ঢাবি প্রতিনিধি
গাড়িচাপায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এলাকায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গাড়িটিতে চালকের আসনে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক সহকারী অধ্যাপক আজহার জাফর শাহ। গাড়ির চাকার নিচে আটকে পড়া নারীকে বেশ দূর পর্যন্ত টেনে নিয়ে গিয়ে নীলক্ষেতে মোড়ে গণধোলাইয়ের শিকার হন তিনি। এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি।
আজহার জাফর শাহ সম্পর্কে জানতে চাইলে মিশ্র মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। অসদাচরণের দায়ে বেশ কয়েক বছর আগেই তাঁর চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
আজহার জাফর শাহ সম্পর্কে জানতে চাইলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. লাইলুফার ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনি ভালো পড়াতেন। আমি ওনাকে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছি। শিক্ষক হিসেবে যুক্ত হওয়ার কিছুদিন পরে আমি বাইরে পড়তে যাই, বিদেশ থেকে এসেও ওনাকে পেয়েছি। তবে প্রফেশনাল সম্পর্কের বাইরে ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল না। উনি একা থাকতেন। উনি খুব বেশি মিশতেন এ রকমও না।’
এদিকে আজহার জাফর শাহ নিয়ে ফেসবুকে তির্যক মন্তব্য করে স্ট্যাটাস দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. ফাহমিদুল হক।
ফাহমিদুল হক লিখেছেন, ‘গতকাল (২ ডিসেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যা ঘটল, তারপর থেকে স্তম্ভিত হয়ে আছি। একটা (অ) মানুষ কীভাবে গাড়িচাপা দেওয়া বডিকে এত দূর টেনে নিয়ে যেতে পারে? এই ঘাতক (অ) মানুষটির কথা শুনতাম মাঝে মাঝে, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের বন্ধু-সহকর্মীর কাছ থেকে। পারিবারিক সূত্রে ধনী (পুরোনো গাড়ির যে ছবি দেখা গেছে পত্রিকায়, তা কিন্তু অ্যানটিক হিসেবে তিনি ব্যবহার করেন, নয়তো ক্যাম্পাসে স্পোর্টস কার নিয়ে আসতেও দেখা যেত তাকে)।’
ফাহমিদুল হক আরও লিখেন, ‘অত্যন্ত অহংকারী তিনি, মানবিক গুণাবলির খুব অভাব, অন্যের সঙ্গে দুর্ব্যবহারে ওস্তাদ লোক। নম্বরপত্র নিয়ে অনিয়ম করার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার চাকরি গেছে। অনেক শিক্ষার্থীর জীবন তার কলমের খোঁচায় এলোমেলো হয়েছে। অন্যের জীবনের মূল্য তার কাছে সামান্য। তাইতো চাপা দেওয়ার পরও ভিকটিমের বডিকে গাড়ির সঙ্গে টেনে নিয়ে মেরে ফেলতে পেরেছেন তিনি।’
‘শুনেছি, গণপিটুনি খেয়ে তিনিও হাসপাতালে। প্রত্যাশা করি, তিনি সুস্থ হয়ে উঠুন, তার বিরুদ্ধে করা মামলায় তিনি গ্রেপ্তার হন এবং বিচারপ্রক্রিয়া সমাপ্ত হলে রায় তার বিরুদ্ধে যাক। বাকি জীবন আমি তাকে কারাগারে দেখতে চাই। তিনি আজহার জাফর শাহ!’ যোগ করেন ফাহমিদুল হক।
ঢাবির অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সেলিম রায়হান ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের একজন হিসেবে আমি লজ্জিত যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক চাকরিচ্যুত শিক্ষকের প্রাইভেট কারের নিচে টেনে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাতেই একজন নিহত হয়েছেন। গাড়িচালক ওই শিক্ষকের আচরণ ও কর্মকাণ্ড ভয়াবহ ও চরম নিন্দনীয়। এ হত্যার সুষ্ঠু বিচার চাই। ক্যাম্পাসের ভেতরে এ ধরনের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। নিরাপদ ক্যাম্পাস আমাদের সকলের দাবি।’
জাফর শাহর ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগের সঙ্গে ১০ বছরের বেশি সময় যোগাযোগ না রাখায় তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।’
ওই শিক্ষকের অতীত ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় খুবই মর্মান্তিক একটি দুর্ঘটনা ঘটেছে। যিনি গাড়ির চালক ছিলেন তিনি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। শুনেছি, উনিও আহত হয়ে হাসপাতালে আছেন। আমি উপাচার্য হওয়ার পরে বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে ওনাকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আজহার জাফর শাহের বিরুদ্ধে অশিক্ষকসুলভ এবং অপেশাদারিত্বমূলক আচরণ ও বিভিন্ন পরীক্ষায় নম্বর দেওয়ায় পক্ষপাতিত্ব করার অভিযোগ করা হয়। ক্ষোভের জেরে ৮০ জন শিক্ষার্থীকে শূন্য নম্বর দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সেই সময় বিভাগ থেকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে বলা হলে তিনি তোয়াক্কা করেননি। তখন তাঁকে ক্লাস-পরীক্ষা নিতে বারণ করে কর্তৃপক্ষ। তখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখেননি জাফর শাহ। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম (সিন্ডিকেট) তাঁকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নেয়।
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের সামনে একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেন প্রাইভেটকারে চালকের আসনে থাকা আজহার জাফর শাহ। ধাক্কা খেয়ে গাড়ির নিচে আটকা পড়েন রুবিনা আক্তার নামে এক নারী। ওই অবস্থায় ছুটতে থাকেন জাফর শাহ। জনতার ধাওয়ায় নীলক্ষেত মোড়ে গিয়ে দাঁড়ালে গণধোলাইয়ের শিকার হন জাফর শাহ। সেই নারী ও জাফর শাহকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক রুবিনা আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন। জাফর শাহ এখনো সেখানে চিকিৎসাধীন।
আরও পড়ুন:
গাড়িচাপায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এলাকায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। গাড়িটিতে চালকের আসনে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক সহকারী অধ্যাপক আজহার জাফর শাহ। গাড়ির চাকার নিচে আটকে পড়া নারীকে বেশ দূর পর্যন্ত টেনে নিয়ে গিয়ে নীলক্ষেতে মোড়ে গণধোলাইয়ের শিকার হন তিনি। এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি।
আজহার জাফর শাহ সম্পর্কে জানতে চাইলে মিশ্র মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। অসদাচরণের দায়ে বেশ কয়েক বছর আগেই তাঁর চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
আজহার জাফর শাহ সম্পর্কে জানতে চাইলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. লাইলুফার ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনি ভালো পড়াতেন। আমি ওনাকে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছি। শিক্ষক হিসেবে যুক্ত হওয়ার কিছুদিন পরে আমি বাইরে পড়তে যাই, বিদেশ থেকে এসেও ওনাকে পেয়েছি। তবে প্রফেশনাল সম্পর্কের বাইরে ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল না। উনি একা থাকতেন। উনি খুব বেশি মিশতেন এ রকমও না।’
এদিকে আজহার জাফর শাহ নিয়ে ফেসবুকে তির্যক মন্তব্য করে স্ট্যাটাস দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. ফাহমিদুল হক।
ফাহমিদুল হক লিখেছেন, ‘গতকাল (২ ডিসেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যা ঘটল, তারপর থেকে স্তম্ভিত হয়ে আছি। একটা (অ) মানুষ কীভাবে গাড়িচাপা দেওয়া বডিকে এত দূর টেনে নিয়ে যেতে পারে? এই ঘাতক (অ) মানুষটির কথা শুনতাম মাঝে মাঝে, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের বন্ধু-সহকর্মীর কাছ থেকে। পারিবারিক সূত্রে ধনী (পুরোনো গাড়ির যে ছবি দেখা গেছে পত্রিকায়, তা কিন্তু অ্যানটিক হিসেবে তিনি ব্যবহার করেন, নয়তো ক্যাম্পাসে স্পোর্টস কার নিয়ে আসতেও দেখা যেত তাকে)।’
ফাহমিদুল হক আরও লিখেন, ‘অত্যন্ত অহংকারী তিনি, মানবিক গুণাবলির খুব অভাব, অন্যের সঙ্গে দুর্ব্যবহারে ওস্তাদ লোক। নম্বরপত্র নিয়ে অনিয়ম করার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার চাকরি গেছে। অনেক শিক্ষার্থীর জীবন তার কলমের খোঁচায় এলোমেলো হয়েছে। অন্যের জীবনের মূল্য তার কাছে সামান্য। তাইতো চাপা দেওয়ার পরও ভিকটিমের বডিকে গাড়ির সঙ্গে টেনে নিয়ে মেরে ফেলতে পেরেছেন তিনি।’
‘শুনেছি, গণপিটুনি খেয়ে তিনিও হাসপাতালে। প্রত্যাশা করি, তিনি সুস্থ হয়ে উঠুন, তার বিরুদ্ধে করা মামলায় তিনি গ্রেপ্তার হন এবং বিচারপ্রক্রিয়া সমাপ্ত হলে রায় তার বিরুদ্ধে যাক। বাকি জীবন আমি তাকে কারাগারে দেখতে চাই। তিনি আজহার জাফর শাহ!’ যোগ করেন ফাহমিদুল হক।
ঢাবির অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সেলিম রায়হান ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের একজন হিসেবে আমি লজ্জিত যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক চাকরিচ্যুত শিক্ষকের প্রাইভেট কারের নিচে টেনে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাতেই একজন নিহত হয়েছেন। গাড়িচালক ওই শিক্ষকের আচরণ ও কর্মকাণ্ড ভয়াবহ ও চরম নিন্দনীয়। এ হত্যার সুষ্ঠু বিচার চাই। ক্যাম্পাসের ভেতরে এ ধরনের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। নিরাপদ ক্যাম্পাস আমাদের সকলের দাবি।’
জাফর শাহর ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগের সঙ্গে ১০ বছরের বেশি সময় যোগাযোগ না রাখায় তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়।’
ওই শিক্ষকের অতীত ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় খুবই মর্মান্তিক একটি দুর্ঘটনা ঘটেছে। যিনি গাড়ির চালক ছিলেন তিনি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। শুনেছি, উনিও আহত হয়ে হাসপাতালে আছেন। আমি উপাচার্য হওয়ার পরে বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে ওনাকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আজহার জাফর শাহের বিরুদ্ধে অশিক্ষকসুলভ এবং অপেশাদারিত্বমূলক আচরণ ও বিভিন্ন পরীক্ষায় নম্বর দেওয়ায় পক্ষপাতিত্ব করার অভিযোগ করা হয়। ক্ষোভের জেরে ৮০ জন শিক্ষার্থীকে শূন্য নম্বর দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সেই সময় বিভাগ থেকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে বলা হলে তিনি তোয়াক্কা করেননি। তখন তাঁকে ক্লাস-পরীক্ষা নিতে বারণ করে কর্তৃপক্ষ। তখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভাগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখেননি জাফর শাহ। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম (সিন্ডিকেট) তাঁকে চাকরিচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নেয়।
উল্লেখ্য, গতকাল শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের সামনে একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেন প্রাইভেটকারে চালকের আসনে থাকা আজহার জাফর শাহ। ধাক্কা খেয়ে গাড়ির নিচে আটকা পড়েন রুবিনা আক্তার নামে এক নারী। ওই অবস্থায় ছুটতে থাকেন জাফর শাহ। জনতার ধাওয়ায় নীলক্ষেত মোড়ে গিয়ে দাঁড়ালে গণধোলাইয়ের শিকার হন জাফর শাহ। সেই নারী ও জাফর শাহকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক রুবিনা আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন। জাফর শাহ এখনো সেখানে চিকিৎসাধীন।
আরও পড়ুন:
চট্টগ্রাম আদালতে ইসকন নেতা ও সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ ও সহিংসতায় রাষ্ট্রপক্ষের এক আইনজীবী নিহতের ঘটনায় দিনভর উত্তপ্ত ছিল বন্দরনগরী। গতকাল সোমবার ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চিন্ময়কে গ্রেপ্তার
৩৪ মিনিট আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন একজন। আজ মঙ্গলবার উপজেলার পুকড়া এলাকায় নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেববি, ট্রেজারার, সেনা কর্মকর্তা, বরিশাল, জেলার খবর
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠির নলছিটিতে বাস-মিনিবাস মালিক সমিতি কর্তৃক ঝালকাঠি-বরিশাল মহাসড়কে চেকপোস্টের নামে যাত্রী-চালকদের হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর প্রতিবাদে বেলা ৩টা থেকে ঝালকাঠি বাস মালিক সমিতি ১৮টি রুটে বাস চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে।
২ ঘণ্টা আগে