টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে সম্পত্তির দ্বন্দ্বে ছোট ভাই মুকুল হোসেনকে হত্যা করে পুঁতে রেখেছিলেন সহোদর বড় ভাই সোহেল রানা। চাঞ্চল্যকর এই হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পিবিআই। এ ঘটনায় জড়িত সোহেল রানা ও তাঁর এক সহযোগী নাজমুল হোসেন ওরফে পরেশ চন্দ্র শীলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে টাঙ্গাইল জেলা পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিখোঁজের ১৩ দিন পর ১২ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার পারখী ইউনিয়নের একটি বিলে মাটির নিচ থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মুকুল হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে কালিহাতী থানা-পুলিশ। এ ঘটনায় মুকুল হোসেনের স্ত্রী লিমা আক্তার বাদী হয়ে কালিহাতী থানায় মামলা করেন।
ক্লুলেস এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের দায়িত্ব নেয় পিবিআই। মরদেহ উদ্ধারের সপ্তাহখানেকের মধ্যেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হন টাঙ্গাইল জেলা পিবিআইয়ের সদস্যরা। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত কোদাল ও অন্য আলামত উদ্ধার করেন তাঁরা।
টাঙ্গাইল জেলা পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমিন বলেন, গত ২৭ জানুয়ারি সোহেল ঘাটাইল উপজেলার হামিদপুর বাজার থেকে একটি কোদাল ও কোদালের আছারি ক্রয় করেন। এরপর সোহেল তাঁর ভাই মুকুলকে মোবাইল পোনে জরুরি প্রয়োজনের কথা বলে ডেকে আনেন পারখীতে। পরে মুকুলকে কৌশলে বিলে নিয়ে গিয়ে সোহেলের গলায় থাকা মাফলার দিয়ে মুকুলকে হত্যা নিশ্চিত করেন। এরপর বিলের ধারে কোদাল দিয়ে গর্ত করে সেখানে মুকুলকে পুঁতে রাখেন। এ ঘটনার পর থেকেই সোহেল মোবাইল ফোন বন্ধ করে গা ঢাকা দেন। টাঙ্গাইল পিবিআই পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে গাজীপুর ও ঢাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের শিকার মুকুলের বড় ভাই সোহেল ও তাঁর সহযোগী দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার দগরবাড়ি গ্রামের নাজমুল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। নাজমুলের আগের নাম ছিল পরেশ চন্দ্র শীল। সে ওই গ্রামের রমনী কান্ত শীলের ছেলে।
কালিহাতীর পারখী ইউনিয়নের সদস্য আব্দুস সাত্তার বলেন, কালিহাতী উপজেলার মৃত আবু হানিফের ছেলে সোহেল রানা ও মুকুল হোসেন তাঁরা সহোদর দুই ভাই। হত্যাকাণ্ডের শিকার মুকুল হোসেন সম্প্রতি বিদেশ গিয়েছিলেন। এ সময় বড় ভাই সোহেল রানার কাছ থেকে দুই লাখ টাকা ধার নিয়েছিলেন মুকুল। বিদেশ যাওয়ার পর মুকুল সুবিধাজনক কাজ না পেয়ে সম্প্রতি দেশে ফিরে আসেন। এর পর থেকে তাঁদের সম্পত্তি ও টাকা নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। দ্বন্দ্বের কারণেই মুকুল শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে থাকতে শুরু করেন। ১২ ফেব্রুয়ারি পারখী এলাকার বিলে মাটির নিচ থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমিন।
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে সম্পত্তির দ্বন্দ্বে ছোট ভাই মুকুল হোসেনকে হত্যা করে পুঁতে রেখেছিলেন সহোদর বড় ভাই সোহেল রানা। চাঞ্চল্যকর এই হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পিবিআই। এ ঘটনায় জড়িত সোহেল রানা ও তাঁর এক সহযোগী নাজমুল হোসেন ওরফে পরেশ চন্দ্র শীলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে টাঙ্গাইল জেলা পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিখোঁজের ১৩ দিন পর ১২ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার পারখী ইউনিয়নের একটি বিলে মাটির নিচ থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মুকুল হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে কালিহাতী থানা-পুলিশ। এ ঘটনায় মুকুল হোসেনের স্ত্রী লিমা আক্তার বাদী হয়ে কালিহাতী থানায় মামলা করেন।
ক্লুলেস এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের দায়িত্ব নেয় পিবিআই। মরদেহ উদ্ধারের সপ্তাহখানেকের মধ্যেই হত্যাকাণ্ডের রহস্য ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হন টাঙ্গাইল জেলা পিবিআইয়ের সদস্যরা। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত কোদাল ও অন্য আলামত উদ্ধার করেন তাঁরা।
টাঙ্গাইল জেলা পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমিন বলেন, গত ২৭ জানুয়ারি সোহেল ঘাটাইল উপজেলার হামিদপুর বাজার থেকে একটি কোদাল ও কোদালের আছারি ক্রয় করেন। এরপর সোহেল তাঁর ভাই মুকুলকে মোবাইল পোনে জরুরি প্রয়োজনের কথা বলে ডেকে আনেন পারখীতে। পরে মুকুলকে কৌশলে বিলে নিয়ে গিয়ে সোহেলের গলায় থাকা মাফলার দিয়ে মুকুলকে হত্যা নিশ্চিত করেন। এরপর বিলের ধারে কোদাল দিয়ে গর্ত করে সেখানে মুকুলকে পুঁতে রাখেন। এ ঘটনার পর থেকেই সোহেল মোবাইল ফোন বন্ধ করে গা ঢাকা দেন। টাঙ্গাইল পিবিআই পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে গাজীপুর ও ঢাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের শিকার মুকুলের বড় ভাই সোহেল ও তাঁর সহযোগী দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার দগরবাড়ি গ্রামের নাজমুল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। নাজমুলের আগের নাম ছিল পরেশ চন্দ্র শীল। সে ওই গ্রামের রমনী কান্ত শীলের ছেলে।
কালিহাতীর পারখী ইউনিয়নের সদস্য আব্দুস সাত্তার বলেন, কালিহাতী উপজেলার মৃত আবু হানিফের ছেলে সোহেল রানা ও মুকুল হোসেন তাঁরা সহোদর দুই ভাই। হত্যাকাণ্ডের শিকার মুকুল হোসেন সম্প্রতি বিদেশ গিয়েছিলেন। এ সময় বড় ভাই সোহেল রানার কাছ থেকে দুই লাখ টাকা ধার নিয়েছিলেন মুকুল। বিদেশ যাওয়ার পর মুকুল সুবিধাজনক কাজ না পেয়ে সম্প্রতি দেশে ফিরে আসেন। এর পর থেকে তাঁদের সম্পত্তি ও টাকা নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। দ্বন্দ্বের কারণেই মুকুল শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে থাকতে শুরু করেন। ১২ ফেব্রুয়ারি পারখী এলাকার বিলে মাটির নিচ থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমিন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) প্রশাসন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করছে বলে অভিযোগ করেছে শিক্ষার্থীদের একাংশ। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এক মানববন্ধনে তাঁরা এ অভিযোগ করেন।
৪ মিনিট আগেপদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতির অভিযোগে একজন সিনিয়র সহকারী সচিব ও দুই সার্ভেয়ারসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে ভূমি মালিকদের ক্ষতিপূরণের প্রায় ১০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে...
২২ মিনিট আগেকুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া এলাকায় গোমতী নদীর চর থেকে মাটি কাটার অভিযোগে সাতটি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে আজ বুধবার ভোররাত ৬টা পর্যন্ত উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তানজিনা জাহান এই অভিযান চালান।
২৯ মিনিট আগেকারাগারে বন্দীদের সঙ্গে দেখা করতে আসা স্বজনদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ও কারারক্ষীদের দুর্ব্যবহারে দর্শনার্থীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে