ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
গাছগুলোতে মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ আর হলুদ বর্ণে প্রকৃতি সেজেছে অপরূপ সৌন্দর্যে। আবহাওয়া ভালো থাকলে এবার আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন আমচাষি ও স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
ঘিওর উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের প্রায় প্রতি বাড়িতেই রয়েছে কমবেশি আমগাছ। এ ছাড়া বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কিংবা শখের বশে আমবাগান করা হয়েছে প্রায় অর্ধশত। বিভিন্ন নার্সারিতে মুকুলসহ আমের চারা শোভা পাচ্ছে। এবার মুকুলের ভারে ডালপালা নুড়ে পড়ছে বেশির ভাগ গাছের। মুকুলের সমারোহ দেখে বাড়ির লোকজনের মধ্যে বইছে আনন্দ। অনেকেই মুকুল রক্ষা করার জন্য কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিচ্ছেন। গাছের যত্নে মনোযোগী হয়ে উঠছেন চাষিরা।
বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামের আয়নাল হোসেন জানান, এবার গাছে মুকুল অনেক বেশি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে আমের ফলন বেশি হবে।
পয়লা ইউনিয়নের চরবাইলজুরী গ্রামের আমবাগানের মালিক মো. আবুল হোসেন জানান, বাগানের আমগাছে মুকুল আসা শুরু করেছে। মুকুল আসার পর থেকে গাছের প্রাথমিক পরিচর্যা শুরু করছি। কৃষি অফিস থেকে পরামর্শ নিয়ে বালাইনাশক স্প্রে করছি।
দুর্গাবাড়ি এলাকার পলাশ সরকার চার বছর আগে বাণিজ্যিকভাবে শুরু করেন আম চাষ। তিনি বলেন, প্রায় দুই সপ্তাহ আগে থেকে আমার বাগানের অর্ধশত আমগাছে মুকুল আসে। কিছু গাছে আমের গুটি বের হচ্ছে। বর্তমানে আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। এই অবস্থা থাকলে এবার আমের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাজেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মুকুলের যথাযথ পরিচর্যা না করলে আমের ফলন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমগাছে ফুল আসার ১৫ দিন আগপর্যাপ্ত সেচ দিতে হবে। ফুল ফোটার সময় মেঘলা ও কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া থাকলে বিভিন্ন রোগের আক্রমণ হতে পারে। এ ব্যাপারে কৃষকদের সতর্ক করার পাশাপাশি বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আশা করি, এ বছর আমের ফলন ভালো হবে।
গাছগুলোতে মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ আর হলুদ বর্ণে প্রকৃতি সেজেছে অপরূপ সৌন্দর্যে। আবহাওয়া ভালো থাকলে এবার আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন আমচাষি ও স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
ঘিওর উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের প্রায় প্রতি বাড়িতেই রয়েছে কমবেশি আমগাছ। এ ছাড়া বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কিংবা শখের বশে আমবাগান করা হয়েছে প্রায় অর্ধশত। বিভিন্ন নার্সারিতে মুকুলসহ আমের চারা শোভা পাচ্ছে। এবার মুকুলের ভারে ডালপালা নুড়ে পড়ছে বেশির ভাগ গাছের। মুকুলের সমারোহ দেখে বাড়ির লোকজনের মধ্যে বইছে আনন্দ। অনেকেই মুকুল রক্ষা করার জন্য কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিচ্ছেন। গাছের যত্নে মনোযোগী হয়ে উঠছেন চাষিরা।
বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামের আয়নাল হোসেন জানান, এবার গাছে মুকুল অনেক বেশি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে আমের ফলন বেশি হবে।
পয়লা ইউনিয়নের চরবাইলজুরী গ্রামের আমবাগানের মালিক মো. আবুল হোসেন জানান, বাগানের আমগাছে মুকুল আসা শুরু করেছে। মুকুল আসার পর থেকে গাছের প্রাথমিক পরিচর্যা শুরু করছি। কৃষি অফিস থেকে পরামর্শ নিয়ে বালাইনাশক স্প্রে করছি।
দুর্গাবাড়ি এলাকার পলাশ সরকার চার বছর আগে বাণিজ্যিকভাবে শুরু করেন আম চাষ। তিনি বলেন, প্রায় দুই সপ্তাহ আগে থেকে আমার বাগানের অর্ধশত আমগাছে মুকুল আসে। কিছু গাছে আমের গুটি বের হচ্ছে। বর্তমানে আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। এই অবস্থা থাকলে এবার আমের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাজেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মুকুলের যথাযথ পরিচর্যা না করলে আমের ফলন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমগাছে ফুল আসার ১৫ দিন আগপর্যাপ্ত সেচ দিতে হবে। ফুল ফোটার সময় মেঘলা ও কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া থাকলে বিভিন্ন রোগের আক্রমণ হতে পারে। এ ব্যাপারে কৃষকদের সতর্ক করার পাশাপাশি বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। আশা করি, এ বছর আমের ফলন ভালো হবে।
অভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
১ few সেকেন্ড আগেচাঁদপুরের হাজীগঞ্জ পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য সন্দেহে ৯ কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৯ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন।
৫ মিনিট আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর কপোতাক্ষ নদ থেকে এক বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার মাঝিয়াড়া শ্মশান এলাকার নদ থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
৯ মিনিট আগেউত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। মধ্য রাত থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করে। সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারপাশ। এ সময় হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে যানবাহন। এমন অবস্থায় ভোগান্তি বেড়েছে অটোরিকশাচালক ও খেটে খাওয়া মানুষের।
৩২ মিনিট আগে