নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঠিকানা নিয়ে ৩২ বার তদন্ত করার পর আবারও কমিটি গঠনকে হয়রানি বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ শওকত আলী চৌধুরীর বেঞ্চে এ-সংক্রান্ত রিটের শুনানি হয়।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর উদ্দেশে আদালত বলেন, ‘তদন্ত করার অধিকার আছে, তাই বলে ৩২ বার! এটা তো হয়রানি।’ পরে ৩৩তম তদন্তের কার্যক্রম স্থগিত করেন আদালত।
জানা যায়, সুজন বড়ুয়া ২০০৪ সালে স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে নিয়োগ পান। যেখানে তাঁর স্থায়ী ঠিকানা উল্লেখ করা হয় কক্সবাজার। তবে ২০১১ সালে হলফনামার মাধ্যমে স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করে জমি কিনে বান্দরবানের বাসিন্দা হন। ২০১২ সালে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর হিসেবে নিয়োগ পান সুজন। ২০১৬ সালে তাঁর চাকরি স্থায়ীকরণ হয়। আর ২০১৮ সালে জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে পদোন্নতি পান।
তবে রাঙামাটিতে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর পদে চাকরি গ্রহণের সময় সুজনের বিরুদ্ধে কক্সবাজার জেলায় নেওয়া চাকরি ও ঠিকানা গোপনের অভিযোগ ওঠে।
বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে ৩২ বার তদন্ত হয়েছে!
এদিকে দুই জেলায় জন্মস্থান দেখিয়ে পৃথক জেলায় গোপনে চাকরি নেওয়ার অভিযোগ তদন্তে গত ১৪ মে চট্টগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেন। পরে কমিটি গঠন ও এর কার্যক্রমের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন সুজন বড়ুয়া। রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ সাইফুজ্জামান।
সাঈদ আহমেদ বলেন, ‘সুজন বড়ুয়ার ঠিকানা একটাই। তিনি বর্তমানে বান্দরবানের বাসিন্দা। দুই ঠিকানা ব্যবহারের অভিযোগের বিষয়ে ৩২ বার তদন্ত হয়েছে। পুলিশ, পিবিআই ও দুদক পৃথক তদন্ত করেছে। প্রতিটি তদন্তে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। তারপরও তদন্ত কমিটি গঠন করায় রিটটি করা হয়।’
ঠিকানা নিয়ে ৩২ বার তদন্ত করার পর আবারও কমিটি গঠনকে হয়রানি বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ শওকত আলী চৌধুরীর বেঞ্চে এ-সংক্রান্ত রিটের শুনানি হয়।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীর উদ্দেশে আদালত বলেন, ‘তদন্ত করার অধিকার আছে, তাই বলে ৩২ বার! এটা তো হয়রানি।’ পরে ৩৩তম তদন্তের কার্যক্রম স্থগিত করেন আদালত।
জানা যায়, সুজন বড়ুয়া ২০০৪ সালে স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে নিয়োগ পান। যেখানে তাঁর স্থায়ী ঠিকানা উল্লেখ করা হয় কক্সবাজার। তবে ২০১১ সালে হলফনামার মাধ্যমে স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন করে জমি কিনে বান্দরবানের বাসিন্দা হন। ২০১২ সালে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর হিসেবে নিয়োগ পান সুজন। ২০১৬ সালে তাঁর চাকরি স্থায়ীকরণ হয়। আর ২০১৮ সালে জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে পদোন্নতি পান।
তবে রাঙামাটিতে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর পদে চাকরি গ্রহণের সময় সুজনের বিরুদ্ধে কক্সবাজার জেলায় নেওয়া চাকরি ও ঠিকানা গোপনের অভিযোগ ওঠে।
বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে ৩২ বার তদন্ত হয়েছে!
এদিকে দুই জেলায় জন্মস্থান দেখিয়ে পৃথক জেলায় গোপনে চাকরি নেওয়ার অভিযোগ তদন্তে গত ১৪ মে চট্টগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেন। পরে কমিটি গঠন ও এর কার্যক্রমের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন সুজন বড়ুয়া। রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ সাইফুজ্জামান।
সাঈদ আহমেদ বলেন, ‘সুজন বড়ুয়ার ঠিকানা একটাই। তিনি বর্তমানে বান্দরবানের বাসিন্দা। দুই ঠিকানা ব্যবহারের অভিযোগের বিষয়ে ৩২ বার তদন্ত হয়েছে। পুলিশ, পিবিআই ও দুদক পৃথক তদন্ত করেছে। প্রতিটি তদন্তে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। তারপরও তদন্ত কমিটি গঠন করায় রিটটি করা হয়।’
নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযানে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ৩৩ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাত ১২টা থেকে বুধবার (৫ মার্চ) রাত ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগেচাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মিঠামইন উপজেলা যুবদলের সভাপতি নৌশাদ শিকদারকে মারধর করেছে শহীদ জিয়া পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক টুটুল ও জিয়া প্রজন্ম দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবের নেতৃত্বে ১০-১২ জন ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে মিঠামইন উপজেলার মিঠামইন বাজারের শিকদার গেস্টহাউসের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেখাম ছাড়া নারী দিবসের চিঠি দেওয়ায় ফরিদপুরের সালথা উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা ডলির ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন জামায়াতের এক কর্মী। এমনকি ওই কর্মকর্তাকে সালথা ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। আজ বৃহস্পতিবার মহিলা কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে এ কথা বলেন ওয়ালি উজ জামান নামের এক ব্যক্তি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে ব্যবসায়ী মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যার ঘটনায় আরাফাত মামুন ও বিপ্লব বড়ুয়া নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে আরাফাত মামুন রাউজানে যুবদলের নেতা হিসেবে পরিচিত। বিএনপির সক্রিয় রাজনীতি করলেও তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
১ ঘণ্টা আগে