মো. লুৎফর রহমান, সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ)
বেতন বোনাস না পেয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করেছেন কর্মকর্তা/কর্মচারীরা। এর জন্য তাঁদের ভাগ্যে জুটেছে মামলা। মাসের পর মাস হাজিরা দিতে হয়েছে আদালতে। অবশেষে দীর্ঘ ৭ বছর পর বোনাসসহ বেতন ভাতাসহ চাকরি ফেরত পেলেন মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় কৈট্টা প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রের ৪২০ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীরা।
গতকাল মঙ্গলবার এই তথ্য নিশ্চিত করেন প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলাম। এর আগে গত ২০ এপ্রিল কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বেতন ভাতাসহ তাদের চাকরি ফেরত দেওয়া হয়।
এ নিয়ে প্রশিকা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সাটুরিয়ায় বকেয়া বেতন ভাতার দাবিতে মূল গেটে অবস্থান নেন কর্মীরা। এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি প্রশিকা কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। পরে প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে ওই কেন্দ্রের ৪২০ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বোনাসসহ বেতন ভাতা দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের কৈট্টা এলাকায় প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রে দেশ বিদেশের এনজিওগুলো হাজার হাজার মানুষকে ট্রেনিং করাত। এক সময় উৎসবমুখর হয়ে ওঠে এলাকাটি। এমনকি জাতীয় সম্পদ হিসেবে প্রশিকা আন্তর্জাতিক খ্যাতি লাভ করে।
৭ বছর আগে কাজী ড. ফারুক আহমেদ প্রশিক্ষণ সেন্টারটি নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে শহিদুল ইসলামকে জেনারেল ম্যানেজারের পদে নিয়োগ দেন। জেনারেল ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম নিয়োগ পাওয়ার পর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রর ৪২০ জন কর্মচারীর বেতন বন্ধ করে দেন। বেতন ছাড়া দুই বছর কাজ করার পর কোনো বেতন ভাতা না দিয়ে সকলকে অফিস থেকে বিনা নোটিশে জোরপূর্বক বের করে দেন এবং মৌখিকভাবে তাঁদের বরখাস্ত করা হয়।
বিষয়টি নিয়ে কর্মকর্তা কর্মচারীরা কাজী ড. ফারুক আহমেদ ও তাঁর ছেলে কাজী রুবায়েত আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও কোনো কর্ণপাত করেনি তাঁরা। পরবর্তীতে বেতন ভাতার দাবিতে আন্দোলন করলে কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়। কর্মচারীরা নিরুপায় হয়ে স্থানীয় কেন্দ্রের সকল প্রশাসনের নিকট বকেয়া বেতনের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেন এবং এ নিয়ে প্রায় ৭ বছর ধরে আন্দোলন করে আসছেন।
এ বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে প্রশিকার বৈধ কমিটির কর্তৃক নিয়োগকৃত প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলাম কৈট্টা প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রটি নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন। এরপর তাঁর তত্ত্বাবধানে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বোনাসসহ বেতন ভাতা দেওয়া শুরু হয়। ফলে ৭ বছর পর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্দশার অবসান ঘটল এবং তাঁদের মুখে প্রশান্তি হাসি ফুটল। এ নিয়ে আবারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন তাঁরা।
প্রতিষ্ঠানটির ফেব্রিকস বিভাগের জাহানারা বেগম বলেন, ‘১৮ বছর ধরে প্রশিকায় ৮ হাজার টাকা বেতনে চাকরি শুরু করি। আমার ১৮ মাসের ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা বেতন, দুটি উৎসব ভাতা ও প্রভিডেন্ট ফান্ডের আরও ৫ লাখ টাকা পাওয়ার আশায় প্রশিকার গেটে বসে থেকেছি। ন্যায্য পাওনা টাকা চাওয়ায় জেনারেল ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম বহিরাগত সন্ত্রাসী ও পুলিশ দিয়ে প্রশিকার গেট থেকে বের করে দেয়। ভাগ্যে জুটেছে মামলা। মাসে মাসে হাজিরা দিতে হয়েছে আদালতে। অবশেষে প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে আমরা এই কেন্দ্রের ৪২০ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীরা দীর্ঘ ৭ বছর পর বোনাসসহ বেতন ভাতা পেয়ে অনেক আনন্দিত।’
জাহানারা বেগমের মতো ৭টি কৃষি প্রজেক্টের দায়িত্বে ছিলেন মিহির রঞ্জন রায়। তিনি বলেন, ‘জিএম শহিদুল ইসলাম ও জিএম পলাশের কাছে বেতন ভাতা চাওয়ায় আমাদের ওপর অমানবিক নির্যাতন করেছেন। প্রশিকার কৃষি সেক্টরের ৭ প্রজেক্টে আমরা ৫০ জন কর্মী কাজ করতাম। প্রতিটি কর্মীর ৬ মাসের বেতন ও দুটি উৎসব ভাতা, প্রভিডেন্ট ফান্ডের জমা ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা চাওয়ায় প্রশিকা থেকে বিনা নোটিশে আমাদের বের করে দেয়। আমাদের বের করে দিয়ে জিএম মো. শহিদুল ইসলাম সব লুটপাত করে বিক্রি করে দিয়েছে। চাকরি ও বেতন পেয়েছি, কিন্তু আমরা যে কৃষি খামারের কাজ করতাম সেই কৃষি খামারের যন্ত্রপাতিসহ কৃষিজমির মাটি বিক্রি করে দিয়েছে ওই শহিদুল সাহেব। আমরা ওই শহিদুল সাহেবের বিচার চাই।’
মো. নুরল ইসলাম বাবুর্চি। তিনি ৩০ বছর ধরে ১২ হাজার টাকায় প্রশিকার প্রধান বাবুর্চি হিসেবে কাজ করেছেন। ৭ বছর পর চাকরি ফেরত পাওয়ায় ও ধ্বংসের হাত থেকে প্রশিকার এই ট্রেনিং সেন্টার টিকে রক্ষা করায় তিনি প্রশিকার প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানান।
প্রশিকার ইলেকট্রিশিয়ান পদে কর্মরত মো. মাসুদুর রহমান কুসুম বলেন, ‘জেনারেটরের যন্ত্রাংশ, তার, সুইচ, সকেটসহ মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়েছে শহিদুল ইসলাম।’ এ ব্যাপারে সাটুরিয়া থানায় তিনি বাদী হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানান তিনি।
সাটুরিয়ার প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার মো. শহিদুল ইলসাম তার বিরুদ্ধে আনীত সকল অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘সাত বছর আগে তারা বেতনের দাবিতে প্রশিকার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত করায় ছাঁটাই করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়।’
প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রশিকা সব সময় নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের পাশে দাঁড়ায়। সেই ধারাবাহিকতায় সাত বছর যাবৎ যেসব কর্মীরা বেতন না পাওয়ায় পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছিল আমরা তাদের ঈদ বোনাসসহ বেতন ভাতা দিতে পেরেছি। প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রটি ধ্বংসের ধার প্রান্ত থেকে রক্ষা করার জন্য সকলের সাহায্য ও সহযোগিতা কামনা করছি।’
বেতন বোনাস না পেয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করেছেন কর্মকর্তা/কর্মচারীরা। এর জন্য তাঁদের ভাগ্যে জুটেছে মামলা। মাসের পর মাস হাজিরা দিতে হয়েছে আদালতে। অবশেষে দীর্ঘ ৭ বছর পর বোনাসসহ বেতন ভাতাসহ চাকরি ফেরত পেলেন মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় কৈট্টা প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রের ৪২০ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীরা।
গতকাল মঙ্গলবার এই তথ্য নিশ্চিত করেন প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলাম। এর আগে গত ২০ এপ্রিল কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বেতন ভাতাসহ তাদের চাকরি ফেরত দেওয়া হয়।
এ নিয়ে প্রশিকা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সাটুরিয়ায় বকেয়া বেতন ভাতার দাবিতে মূল গেটে অবস্থান নেন কর্মীরা। এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি প্রশিকা কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। পরে প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে ওই কেন্দ্রের ৪২০ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বোনাসসহ বেতন ভাতা দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের কৈট্টা এলাকায় প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রে দেশ বিদেশের এনজিওগুলো হাজার হাজার মানুষকে ট্রেনিং করাত। এক সময় উৎসবমুখর হয়ে ওঠে এলাকাটি। এমনকি জাতীয় সম্পদ হিসেবে প্রশিকা আন্তর্জাতিক খ্যাতি লাভ করে।
৭ বছর আগে কাজী ড. ফারুক আহমেদ প্রশিক্ষণ সেন্টারটি নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে শহিদুল ইসলামকে জেনারেল ম্যানেজারের পদে নিয়োগ দেন। জেনারেল ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম নিয়োগ পাওয়ার পর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রর ৪২০ জন কর্মচারীর বেতন বন্ধ করে দেন। বেতন ছাড়া দুই বছর কাজ করার পর কোনো বেতন ভাতা না দিয়ে সকলকে অফিস থেকে বিনা নোটিশে জোরপূর্বক বের করে দেন এবং মৌখিকভাবে তাঁদের বরখাস্ত করা হয়।
বিষয়টি নিয়ে কর্মকর্তা কর্মচারীরা কাজী ড. ফারুক আহমেদ ও তাঁর ছেলে কাজী রুবায়েত আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও কোনো কর্ণপাত করেনি তাঁরা। পরবর্তীতে বেতন ভাতার দাবিতে আন্দোলন করলে কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়। কর্মচারীরা নিরুপায় হয়ে স্থানীয় কেন্দ্রের সকল প্রশাসনের নিকট বকেয়া বেতনের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করেন এবং এ নিয়ে প্রায় ৭ বছর ধরে আন্দোলন করে আসছেন।
এ বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে প্রশিকার বৈধ কমিটির কর্তৃক নিয়োগকৃত প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলাম কৈট্টা প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রটি নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন। এরপর তাঁর তত্ত্বাবধানে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বোনাসসহ বেতন ভাতা দেওয়া শুরু হয়। ফলে ৭ বছর পর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্দশার অবসান ঘটল এবং তাঁদের মুখে প্রশান্তি হাসি ফুটল। এ নিয়ে আবারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন তাঁরা।
প্রতিষ্ঠানটির ফেব্রিকস বিভাগের জাহানারা বেগম বলেন, ‘১৮ বছর ধরে প্রশিকায় ৮ হাজার টাকা বেতনে চাকরি শুরু করি। আমার ১৮ মাসের ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা বেতন, দুটি উৎসব ভাতা ও প্রভিডেন্ট ফান্ডের আরও ৫ লাখ টাকা পাওয়ার আশায় প্রশিকার গেটে বসে থেকেছি। ন্যায্য পাওনা টাকা চাওয়ায় জেনারেল ম্যানেজার শহিদুল ইসলাম বহিরাগত সন্ত্রাসী ও পুলিশ দিয়ে প্রশিকার গেট থেকে বের করে দেয়। ভাগ্যে জুটেছে মামলা। মাসে মাসে হাজিরা দিতে হয়েছে আদালতে। অবশেষে প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে আমরা এই কেন্দ্রের ৪২০ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীরা দীর্ঘ ৭ বছর পর বোনাসসহ বেতন ভাতা পেয়ে অনেক আনন্দিত।’
জাহানারা বেগমের মতো ৭টি কৃষি প্রজেক্টের দায়িত্বে ছিলেন মিহির রঞ্জন রায়। তিনি বলেন, ‘জিএম শহিদুল ইসলাম ও জিএম পলাশের কাছে বেতন ভাতা চাওয়ায় আমাদের ওপর অমানবিক নির্যাতন করেছেন। প্রশিকার কৃষি সেক্টরের ৭ প্রজেক্টে আমরা ৫০ জন কর্মী কাজ করতাম। প্রতিটি কর্মীর ৬ মাসের বেতন ও দুটি উৎসব ভাতা, প্রভিডেন্ট ফান্ডের জমা ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা চাওয়ায় প্রশিকা থেকে বিনা নোটিশে আমাদের বের করে দেয়। আমাদের বের করে দিয়ে জিএম মো. শহিদুল ইসলাম সব লুটপাত করে বিক্রি করে দিয়েছে। চাকরি ও বেতন পেয়েছি, কিন্তু আমরা যে কৃষি খামারের কাজ করতাম সেই কৃষি খামারের যন্ত্রপাতিসহ কৃষিজমির মাটি বিক্রি করে দিয়েছে ওই শহিদুল সাহেব। আমরা ওই শহিদুল সাহেবের বিচার চাই।’
মো. নুরল ইসলাম বাবুর্চি। তিনি ৩০ বছর ধরে ১২ হাজার টাকায় প্রশিকার প্রধান বাবুর্চি হিসেবে কাজ করেছেন। ৭ বছর পর চাকরি ফেরত পাওয়ায় ও ধ্বংসের হাত থেকে প্রশিকার এই ট্রেনিং সেন্টার টিকে রক্ষা করায় তিনি প্রশিকার প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলামকে ধন্যবাদ জানান।
প্রশিকার ইলেকট্রিশিয়ান পদে কর্মরত মো. মাসুদুর রহমান কুসুম বলেন, ‘জেনারেটরের যন্ত্রাংশ, তার, সুইচ, সকেটসহ মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়েছে শহিদুল ইসলাম।’ এ ব্যাপারে সাটুরিয়া থানায় তিনি বাদী হয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানান তিনি।
সাটুরিয়ার প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার মো. শহিদুল ইলসাম তার বিরুদ্ধে আনীত সকল অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘সাত বছর আগে তারা বেতনের দাবিতে প্রশিকার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত করায় ছাঁটাই করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়।’
প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রশিকা সব সময় নিপীড়িত ও নির্যাতিত মানুষের পাশে দাঁড়ায়। সেই ধারাবাহিকতায় সাত বছর যাবৎ যেসব কর্মীরা বেতন না পাওয়ায় পরিবার নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছিল আমরা তাদের ঈদ বোনাসসহ বেতন ভাতা দিতে পেরেছি। প্রশিকা মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রটি ধ্বংসের ধার প্রান্ত থেকে রক্ষা করার জন্য সকলের সাহায্য ও সহযোগিতা কামনা করছি।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি ছুড়ে হত্যার ঘটনার করা মামলায় মৃত এক যুবলীগ নেতাকে আসামি করা হয়েছে। তাঁর নাম হারুন মোড়ল (৫০)। তিনি উপজেলার সিংগারদীঘি গ্রামের মৃত জিল্লুর রহমান মোড়লের ছেলে ও মাওনা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ছিলেন। গত বছরের ১৪ ডিসেম্বর হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে
২ ঘণ্টা আগেযশোরের কেশবপুরে জলাবদ্ধতার কারণে উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের ২ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে হচ্ছে না বোরো আবাদ। গত বর্ষা মৌসুমে টানা বৃষ্টি ও নদ-নদীর উপচে পড়া পানিতে এলাকার মাঠঘাট জলাবদ্ধ হয়ে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
২ ঘণ্টা আগেআমদানি পর্যাপ্ত হওয়ার পর বন্দরনগরী চট্টগ্রামে মিলছে না সয়াবিন তেল। যেসব বোতল পাওয়া যাচ্ছে, তা বিক্রি হচ্ছে সরকারনির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে। সংকট কোথায় জানে না কেউ। সরকারের পক্ষ থেকে পবিত্র রমজানে বাজার নিয়ন্ত্রণের ঘোষণা দিলেও কোনো কার্যক্রম চোখে পড়ছে না।
৩ ঘণ্টা আগেবাতিঘর প্রকাশনীর প্যাভিলিয়নের সামনে বেশ ভিড়। বই কেনার পাশাপাশি জটলাটা লেখক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনকে ঘিরে। অটোগ্রাফ আর সেলফি শিকারিদের কবলে পড়েছিলেন তিনি। একের পর এক নাম সই আর সেলফির আবদার মেটানো থেকে সাময়িক বিরতি নিয়ে কথা বললেন তিনি। জানালেন, বইমেলার শেষ দিকে কালই প্রথম মেলায় এসেছেন। এবার তাঁর দুটি
৩ ঘণ্টা আগে