নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে মিছিল নিয়ে এসে বহিরাগতরা হামলা চালিয়েছে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালতে। আজ রোববার দুপুর পৌনে ১২টায় এই হামলা চালানো হয়।
হামলায় সিএমএম আদালত ও সিজেএম আদালত ভবনে ইট-পাটকেল ছুড়ে বিভিন্ন জানালার গ্লাস ভাঙচুর করা হয়। সিএমএম আদালতের সামনে থাকা পাঁচটি পুলিশভ্যান ভাঙচুর করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা ১১টা থেকে আদালতের পাশের জনসন রোডে মিছিল করতে থাকে অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে কয়েক’শ লোক। তাদের হাতে ইট-পাটকেল ও লাঠিসোঁটা ছিল। একপর্যায়ে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে তারা সিএমএম আদালতের মূল ফটক লাঠিসোঁটা নিয়ে ঘেরাও করে। তারা সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় বিএনপিপন্থী কিছু আইনজীবী গেটের বাইরে তাদের সঙ্গে যোগ দেয়। বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা গেট খুলে দিলে মিছিলকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে সিএমএম আদালত চত্বরে ঢুকে পড়ে। তারা সিএমএম আদালত এবং সিজেএম আদালত লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে।
একপর্যায়ে দুই আদালত ভবনের জানালার গ্লাস ভাঙচুর করে। সিএমএম আদালতের সামনে থাকা পুলিশের দুটি প্রিজন ভ্যান ও চারটি জিপ ভাঙচুর করে। তাদের এই হামলায় পুলিশ দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করে পালাতে থাকে। প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট মিছিলকারীরা ভাঙচুর করতে থাকে। পরে পুলিশ সংঘবদ্ধ হয়ে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করলে, মিছিলকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে আদালত চত্বর ত্যাগ করে।
পরে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা মিছিল নিয়ে আদালত এলাকায় অসহযোগ আন্দোলনের বিরুদ্ধে স্লোগান দেয়। এরপর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা তখন পালিয়ে যায়।
ঢাকার আদালতের আইনজীবী সঞ্জীব চন্দ্র দাস বলেন, ‘কয়েকশ মিছিলকারী হঠাৎ হামলা করে। আদালত এলাকায় রাখা গাড়ি ভাঙচুর করে এবং আদালতে ইট পাটকেল মারে।’
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান রচি বলেন, ‘মিছিলকারীদের মধ্যে কেউ ছাত্র মনে হয়নি। জঙ্গি মনোভাব নিয়ে তারা আদালতে হামলা চালিয়েছে।’
ঢাকার আরেক আইনজীবী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘হামলাকারীদের অনেকেই অপ্রাপ্তবয়স্ক। আবার অনেকের মাথায় টুপি ও মুখে দাড়ি। এরা সবাই বহিরাগত।’
ঢাকার অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বহিরাগতরা হামলা করেছে। পুলিশের গাড়ি ও আদালতের জানালার গ্লাস ভাঙচুর করেছে। পরে পুলিশের প্রতিরোধের মুখে তারা আদালত চত্বর ত্যাগ করে।’
অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে মিছিল নিয়ে এসে বহিরাগতরা হামলা চালিয়েছে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালতে। আজ রোববার দুপুর পৌনে ১২টায় এই হামলা চালানো হয়।
হামলায় সিএমএম আদালত ও সিজেএম আদালত ভবনে ইট-পাটকেল ছুড়ে বিভিন্ন জানালার গ্লাস ভাঙচুর করা হয়। সিএমএম আদালতের সামনে থাকা পাঁচটি পুলিশভ্যান ভাঙচুর করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা ১১টা থেকে আদালতের পাশের জনসন রোডে মিছিল করতে থাকে অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে কয়েক’শ লোক। তাদের হাতে ইট-পাটকেল ও লাঠিসোঁটা ছিল। একপর্যায়ে দুপুর পৌনে ১২টার দিকে তারা সিএমএম আদালতের মূল ফটক লাঠিসোঁটা নিয়ে ঘেরাও করে। তারা সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় বিএনপিপন্থী কিছু আইনজীবী গেটের বাইরে তাদের সঙ্গে যোগ দেয়। বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা গেট খুলে দিলে মিছিলকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে সিএমএম আদালত চত্বরে ঢুকে পড়ে। তারা সিএমএম আদালত এবং সিজেএম আদালত লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে।
একপর্যায়ে দুই আদালত ভবনের জানালার গ্লাস ভাঙচুর করে। সিএমএম আদালতের সামনে থাকা পুলিশের দুটি প্রিজন ভ্যান ও চারটি জিপ ভাঙচুর করে। তাদের এই হামলায় পুলিশ দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করে পালাতে থাকে। প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট মিছিলকারীরা ভাঙচুর করতে থাকে। পরে পুলিশ সংঘবদ্ধ হয়ে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করলে, মিছিলকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে আদালত চত্বর ত্যাগ করে।
পরে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা মিছিল নিয়ে আদালত এলাকায় অসহযোগ আন্দোলনের বিরুদ্ধে স্লোগান দেয়। এরপর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা তখন পালিয়ে যায়।
ঢাকার আদালতের আইনজীবী সঞ্জীব চন্দ্র দাস বলেন, ‘কয়েকশ মিছিলকারী হঠাৎ হামলা করে। আদালত এলাকায় রাখা গাড়ি ভাঙচুর করে এবং আদালতে ইট পাটকেল মারে।’
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান রচি বলেন, ‘মিছিলকারীদের মধ্যে কেউ ছাত্র মনে হয়নি। জঙ্গি মনোভাব নিয়ে তারা আদালতে হামলা চালিয়েছে।’
ঢাকার আরেক আইনজীবী দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘হামলাকারীদের অনেকেই অপ্রাপ্তবয়স্ক। আবার অনেকের মাথায় টুপি ও মুখে দাড়ি। এরা সবাই বহিরাগত।’
ঢাকার অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বহিরাগতরা হামলা করেছে। পুলিশের গাড়ি ও আদালতের জানালার গ্লাস ভাঙচুর করেছে। পরে পুলিশের প্রতিরোধের মুখে তারা আদালত চত্বর ত্যাগ করে।’
ঘূর্ণিঝড় মিধিলির সময় বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ট্রলারসহ নিখোঁজ বরগুনার পাথরঘাটার ২৫ জেলে এক বছরেও ফেরেননি। তাঁরা আদৌ বেঁচে আছেন কি-না, জানেন না স্বজনেরা। তবু প্রিয়জনের আশায় বুক বেঁধে নীরব অপেক্ষায় দিন কাটছে এসব জেলের পরিবারের সদস্যদের।
৮ মিনিট আগেঅধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কি না, সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
৩৯ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
১ ঘণ্টা আগেপাঁচটি গ্রাম ঘেঁষে সরকারি জলাশয় ডাহার বিল। যুগ যুগ ধরে এ বিলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন জেলেরা। এ ছাড়া দেশীয় মাছ ধরে আমিষের চাহিদা মেটাত এসব গ্রামের মানুষ। তবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পৌর এলাকার শালঘরিয়াসহ পাঁচ গ্রামের ৬২ বিঘা খাস জলাশয় ডাহার...
১ ঘণ্টা আগে