নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাভারের আমিনবাজারে বড়দেশী গ্রামে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বাকিদের খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সাকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ১৩ আসামিরা হলেন- আবদুল মালেক, সাঈদ মেম্বার, আব্দুর রশিদ, ইসমাইল হোসেন, নিহর, মীর হোসেন, মজিবুর রহমান, আনোয়ার হোসেন, রজ্জব আলী, আলম, মোহাম্মদ রানা, আব্দুল হামিদ ও আসলাম মিয়া। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১৯ আসামিরা হলেন- শাহিন আহমেদ, ফরীদ খান, রাজিব হোসেন, ওয়াসিম, সাত্তার, সেলিম, মনির হোসেন, আলমগীর, মোবারক হোসেন, অখিল খন্দকার, বশির, রুবেল, নুর ইসলাম শাহাদৎ হোসেন জুয়েল, টুটুল, মাসুদ, মোখলেস, তোতন ও সাইফুল। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে প্রত্যেককে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত প্রত্যেককে আমিনবাজারের ওই দিনের ঘটনায় নিহতদের মরদেহ গোপন করার অভিযোগে আরও সাত বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা করে প্রত্যেককে জরিমানা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রেও জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
২০১১ সালের ১৭ জুলাই শবে বরাতের রাতে সাভারের আমিনবাজারের বড়দেশী গ্রামের কেবলার চরে ডাকাত সন্দেহে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
নিহতরা হলেন, ধানমন্ডির ম্যাপললিফের এ লেভেলের ছাত্র শামস রহিম, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক শ্রেণির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ইব্রাহিম খলিল, একই কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র তৌহিদুর রহমান পলাশ, তেজগাঁও কলেজের ব্যবস্থাপনা প্রথম বর্ষের ছাত্র টিপু সুলতান, মিরপুরের বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) বিবিএ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সিতাব জাবীর মুনিব এবং বাঙলা কলেজের উচ্চমাধ্যমিকের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র কামরুজ্জামান কান্ত। ওই ঘটনায় নিহতদের বন্ধু আল-আমিন গুরুতর আহত হলেও বেঁচে যান।
ঘটনার পর ডাকাতির অভিযোগে আল-আমিনসহ নিহতদের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় ডাকাতি মামলা করেন স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী আবদুল মালেক। ওই সময় পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা গ্রামবাসীকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় আরেকটি মামলা করে।
পুলিশ ও সিআইডির হাত ঘুরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে চাঞ্চল্যকর এ মামলার তদন্তভার র্যাবের হাতে দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ৭ জানুয়ারি র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ উদ্দিন আহমেদ ৬০ জনকে অভিযুক্ত করে হত্যা মামলায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
চার্জশিটে বলা হয়, আসামিরা নিরীহ ছাত্রদের হত্যার উদ্দেশে মারধর করে জখম করে। পরবর্তীকালে হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দিতে মসজিদের মাইকে সবাইকে ডাকাত আসার ঘোষণা দেয় এবং থানায় মিথ্যা মামলা করে। বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দ্বারা আঘাত করে তাদের হত্যা করা হয়।
২০১৩ সালের ৮ জুলাই আদালত ৬০ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের মাধ্যমে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু করেন। ঘটনায় বেঁচে যাওয়া একমাত্র ভিকটিম আল আমিনকে একই ঘটনায় করা ডাকাতি মামলা থেকে সেদিন (চার্জ গঠনের সময়) অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বিচার চলাকালে মামলায় ৫৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। ঘটনার পর এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে ১৪ আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলেন।
চার্জশিটভুক্ত ৬০ আসামি হলেন, ডাকাতি মামলার বাদী আব্দুল মালেক, সাঈদ মেম্বর, আব্দুর রশিদ, ইসমাইল হোসেন রেফু, নিহর ওরফে জমশের আলী, মীর হোসেন, মজিবর রহমান, কবির হোসেন, আনোয়ার হোসেন, রজুর আলী সোহাগ, আলম, রানা, আ. হালিম, আসলাম মিয়া, শাহীন আহমেদ, ফরিদ খান, রাজীব হোসেন, হাতকাটা রহিম, মো. ওয়াসিম, সেলিম মোল্লা, সানোয়ার হোসেন, শামসুল হক ওরফে শামচু মেম্বার, রাশেদ, সাইফুল, সাত্তার, সেলিম, মনির, ছাব্বির আহম্মেদ, আলমগীর, আনোয়ার হোসেন আনু, মোবারক হোসেন, অখিল খন্দকার, বশির, রুবেল, নূর ইসলাম, আনিস, সালেহ আহমেদ, শাহাদাত হোসেন রুবেল, টুটুল, অখিল, মাসুদ, নিজামউদ্দিন, মোখলেছ, কালাম, আফজাল, বাদশা মিয়া, তোতন, সাইফুল, রহিম, শাহজাহান, সুলতান, সোহাগ, লেমন, সায়মন, এনায়েত, হয়দার, খালেদ, ইমান আলী, দুলাল ও আলম। এদের মধ্যে রাশেদুল ইসলাম ও কবির হোসেন মারা গেছেন।
এদিকে মামলায় সাত আসামি পলাতক রয়েছেন। এরা হলেন, মনির, আফজাল, আলম, সাইফুল, মাসুদ, মোবারক ও সাত্তার।

সাভারের আমিনবাজারে বড়দেশী গ্রামে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বাকিদের খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সাকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ১৩ আসামিরা হলেন- আবদুল মালেক, সাঈদ মেম্বার, আব্দুর রশিদ, ইসমাইল হোসেন, নিহর, মীর হোসেন, মজিবুর রহমান, আনোয়ার হোসেন, রজ্জব আলী, আলম, মোহাম্মদ রানা, আব্দুল হামিদ ও আসলাম মিয়া। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১৯ আসামিরা হলেন- শাহিন আহমেদ, ফরীদ খান, রাজিব হোসেন, ওয়াসিম, সাত্তার, সেলিম, মনির হোসেন, আলমগীর, মোবারক হোসেন, অখিল খন্দকার, বশির, রুবেল, নুর ইসলাম শাহাদৎ হোসেন জুয়েল, টুটুল, মাসুদ, মোখলেস, তোতন ও সাইফুল। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে প্রত্যেককে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত প্রত্যেককে আমিনবাজারের ওই দিনের ঘটনায় নিহতদের মরদেহ গোপন করার অভিযোগে আরও সাত বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা করে প্রত্যেককে জরিমানা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রেও জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
২০১১ সালের ১৭ জুলাই শবে বরাতের রাতে সাভারের আমিনবাজারের বড়দেশী গ্রামের কেবলার চরে ডাকাত সন্দেহে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
নিহতরা হলেন, ধানমন্ডির ম্যাপললিফের এ লেভেলের ছাত্র শামস রহিম, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক শ্রেণির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ইব্রাহিম খলিল, একই কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র তৌহিদুর রহমান পলাশ, তেজগাঁও কলেজের ব্যবস্থাপনা প্রথম বর্ষের ছাত্র টিপু সুলতান, মিরপুরের বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) বিবিএ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সিতাব জাবীর মুনিব এবং বাঙলা কলেজের উচ্চমাধ্যমিকের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র কামরুজ্জামান কান্ত। ওই ঘটনায় নিহতদের বন্ধু আল-আমিন গুরুতর আহত হলেও বেঁচে যান।
ঘটনার পর ডাকাতির অভিযোগে আল-আমিনসহ নিহতদের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় ডাকাতি মামলা করেন স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী আবদুল মালেক। ওই সময় পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা গ্রামবাসীকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় আরেকটি মামলা করে।
পুলিশ ও সিআইডির হাত ঘুরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে চাঞ্চল্যকর এ মামলার তদন্তভার র্যাবের হাতে দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ৭ জানুয়ারি র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ উদ্দিন আহমেদ ৬০ জনকে অভিযুক্ত করে হত্যা মামলায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
চার্জশিটে বলা হয়, আসামিরা নিরীহ ছাত্রদের হত্যার উদ্দেশে মারধর করে জখম করে। পরবর্তীকালে হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দিতে মসজিদের মাইকে সবাইকে ডাকাত আসার ঘোষণা দেয় এবং থানায় মিথ্যা মামলা করে। বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দ্বারা আঘাত করে তাদের হত্যা করা হয়।
২০১৩ সালের ৮ জুলাই আদালত ৬০ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের মাধ্যমে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু করেন। ঘটনায় বেঁচে যাওয়া একমাত্র ভিকটিম আল আমিনকে একই ঘটনায় করা ডাকাতি মামলা থেকে সেদিন (চার্জ গঠনের সময়) অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বিচার চলাকালে মামলায় ৫৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। ঘটনার পর এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে ১৪ আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলেন।
চার্জশিটভুক্ত ৬০ আসামি হলেন, ডাকাতি মামলার বাদী আব্দুল মালেক, সাঈদ মেম্বর, আব্দুর রশিদ, ইসমাইল হোসেন রেফু, নিহর ওরফে জমশের আলী, মীর হোসেন, মজিবর রহমান, কবির হোসেন, আনোয়ার হোসেন, রজুর আলী সোহাগ, আলম, রানা, আ. হালিম, আসলাম মিয়া, শাহীন আহমেদ, ফরিদ খান, রাজীব হোসেন, হাতকাটা রহিম, মো. ওয়াসিম, সেলিম মোল্লা, সানোয়ার হোসেন, শামসুল হক ওরফে শামচু মেম্বার, রাশেদ, সাইফুল, সাত্তার, সেলিম, মনির, ছাব্বির আহম্মেদ, আলমগীর, আনোয়ার হোসেন আনু, মোবারক হোসেন, অখিল খন্দকার, বশির, রুবেল, নূর ইসলাম, আনিস, সালেহ আহমেদ, শাহাদাত হোসেন রুবেল, টুটুল, অখিল, মাসুদ, নিজামউদ্দিন, মোখলেছ, কালাম, আফজাল, বাদশা মিয়া, তোতন, সাইফুল, রহিম, শাহজাহান, সুলতান, সোহাগ, লেমন, সায়মন, এনায়েত, হয়দার, খালেদ, ইমান আলী, দুলাল ও আলম। এদের মধ্যে রাশেদুল ইসলাম ও কবির হোসেন মারা গেছেন।
এদিকে মামলায় সাত আসামি পলাতক রয়েছেন। এরা হলেন, মনির, আফজাল, আলম, সাইফুল, মাসুদ, মোবারক ও সাত্তার।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাভারের আমিনবাজারে বড়দেশী গ্রামে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বাকিদের খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সাকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ১৩ আসামিরা হলেন- আবদুল মালেক, সাঈদ মেম্বার, আব্দুর রশিদ, ইসমাইল হোসেন, নিহর, মীর হোসেন, মজিবুর রহমান, আনোয়ার হোসেন, রজ্জব আলী, আলম, মোহাম্মদ রানা, আব্দুল হামিদ ও আসলাম মিয়া। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১৯ আসামিরা হলেন- শাহিন আহমেদ, ফরীদ খান, রাজিব হোসেন, ওয়াসিম, সাত্তার, সেলিম, মনির হোসেন, আলমগীর, মোবারক হোসেন, অখিল খন্দকার, বশির, রুবেল, নুর ইসলাম শাহাদৎ হোসেন জুয়েল, টুটুল, মাসুদ, মোখলেস, তোতন ও সাইফুল। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে প্রত্যেককে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত প্রত্যেককে আমিনবাজারের ওই দিনের ঘটনায় নিহতদের মরদেহ গোপন করার অভিযোগে আরও সাত বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা করে প্রত্যেককে জরিমানা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রেও জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
২০১১ সালের ১৭ জুলাই শবে বরাতের রাতে সাভারের আমিনবাজারের বড়দেশী গ্রামের কেবলার চরে ডাকাত সন্দেহে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
নিহতরা হলেন, ধানমন্ডির ম্যাপললিফের এ লেভেলের ছাত্র শামস রহিম, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক শ্রেণির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ইব্রাহিম খলিল, একই কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র তৌহিদুর রহমান পলাশ, তেজগাঁও কলেজের ব্যবস্থাপনা প্রথম বর্ষের ছাত্র টিপু সুলতান, মিরপুরের বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) বিবিএ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সিতাব জাবীর মুনিব এবং বাঙলা কলেজের উচ্চমাধ্যমিকের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র কামরুজ্জামান কান্ত। ওই ঘটনায় নিহতদের বন্ধু আল-আমিন গুরুতর আহত হলেও বেঁচে যান।
ঘটনার পর ডাকাতির অভিযোগে আল-আমিনসহ নিহতদের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় ডাকাতি মামলা করেন স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী আবদুল মালেক। ওই সময় পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা গ্রামবাসীকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় আরেকটি মামলা করে।
পুলিশ ও সিআইডির হাত ঘুরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে চাঞ্চল্যকর এ মামলার তদন্তভার র্যাবের হাতে দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ৭ জানুয়ারি র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ উদ্দিন আহমেদ ৬০ জনকে অভিযুক্ত করে হত্যা মামলায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
চার্জশিটে বলা হয়, আসামিরা নিরীহ ছাত্রদের হত্যার উদ্দেশে মারধর করে জখম করে। পরবর্তীকালে হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দিতে মসজিদের মাইকে সবাইকে ডাকাত আসার ঘোষণা দেয় এবং থানায় মিথ্যা মামলা করে। বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দ্বারা আঘাত করে তাদের হত্যা করা হয়।
২০১৩ সালের ৮ জুলাই আদালত ৬০ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের মাধ্যমে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু করেন। ঘটনায় বেঁচে যাওয়া একমাত্র ভিকটিম আল আমিনকে একই ঘটনায় করা ডাকাতি মামলা থেকে সেদিন (চার্জ গঠনের সময়) অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বিচার চলাকালে মামলায় ৫৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। ঘটনার পর এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে ১৪ আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলেন।
চার্জশিটভুক্ত ৬০ আসামি হলেন, ডাকাতি মামলার বাদী আব্দুল মালেক, সাঈদ মেম্বর, আব্দুর রশিদ, ইসমাইল হোসেন রেফু, নিহর ওরফে জমশের আলী, মীর হোসেন, মজিবর রহমান, কবির হোসেন, আনোয়ার হোসেন, রজুর আলী সোহাগ, আলম, রানা, আ. হালিম, আসলাম মিয়া, শাহীন আহমেদ, ফরিদ খান, রাজীব হোসেন, হাতকাটা রহিম, মো. ওয়াসিম, সেলিম মোল্লা, সানোয়ার হোসেন, শামসুল হক ওরফে শামচু মেম্বার, রাশেদ, সাইফুল, সাত্তার, সেলিম, মনির, ছাব্বির আহম্মেদ, আলমগীর, আনোয়ার হোসেন আনু, মোবারক হোসেন, অখিল খন্দকার, বশির, রুবেল, নূর ইসলাম, আনিস, সালেহ আহমেদ, শাহাদাত হোসেন রুবেল, টুটুল, অখিল, মাসুদ, নিজামউদ্দিন, মোখলেছ, কালাম, আফজাল, বাদশা মিয়া, তোতন, সাইফুল, রহিম, শাহজাহান, সুলতান, সোহাগ, লেমন, সায়মন, এনায়েত, হয়দার, খালেদ, ইমান আলী, দুলাল ও আলম। এদের মধ্যে রাশেদুল ইসলাম ও কবির হোসেন মারা গেছেন।
এদিকে মামলায় সাত আসামি পলাতক রয়েছেন। এরা হলেন, মনির, আফজাল, আলম, সাইফুল, মাসুদ, মোবারক ও সাত্তার।

সাভারের আমিনবাজারে বড়দেশী গ্রামে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বাকিদের খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সাকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ১৩ আসামিরা হলেন- আবদুল মালেক, সাঈদ মেম্বার, আব্দুর রশিদ, ইসমাইল হোসেন, নিহর, মীর হোসেন, মজিবুর রহমান, আনোয়ার হোসেন, রজ্জব আলী, আলম, মোহাম্মদ রানা, আব্দুল হামিদ ও আসলাম মিয়া। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১৯ আসামিরা হলেন- শাহিন আহমেদ, ফরীদ খান, রাজিব হোসেন, ওয়াসিম, সাত্তার, সেলিম, মনির হোসেন, আলমগীর, মোবারক হোসেন, অখিল খন্দকার, বশির, রুবেল, নুর ইসলাম শাহাদৎ হোসেন জুয়েল, টুটুল, মাসুদ, মোখলেস, তোতন ও সাইফুল। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে প্রত্যেককে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত প্রত্যেককে আমিনবাজারের ওই দিনের ঘটনায় নিহতদের মরদেহ গোপন করার অভিযোগে আরও সাত বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা করে প্রত্যেককে জরিমানা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রেও জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে আরও ছয় মাস করে কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
২০১১ সালের ১৭ জুলাই শবে বরাতের রাতে সাভারের আমিনবাজারের বড়দেশী গ্রামের কেবলার চরে ডাকাত সন্দেহে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
নিহতরা হলেন, ধানমন্ডির ম্যাপললিফের এ লেভেলের ছাত্র শামস রহিম, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক শ্রেণির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ইব্রাহিম খলিল, একই কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র তৌহিদুর রহমান পলাশ, তেজগাঁও কলেজের ব্যবস্থাপনা প্রথম বর্ষের ছাত্র টিপু সুলতান, মিরপুরের বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) বিবিএ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সিতাব জাবীর মুনিব এবং বাঙলা কলেজের উচ্চমাধ্যমিকের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র কামরুজ্জামান কান্ত। ওই ঘটনায় নিহতদের বন্ধু আল-আমিন গুরুতর আহত হলেও বেঁচে যান।
ঘটনার পর ডাকাতির অভিযোগে আল-আমিনসহ নিহতদের বিরুদ্ধে সাভার মডেল থানায় ডাকাতি মামলা করেন স্থানীয় বালু ব্যবসায়ী আবদুল মালেক। ওই সময় পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা গ্রামবাসীকে আসামি করে সাভার মডেল থানায় আরেকটি মামলা করে।
পুলিশ ও সিআইডির হাত ঘুরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে চাঞ্চল্যকর এ মামলার তদন্তভার র্যাবের হাতে দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ৭ জানুয়ারি র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরীফ উদ্দিন আহমেদ ৬০ জনকে অভিযুক্ত করে হত্যা মামলায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
চার্জশিটে বলা হয়, আসামিরা নিরীহ ছাত্রদের হত্যার উদ্দেশে মারধর করে জখম করে। পরবর্তীকালে হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দিতে মসজিদের মাইকে সবাইকে ডাকাত আসার ঘোষণা দেয় এবং থানায় মিথ্যা মামলা করে। বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দ্বারা আঘাত করে তাদের হত্যা করা হয়।
২০১৩ সালের ৮ জুলাই আদালত ৬০ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের মাধ্যমে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু করেন। ঘটনায় বেঁচে যাওয়া একমাত্র ভিকটিম আল আমিনকে একই ঘটনায় করা ডাকাতি মামলা থেকে সেদিন (চার্জ গঠনের সময়) অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বিচার চলাকালে মামলায় ৫৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। ঘটনার পর এ মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে ১৪ আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিলেন।
চার্জশিটভুক্ত ৬০ আসামি হলেন, ডাকাতি মামলার বাদী আব্দুল মালেক, সাঈদ মেম্বর, আব্দুর রশিদ, ইসমাইল হোসেন রেফু, নিহর ওরফে জমশের আলী, মীর হোসেন, মজিবর রহমান, কবির হোসেন, আনোয়ার হোসেন, রজুর আলী সোহাগ, আলম, রানা, আ. হালিম, আসলাম মিয়া, শাহীন আহমেদ, ফরিদ খান, রাজীব হোসেন, হাতকাটা রহিম, মো. ওয়াসিম, সেলিম মোল্লা, সানোয়ার হোসেন, শামসুল হক ওরফে শামচু মেম্বার, রাশেদ, সাইফুল, সাত্তার, সেলিম, মনির, ছাব্বির আহম্মেদ, আলমগীর, আনোয়ার হোসেন আনু, মোবারক হোসেন, অখিল খন্দকার, বশির, রুবেল, নূর ইসলাম, আনিস, সালেহ আহমেদ, শাহাদাত হোসেন রুবেল, টুটুল, অখিল, মাসুদ, নিজামউদ্দিন, মোখলেছ, কালাম, আফজাল, বাদশা মিয়া, তোতন, সাইফুল, রহিম, শাহজাহান, সুলতান, সোহাগ, লেমন, সায়মন, এনায়েত, হয়দার, খালেদ, ইমান আলী, দুলাল ও আলম। এদের মধ্যে রাশেদুল ইসলাম ও কবির হোসেন মারা গেছেন।
এদিকে মামলায় সাত আসামি পলাতক রয়েছেন। এরা হলেন, মনির, আফজাল, আলম, সাইফুল, মাসুদ, মোবারক ও সাত্তার।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির গায়েবানা জানাজা চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) নগরের ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে বিকেল ৪টায় চট্টগ্রামের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার ব্যানারে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন কল্পোলোক আবাসিক জামে মসজিদের খতিব ইমরানুল হক
৩ মিনিট আগে
গণ-অভ্যুত্থানের সময় চট্টগ্রামের থানা থেকে লুট হওয়া একটি পিস্তল উদ্ধার এবং এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম সুমন হোসেন (২৮)। চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল সুমনকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে নিয়ে গতকাল শুক্রবার লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায়
৭ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৫ বছর প্রতীক্ষার পর টাঙ্গাইলের সোনালিয়া করটিয়া স্টেশন উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে ফিতা কেটে ও সবুজ পতাকা নাড়িয়ে এই ট্রেনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক আফজাল হোসেন।
৩১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
৩৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির গায়েবানা জানাজা চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) নগরের ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে বিকেল ৪টায় চট্টগ্রামের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার ব্যানারে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন কল্পোলোক আবাসিক জামে মসজিদের খতিব ইমরানুল হক সায়েম।
জানাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীসহ অসংখ্য মানুষ অংশ নেন। জানাজা শেষে মিছিল নিয়ে নগরের নিউমার্কেট মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
জানাজা আগে সমাবেশে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক জুবায়েরুল ইসলাম মানিক, ইবনে ওমর যায়েদ ও চট্টগ্রাম জুলাই ঐক্যের আহ্বায়ক ইবনে হাসান জিয়াদ।
জুলাই ঐক্যের আহ্বায়ক ইবনে হাসান জিয়াদ বলেন, ‘আমাদের হাদি ভাইয়ের যে দাবি রয়েছে, শহীদ হাদি ভাইয়ের আদর্শকে ধারণ করে আমরা সরকারের কাছে সে দাবিগুলো উত্থাপন করব।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির গায়েবানা জানাজা চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) নগরের ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে বিকেল ৪টায় চট্টগ্রামের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার ব্যানারে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন কল্পোলোক আবাসিক জামে মসজিদের খতিব ইমরানুল হক সায়েম।
জানাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীসহ অসংখ্য মানুষ অংশ নেন। জানাজা শেষে মিছিল নিয়ে নগরের নিউমার্কেট মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
জানাজা আগে সমাবেশে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক জুবায়েরুল ইসলাম মানিক, ইবনে ওমর যায়েদ ও চট্টগ্রাম জুলাই ঐক্যের আহ্বায়ক ইবনে হাসান জিয়াদ।
জুলাই ঐক্যের আহ্বায়ক ইবনে হাসান জিয়াদ বলেন, ‘আমাদের হাদি ভাইয়ের যে দাবি রয়েছে, শহীদ হাদি ভাইয়ের আদর্শকে ধারণ করে আমরা সরকারের কাছে সে দাবিগুলো উত্থাপন করব।’

সাভারের আমিনবাজারে বড়দেশী গ্রামে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ১৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার সাকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন। রায় পড়া এখনো চলছে।
০২ ডিসেম্বর ২০২১
গণ-অভ্যুত্থানের সময় চট্টগ্রামের থানা থেকে লুট হওয়া একটি পিস্তল উদ্ধার এবং এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম সুমন হোসেন (২৮)। চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল সুমনকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে নিয়ে গতকাল শুক্রবার লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায়
৭ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৫ বছর প্রতীক্ষার পর টাঙ্গাইলের সোনালিয়া করটিয়া স্টেশন উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে ফিতা কেটে ও সবুজ পতাকা নাড়িয়ে এই ট্রেনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক আফজাল হোসেন।
৩১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
৩৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

গণ-অভ্যুত্থানের সময় চট্টগ্রামের থানা থেকে লুট হওয়া একটি পিস্তল উদ্ধার এবং এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম সুমন হোসেন (২৮)।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল সুমনকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে নিয়ে গতকাল শুক্রবার লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় তাঁর নিজ বাড়ির আঙিনায় মাটি খুঁড়ে পিস্তল ও ম্যাগাজিন উদ্ধার করে।
আজ শনিবার সিএমপির মুখপাত্র সহকারী কমিশনার আমিনুর রশীদ জানান, পুলিশের অস্ত্র হেফাজতে রাখার গোপন সংবাদ পেয়ে প্রথমে সুমন হোসেনকে রাজধানী ঢাকার শেরে বাংলা নগর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি পুলিশের একটি পিস্তল নিজের হেফাজতে রাখার বিষয়টি স্বীকার করেন। এরপর সিএমপি ডিবি (পশ্চিম) এর একটি দল লক্ষ্মীপুর সদরে সুমনের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বাড়ির আঙিনায় মাটি খুঁড়ে একটি খালি ম্যাগাজিন ও একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। মাটির নিচে পলিথিন মোড়ানো অবস্থায় পিস্তল ও ম্যাগাজিন রাখা হয়েছিল। পিস্তলটি সুমন কীভাবে পেয়েছেন, সে বিষয়ে তিনি সন্তোষজনক জবাব দেননি।
পুলিশের এই কর্মকর্তা জানান, পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অস্ত্র ও ম্যাগাজিনটি পুলিশের। গত বছর ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর থানা থেকে ম্যাগাজিনসহ এই বিদেশি পিস্তলটি লুট হয়েছিল। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় সুমনের বিরুদ্ধে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করা হয়েছে।

গণ-অভ্যুত্থানের সময় চট্টগ্রামের থানা থেকে লুট হওয়া একটি পিস্তল উদ্ধার এবং এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম সুমন হোসেন (২৮)।
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল সুমনকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে নিয়ে গতকাল শুক্রবার লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় তাঁর নিজ বাড়ির আঙিনায় মাটি খুঁড়ে পিস্তল ও ম্যাগাজিন উদ্ধার করে।
আজ শনিবার সিএমপির মুখপাত্র সহকারী কমিশনার আমিনুর রশীদ জানান, পুলিশের অস্ত্র হেফাজতে রাখার গোপন সংবাদ পেয়ে প্রথমে সুমন হোসেনকে রাজধানী ঢাকার শেরে বাংলা নগর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি পুলিশের একটি পিস্তল নিজের হেফাজতে রাখার বিষয়টি স্বীকার করেন। এরপর সিএমপি ডিবি (পশ্চিম) এর একটি দল লক্ষ্মীপুর সদরে সুমনের বাড়িতে অভিযান চালায়। এ সময় তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বাড়ির আঙিনায় মাটি খুঁড়ে একটি খালি ম্যাগাজিন ও একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়। মাটির নিচে পলিথিন মোড়ানো অবস্থায় পিস্তল ও ম্যাগাজিন রাখা হয়েছিল। পিস্তলটি সুমন কীভাবে পেয়েছেন, সে বিষয়ে তিনি সন্তোষজনক জবাব দেননি।
পুলিশের এই কর্মকর্তা জানান, পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অস্ত্র ও ম্যাগাজিনটি পুলিশের। গত বছর ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর থানা থেকে ম্যাগাজিনসহ এই বিদেশি পিস্তলটি লুট হয়েছিল। অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় সুমনের বিরুদ্ধে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করা হয়েছে।

সাভারের আমিনবাজারে বড়দেশী গ্রামে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ১৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার সাকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন। রায় পড়া এখনো চলছে।
০২ ডিসেম্বর ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির গায়েবানা জানাজা চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) নগরের ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে বিকেল ৪টায় চট্টগ্রামের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার ব্যানারে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন কল্পোলোক আবাসিক জামে মসজিদের খতিব ইমরানুল হক
৩ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৫ বছর প্রতীক্ষার পর টাঙ্গাইলের সোনালিয়া করটিয়া স্টেশন উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে ফিতা কেটে ও সবুজ পতাকা নাড়িয়ে এই ট্রেনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক আফজাল হোসেন।
৩১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
৩৫ মিনিট আগেটাঙ্গাইল প্রতিনিধি

দীর্ঘ ১৫ বছর প্রতীক্ষার পর টাঙ্গাইলের সোনালিয়া করটিয়া স্টেশন উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে ফিতা কেটে ও সবুজ পতাকা নাড়িয়ে এই ট্রেনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক আফজাল হোসেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য ফজলুল হক বলেন, ‘স্টেশনটি বাসাইল উপজেলার হাবলা ইউনিয়নের সোনালিয়া গ্রামে ২০১০ সালের দিকে নির্মিত হয়েছে। এটি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া এলাকার সীমান্তবর্তী। নাম জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণে স্টেশনটি চালু হচ্ছিল না। দীর্ঘদিন পর আজ স্টেশনটি চালু হয়েছে। করটিয়া একটি বাণিজ্যিক এলাকা। এখানে সব আন্তনগর ট্রেন থামানোর পাশাপাশি আশপাশের সড়ক উন্নয়নের দাবি করছি। স্টেশনটি চালু হওয়ায় টাঙ্গাইল সদর, বাসাইল ও সখীপুর উপজেলার মানুষের যাতায়াতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা হেলাল উদ্দিন বলেন, উদ্বোধন হওয়া এই রেলস্টেশনে সব আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি নিশ্চিত করলে স্থানীয়রা অধিকতর রেলসেবা ভোগ করতে পারবে। তিনি রেলস্টেশনের সংযোগ সড়ক উন্নয়নের দাবি জানান।
সরকারি সা’দত কলেজের শিক্ষার্থী রফিকুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিনের দাবি আজ পূরণ হয়েছে। এতে করে সা’দত কলেজের শিক্ষার্থীসহ এলাকার বাসিন্দারা এবং করটিয়া হাটের কয়েক লাখ মানুষ যাতায়াতের সুবিধা পাবেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক আফজাল হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে একটি ট্রেন দিয়ে যাত্রা শুরু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হবে। এ ছাড়া টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। তিনি আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে রেলপথে নিরাপত্তা জোরদারের কথাও জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ে পাকশী বিভাগের ব্যবস্থাপক লিয়াকত আলী খান শরিফ, বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা গৌতম কুমার কুণ্ডু, করটিয়ার জমিদার সাবেক সংসদ সদস্য মোর্শেদ আলী খান পন্নী, এইচ এম ইনস্টিটিউট অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।

দীর্ঘ ১৫ বছর প্রতীক্ষার পর টাঙ্গাইলের সোনালিয়া করটিয়া স্টেশন উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে ফিতা কেটে ও সবুজ পতাকা নাড়িয়ে এই ট্রেনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক আফজাল হোসেন।
স্থানীয় ইউপি সদস্য ফজলুল হক বলেন, ‘স্টেশনটি বাসাইল উপজেলার হাবলা ইউনিয়নের সোনালিয়া গ্রামে ২০১০ সালের দিকে নির্মিত হয়েছে। এটি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া এলাকার সীমান্তবর্তী। নাম জটিলতাসহ বিভিন্ন কারণে স্টেশনটি চালু হচ্ছিল না। দীর্ঘদিন পর আজ স্টেশনটি চালু হয়েছে। করটিয়া একটি বাণিজ্যিক এলাকা। এখানে সব আন্তনগর ট্রেন থামানোর পাশাপাশি আশপাশের সড়ক উন্নয়নের দাবি করছি। স্টেশনটি চালু হওয়ায় টাঙ্গাইল সদর, বাসাইল ও সখীপুর উপজেলার মানুষের যাতায়াতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।’
স্থানীয় বাসিন্দা হেলাল উদ্দিন বলেন, উদ্বোধন হওয়া এই রেলস্টেশনে সব আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি নিশ্চিত করলে স্থানীয়রা অধিকতর রেলসেবা ভোগ করতে পারবে। তিনি রেলস্টেশনের সংযোগ সড়ক উন্নয়নের দাবি জানান।
সরকারি সা’দত কলেজের শিক্ষার্থী রফিকুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিনের দাবি আজ পূরণ হয়েছে। এতে করে সা’দত কলেজের শিক্ষার্থীসহ এলাকার বাসিন্দারা এবং করটিয়া হাটের কয়েক লাখ মানুষ যাতায়াতের সুবিধা পাবেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক আফজাল হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে একটি ট্রেন দিয়ে যাত্রা শুরু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হবে। এ ছাড়া টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। তিনি আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে রেলপথে নিরাপত্তা জোরদারের কথাও জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ে পাকশী বিভাগের ব্যবস্থাপক লিয়াকত আলী খান শরিফ, বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা গৌতম কুমার কুণ্ডু, করটিয়ার জমিদার সাবেক সংসদ সদস্য মোর্শেদ আলী খান পন্নী, এইচ এম ইনস্টিটিউট অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।

সাভারের আমিনবাজারে বড়দেশী গ্রামে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ১৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার সাকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন। রায় পড়া এখনো চলছে।
০২ ডিসেম্বর ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির গায়েবানা জানাজা চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) নগরের ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে বিকেল ৪টায় চট্টগ্রামের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার ব্যানারে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন কল্পোলোক আবাসিক জামে মসজিদের খতিব ইমরানুল হক
৩ মিনিট আগে
গণ-অভ্যুত্থানের সময় চট্টগ্রামের থানা থেকে লুট হওয়া একটি পিস্তল উদ্ধার এবং এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম সুমন হোসেন (২৮)। চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল সুমনকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে নিয়ে গতকাল শুক্রবার লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায়
৭ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
৩৫ মিনিট আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
শরিফ ওসমান হাদির স্মরণে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নলছিটি উপজেলা ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে উপজেলার সব দোকানপাট বন্ধ রাখা হয়। পাশাপাশি সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন স্থানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।
এই উপলক্ষে সকালে নলছিটি উপজেলা ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে শহরে মাইকিং করা হয়।
নলছিটি পৌর বস্ত্র ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি নেওয়াজ হোসাইন বলেন, নলছিটি উপজেলাবাসীর পক্ষ থেকে সব ব্যবসায়ীরা শহীদ শরিফ ওসমান হাদির প্রতি সম্মান জানিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেছেন। তিনি আরও বলেন, জাতীয় বীর শরিফ ওসমান হাদির পরিচিতি ও সুখ্যাতি এখন আর শুধু নলছিটিতে সীমাবদ্ধ নয়, তা সারা দেশে এবং বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
ব্যবসায়ী শাহাদাত ফকির, রফিকুল ইসলাম ও জিয়াউল কবীর মিঠু বলেন, ‘শরিফ ওসমান হাদি একজন জাতীয় বীর। তাঁর জন্মভূমি নলছিটি হওয়ায় আমরা গর্বিত। তাঁর স্মরণে ব্যবসায়ী সমিতির এই উদ্যোগকে আমরা আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজ এলাকা ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলাজুড়ে চলছে শোকের মাতম। পরিবার ও এলাকাবাসীর কান্না ও আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। অল্প বয়সে শরিফ ওসমান হাদির এমন মর্মান্তিক মৃত্যু কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না স্বজনেরা।
শরিফ ওসমান হাদির স্মরণে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত নলছিটি উপজেলা ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে উপজেলার সব দোকানপাট বন্ধ রাখা হয়। পাশাপাশি সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন স্থানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।
এই উপলক্ষে সকালে নলছিটি উপজেলা ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে শহরে মাইকিং করা হয়।
নলছিটি পৌর বস্ত্র ব্যবসায়ী কমিটির সভাপতি নেওয়াজ হোসাইন বলেন, নলছিটি উপজেলাবাসীর পক্ষ থেকে সব ব্যবসায়ীরা শহীদ শরিফ ওসমান হাদির প্রতি সম্মান জানিয়ে এ কর্মসূচি পালন করেছেন। তিনি আরও বলেন, জাতীয় বীর শরিফ ওসমান হাদির পরিচিতি ও সুখ্যাতি এখন আর শুধু নলছিটিতে সীমাবদ্ধ নয়, তা সারা দেশে এবং বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
ব্যবসায়ী শাহাদাত ফকির, রফিকুল ইসলাম ও জিয়াউল কবীর মিঠু বলেন, ‘শরিফ ওসমান হাদি একজন জাতীয় বীর। তাঁর জন্মভূমি নলছিটি হওয়ায় আমরা গর্বিত। তাঁর স্মরণে ব্যবসায়ী সমিতির এই উদ্যোগকে আমরা আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই।’

সাভারের আমিনবাজারে বড়দেশী গ্রামে ছয় ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ১৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার সাকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন। রায় পড়া এখনো চলছে।
০২ ডিসেম্বর ২০২১
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির গায়েবানা জানাজা চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) নগরের ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে বিকেল ৪টায় চট্টগ্রামের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার ব্যানারে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন কল্পোলোক আবাসিক জামে মসজিদের খতিব ইমরানুল হক
৩ মিনিট আগে
গণ-অভ্যুত্থানের সময় চট্টগ্রামের থানা থেকে লুট হওয়া একটি পিস্তল উদ্ধার এবং এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম সুমন হোসেন (২৮)। চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল সুমনকে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে নিয়ে গতকাল শুক্রবার লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায়
৭ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৫ বছর প্রতীক্ষার পর টাঙ্গাইলের সোনালিয়া করটিয়া স্টেশন উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে ফিতা কেটে ও সবুজ পতাকা নাড়িয়ে এই ট্রেনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক আফজাল হোসেন।
৩১ মিনিট আগে