টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলায় বাবাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর লাশ সেপটিক ট্যাংকে লুকিয়ে রাখার অভিযোগে তাঁর ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার উপজেলার পাথরাইল ইউনিয়নের মঙ্গলহোড় গ্রামে এই বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত শামসুল মিয়া (৭৫) পেশায় একজন দলিল লেখক ছিলেন। তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন। এক ছেলে ও ছেলের বউকে নিয়ে ওই বাড়িতে থাকতেন।
এর আগে গত শুক্রবার রাত থেকে শামসুল আলম নিখোঁজ ছিলেন। একই সঙ্গে একমাত্র ছেলে সাত্তার মিয়াও (৪০) বাড়ি থেকে উধাও হয়েছিলেন। পরে স্থানীয়রা সাত্তারকে ফোনে বাড়ি ডেকে এনে আটক করার পর তাঁর দেওয়া স্বীকারোক্তিতে লাশটির সন্ধান মেলে।
নিহতের চাচাতো ভাই লেবু মিয়া বলেন, ‘আমার চাচা শামসুল মিয়া একজন বৃদ্ধ মানুষ। আমার চাচাকে শনিবার থেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। একমাত্র চাচাতো ভাই সাত্তারও উধাও ছিল। অনেক খোঁজাখুঁজির পর চাচাকে না পেয়ে আমরা সোমবার দেলদুয়ার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করি। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শনও করে।’
তিনি বলেন, ‘রাতে সাত্তারের ফোনে খোলা পেয়ে আমরা সাত্তারকে বাড়ি আসতে বলি। রাতে বাড়ি আসলে স্থানীয়রা সাত্তারকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ কর। তার দেওয়া স্বীকারোক্তিতে নিজেদের সেপটিক ট্যাংকে ভেতর উল্টো করে রাখা আমার চাচার লাশ পাওয়া যায়। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে অভিযুক্ত সাত্তারকে আটক করে দেলদুয়ার থানায় নিয়ে যান।’
স্থানীয়দের কাছে বৃদ্ধের ছেলে সাত্তার মিয়া বলেন, ‘আমার বাবা আমার পরিবারকে আলাদা করে দেয়। টাকা পয়সা দেন না। আমি ঠিকমতো সংসার চালাতে পারি না। গত শনিবার দিবাগত রাত ২টার সময় আমার ক্ষুধা লাগলে আমি আব্বার ঘরে যাই। আব্বা আমাকে জিজ্ঞেস করে, ‘‘ঘরে কেন এছেছিস’’? কথা প্রসঙ্গে তর্কাতর্কি হলে আমি আব্বার ওপরে উঠে বসি এবং হাত দিয়ে গলা চেপে ধরি। অনেক দস্তাদস্তির পর একটি উড়না দিয়ে গলায় বেঁধে ফেলি। মৃত্যু নিশ্চিত হলে টয়লেটের কুয়োর মধ্যে লাশটি রেখে আমি পালিয়ে যাই।’
দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেব খান বলেন, ‘আমরা লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। অভিযুক্ত সাত্তারকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞেসাবাদের পর প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন করা যাবে।’
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলায় বাবাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর লাশ সেপটিক ট্যাংকে লুকিয়ে রাখার অভিযোগে তাঁর ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার উপজেলার পাথরাইল ইউনিয়নের মঙ্গলহোড় গ্রামে এই বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত শামসুল মিয়া (৭৫) পেশায় একজন দলিল লেখক ছিলেন। তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন। এক ছেলে ও ছেলের বউকে নিয়ে ওই বাড়িতে থাকতেন।
এর আগে গত শুক্রবার রাত থেকে শামসুল আলম নিখোঁজ ছিলেন। একই সঙ্গে একমাত্র ছেলে সাত্তার মিয়াও (৪০) বাড়ি থেকে উধাও হয়েছিলেন। পরে স্থানীয়রা সাত্তারকে ফোনে বাড়ি ডেকে এনে আটক করার পর তাঁর দেওয়া স্বীকারোক্তিতে লাশটির সন্ধান মেলে।
নিহতের চাচাতো ভাই লেবু মিয়া বলেন, ‘আমার চাচা শামসুল মিয়া একজন বৃদ্ধ মানুষ। আমার চাচাকে শনিবার থেকে পাওয়া যাচ্ছিল না। একমাত্র চাচাতো ভাই সাত্তারও উধাও ছিল। অনেক খোঁজাখুঁজির পর চাচাকে না পেয়ে আমরা সোমবার দেলদুয়ার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করি। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শনও করে।’
তিনি বলেন, ‘রাতে সাত্তারের ফোনে খোলা পেয়ে আমরা সাত্তারকে বাড়ি আসতে বলি। রাতে বাড়ি আসলে স্থানীয়রা সাত্তারকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ কর। তার দেওয়া স্বীকারোক্তিতে নিজেদের সেপটিক ট্যাংকে ভেতর উল্টো করে রাখা আমার চাচার লাশ পাওয়া যায়। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে অভিযুক্ত সাত্তারকে আটক করে দেলদুয়ার থানায় নিয়ে যান।’
স্থানীয়দের কাছে বৃদ্ধের ছেলে সাত্তার মিয়া বলেন, ‘আমার বাবা আমার পরিবারকে আলাদা করে দেয়। টাকা পয়সা দেন না। আমি ঠিকমতো সংসার চালাতে পারি না। গত শনিবার দিবাগত রাত ২টার সময় আমার ক্ষুধা লাগলে আমি আব্বার ঘরে যাই। আব্বা আমাকে জিজ্ঞেস করে, ‘‘ঘরে কেন এছেছিস’’? কথা প্রসঙ্গে তর্কাতর্কি হলে আমি আব্বার ওপরে উঠে বসি এবং হাত দিয়ে গলা চেপে ধরি। অনেক দস্তাদস্তির পর একটি উড়না দিয়ে গলায় বেঁধে ফেলি। মৃত্যু নিশ্চিত হলে টয়লেটের কুয়োর মধ্যে লাশটি রেখে আমি পালিয়ে যাই।’
দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেব খান বলেন, ‘আমরা লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। অভিযুক্ত সাত্তারকে আটক করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞেসাবাদের পর প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন করা যাবে।’
রাজধানীর ডেমরায় সড়কে প্রাচীর নির্মাণ নিয়ে যুবদলের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৮ জন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে ডগাইর নতুনপাড়া কালু ভূঁইয়া রোডের রাইজিং সান স্কুলসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেঘুষ গ্রহণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের হিসাব সহকারী ও কাম ক্যাশিয়ার অলোক কুমার নন্দীকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
১০ মিনিট আগেঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় ছুরিকাঘাতে সীমা আক্তার (৪০) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে আমবাগিচা ছোট মসজিদের পেছনে দাউদ ভবনের গলিতে এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেযানজট নিরসনসহ সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে দীর্ঘ ২২ বছর পরে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌর শহরে ট্রাফিক ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় পৌর শহরের নিমতলা মোড়ে এই ট্রাফিক ব্যবস্থার উদ্বোধন করেন ফুলবাড়ী...
৩০ মিনিট আগে