টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের করোনা আইসিইউ ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। তবে ওয়ার্ডের অক্সিজেন সরবরাহ লাইন ও বিদ্যুৎ সংযোগ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছেন। তাৎক্ষণিকভাবে অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ তাঁরা জানাতে না পারেননি। তবে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আগুন লাগার পর রোগীদের আইসিইউ থেকে বের করে অন্যত্র নিয়ে বিকল্প পদ্ধতিতে অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গণি, সিভিল সার্জন আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান ঘটনাস্থাল পরিদর্শন করেছেন।
সরেজমিন দেখা যায়, আগুন লাগার পর ওয়ার্ডসহ আশেপাশে প্রচুর ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে। মানুষ আতঙ্কিত হয়ে দিকবিদিক ছুটোছুটি করতে থাকে। রোগীর স্বজনরা রোগীদের বের করে আনার চেষ্টা করেন। পরে হাসপাতালের অন্যরা এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে তাঁদের সহযোগিতা করে। খোলা আকাশের নিচে, রাস্তার ওপর শুইয়ে রোগীকে সিলিন্ডার থেকে অক্সিজেন দেওয়ার চেষ্টা করেন স্বজনেরা।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে রোগীদের বের করতে সক্ষম হই। প্রচুর ধোঁয়া থাকলেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আইসিইউ ওয়ার্ডে অক্সিজেনের বেশি মজুত রাখা হয়। অগ্নিকাণ্ডের ক্ষেত্রে এই অক্সিজেনের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। ওয়ার্ডের কোনো বৈদ্যুতিক স্পার্কিংয়ের কারণে এই ঘটনা ঘটতে পারে।
সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান বলেন, আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে আমরা নিজেদের ব্যবস্থাপনায় চেষ্টা করি আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে। পরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করে। আমরা তাৎক্ষণিকভাবে রোগীদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছি। বিকল্প ব্যবস্থায় রোগীদের অক্সিজেন দেওয়া হয়েছে। খুব দ্রুতই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে ওয়ার্ডটি চালু করা হবে।
জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গণি বলেন, আপাতত সঠিক কারণ জানা না গেলেও মনে করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। এ ঘটনার তদন্তে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রতিনিধি, হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও), বিদ্যুৎ বিভাগের প্রতিনিধি, গণপূর্ত বিভাগের প্রতিনিধি এবং ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি। কমিটিকে আগামী তিনদিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য বলা হয়েছে। কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের করোনা আইসিইউ ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। তবে ওয়ার্ডের অক্সিজেন সরবরাহ লাইন ও বিদ্যুৎ সংযোগ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছেন। তাৎক্ষণিকভাবে অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ তাঁরা জানাতে না পারেননি। তবে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আগুন লাগার পর রোগীদের আইসিইউ থেকে বের করে অন্যত্র নিয়ে বিকল্প পদ্ধতিতে অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গণি, সিভিল সার্জন আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান ঘটনাস্থাল পরিদর্শন করেছেন।
সরেজমিন দেখা যায়, আগুন লাগার পর ওয়ার্ডসহ আশেপাশে প্রচুর ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়ে। মানুষ আতঙ্কিত হয়ে দিকবিদিক ছুটোছুটি করতে থাকে। রোগীর স্বজনরা রোগীদের বের করে আনার চেষ্টা করেন। পরে হাসপাতালের অন্যরা এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে তাঁদের সহযোগিতা করে। খোলা আকাশের নিচে, রাস্তার ওপর শুইয়ে রোগীকে সিলিন্ডার থেকে অক্সিজেন দেওয়ার চেষ্টা করেন স্বজনেরা।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে রোগীদের বের করতে সক্ষম হই। প্রচুর ধোঁয়া থাকলেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আইসিইউ ওয়ার্ডে অক্সিজেনের বেশি মজুত রাখা হয়। অগ্নিকাণ্ডের ক্ষেত্রে এই অক্সিজেনের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। ওয়ার্ডের কোনো বৈদ্যুতিক স্পার্কিংয়ের কারণে এই ঘটনা ঘটতে পারে।
সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান বলেন, আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে আমরা নিজেদের ব্যবস্থাপনায় চেষ্টা করি আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে। পরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করে। আমরা তাৎক্ষণিকভাবে রোগীদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছি। বিকল্প ব্যবস্থায় রোগীদের অক্সিজেন দেওয়া হয়েছে। খুব দ্রুতই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে ওয়ার্ডটি চালু করা হবে।
জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গণি বলেন, আপাতত সঠিক কারণ জানা না গেলেও মনে করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। এ ঘটনার তদন্তে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যরা হলেন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রতিনিধি, হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও), বিদ্যুৎ বিভাগের প্রতিনিধি, গণপূর্ত বিভাগের প্রতিনিধি এবং ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি। কমিটিকে আগামী তিনদিনের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য বলা হয়েছে। কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের সঙ্গে কবি নজরুল সরকারি কলেজে ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের চলমান সংঘর্ষে আহত হয়ে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ৩০ জন শিক্ষার্থী।
৭ মিনিট আগেবরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) পরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করছেন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীর। আজ সোমবার দুপুরে তিনি এই দায়িত্ব বুঝে নেন। তিনি হাসপাতালের ৬৮তম পরিচালক।
১৩ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলায় গাজীপুরের শ্রীপুরে যুবলীগ নেতা মো. আব্দুস সাত্তার সরকাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বাউনী বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৯ মিনিট আগেবগুড়ায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় নিহত আব্দুল মান্নানের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে সদর উপজেলার এরুলিয়া বানদিঘী পূর্বপাড়া গ্রামের কবরস্থান থেকে লাশ তুলে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
২৬ মিনিট আগে