নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর পুরান ঢাকার আজিমপুর সরকারি কলোনিতে আজ সোমবার ভোরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও বাসিন্দারা চরম আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন।
জানা গেছে, ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে আজিমপুর সরকারি কলোনির ৬ নম্বর ভবনের ১৬ তলা সিঁড়িতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখেন একজন বাসিন্দা। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে ফায়ার সার্ভিসকে অবগত করেন। তবে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই আশপাশের বাসিন্দারা আগুন নিভিয়ে ফেলেন।
ভবনটির একজন বাসিন্দা জানান, ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে তিনি দেখেন, পাশের ৬ নম্বর ভবনের সিঁড়িতে আগুন জ্বলছে। তিনি তাৎক্ষণিক বিষয়টি জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। ভোর পাঁচটা ৫২ মিনিটে তিনি ফোনটি করেছিলেন বলে এ প্রতিবেদককে জানান।
৬ নম্বরে ভবনের বাসিন্দা তাপস বলেন, আগুন লাগার খবরে ওই ভবনের বাসিন্দারা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন। মানুষের চিৎকারে তখন অনেকেরই ঘুম ভেঙে যায়। এরপর হঠাৎ ফায়ার সার্ভিসের বিকট হর্নের শব্দে আরও অনেকের ঘুম ভেঙে যায়। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন কলোনিতে বসবাসকারী প্রায় কয়েক হাজার বাসিন্দা। অনেকের ধারণা জ্বলন্ত সিগারেট খেয়ে সিঁড়িতে ফেলার কারণেই পুরোনো মালামালে আগুন ধরে যায়।
ওই বাসিন্দা আরও জানান, আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে তা সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে শনাক্ত করা হবে। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিকভাবে গণপূর্ত অধিদপ্তরের একজন উপসহকারী প্রকৌশলীকে ফোন করেন, কিন্তু তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি। তাপস জানান সিসিটিভি ফুটেজ থেকে জানা যাবে কারা সিঁড়িতে ধূমপান করেছেন।
ভবনের নিচে গিয়ে দেখা যায়, একজন বয়স্ক ব্যক্তি চিৎকার করে বলতে থাকেন, ভাড়াটিয়াদের অসচেতনতার কারণে আগুনের ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ৬ নম্বর ভবনের ১৫ ও ১৬ তলার সিঁড়িতে পুরোনো আসবাবপত্রসহ বিভিন্ন মালামাল স্তূপাকারে রাখা রয়েছে। আগুনে পুরোনো মালামাল প্রায় সবই পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
ভবনে বসবাসকারীরা জানান, শুধু ১৫ বা ১৬ তলা নয়, পুরো ভবনের সিঁড়িতে পুরোনো মালামাল রাখা হয়েছে যা থেকে ঘটতে পারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা।
আজিমপুর জোন বি এর বাসিন্দারা জানান, অধিকাংশ মানুষ লিফটে যাতায়াত করেন। এ কারণে সিঁড়িতে পুরোনো মালামাল রেখে গুদাম ঘরে পরিণত করেছেন অনেকে। জরুরি প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে দ্রুত নামার আর উপায় নেই অনেক ভবনে।
বাসিন্দারা আরও জানান ৬ নম্বর ভবনে আগুন লাগলেও জরুরি ফায়ার অ্যালার্ম বাজানো হয়নি। সেখানে বসবাসকারী নারী-পুরুষ সবাই আতঙ্কিত হয়ে নিচে নেমে আসেন। খবর পেয়ে আশপাশের বাসিন্দারাও ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন।
রাজধানীর পুরান ঢাকার আজিমপুর সরকারি কলোনিতে আজ সোমবার ভোরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও বাসিন্দারা চরম আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন।
জানা গেছে, ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে আজিমপুর সরকারি কলোনির ৬ নম্বর ভবনের ১৬ তলা সিঁড়িতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখেন একজন বাসিন্দা। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিক ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে ফায়ার সার্ভিসকে অবগত করেন। তবে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই আশপাশের বাসিন্দারা আগুন নিভিয়ে ফেলেন।
ভবনটির একজন বাসিন্দা জানান, ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে তিনি দেখেন, পাশের ৬ নম্বর ভবনের সিঁড়িতে আগুন জ্বলছে। তিনি তাৎক্ষণিক বিষয়টি জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। ভোর পাঁচটা ৫২ মিনিটে তিনি ফোনটি করেছিলেন বলে এ প্রতিবেদককে জানান।
৬ নম্বরে ভবনের বাসিন্দা তাপস বলেন, আগুন লাগার খবরে ওই ভবনের বাসিন্দারা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন। মানুষের চিৎকারে তখন অনেকেরই ঘুম ভেঙে যায়। এরপর হঠাৎ ফায়ার সার্ভিসের বিকট হর্নের শব্দে আরও অনেকের ঘুম ভেঙে যায়। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন কলোনিতে বসবাসকারী প্রায় কয়েক হাজার বাসিন্দা। অনেকের ধারণা জ্বলন্ত সিগারেট খেয়ে সিঁড়িতে ফেলার কারণেই পুরোনো মালামালে আগুন ধরে যায়।
ওই বাসিন্দা আরও জানান, আগুনের সূত্রপাত কীভাবে হয়েছে তা সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে শনাক্ত করা হবে। বিষয়টি তিনি তাৎক্ষণিকভাবে গণপূর্ত অধিদপ্তরের একজন উপসহকারী প্রকৌশলীকে ফোন করেন, কিন্তু তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি। তাপস জানান সিসিটিভি ফুটেজ থেকে জানা যাবে কারা সিঁড়িতে ধূমপান করেছেন।
ভবনের নিচে গিয়ে দেখা যায়, একজন বয়স্ক ব্যক্তি চিৎকার করে বলতে থাকেন, ভাড়াটিয়াদের অসচেতনতার কারণে আগুনের ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ৬ নম্বর ভবনের ১৫ ও ১৬ তলার সিঁড়িতে পুরোনো আসবাবপত্রসহ বিভিন্ন মালামাল স্তূপাকারে রাখা রয়েছে। আগুনে পুরোনো মালামাল প্রায় সবই পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
ভবনে বসবাসকারীরা জানান, শুধু ১৫ বা ১৬ তলা নয়, পুরো ভবনের সিঁড়িতে পুরোনো মালামাল রাখা হয়েছে যা থেকে ঘটতে পারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা।
আজিমপুর জোন বি এর বাসিন্দারা জানান, অধিকাংশ মানুষ লিফটে যাতায়াত করেন। এ কারণে সিঁড়িতে পুরোনো মালামাল রেখে গুদাম ঘরে পরিণত করেছেন অনেকে। জরুরি প্রয়োজনে সিঁড়ি দিয়ে দ্রুত নামার আর উপায় নেই অনেক ভবনে।
বাসিন্দারা আরও জানান ৬ নম্বর ভবনে আগুন লাগলেও জরুরি ফায়ার অ্যালার্ম বাজানো হয়নি। সেখানে বসবাসকারী নারী-পুরুষ সবাই আতঙ্কিত হয়ে নিচে নেমে আসেন। খবর পেয়ে আশপাশের বাসিন্দারাও ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৩ মিনিট আগেনুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
২৮ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগে