নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাশকতার অভিযোগে ১০ বছর আগে রাজধানীর বংশাল থানায় দায়ের করা মামলায় মোহন মোল্লা নামে স্থানীয় এক বিএনপি নেতাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই মামলায় বিএনপির ৪৮ নেতা-কর্মীকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত মোহন মোল্লা পলাতক রয়েছেন। তিনি গ্রেপ্তার হওয়ার পর বা আদালতে আত্মসমর্পণের পর এই রায় কার্যকর করা হবে। আদালত তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারসহ সাজা পরোয়ানা জারি করেছেন।
যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক আলী সরকার ও তাঁর ভাই ইয়াকুব সরকারসহ বিএনপির ৪৮ নেতা-কর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। আদালত রায়ে বলেছেন, এই ৪৮ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
রায় ঘোষণার আগে ইয়াকুব সরকারকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। অপর আসামিরা অনুপস্থিত ছিলেন। ইয়াকুব সরকারের বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলায় প্রয়োজন না হলে তাঁকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী শিশির হালদার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বংশাল থানাধীন নয়াবাজার এলাকায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা মিছিল-সমাবেশ করেন। তাঁরা যানবাহন ভাঙচুর করে পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টি করেন এবং পুলিশকে মারধর করেন। এই অভিযোগে বংশাল থানায় ঘটনার দিনে মামলাটি করা হয়।
মামলাটি তদন্ত শেষে ৫২ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। মামলার বিচার চলাকালে তিন জন মারা যান।
নাশকতার অভিযোগে ১০ বছর আগে রাজধানীর বংশাল থানায় দায়ের করা মামলায় মোহন মোল্লা নামে স্থানীয় এক বিএনপি নেতাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একই মামলায় বিএনপির ৪৮ নেতা-কর্মীকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এই রায় দেন।
সাজাপ্রাপ্ত মোহন মোল্লা পলাতক রয়েছেন। তিনি গ্রেপ্তার হওয়ার পর বা আদালতে আত্মসমর্পণের পর এই রায় কার্যকর করা হবে। আদালত তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারসহ সাজা পরোয়ানা জারি করেছেন।
যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক আলী সরকার ও তাঁর ভাই ইয়াকুব সরকারসহ বিএনপির ৪৮ নেতা-কর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। আদালত রায়ে বলেছেন, এই ৪৮ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
রায় ঘোষণার আগে ইয়াকুব সরকারকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। অপর আসামিরা অনুপস্থিত ছিলেন। ইয়াকুব সরকারের বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলায় প্রয়োজন না হলে তাঁকে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী শিশির হালদার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর বংশাল থানাধীন নয়াবাজার এলাকায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা মিছিল-সমাবেশ করেন। তাঁরা যানবাহন ভাঙচুর করে পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টি করেন এবং পুলিশকে মারধর করেন। এই অভিযোগে বংশাল থানায় ঘটনার দিনে মামলাটি করা হয়।
মামলাটি তদন্ত শেষে ৫২ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। মামলার বিচার চলাকালে তিন জন মারা যান।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
৬ মিনিট আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলো আপসের পথে হাঁটছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আপস করা হয়েছে বিএনপি, জামায়াতসহ অন্যান্য দলের সঙ্গে। দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাও চলছে বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
১৪ মিনিট আগেকমলাপুর স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন জানান, আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে রিকশাচালকদের অবরোধে জুরাইন রেল স্টেশনে নারায়ণগঞ্জ কমিউটার আটকে যায় ৷ খুলনাগামী নকশিকাঁথা কমিউটার ট্রেন আটকে আছে কমলাপুরের শহরতলি স্টেশনে ৷
২০ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সিরাজ হোটেল থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৪২ মিনিট আগে