নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাড়ে ৫ ঘণ্টার আগুনে মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেটে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মার্কেটে কোনো ধরনের ফায়ার সেফটি ছিল না। এমনকি প্রাথমিক ফায়ার ফাইটিংয়ের কোনো ব্যবস্থাও ছিল না। উৎসুক জনতা ও পানির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়।
আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশনস অ্যান্ড ম্যানটেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তাজুল ইসলাম।
মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘মোহাম্মদপুর নতুন বাজারে (কৃষি মার্কেট) অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ৯ মিনিটের মাথায় আমরা চলে আসি। রাত ৩টা ৫২ মিনিট থেকে আমরা কাজ শুরু করি। সকাল ৯টা ২৫ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ১৭টি ইউনিটের ১৫০ জন ফায়ার ফাইটার কাজ করেছেন। আমাদের বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনী সহযোগিতা করেছে।’
তিনি বলেন, মার্কেটটিতে কোনো সেফটি প্ল্যান নেই। বারবার নোটিশ দেওয়া হয়েছে এবং বিভিন্নভাবে গণসংযোগ করা হলেও কোনো কাজ হয়নি। সচেতনতার প্রোগ্রাম যেভাবে আমরা করেছি, সেভাবে তাঁরা সাড়া দেননি। মার্কেটটা কিছুটা বঙ্গবাজার টাইপের। এখানে ভেতরে অনেক ছোট ছোট সাব হয়েছিল। ভেতরে যতগুলো রাস্তা এবং বাইরের যে ছোট ছোট রাস্তা, পুরোটাই বিভিন্ন মালামাল দিয়ে বন্ধ করা ছিল। পুরো মার্কেট টাইট কলাপসিবল গেট দিয়ে আটকানো ছিল।’
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এখানকার নাইট গার্ড যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বাইরে ছিলেন। তাঁদের তেমন একটা খুঁজেই পাওয়া যায়নি। ফায়ার ফাইটারদের ভেতরে প্রবেশ করতে বেগ পেতে হয়েছে। তালা ভেঙে এবং কলাপসিবল গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করতে হয়। একটা পর্যায়ে মার্কেটের প্রায় চার ভাগের তিন ভাগে সম্পূর্ণ আগুন ধরে যায়। আমাদের ফায়ার ফাইটাররা সর্বাত্মক চেষ্টা করে আগুনটাকে একটা জায়গায় সীমাবদ্ধ রাখতে পেরেছেন।’
উৎসুক জনতার কারণে আগুন নেভাতে সময় বেশি লেগেছে জানিয়ে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আগুন নেভাতে বেশি সময় লাগার আরেকটি বড় কারণ ছিল মানুষের ভিড়। মানুষের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ, বিজিবি খুবই হিমশিম খেয়েছে। এই ভিড়ের কারণে আমাদের সময় লেগেছে। যদিও মানুষ চায় আমাদের সহযোগিতা করার জন্য, কিন্তু এটা আমাদের অনেক সময় সমস্যার সম্মুখীন করে।’
ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আগুনের সূত্রপাত আমরা তদন্ত করে দেখার চেষ্টা করব। তবে যতটুকু বুঝেছি, মুদি দোকানের যেই অংশটি ছিল, ওই অংশ থেকে আগুনের সূত্রপাত। আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের দু-একজন কিছুটা আহত হয়েছেন। এর বাইরে কোনো বড় ধরনের হতাহতের তথ্য নেই।’
আরও পড়ুন
সাড়ে ৫ ঘণ্টার আগুনে মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেটে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মার্কেটে কোনো ধরনের ফায়ার সেফটি ছিল না। এমনকি প্রাথমিক ফায়ার ফাইটিংয়ের কোনো ব্যবস্থাও ছিল না। উৎসুক জনতা ও পানির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়।
আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশনস অ্যান্ড ম্যানটেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তাজুল ইসলাম।
মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘মোহাম্মদপুর নতুন বাজারে (কৃষি মার্কেট) অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ৯ মিনিটের মাথায় আমরা চলে আসি। রাত ৩টা ৫২ মিনিট থেকে আমরা কাজ শুরু করি। সকাল ৯টা ২৫ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ১৭টি ইউনিটের ১৫০ জন ফায়ার ফাইটার কাজ করেছেন। আমাদের বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনী সহযোগিতা করেছে।’
তিনি বলেন, মার্কেটটিতে কোনো সেফটি প্ল্যান নেই। বারবার নোটিশ দেওয়া হয়েছে এবং বিভিন্নভাবে গণসংযোগ করা হলেও কোনো কাজ হয়নি। সচেতনতার প্রোগ্রাম যেভাবে আমরা করেছি, সেভাবে তাঁরা সাড়া দেননি। মার্কেটটা কিছুটা বঙ্গবাজার টাইপের। এখানে ভেতরে অনেক ছোট ছোট সাব হয়েছিল। ভেতরে যতগুলো রাস্তা এবং বাইরের যে ছোট ছোট রাস্তা, পুরোটাই বিভিন্ন মালামাল দিয়ে বন্ধ করা ছিল। পুরো মার্কেট টাইট কলাপসিবল গেট দিয়ে আটকানো ছিল।’
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এখানকার নাইট গার্ড যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বাইরে ছিলেন। তাঁদের তেমন একটা খুঁজেই পাওয়া যায়নি। ফায়ার ফাইটারদের ভেতরে প্রবেশ করতে বেগ পেতে হয়েছে। তালা ভেঙে এবং কলাপসিবল গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করতে হয়। একটা পর্যায়ে মার্কেটের প্রায় চার ভাগের তিন ভাগে সম্পূর্ণ আগুন ধরে যায়। আমাদের ফায়ার ফাইটাররা সর্বাত্মক চেষ্টা করে আগুনটাকে একটা জায়গায় সীমাবদ্ধ রাখতে পেরেছেন।’
উৎসুক জনতার কারণে আগুন নেভাতে সময় বেশি লেগেছে জানিয়ে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আগুন নেভাতে বেশি সময় লাগার আরেকটি বড় কারণ ছিল মানুষের ভিড়। মানুষের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ, বিজিবি খুবই হিমশিম খেয়েছে। এই ভিড়ের কারণে আমাদের সময় লেগেছে। যদিও মানুষ চায় আমাদের সহযোগিতা করার জন্য, কিন্তু এটা আমাদের অনেক সময় সমস্যার সম্মুখীন করে।’
ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আগুনের সূত্রপাত আমরা তদন্ত করে দেখার চেষ্টা করব। তবে যতটুকু বুঝেছি, মুদি দোকানের যেই অংশটি ছিল, ওই অংশ থেকে আগুনের সূত্রপাত। আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের দু-একজন কিছুটা আহত হয়েছেন। এর বাইরে কোনো বড় ধরনের হতাহতের তথ্য নেই।’
আরও পড়ুন
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
২ মিনিট আগেবাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
২৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
১ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে