নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লাকে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার সংস্থাটি থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। ইসির নির্বাচন পরিচালনা অধিশাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে আগামী ৭ মে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সশরীরে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, আগামী ২৫ মে অনুষ্ঠিতব্য গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে আপনার মনোনয়নপত্র দাখিলের প্রাক্কালে সভা, মিছিল, শোভাযাত্রা ও মহড়া অনুষ্ঠানের বিষয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী উল্লিখিত কার্যক্রম সিটি করপোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ৭,১১ ও ১৩ এর পরিপন্থী। আচরণ বিধিমালার বর্ণিত বিধানসমূহ লঙ্ঘনের জন্য বিধি ৩১ অনুযায়ী দন্ডারোপ বা বিধি ৩২ অনুযায়ী প্রার্থিতা বাতিলের বিধান রয়েছে।
আজমত উল্লাকে পাঠানো চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, আগামী ৭ মে বিকেল ৩টায় ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হতে নির্দেশ দিয়েছে ইসি।
মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় কোনো ধরনের মহড়া (শোডাউন) বা প্রার্থীর সঙ্গে পাঁচজনের বেশি লোক না রাখার বিষয়ে নির্দেশনা আছে নির্বাচন কমিশনের। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় সেই নির্দেশনা মানেননি গাসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লা খান। মূল ফটক থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া পর্যন্ত সঙ্গে ছিলেন কমপক্ষে ১০ নেতা-কর্মী।
আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে গত বৃহস্পতিবার আজমত উল্লা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি আচরণবিধি ঠিক রেখেই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি। আমার সঙ্গে পাঁচজনের বেশি লোক ছিলেন না।’
মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আচরণবিধির বিষয়ে গত বুধবার একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। তাতে বলা হয়, মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় কোনো ধরনের মহড়া করা যাবে না বা পাঁচজনের অধিক নেতা–কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে না। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তাঁর পক্ষে কোনো ব্যক্তি, কোনো রাজনৈতিক দল, কোনো প্রার্থীর পক্ষে কোনো সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান সিটি করপোরেশন নির্বাচন আচরণবিধি ভঙ্গ করলে নির্বাচন কমিশন তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লাকে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার সংস্থাটি থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। ইসির নির্বাচন পরিচালনা অধিশাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে আগামী ৭ মে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সশরীরে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, আগামী ২৫ মে অনুষ্ঠিতব্য গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে আপনার মনোনয়নপত্র দাখিলের প্রাক্কালে সভা, মিছিল, শোভাযাত্রা ও মহড়া অনুষ্ঠানের বিষয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী উল্লিখিত কার্যক্রম সিটি করপোরেশন (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ৭,১১ ও ১৩ এর পরিপন্থী। আচরণ বিধিমালার বর্ণিত বিধানসমূহ লঙ্ঘনের জন্য বিধি ৩১ অনুযায়ী দন্ডারোপ বা বিধি ৩২ অনুযায়ী প্রার্থিতা বাতিলের বিধান রয়েছে।
আজমত উল্লাকে পাঠানো চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, আগামী ৭ মে বিকেল ৩টায় ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হতে নির্দেশ দিয়েছে ইসি।
মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় কোনো ধরনের মহড়া (শোডাউন) বা প্রার্থীর সঙ্গে পাঁচজনের বেশি লোক না রাখার বিষয়ে নির্দেশনা আছে নির্বাচন কমিশনের। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় সেই নির্দেশনা মানেননি গাসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী আজমত উল্লা খান। মূল ফটক থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া পর্যন্ত সঙ্গে ছিলেন কমপক্ষে ১০ নেতা-কর্মী।
আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে গত বৃহস্পতিবার আজমত উল্লা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি আচরণবিধি ঠিক রেখেই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি। আমার সঙ্গে পাঁচজনের বেশি লোক ছিলেন না।’
মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় আচরণবিধির বিষয়ে গত বুধবার একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। তাতে বলা হয়, মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় কোনো ধরনের মহড়া করা যাবে না বা পাঁচজনের অধিক নেতা–কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে না। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তাঁর পক্ষে কোনো ব্যক্তি, কোনো রাজনৈতিক দল, কোনো প্রার্থীর পক্ষে কোনো সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান সিটি করপোরেশন নির্বাচন আচরণবিধি ভঙ্গ করলে নির্বাচন কমিশন তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।
বিরামপুর উপজেলা থেকে বিশনী পাহান (৫৩) নামের এক সাঁওতাল নারীর হাত বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। আজ শনিবার সকালে কাটলা ইউনিয়নের দাউদপুর ময়নার মোড়ের অদূরে ধান খেত থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
১৫ মিনিট আগেমাহিদ হাসান শিশির বলেন, ‘পেছনের বাস থেকে হঠাৎ করে ডাক চিৎকার করে বলছে, ‘‘তোমাদের কাছে পানি আছে দ্রুত পানি দাও। আমাদের বাসে আগুন লাগছে। পানি দাও
১৬ মিনিট আগেমাছ বিক্রেতার স্ত্রী তিনি। স্বামীর মাছ বিক্রির লাভের টাকায় টেনেটুনে দিন চলত। সংসারে অভাব লেগেই থাকত। নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা। একটা অভাব মিটলে, নতুন করে হাজির হতো আরেকটি। ধারদেনা করেই চলতে হতো।
২৭ মিনিট আগেনীলফামারীর কিশোরগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলা করে ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা মোখলেছুর রহমান বিমানকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে ২৫০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। আজ শনিবার সকালে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত...
৩৬ মিনিট আগে