নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমেরিকায় মেয়ররা পুলিশ, পানি, যোগাযোগসহ অন্যান্য প্রশাসনিক ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করেন। বাংলাদেশে এমন হয় না। কাজের ক্ষেত্রে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রদের ক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির মেয়রের থেকে কম। তাদের কোনো কিছু পরিবর্তনের ক্ষমতা নেই। এমনটাই মন্তব্য করেছেন অধ্যাপক রেহমান সোবহান।
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ও বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন) কর্তৃক আয়োজিত ‘স্থায়িত্বশীল নগরায়ণ: সমস্যা ও সমাধান’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাপার সহসভাপতি নজরুল ইসলাম।
বাপার সহসভাপতি স্থপতি ইকবাল হাবিবের সঞ্চালনায় রেহমান সোবহান বলেন, ‘নিউইয়র্ক শহরে মেয়র সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ব্যক্তি। তিনি শহরের যানবাহনব্যবস্থা থেকে শুরু করে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। আমেরিকায় মেয়র তাঁর শহরে পুলিশ থেকে শুরু করে পানি ও অন্যান্য প্রশাসনিক ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করেন। বাংলাদেশে এমন হয় না।’
অধ্যাপক রেহমান সোবহান জানান, ১৯৯১ সালে যখন বিএনপি ক্ষমতায় আসে, তখন ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের মেয়র ছিলেন মোহাম্মদ হানিফ ও এ বি এম মহিউদ্দীন চৌধুরী। মেয়র হানিফের সঙ্গে তিনি শহর পরিকল্পনার কথা বলেন, তবে সেটি হয়নি। পরে সিপিডি একটি ডায়ালগ আয়োজন করে। সেখানে তখনকার স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ও চার শহরের মেয়রকে আমন্ত্রণ করা হয়। সেখানে তাঁদের স্থানীয় পৌরসভাভিত্তিক যেসব উন্নয়নকাজ করা দরকার, সেগুলো ভাগ করার বিষয়টি উপস্থাপন করেন। তবে তিনি (রেহমান সোবহান) বুঝতে পারেন, মেয়রদের আসলে কোনো ক্ষমতা নেই কিছু পরিবর্তন করার। সবকিছুই তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল।
সিপিডির চেয়ারম্যান বলেন, ‘ঢাকা শহরের ব্যবস্থাপনা মূলত আমলাতান্ত্রিক বিশৃঙ্খলায় পরিপূর্ণ। এর কারণ, এখানে সীমানা নির্ধারণে জটিল অধিক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। এখানে স্থানীয় সরকারের অধীনে সব। এমনকি স্থানীয় সরকার চাইলে তাদের (মেয়র) বাদও দিতে পারে। তাই প্রকৃত দায়িত্ব নিয়ে ক্ষমতা ব্যবহার করার ক্ষেত্র ঢাকা শহরের মেয়রদের হাতে নেই।’
রেহমান সোবহান বলেন, এই অনুষ্ঠানে তাঁকে প্রধান অতিথি হিসেবে মনোনীত করার চেয়ে নতুন সরকারের বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়া সাবের হোসেন চৌধুরীকে আনলে ভালো হতো। মন্ত্রী এসব বিষয় শুনে ব্যবস্থা নিতে পারতেন।
রেহমান সোবহান আরও বলেন, ‘এখন মন্ত্রীদের এসইউভি গাড়ি দেওয়া হচ্ছে। তার মানে এখন এটি এসইউভি দেশ। যখন বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন, তখন তাঁর একটি ১৩০০ সিসির টয়োটা প্রাইভেট কার ছিল। আপনার প্রাসঙ্গিক অগ্রাধিকার ও আপনার সামাজিক প্রতিশ্রুতির দর্শন সাধারণত পরিমাপ করা হয় আপনি কীভাবে পরিবহন ব্যবহার করছেন বাস্তবে, তার পরিপ্রেক্ষিতে।
ঢাকার সবচেয়ে বড় সমস্যা এখানকার সব জলাশয় ভরাট করা উল্লেখ করে রেহমান সোবহান বলেন, ‘এর কারণে এত সব সমস্যা তৈরি হচ্ছে ড্রেনেজ ব্যবস্থায়। এখন ৬০ ভাগ সংসদ সদস্য ব্যবসায়ী। আমি জানি না, এর মধ্যে কতজন আবাসন উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত।’
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, দেশে ১৯৭৪ সালে নগরায়ণের হার ছিল ৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ। কিন্তু ২০২৩ সালে এসে তা দাঁড়িয়েছে ৩৯ দশমিক ৭১ শতাংশে, যা ৫ গুণের বেশি। নগরায়ণ সবচেয়ে বেশি হচ্ছে রাজধানী ঢাকায়। এখানে নগরায়ণের হার ৩৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এই হার সবচেয়ে কম সিলেটে—১২ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এতে বোঝা যায়, দেশে নগরায়ণের হার অনেক বেশি। এভাবে চলতে থাকলে একটা সময় বাংলাদেশকে নগরকেন্দ্রিক দেশ বলা হবে।
প্রবন্ধে আরও বলা হয়, ১৯৭৪ থেকে ২০১৭ সময়ে গোটা দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল বার্ষিক আনুমানিক ১ দশমিক ২ শতাংশ। সে সময় ঢাকা শহরে তা ছিল ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। অর্থাৎ, সারা দেশ থেকে মানুষ ঢাকা শহরে এসে জড়ো হয়েছে। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের শহুরে জনসংখ্যা প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে। এর প্রায় এক-তৃতীয়াংশই ঢাকা শহরের বাসিন্দা।
আন্তর্জাতিক তুলনায় দেখা যায়, দেশের মোট শহুরে জনসংখ্যার কত শতাংশ বড় বড় শহরে বসবাস করে সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশ শীর্ষ দেশগুলোর একটি। বাংলাদেশে এই অনুপাত প্রায় ৩২ শতাংশ, যেখানে চীনে মাত্র ৩ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ বড় বড় শহরে বাস করে। ভারতে এই হার ৬ শতাংশ এবং ভিয়েতনামে ২৩ দশমিক ২ শতাংশ।
মোট জনসংখ্যার কত শতাংশ দেশের সবচেয়ে বড় শহরটিতে বাস করে, সেই বিবেচনায়ও বাংলাদেশ শীর্ষ দেশের একটি। যেখানে চীনে এই অনুপাত মাত্র ১ দশমিক ৮ শতাংশ, ভারতে ২ শতাংশ এবং ভিয়েতনামে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ, সেখানে বাংলাদেশে তা ১১ দশমিক ২ শতাংশ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সেন্টার ফর আরবান স্টাডিজের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এই যে ৩৬ জন মন্ত্রী হলেন, এর মধ্যে নগর উন্নয়নের দায়িত্বে কে? আরবান শব্দটাই মন্ত্রণালয়ের মধ্যে নেই। আছে স্থানীয় সরকার। মন্ত্রী আগেরজনই। আর আছে রুরাল ডেভেলপমেন্ট। আর আছে গণপূর্ত। এটা কার? গণপূর্ত তো গ্রামেও হয়, শহরেও হয়। এত যে নগরায়ণ হচ্ছে, সেখানে আরবান কে দেখে?’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন প্রমুখ। দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের বিভিন্ন কর্মসূচি চলছে।
আমেরিকায় মেয়ররা পুলিশ, পানি, যোগাযোগসহ অন্যান্য প্রশাসনিক ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করেন। বাংলাদেশে এমন হয় না। কাজের ক্ষেত্রে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়রদের ক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির মেয়রের থেকে কম। তাদের কোনো কিছু পরিবর্তনের ক্ষমতা নেই। এমনটাই মন্তব্য করেছেন অধ্যাপক রেহমান সোবহান।
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ও বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন) কর্তৃক আয়োজিত ‘স্থায়িত্বশীল নগরায়ণ: সমস্যা ও সমাধান’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাপার সহসভাপতি নজরুল ইসলাম।
বাপার সহসভাপতি স্থপতি ইকবাল হাবিবের সঞ্চালনায় রেহমান সোবহান বলেন, ‘নিউইয়র্ক শহরে মেয়র সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ব্যক্তি। তিনি শহরের যানবাহনব্যবস্থা থেকে শুরু করে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। আমেরিকায় মেয়র তাঁর শহরে পুলিশ থেকে শুরু করে পানি ও অন্যান্য প্রশাসনিক ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করেন। বাংলাদেশে এমন হয় না।’
অধ্যাপক রেহমান সোবহান জানান, ১৯৯১ সালে যখন বিএনপি ক্ষমতায় আসে, তখন ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের মেয়র ছিলেন মোহাম্মদ হানিফ ও এ বি এম মহিউদ্দীন চৌধুরী। মেয়র হানিফের সঙ্গে তিনি শহর পরিকল্পনার কথা বলেন, তবে সেটি হয়নি। পরে সিপিডি একটি ডায়ালগ আয়োজন করে। সেখানে তখনকার স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ও চার শহরের মেয়রকে আমন্ত্রণ করা হয়। সেখানে তাঁদের স্থানীয় পৌরসভাভিত্তিক যেসব উন্নয়নকাজ করা দরকার, সেগুলো ভাগ করার বিষয়টি উপস্থাপন করেন। তবে তিনি (রেহমান সোবহান) বুঝতে পারেন, মেয়রদের আসলে কোনো ক্ষমতা নেই কিছু পরিবর্তন করার। সবকিছুই তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল।
সিপিডির চেয়ারম্যান বলেন, ‘ঢাকা শহরের ব্যবস্থাপনা মূলত আমলাতান্ত্রিক বিশৃঙ্খলায় পরিপূর্ণ। এর কারণ, এখানে সীমানা নির্ধারণে জটিল অধিক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। এখানে স্থানীয় সরকারের অধীনে সব। এমনকি স্থানীয় সরকার চাইলে তাদের (মেয়র) বাদও দিতে পারে। তাই প্রকৃত দায়িত্ব নিয়ে ক্ষমতা ব্যবহার করার ক্ষেত্র ঢাকা শহরের মেয়রদের হাতে নেই।’
রেহমান সোবহান বলেন, এই অনুষ্ঠানে তাঁকে প্রধান অতিথি হিসেবে মনোনীত করার চেয়ে নতুন সরকারের বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়া সাবের হোসেন চৌধুরীকে আনলে ভালো হতো। মন্ত্রী এসব বিষয় শুনে ব্যবস্থা নিতে পারতেন।
রেহমান সোবহান আরও বলেন, ‘এখন মন্ত্রীদের এসইউভি গাড়ি দেওয়া হচ্ছে। তার মানে এখন এটি এসইউভি দেশ। যখন বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন, তখন তাঁর একটি ১৩০০ সিসির টয়োটা প্রাইভেট কার ছিল। আপনার প্রাসঙ্গিক অগ্রাধিকার ও আপনার সামাজিক প্রতিশ্রুতির দর্শন সাধারণত পরিমাপ করা হয় আপনি কীভাবে পরিবহন ব্যবহার করছেন বাস্তবে, তার পরিপ্রেক্ষিতে।
ঢাকার সবচেয়ে বড় সমস্যা এখানকার সব জলাশয় ভরাট করা উল্লেখ করে রেহমান সোবহান বলেন, ‘এর কারণে এত সব সমস্যা তৈরি হচ্ছে ড্রেনেজ ব্যবস্থায়। এখন ৬০ ভাগ সংসদ সদস্য ব্যবসায়ী। আমি জানি না, এর মধ্যে কতজন আবাসন উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত।’
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, দেশে ১৯৭৪ সালে নগরায়ণের হার ছিল ৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ। কিন্তু ২০২৩ সালে এসে তা দাঁড়িয়েছে ৩৯ দশমিক ৭১ শতাংশে, যা ৫ গুণের বেশি। নগরায়ণ সবচেয়ে বেশি হচ্ছে রাজধানী ঢাকায়। এখানে নগরায়ণের হার ৩৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এই হার সবচেয়ে কম সিলেটে—১২ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এতে বোঝা যায়, দেশে নগরায়ণের হার অনেক বেশি। এভাবে চলতে থাকলে একটা সময় বাংলাদেশকে নগরকেন্দ্রিক দেশ বলা হবে।
প্রবন্ধে আরও বলা হয়, ১৯৭৪ থেকে ২০১৭ সময়ে গোটা দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল বার্ষিক আনুমানিক ১ দশমিক ২ শতাংশ। সে সময় ঢাকা শহরে তা ছিল ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। অর্থাৎ, সারা দেশ থেকে মানুষ ঢাকা শহরে এসে জড়ো হয়েছে। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের শহুরে জনসংখ্যা প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে। এর প্রায় এক-তৃতীয়াংশই ঢাকা শহরের বাসিন্দা।
আন্তর্জাতিক তুলনায় দেখা যায়, দেশের মোট শহুরে জনসংখ্যার কত শতাংশ বড় বড় শহরে বসবাস করে সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশ শীর্ষ দেশগুলোর একটি। বাংলাদেশে এই অনুপাত প্রায় ৩২ শতাংশ, যেখানে চীনে মাত্র ৩ দশমিক ১ শতাংশ মানুষ বড় বড় শহরে বাস করে। ভারতে এই হার ৬ শতাংশ এবং ভিয়েতনামে ২৩ দশমিক ২ শতাংশ।
মোট জনসংখ্যার কত শতাংশ দেশের সবচেয়ে বড় শহরটিতে বাস করে, সেই বিবেচনায়ও বাংলাদেশ শীর্ষ দেশের একটি। যেখানে চীনে এই অনুপাত মাত্র ১ দশমিক ৮ শতাংশ, ভারতে ২ শতাংশ এবং ভিয়েতনামে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ, সেখানে বাংলাদেশে তা ১১ দশমিক ২ শতাংশ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সেন্টার ফর আরবান স্টাডিজের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এই যে ৩৬ জন মন্ত্রী হলেন, এর মধ্যে নগর উন্নয়নের দায়িত্বে কে? আরবান শব্দটাই মন্ত্রণালয়ের মধ্যে নেই। আছে স্থানীয় সরকার। মন্ত্রী আগেরজনই। আর আছে রুরাল ডেভেলপমেন্ট। আর আছে গণপূর্ত। এটা কার? গণপূর্ত তো গ্রামেও হয়, শহরেও হয়। এত যে নগরায়ণ হচ্ছে, সেখানে আরবান কে দেখে?’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন প্রমুখ। দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের বিভিন্ন কর্মসূচি চলছে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে একটি তেলের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিটের চার ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী।
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে