নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান হারুন অর রশিদসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে মামলা করার পর দুপুরেই তিনি খারিজ করে দেন। আদেশে উল্লেখ করা হয়, এই মামলায় যেহেতু অভিযোগ গ্রহণের মতো কোনো উপাদান নেই, সেহেতু মামলা খারিজ করা হলো।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম আজ সকালে এই মামলা করেন। ১০ জন ছাড়াও মামলায় আসামি করা হয় অজ্ঞাতনামা ২০০ থেকে ৩০০ পুলিশ সদস্যকে। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আদেশ পরে দেবেন বলে জানান।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাসুদ আহম্মেদ তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলা করা হয়েছে। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। পরে খারিজ করে দেন।’
মামলায় যাঁদের নাম দেওয়া হয় তাঁরা হলেন—অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আসাদুজ্জামান, যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার দাস, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার সঞ্জিত কুমার রায়, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার মেহেদি হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ড. খ. মহিদ উদ্দিন, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, উপপুলিশ কমিশনার হায়াতুল ইসলাম খান, এসি মতিঝিল জোন গোলাম রুহানী ও আনসার সদস্য আল আমিন ওরফে মাহিদুর রহমান।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় হারুন অর রশিদ অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ঢাকা, মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা প্রধান তাঁর সঙ্গে ১০-১২ জন বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে নিচতলার তালা ভাঙে এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ম্যুরালের গ্লাস ভেঙে ফেলে এবং ম্যুরালটির বাম চোখের অংশ লোহার সাবল দিয়ে আঘাত করে চোখে পরিহিত কালো সান গ্লাসটি ভেঙে ফেলে।
পরে আসামিরা দ্বিতীয় তলায় প্রবেশ করে প্রধান গেটের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। বিএনপির হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কক্ষে তালা ভাঙে। হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. ফারুক হোসেনের কক্ষে টেবিলের ড্রয়ার ভেঙে ফেলে এবং একটি কম্পিউটার ও একটি প্রিন্টার মেশিন ডাকাতি করে নেয়। যার মূল্য এক লাখ টাকা।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কক্ষের ডান দিকের দরজার তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে টেবিলের গ্লাস ভেঙে ফেলে এবং সোফাসহ আসবাব তছনছ করে। ক্ষতির পরিমাণ ৫০ হাজার টাকা। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কক্ষের ডান দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে একটি কম্পিউটার, একটি এলইডি টিভি ও দুটি রাউটার চুরি করে। যেগুলোর মূল্য ৯০ হাজার টাকা।
রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান হারুন অর রশিদসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে মামলা করার পর দুপুরেই তিনি খারিজ করে দেন। আদেশে উল্লেখ করা হয়, এই মামলায় যেহেতু অভিযোগ গ্রহণের মতো কোনো উপাদান নেই, সেহেতু মামলা খারিজ করা হলো।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম আজ সকালে এই মামলা করেন। ১০ জন ছাড়াও মামলায় আসামি করা হয় অজ্ঞাতনামা ২০০ থেকে ৩০০ পুলিশ সদস্যকে। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে আদেশ পরে দেবেন বলে জানান।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাসুদ আহম্মেদ তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলা করা হয়েছে। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেন। পরে খারিজ করে দেন।’
মামলায় যাঁদের নাম দেওয়া হয় তাঁরা হলেন—অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আসাদুজ্জামান, যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার দাস, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার সঞ্জিত কুমার রায়, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার মেহেদি হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ড. খ. মহিদ উদ্দিন, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, উপপুলিশ কমিশনার হায়াতুল ইসলাম খান, এসি মতিঝিল জোন গোলাম রুহানী ও আনসার সদস্য আল আমিন ওরফে মাহিদুর রহমান।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় হারুন অর রশিদ অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ঢাকা, মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা প্রধান তাঁর সঙ্গে ১০-১২ জন বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে নিচতলার তালা ভাঙে এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ম্যুরালের গ্লাস ভেঙে ফেলে এবং ম্যুরালটির বাম চোখের অংশ লোহার সাবল দিয়ে আঘাত করে চোখে পরিহিত কালো সান গ্লাসটি ভেঙে ফেলে।
পরে আসামিরা দ্বিতীয় তলায় প্রবেশ করে প্রধান গেটের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। বিএনপির হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার কক্ষে তালা ভাঙে। হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. ফারুক হোসেনের কক্ষে টেবিলের ড্রয়ার ভেঙে ফেলে এবং একটি কম্পিউটার ও একটি প্রিন্টার মেশিন ডাকাতি করে নেয়। যার মূল্য এক লাখ টাকা।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কক্ষের ডান দিকের দরজার তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে টেবিলের গ্লাস ভেঙে ফেলে এবং সোফাসহ আসবাব তছনছ করে। ক্ষতির পরিমাণ ৫০ হাজার টাকা। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কক্ষের ডান দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে একটি কম্পিউটার, একটি এলইডি টিভি ও দুটি রাউটার চুরি করে। যেগুলোর মূল্য ৯০ হাজার টাকা।
নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযানে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ৩৩ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাত ১২টা থেকে বুধবার (৫ মার্চ) রাত ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৩ মিনিট আগেচাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মিঠামইন উপজেলা যুবদলের সভাপতি নৌশাদ শিকদারকে মারধর করেছে শহীদ জিয়া পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক টুটুল ও জিয়া প্রজন্ম দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবের নেতৃত্বে ১০-১২ জন ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে মিঠামইন উপজেলার মিঠামইন বাজারের শিকদার গেস্টহাউসের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেখাম ছাড়া নারী দিবসের চিঠি দেওয়ায় ফরিদপুরের সালথা উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা ডলির ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন জামায়াতের এক কর্মী। এমনকি ওই কর্মকর্তাকে সালথা ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। আজ বৃহস্পতিবার মহিলা কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে এ কথা বলেন ওয়ালি উজ জামান নামের এক ব্যক্তি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে ব্যবসায়ী মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যার ঘটনায় আরাফাত মামুন ও বিপ্লব বড়ুয়া নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে আরাফাত মামুন রাউজানে যুবদলের নেতা হিসেবে পরিচিত। বিএনপির সক্রিয় রাজনীতি করলেও তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
১ ঘণ্টা আগে