন্যই জাতির বিবেক সাংবাদিকদেরও মানববন্ধন করতে হয় সুষ্ঠু বিচারের জন্য। প্রশাসন বলেছে, গণরুম সংস্কৃতি রোধে জিরো টলারেন্স, কিন্তু কোনো হল প্রশাসন এ ব্যাপারে ভ্রুক্ষেপই করছে না। হলের সিট বণ্টনে প্রশাসন কোনো ভূমিকা পালন করে না। হলের সিট লিস্ট করা, বণ্টন করার ব্যাপারে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন পূর্ণভাবে হস্তক্ষেপ করে। এই অথর্ব প্রশাসন যদি তাদের দায়িত্ব পালন করতে না-ই পারে, তাহলে তাদের উচিত পদত্যাগ করা।’
জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সামি আল জাহিদ প্রীতম বলেন, ‘হলগুলো প্রশাসন চালায় না, চালায় ছাত্রলীগ। প্রশাসন শুধু দাপ্তরিক কাজগুলো কোনোমতে করছে। হলের আসন দখলে রেখে ছাত্রলীগ আসনের সংকট সৃষ্টি করেছে।’
ছাত্র ইউনিয়নের জাবি সংসদের সভাপতি রাকিবুল হক রনি বলেন, ‘যখন সাংবাদিককে গেস্টরুমে পেটানো হয়, তখন হল প্রশাসন কোথায় ছিল? আসলে হল প্রশাসন ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের লেজুড়বৃত্তি করে। পাঁচ দিনের মধ্যে নির্যাতনের ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ একটা মাস পার হলেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেনি। আসলে তদন্ত কর্মকর্তারা সাংবাদিকের দোষ খোঁজার চেষ্টা করেছেন। আজকে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক হয়ে দাঁড়িয়েছে। একজনের দোষ আরেকজন ঢাকার চেষ্টা করে। আমরা সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনার শাস্তির দাবি জানাই।’
এর আগে গত মাসের ২ আগস্টে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে কর্মরত এক গণমাধ্যমকর্মীকে ‘গেস্টরুমে’ ডেকে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। পরবর্তীতে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে হলটির আট ছাত্রলীগ নেতাকে সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে ‘অবাঞ্ছিত’ করেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতা। অভিযুক্তরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬তম ব্যাচের নৃবিজ্ঞান বিভাগের আসাদ হক ও আরিফ জামান সেজান, ৪৭তম ব্যাচের অর্থনীতি বিভাগের জিয়াদ মির্জা, দর্শন বিভাগের হাসিবুল হাসান রিশাদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের রাইহান বিন হাবিব, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের মুনতাসির আহমেদ তাহরীম, আইন ও বিচার বিভাগের শিক্ষার্থী মাসুম বিল্লাহ্ এবং ৪৮তম ব্যাচের রসায়ন বিভাগের জাহিদ হাসান।
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিক্ষোভের পর রাত ১০টার দিকে টিএসসিতে গায়েবানা জানাজার নামাজও আদায় করা হয়
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম আদালতে ইসকন নেতা ও সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ ও সহিংসতায় রাষ্ট্রপক্ষের এক আইনজীবী নিহতের ঘটনায় দিনভর উত্তপ্ত ছিল বন্দরনগরী। গতকাল সোমবার ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চিন্ময়কে গ্রেপ্তার
২ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন একজন। আজ মঙ্গলবার উপজেলার পুকড়া এলাকায় নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেববি, ট্রেজারার, সেনা কর্মকর্তা, বরিশাল, জেলার খবর
৩ ঘণ্টা আগে