সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জ শহরে এক দফা দাবিতে সর্বাত্মক অসহযোগ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন। সাংবাদিক, ছাত্র, সাধারণ মানুষসহ আহত হয়েছেন শতাধিক।
আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে জেলা শহরের সুপার মার্কেট এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ শুরু হয়। বিকেল ৪টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে। হতাহত, গুলি, সংঘর্ষ, ভাঙচুর, লুটপাটসহ ঘটনায় মুন্সিগঞ্জ শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
নিহতরা হলেন— রিয়াজুল ফরহাজী (৩৮)। তিনি শহরের উত্তর ইসলামপুর এলাকার প্রয়াত কাজী মতিন ফরহাজী। একই এলাকার মো. সজল (৩০) এবং ডিপজল (১৯) নামে এক তরুণ। এর মধ্যে রিয়াজুল এবং ডিপজল ঘটনাস্থলে এবং সজলকে হাসপাতাল নেওয়ার সময় মারা যান বলে জানান তাঁর স্বজনেরা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, সকাল থেকে শহরে বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। সকাল পৌনে ১০টার দিকে শহরের সুপার মার্কেট এলাকায় আন্দোলনকারীরা বিচ্ছিন্ন ভাবে আসতে থাকে। সে সময় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা শিক্ষার্থীদের পেটানো শুরু করে। ঘটনাস্থলের ঠিক ২০ মিটারের মধ্যে মুন্সিগঞ্জ সদর পুলিশ ফাঁড়ি। সেখানে দর্শকের ভূমিকায় ছিল পুলিশ। এ ঘটনার ৫–১০ মিনিটের মধ্যে আন্দোলনকারীরা শহরের হাটলক্ষ্মীগঞ্জ সড়ক দিয়ে সুপার মার্কেট এলাকায় আসতে চাইলে আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা–কর্মীরা বন্দুক, ছুড়ি, লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা শুরু করে। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটতে থাকে। কয়েকটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। অস্ত্র, ককটেল নিয়ে হামলা করে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। পরে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল ও গুলি ছোড়ে। পুলিশ ও আওয়ামী লীগের গুলিতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী গুলিবিদ্ধ হয়। আহতদের মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিলে নৌ ও সড়ক পথে ঢাকায় পাঠানো হয়।
মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আবু হেনা জামাল বলেন, সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টার মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজন মৃত ছিলেন। এ ছাড়া গুরুতর আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আন্দোলনকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, সকালে তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে শহরের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করছিলেন। তখন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতা–কর্মীরা তাঁদের মারধর শুরু করে। পরে পাল্টাপাল্টি হামলা হয়।
এদিকে, সংঘর্ষে হতাহতের ছবি ও ভিডিও করার সময় ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে কয়েকজন সাংবাদিককে বেধড়ক পেটায় আওয়ামী লীগের কর্মী–সমর্থকেরা। এতে এনটিভির মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি মঈনুদ্দিন সুমন, ডেইলি ট্রাইব্যুনালের ফরহাদ হেসেন, যমুনা টেলিভিশনের ফটো সাংবাদিক হৃদয় হাসান ও সমকালীন কাগজের মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি মো. সুমন আহত হন।
গুলিবিদ্ধ আহতের এক স্বজন মো. রহম বলেন, আহতদের মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিতে দেওয়া হচ্ছে না। সড়ক পথে বাধা দিচ্ছে। আমরাসহ অনেকেই ট্রলারে করে নারায়ণগঞ্জ হয়ে ঢাকার দিকে গেছি। কী নির্মম অবস্থা! মারার পর চিকিৎসা নিতেও দিচ্ছে না!
এ ব্যাপারে মুন্সিগঞ্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান বলেন, দিনব্যাপী দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ যথেষ্ট ধৈর্য ধরেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে। পুলিশ ব্যক্তিগতভাবে কোনো পক্ষকে উদ্দেশ্য করে টিয়ার শেল ছোড়েনি।

মুন্সিগঞ্জ শহরে এক দফা দাবিতে সর্বাত্মক অসহযোগ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন। সাংবাদিক, ছাত্র, সাধারণ মানুষসহ আহত হয়েছেন শতাধিক।
আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে জেলা শহরের সুপার মার্কেট এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ শুরু হয়। বিকেল ৪টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে। হতাহত, গুলি, সংঘর্ষ, ভাঙচুর, লুটপাটসহ ঘটনায় মুন্সিগঞ্জ শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
নিহতরা হলেন— রিয়াজুল ফরহাজী (৩৮)। তিনি শহরের উত্তর ইসলামপুর এলাকার প্রয়াত কাজী মতিন ফরহাজী। একই এলাকার মো. সজল (৩০) এবং ডিপজল (১৯) নামে এক তরুণ। এর মধ্যে রিয়াজুল এবং ডিপজল ঘটনাস্থলে এবং সজলকে হাসপাতাল নেওয়ার সময় মারা যান বলে জানান তাঁর স্বজনেরা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, সকাল থেকে শহরে বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। সকাল পৌনে ১০টার দিকে শহরের সুপার মার্কেট এলাকায় আন্দোলনকারীরা বিচ্ছিন্ন ভাবে আসতে থাকে। সে সময় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা শিক্ষার্থীদের পেটানো শুরু করে। ঘটনাস্থলের ঠিক ২০ মিটারের মধ্যে মুন্সিগঞ্জ সদর পুলিশ ফাঁড়ি। সেখানে দর্শকের ভূমিকায় ছিল পুলিশ। এ ঘটনার ৫–১০ মিনিটের মধ্যে আন্দোলনকারীরা শহরের হাটলক্ষ্মীগঞ্জ সড়ক দিয়ে সুপার মার্কেট এলাকায় আসতে চাইলে আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা–কর্মীরা বন্দুক, ছুড়ি, লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা শুরু করে। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটতে থাকে। কয়েকটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। অস্ত্র, ককটেল নিয়ে হামলা করে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। পরে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল ও গুলি ছোড়ে। পুলিশ ও আওয়ামী লীগের গুলিতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী গুলিবিদ্ধ হয়। আহতদের মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিলে নৌ ও সড়ক পথে ঢাকায় পাঠানো হয়।
মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আবু হেনা জামাল বলেন, সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টার মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজন মৃত ছিলেন। এ ছাড়া গুরুতর আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আন্দোলনকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, সকালে তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে শহরের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করছিলেন। তখন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতা–কর্মীরা তাঁদের মারধর শুরু করে। পরে পাল্টাপাল্টি হামলা হয়।
এদিকে, সংঘর্ষে হতাহতের ছবি ও ভিডিও করার সময় ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে কয়েকজন সাংবাদিককে বেধড়ক পেটায় আওয়ামী লীগের কর্মী–সমর্থকেরা। এতে এনটিভির মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি মঈনুদ্দিন সুমন, ডেইলি ট্রাইব্যুনালের ফরহাদ হেসেন, যমুনা টেলিভিশনের ফটো সাংবাদিক হৃদয় হাসান ও সমকালীন কাগজের মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি মো. সুমন আহত হন।
গুলিবিদ্ধ আহতের এক স্বজন মো. রহম বলেন, আহতদের মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিতে দেওয়া হচ্ছে না। সড়ক পথে বাধা দিচ্ছে। আমরাসহ অনেকেই ট্রলারে করে নারায়ণগঞ্জ হয়ে ঢাকার দিকে গেছি। কী নির্মম অবস্থা! মারার পর চিকিৎসা নিতেও দিচ্ছে না!
এ ব্যাপারে মুন্সিগঞ্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান বলেন, দিনব্যাপী দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ যথেষ্ট ধৈর্য ধরেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে। পুলিশ ব্যক্তিগতভাবে কোনো পক্ষকে উদ্দেশ্য করে টিয়ার শেল ছোড়েনি।
সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জ শহরে এক দফা দাবিতে সর্বাত্মক অসহযোগ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন। সাংবাদিক, ছাত্র, সাধারণ মানুষসহ আহত হয়েছেন শতাধিক।
আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে জেলা শহরের সুপার মার্কেট এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ শুরু হয়। বিকেল ৪টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে। হতাহত, গুলি, সংঘর্ষ, ভাঙচুর, লুটপাটসহ ঘটনায় মুন্সিগঞ্জ শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
নিহতরা হলেন— রিয়াজুল ফরহাজী (৩৮)। তিনি শহরের উত্তর ইসলামপুর এলাকার প্রয়াত কাজী মতিন ফরহাজী। একই এলাকার মো. সজল (৩০) এবং ডিপজল (১৯) নামে এক তরুণ। এর মধ্যে রিয়াজুল এবং ডিপজল ঘটনাস্থলে এবং সজলকে হাসপাতাল নেওয়ার সময় মারা যান বলে জানান তাঁর স্বজনেরা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, সকাল থেকে শহরে বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। সকাল পৌনে ১০টার দিকে শহরের সুপার মার্কেট এলাকায় আন্দোলনকারীরা বিচ্ছিন্ন ভাবে আসতে থাকে। সে সময় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা শিক্ষার্থীদের পেটানো শুরু করে। ঘটনাস্থলের ঠিক ২০ মিটারের মধ্যে মুন্সিগঞ্জ সদর পুলিশ ফাঁড়ি। সেখানে দর্শকের ভূমিকায় ছিল পুলিশ। এ ঘটনার ৫–১০ মিনিটের মধ্যে আন্দোলনকারীরা শহরের হাটলক্ষ্মীগঞ্জ সড়ক দিয়ে সুপার মার্কেট এলাকায় আসতে চাইলে আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা–কর্মীরা বন্দুক, ছুড়ি, লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা শুরু করে। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটতে থাকে। কয়েকটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। অস্ত্র, ককটেল নিয়ে হামলা করে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। পরে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল ও গুলি ছোড়ে। পুলিশ ও আওয়ামী লীগের গুলিতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী গুলিবিদ্ধ হয়। আহতদের মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিলে নৌ ও সড়ক পথে ঢাকায় পাঠানো হয়।
মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আবু হেনা জামাল বলেন, সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টার মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজন মৃত ছিলেন। এ ছাড়া গুরুতর আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আন্দোলনকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, সকালে তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে শহরের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করছিলেন। তখন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতা–কর্মীরা তাঁদের মারধর শুরু করে। পরে পাল্টাপাল্টি হামলা হয়।
এদিকে, সংঘর্ষে হতাহতের ছবি ও ভিডিও করার সময় ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে কয়েকজন সাংবাদিককে বেধড়ক পেটায় আওয়ামী লীগের কর্মী–সমর্থকেরা। এতে এনটিভির মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি মঈনুদ্দিন সুমন, ডেইলি ট্রাইব্যুনালের ফরহাদ হেসেন, যমুনা টেলিভিশনের ফটো সাংবাদিক হৃদয় হাসান ও সমকালীন কাগজের মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি মো. সুমন আহত হন।
গুলিবিদ্ধ আহতের এক স্বজন মো. রহম বলেন, আহতদের মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিতে দেওয়া হচ্ছে না। সড়ক পথে বাধা দিচ্ছে। আমরাসহ অনেকেই ট্রলারে করে নারায়ণগঞ্জ হয়ে ঢাকার দিকে গেছি। কী নির্মম অবস্থা! মারার পর চিকিৎসা নিতেও দিচ্ছে না!
এ ব্যাপারে মুন্সিগঞ্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান বলেন, দিনব্যাপী দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ যথেষ্ট ধৈর্য ধরেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে। পুলিশ ব্যক্তিগতভাবে কোনো পক্ষকে উদ্দেশ্য করে টিয়ার শেল ছোড়েনি।

মুন্সিগঞ্জ শহরে এক দফা দাবিতে সর্বাত্মক অসহযোগ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন। সাংবাদিক, ছাত্র, সাধারণ মানুষসহ আহত হয়েছেন শতাধিক।
আজ রোববার সকাল পৌনে ১০টার দিকে জেলা শহরের সুপার মার্কেট এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ শুরু হয়। বিকেল ৪টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে। হতাহত, গুলি, সংঘর্ষ, ভাঙচুর, লুটপাটসহ ঘটনায় মুন্সিগঞ্জ শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
নিহতরা হলেন— রিয়াজুল ফরহাজী (৩৮)। তিনি শহরের উত্তর ইসলামপুর এলাকার প্রয়াত কাজী মতিন ফরহাজী। একই এলাকার মো. সজল (৩০) এবং ডিপজল (১৯) নামে এক তরুণ। এর মধ্যে রিয়াজুল এবং ডিপজল ঘটনাস্থলে এবং সজলকে হাসপাতাল নেওয়ার সময় মারা যান বলে জানান তাঁর স্বজনেরা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, সকাল থেকে শহরে বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। সকাল পৌনে ১০টার দিকে শহরের সুপার মার্কেট এলাকায় আন্দোলনকারীরা বিচ্ছিন্ন ভাবে আসতে থাকে। সে সময় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা শিক্ষার্থীদের পেটানো শুরু করে। ঘটনাস্থলের ঠিক ২০ মিটারের মধ্যে মুন্সিগঞ্জ সদর পুলিশ ফাঁড়ি। সেখানে দর্শকের ভূমিকায় ছিল পুলিশ। এ ঘটনার ৫–১০ মিনিটের মধ্যে আন্দোলনকারীরা শহরের হাটলক্ষ্মীগঞ্জ সড়ক দিয়ে সুপার মার্কেট এলাকায় আসতে চাইলে আওয়ামী লীগের শতাধিক নেতা–কর্মীরা বন্দুক, ছুড়ি, লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা শুরু করে। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটতে থাকে। কয়েকটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। অস্ত্র, ককটেল নিয়ে হামলা করে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। পরে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল ও গুলি ছোড়ে। পুলিশ ও আওয়ামী লীগের গুলিতে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী গুলিবিদ্ধ হয়। আহতদের মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিলে নৌ ও সড়ক পথে ঢাকায় পাঠানো হয়।
মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আবু হেনা জামাল বলেন, সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টার মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজন মৃত ছিলেন। এ ছাড়া গুরুতর আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আন্দোলনকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, সকালে তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে শহরের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থান করছিলেন। তখন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতা–কর্মীরা তাঁদের মারধর শুরু করে। পরে পাল্টাপাল্টি হামলা হয়।
এদিকে, সংঘর্ষে হতাহতের ছবি ও ভিডিও করার সময় ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে কয়েকজন সাংবাদিককে বেধড়ক পেটায় আওয়ামী লীগের কর্মী–সমর্থকেরা। এতে এনটিভির মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি মঈনুদ্দিন সুমন, ডেইলি ট্রাইব্যুনালের ফরহাদ হেসেন, যমুনা টেলিভিশনের ফটো সাংবাদিক হৃদয় হাসান ও সমকালীন কাগজের মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি মো. সুমন আহত হন।
গুলিবিদ্ধ আহতের এক স্বজন মো. রহম বলেন, আহতদের মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিতে দেওয়া হচ্ছে না। সড়ক পথে বাধা দিচ্ছে। আমরাসহ অনেকেই ট্রলারে করে নারায়ণগঞ্জ হয়ে ঢাকার দিকে গেছি। কী নির্মম অবস্থা! মারার পর চিকিৎসা নিতেও দিচ্ছে না!
এ ব্যাপারে মুন্সিগঞ্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান বলেন, দিনব্যাপী দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। পুলিশ যথেষ্ট ধৈর্য ধরেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেছে। পুলিশ ব্যক্তিগতভাবে কোনো পক্ষকে উদ্দেশ্য করে টিয়ার শেল ছোড়েনি।

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২৮ মিনিট আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

মুন্সিগঞ্জ শহরে এক দফা দাবিতে সর্বাত্মক অসহযোগ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন। সাংবাদিক, ছাত্র, সাধারণ মানুষসহ আহত হয়েছেন শতাধিক।
০৪ আগস্ট ২০২৪
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
২ ঘণ্টা আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

মুন্সিগঞ্জ শহরে এক দফা দাবিতে সর্বাত্মক অসহযোগ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন। সাংবাদিক, ছাত্র, সাধারণ মানুষসহ আহত হয়েছেন শতাধিক।
০৪ আগস্ট ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২৮ মিনিট আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

মুন্সিগঞ্জ শহরে এক দফা দাবিতে সর্বাত্মক অসহযোগ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন। সাংবাদিক, ছাত্র, সাধারণ মানুষসহ আহত হয়েছেন শতাধিক।
০৪ আগস্ট ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২৮ মিনিট আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

মুন্সিগঞ্জ শহরে এক দফা দাবিতে সর্বাত্মক অসহযোগ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীদের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৩ জন নিহত হয়েছেন। সাংবাদিক, ছাত্র, সাধারণ মানুষসহ আহত হয়েছেন শতাধিক।
০৪ আগস্ট ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২৮ মিনিট আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে