নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনকালে শিশুমৃত্যুর ঘটনাগুলো দুর্ভাগ্যজনক এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন। রাষ্ট্রের দায়িত্ব ছিল সবাইকে নিরাপত্তা প্রদান করা, যা করতে রাষ্ট্র ব্যর্থ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে প্রতিটি ঘটনা পৃথকভাবে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনাপূর্বক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে এবং ভবিষ্যতে শিশু সুরক্ষা ও নিরাপত্তায় সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
আজ রোববার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সভাকক্ষে শিশু অধিকার ও শিশুশ্রমবিষয়ক থিমেটিক কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিশুদের মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ ও শোক প্রকাশ করা হয়।
আন্দোলনে নিহত ও আহত শিশুদের ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণ, বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম নিরসন, আইনি কাঠামো শক্তিশালীকরণ, শিশুদের যৌন হয়রানি প্রতিরোধ, বিভিন্ন রাজনৈতিক মিটিং, মিছিল ও নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহার প্রতিরোধ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে নয়, বাস্তবে এর প্রয়োগের আহ্বান জানানো হয়।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইউশা রহমান।
সভায় ড. কামাল উদ্দিন বলেন, আন্দোলনকালীন সহিংসতায় শিশুদের ওপর যেসব নেতিবাচক শারীরিক ও মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব পড়েছে তা দ্রুত কাটিয়ে ওঠার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। শিশুদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা হয়েছে তা দ্রুত নিরসন ও নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করতে হবে। আহত শিশুদের তালিকা ও বিবরণ প্রস্তুত করে দ্রুত চিকিৎসা দিতে হবে। নিহতদের পরিবারের পক্ষে সামাজিক সুরক্ষা প্রদানে সহায়ক ব্যবস্থা নিতে হবে।
বাল্যবিবাহের বিষয়ে চেয়ারম্যান বলেন, সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে বাল্যবিবাহ ও জোরপূর্বক বিবাহ নিরসনে এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সে বিষয়ে কর্মপন্থা নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিতে হবে। এটি দুর্ভাগ্যজনক যে বিশ্বব্যাপী বাল্যবিবাহ হারের মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষ সারিতে। বাংলাদেশে ১৮ বছরের নিচে মেয়েদের বিয়ের হার ৫১ শতাংশ যা এশিয়ার মধ্যে সর্বাধিক। প্রচলিত সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় রীতিনীতি এবং মনস্তত্ত্ব বিদ্যমান রেখে শুধু আইন প্রণয়নে বাল্যবিবাহ নিরসন সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে প্রান্তিক পর্যায় থেকে শুরু করে সব পর্যায়ে জনগণকে সচেতন করতে হবে।
বিদ্যমান শ্রম আইনের বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে এটি সংশোধন ও আরও শক্তিশালী করা, শিশুশ্রমের জন্য বয়স ও কর্মঘণ্টা বিষয়ক আইনের বিদ্যমান বিতর্ক নিরসন করে সরাসরি শ্রমে নিয়োগ ও ঝুঁকিপূর্ণ শ্রম থেকে বিরত থাকার বিধান রাখার আহ্বান জানান ড. কামাল উদ্দিন।
এদিকে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইনের খসড়া ও গৃহকর্মী (কল্যাণ ও সুরক্ষা) আইনের খসড়া মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে কমিশন।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনকালে শিশুমৃত্যুর ঘটনাগুলো দুর্ভাগ্যজনক এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন। রাষ্ট্রের দায়িত্ব ছিল সবাইকে নিরাপত্তা প্রদান করা, যা করতে রাষ্ট্র ব্যর্থ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে প্রতিটি ঘটনা পৃথকভাবে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনাপূর্বক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে এবং ভবিষ্যতে শিশু সুরক্ষা ও নিরাপত্তায় সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
আজ রোববার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সভাকক্ষে শিশু অধিকার ও শিশুশ্রমবিষয়ক থিমেটিক কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিশুদের মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ ও শোক প্রকাশ করা হয়।
আন্দোলনে নিহত ও আহত শিশুদের ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণ, বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম নিরসন, আইনি কাঠামো শক্তিশালীকরণ, শিশুদের যৌন হয়রানি প্রতিরোধ, বিভিন্ন রাজনৈতিক মিটিং, মিছিল ও নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহার প্রতিরোধ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে নয়, বাস্তবে এর প্রয়োগের আহ্বান জানানো হয়।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইউশা রহমান।
সভায় ড. কামাল উদ্দিন বলেন, আন্দোলনকালীন সহিংসতায় শিশুদের ওপর যেসব নেতিবাচক শারীরিক ও মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব পড়েছে তা দ্রুত কাটিয়ে ওঠার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। শিশুদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা হয়েছে তা দ্রুত নিরসন ও নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করতে হবে। আহত শিশুদের তালিকা ও বিবরণ প্রস্তুত করে দ্রুত চিকিৎসা দিতে হবে। নিহতদের পরিবারের পক্ষে সামাজিক সুরক্ষা প্রদানে সহায়ক ব্যবস্থা নিতে হবে।
বাল্যবিবাহের বিষয়ে চেয়ারম্যান বলেন, সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে বাল্যবিবাহ ও জোরপূর্বক বিবাহ নিরসনে এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সে বিষয়ে কর্মপন্থা নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিতে হবে। এটি দুর্ভাগ্যজনক যে বিশ্বব্যাপী বাল্যবিবাহ হারের মধ্যে বাংলাদেশ শীর্ষ সারিতে। বাংলাদেশে ১৮ বছরের নিচে মেয়েদের বিয়ের হার ৫১ শতাংশ যা এশিয়ার মধ্যে সর্বাধিক। প্রচলিত সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় রীতিনীতি এবং মনস্তত্ত্ব বিদ্যমান রেখে শুধু আইন প্রণয়নে বাল্যবিবাহ নিরসন সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে প্রান্তিক পর্যায় থেকে শুরু করে সব পর্যায়ে জনগণকে সচেতন করতে হবে।
বিদ্যমান শ্রম আইনের বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে এটি সংশোধন ও আরও শক্তিশালী করা, শিশুশ্রমের জন্য বয়স ও কর্মঘণ্টা বিষয়ক আইনের বিদ্যমান বিতর্ক নিরসন করে সরাসরি শ্রমে নিয়োগ ও ঝুঁকিপূর্ণ শ্রম থেকে বিরত থাকার বিধান রাখার আহ্বান জানান ড. কামাল উদ্দিন।
এদিকে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইনের খসড়া ও গৃহকর্মী (কল্যাণ ও সুরক্ষা) আইনের খসড়া মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে কমিশন।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে