প্রতিনিধি, টঙ্গী
ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় দ্রুত সেবা নিশ্চিতে ছয়টি হাসপাতালকে বিশেষায়িত ঘোষণা করেছে সরকার। এর মধ্যে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালও রয়েছে। হাসপাতালটির পঞ্চম তলায় ডেঙ্গু রোগীদের জন্য একটি ইউনিট চালু করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের এক বিজ্ঞপিতে বিশেষায়িত হাসপাতালের ঘোষণা আসে। হাসপাতালগুলো হলো রাজধানীর মিটফোর্ডের স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রেলওয়ে জেনারেল হাসপাতাল, আমিনবাজার ২০ শয্যা হাসপাতাল, লালকুঠি হাসপাতাল, কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতাল। ঢাকা মহানগরীর এই পাঁচটি হাসপাতাল বাইরে শুধু গাজীপুরের শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালকেও ডেঙ্গু ডেডিকেটেড করা হয়েছে।
এ হাসপাতালে দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত এক মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দুই শতাধিক রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন হাসপাতালটিতে। অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি আছেন। তা ছাড়া রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের এলাকাগুলো থেকে অনেকে আসছেন এখানে চিকিৎসাসেবা নিতে।
জানা যায়, গত জুলাই মাসের চেয়ে আগস্ট মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। গত এক মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন প্রায় ২০০ জন। তাঁদের মধ্যে অর্ধশতাধিক রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন। গতকাল সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। তাঁদের সবাইকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে।
প্রতি বছরের মতো এবারও ডেঙ্গু মশার উপদ্রবে জনজীবন অতিষ্ঠ। তবে সংশ্লিষ্টদের তেমন কার্যকর উদ্যোগ চোখে পড়ে না। বছরের এই সময়টা দেখা যায় প্রতিটি এলাকায় নাম মাত্র মশার ওষুধ ছিটানো হয়ে থাকে। ময়লা-আবর্জনার স্তূপ, বছরের পর বছর নালা নোংরা থাকে। কখনো পরিষ্কার করতে দেখা যায় না। মশা মারার জন্য টঙ্গীতে কয়েক দিন আগে একবার স্প্রে করেছে। নালা-নর্দমায় না ছিটিয়ে শাখা সড়কে ছিটিয়ে চলে যায়। অসংখ্য ড্রেন, নর্দমা, খানাখন্দ আছে, বিভিন্ন জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে ডেঙ্গুসহ বিভিন্ন জাতের মশার জন্ম হচ্ছে।
শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ৬টি ডেঙ্গু বিশেষায়িত হাসপাতালের তালিকায় রয়েছে এ হাসপাতালের নাম। বর্তমানে হাসপাতালটিতে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা দিতে ৫০টি বেড রয়েছে। জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে জ্বর, সর্দি ও কাশির প্রকোপ। সব বয়সী মানুষ এসব রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাদের অনেকে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি অনেকে গোপন রেখে দোকান থেকে ওষুধ নিয়ে সেবন করছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর দেশে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৮ হাজার ৪১ জন। এর মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৬ হাজার ৭৮৭ জন।
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) বলছে, এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ৩৬ জনের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার তথ্য এসেছে তাদের কাছে।
ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় দ্রুত সেবা নিশ্চিতে ছয়টি হাসপাতালকে বিশেষায়িত ঘোষণা করেছে সরকার। এর মধ্যে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালও রয়েছে। হাসপাতালটির পঞ্চম তলায় ডেঙ্গু রোগীদের জন্য একটি ইউনিট চালু করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের এক বিজ্ঞপিতে বিশেষায়িত হাসপাতালের ঘোষণা আসে। হাসপাতালগুলো হলো রাজধানীর মিটফোর্ডের স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রেলওয়ে জেনারেল হাসপাতাল, আমিনবাজার ২০ শয্যা হাসপাতাল, লালকুঠি হাসপাতাল, কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতাল। ঢাকা মহানগরীর এই পাঁচটি হাসপাতাল বাইরে শুধু গাজীপুরের শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালকেও ডেঙ্গু ডেডিকেটেড করা হয়েছে।
এ হাসপাতালে দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত এক মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দুই শতাধিক রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন হাসপাতালটিতে। অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি আছেন। তা ছাড়া রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের এলাকাগুলো থেকে অনেকে আসছেন এখানে চিকিৎসাসেবা নিতে।
জানা যায়, গত জুলাই মাসের চেয়ে আগস্ট মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে গেছে। গত এক মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন প্রায় ২০০ জন। তাঁদের মধ্যে অর্ধশতাধিক রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন। গতকাল সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৯ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। তাঁদের সবাইকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে।
প্রতি বছরের মতো এবারও ডেঙ্গু মশার উপদ্রবে জনজীবন অতিষ্ঠ। তবে সংশ্লিষ্টদের তেমন কার্যকর উদ্যোগ চোখে পড়ে না। বছরের এই সময়টা দেখা যায় প্রতিটি এলাকায় নাম মাত্র মশার ওষুধ ছিটানো হয়ে থাকে। ময়লা-আবর্জনার স্তূপ, বছরের পর বছর নালা নোংরা থাকে। কখনো পরিষ্কার করতে দেখা যায় না। মশা মারার জন্য টঙ্গীতে কয়েক দিন আগে একবার স্প্রে করেছে। নালা-নর্দমায় না ছিটিয়ে শাখা সড়কে ছিটিয়ে চলে যায়। অসংখ্য ড্রেন, নর্দমা, খানাখন্দ আছে, বিভিন্ন জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে ডেঙ্গুসহ বিভিন্ন জাতের মশার জন্ম হচ্ছে।
শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ৬টি ডেঙ্গু বিশেষায়িত হাসপাতালের তালিকায় রয়েছে এ হাসপাতালের নাম। বর্তমানে হাসপাতালটিতে ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা দিতে ৫০টি বেড রয়েছে। জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে জ্বর, সর্দি ও কাশির প্রকোপ। সব বয়সী মানুষ এসব রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাদের অনেকে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি অনেকে গোপন রেখে দোকান থেকে ওষুধ নিয়ে সেবন করছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছর দেশে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৮ হাজার ৪১ জন। এর মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ৬ হাজার ৭৮৭ জন।
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) বলছে, এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ৩৬ জনের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার তথ্য এসেছে তাদের কাছে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে