নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ বলেছেন, বিশ্বজুড়ে যারা মানবতার বুলি আওড়ায়, তারাই বর্বর হামলার সহযোগিতা করছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে তিনি এ কথা বলেন। মানববন্ধনে শিল্পী ও সংস্কৃতিজনেরা অংশ নেন।
গোলাম কুদ্দুছ বলেন, ‘আজকে আমরা দুটি কারণে একত্রিত হয়েছি। প্রথম কারণ হলো ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি হামলার প্রতিবাদ জানাতে। এটা এমন একটা দেশ। যাদের প্রধানমন্ত্রী আছে, বিভিন্ন দেশে দূতাবাস আছে কিন্তু পৃথিবীতে তারা একমাত্র জাতি যাদের কোনো ভূমি নেই। আর এটি ঘটছে আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যের ষড়যন্ত্রের কারণে। দীর্ঘদিন যাবৎ ফিলিস্তিনের জনগণ এই অধিকারের জন্য লড়াই করছে। তাদের মাতৃভূমি থাকতেও তাদের কোনো দেশ নেই। তাদের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে আমরা সমর্থন জানাই। একই সঙ্গে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। পৃথিবীতে এত বর্বর হামলা আর কোথাও হয়েছে কি না, আমার জানা নেই। এখানে মানুষ, নারী ও শিশুরা যেখানে আশ্রয় নিয়েছে সেখানে হামলা করেছে। হাসপাতালে স্পর্শকাতর জায়গায় হামলা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘সকালে বিদেশি বিভিন্ন চ্যানেলে খবরে দেখলাম, আমরা এমন একটা পৃথিবীতে বাস করছি—যেখানে প্রতি ১৫ মিনিটে একজন শিশুকে হত্যা করা হচ্ছে। কিন্তু আমরা এও দেখছি, যারা বিশ্বজুড়ে মানবতার কথা বলে তারা আজকে এই বর্বরতার সহযোগিতা করছে।’
ইসরায়েলকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার বিষয়টি উল্লেখ করে গোলাম কুদ্দুছ বলেন, ‘আমেরিকা সৈন্য প্রস্তুত করে রেখেছে। বিমানবাহী রণতরি পাঠাচ্ছে। যুক্তরাজ্যও যুদ্ধ জাহাজ পাঠিয়েছে। এসব বিমান কাদের বিরুদ্ধে পাঠাচ্ছে। শিশুদের মারার জন্য? নারীদের মারার জন্য? অথচ আপনারা আমাদের দেশের মানবতা নিয়ে কথা বলছেন। আপনারা যখন কোনো দেশকে নিজেদের বলয়ের আনতে পারেন না, তখন এসব কথা বলেন। আপনাদের চোখ রাঙানি আমরা ভয় পাই না। ওই চোখ ইসরায়েলের দিকে নিয়ে যান।’
গোলাম কুদ্দুছ আরও বলেন, ‘আপনাদের মানবাধিকার বিশ্বকে দখল করার অস্ত্র। আপনারা সাদ্দামের, গাদ্দাফির বিরুদ্ধে এই অস্ত্র ব্যবহার করেছিলেন। আমরা এর প্রতিবাদ জানাই। আমরা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই ফিলিস্তিনি মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও তাদের সমর্থন করে কর্মসূচি ঘোষণার জন্য।’
বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মানজার চৌধুরী সুইট স্বাগত বক্তব্যে বলেন, ‘আমরা আজ বিপন্ন মানুষের জন্য দাঁড়িয়েছি। আমরা জানি এটি কবে শুরু হয়েছিল। বেলফোর ঘোষণার মধ্য দিয়ে। যে দেশে আমি বেড়ে উঠেছি। সে দেশ যদি দখল হয়ে যায়—এটা কেউ মেনে নেবে না। আজ পর্যন্ত যারা সেখানকার নাগরিক তাদের নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। নারী, পুরুষ ও শিশুরা মরছে। হাসপাতালে আক্রমণ করা হচ্ছে। ইসরায়েল কিছুই মানছে না। আমরা বলতে চাই অন্যায়, অন্যায়ই। যাদের শক্তি নেই যুদ্ধ করার, তাদের প্রতি সহানুভূতি জানাই। আমরা পারব না যুদ্ধ করতে, কিন্তু আমরা ঘৃণা জানাতে পারি ইসরায়েলের প্রতি।’
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা এই প্রতিবাদে একাত্মতা ঘোষণা করেন। বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক আজহারুল হক আজাদ বলেন, ‘বিশ্ব বিবেকের কথা বলা হয়, সেই বিশ্ব বিবেক আজ মানবতার বিরুদ্ধে। আজকে যখন হাসপাতালে বোমা ফেলা হয় তখন বিশ্ব বিবেক নীরব হয়ে থাকে। সংস্কৃতিকর্মীরা সব সময় বিশ্ব শান্তির জন্য দাঁড়িয়েছে। যত দিন এই পৃথিবীতে শান্তি না আসে তত দিন আমরা এই লড়াই চালিয়ে যাব।’
বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদের সভাপতি মিজানুর রহমান বলেন, ‘এই যে অশুভ লড়াই বছরের পর বছর ধরে চলছে, আমার প্রশ্ন কীভাবে এটি চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ প্রকাশ্যভাবে এই কাজ করে যাচ্ছে। আবার তারা যখন গণতন্ত্রের কথা বলে, তখন অবাক হতে হয়। যে মানুষগুলো দেশের জন্য নিজেকে আত্মাহুতি দেয়, তাদের দাবিয়ে রাখা যাবে না। তারা একদিন বিজয়ী হবেই। তাদের পাশে এ দেশের সংস্কৃতিকর্মীরা থাকবে।’
নাট্যজন ঝুনা চৌধুরী বলেন, ‘আমি খবরের কাগজে পড়লাম একজন ফিলিস্তিন বলছেন, আমরা এখন ছয় ওয়াক্ত নামাজ পড়ি। মুসলমান হিসেবে এটা শুনতে অবাক লাগে। কিন্তু সেটার ব্যাখ্যা দেওয়া হলো এভাবে যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি ছয় নম্বর ওয়াক্ত হলো জানাজার নামাজ। কী পরিমাণে মানুষ মরছে যে জানাজার নামাজ ওয়াক্তি নামাজের মতো হয়ে যায়। এমন কথা শুনলে কেঁপে উঠতে হয়। কিন্তু তথাকথিত মানবাধিকার নামধারী উন্নত বিশ্ব নীরব। তাদের মতো বাংলাদেশের মানুষেরাও দেখি নিরব। এই নৃশংস হত্যাযজ্ঞ বন্ধ হোক। আসুন ফিলিস্তিনে ইসরায়েল যে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে সেখানে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াই। বিশ্ববাসীর কাছে তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই।’
বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে মানববন্ধনে যুদ্ধবিরোধী কবিতাসহ গান গাওয়া হয়। আরও বক্তব্য দেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এস এম শাহিন, ফকির সিরাজ, মিনা মিজানুর রহমান, নিগার চৌধুরী, মিনু হক, নিলুফর জাহান প্রমুখ। পরিষদের সভাপতি মিজানুর রহমানের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে মানববন্ধন শেষ হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ বলেছেন, বিশ্বজুড়ে যারা মানবতার বুলি আওড়ায়, তারাই বর্বর হামলার সহযোগিতা করছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় জাতীয় জাদুঘরের সামনে ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে তিনি এ কথা বলেন। মানববন্ধনে শিল্পী ও সংস্কৃতিজনেরা অংশ নেন।
গোলাম কুদ্দুছ বলেন, ‘আজকে আমরা দুটি কারণে একত্রিত হয়েছি। প্রথম কারণ হলো ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি হামলার প্রতিবাদ জানাতে। এটা এমন একটা দেশ। যাদের প্রধানমন্ত্রী আছে, বিভিন্ন দেশে দূতাবাস আছে কিন্তু পৃথিবীতে তারা একমাত্র জাতি যাদের কোনো ভূমি নেই। আর এটি ঘটছে আন্তর্জাতিক সাম্রাজ্যের ষড়যন্ত্রের কারণে। দীর্ঘদিন যাবৎ ফিলিস্তিনের জনগণ এই অধিকারের জন্য লড়াই করছে। তাদের মাতৃভূমি থাকতেও তাদের কোনো দেশ নেই। তাদের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে আমরা সমর্থন জানাই। একই সঙ্গে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই। পৃথিবীতে এত বর্বর হামলা আর কোথাও হয়েছে কি না, আমার জানা নেই। এখানে মানুষ, নারী ও শিশুরা যেখানে আশ্রয় নিয়েছে সেখানে হামলা করেছে। হাসপাতালে স্পর্শকাতর জায়গায় হামলা করেছে।’
তিনি বলেন, ‘সকালে বিদেশি বিভিন্ন চ্যানেলে খবরে দেখলাম, আমরা এমন একটা পৃথিবীতে বাস করছি—যেখানে প্রতি ১৫ মিনিটে একজন শিশুকে হত্যা করা হচ্ছে। কিন্তু আমরা এও দেখছি, যারা বিশ্বজুড়ে মানবতার কথা বলে তারা আজকে এই বর্বরতার সহযোগিতা করছে।’
ইসরায়েলকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার বিষয়টি উল্লেখ করে গোলাম কুদ্দুছ বলেন, ‘আমেরিকা সৈন্য প্রস্তুত করে রেখেছে। বিমানবাহী রণতরি পাঠাচ্ছে। যুক্তরাজ্যও যুদ্ধ জাহাজ পাঠিয়েছে। এসব বিমান কাদের বিরুদ্ধে পাঠাচ্ছে। শিশুদের মারার জন্য? নারীদের মারার জন্য? অথচ আপনারা আমাদের দেশের মানবতা নিয়ে কথা বলছেন। আপনারা যখন কোনো দেশকে নিজেদের বলয়ের আনতে পারেন না, তখন এসব কথা বলেন। আপনাদের চোখ রাঙানি আমরা ভয় পাই না। ওই চোখ ইসরায়েলের দিকে নিয়ে যান।’
গোলাম কুদ্দুছ আরও বলেন, ‘আপনাদের মানবাধিকার বিশ্বকে দখল করার অস্ত্র। আপনারা সাদ্দামের, গাদ্দাফির বিরুদ্ধে এই অস্ত্র ব্যবহার করেছিলেন। আমরা এর প্রতিবাদ জানাই। আমরা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই ফিলিস্তিনি মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও তাদের সমর্থন করে কর্মসূচি ঘোষণার জন্য।’
বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মানজার চৌধুরী সুইট স্বাগত বক্তব্যে বলেন, ‘আমরা আজ বিপন্ন মানুষের জন্য দাঁড়িয়েছি। আমরা জানি এটি কবে শুরু হয়েছিল। বেলফোর ঘোষণার মধ্য দিয়ে। যে দেশে আমি বেড়ে উঠেছি। সে দেশ যদি দখল হয়ে যায়—এটা কেউ মেনে নেবে না। আজ পর্যন্ত যারা সেখানকার নাগরিক তাদের নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। নারী, পুরুষ ও শিশুরা মরছে। হাসপাতালে আক্রমণ করা হচ্ছে। ইসরায়েল কিছুই মানছে না। আমরা বলতে চাই অন্যায়, অন্যায়ই। যাদের শক্তি নেই যুদ্ধ করার, তাদের প্রতি সহানুভূতি জানাই। আমরা পারব না যুদ্ধ করতে, কিন্তু আমরা ঘৃণা জানাতে পারি ইসরায়েলের প্রতি।’
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা এই প্রতিবাদে একাত্মতা ঘোষণা করেন। বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক আজহারুল হক আজাদ বলেন, ‘বিশ্ব বিবেকের কথা বলা হয়, সেই বিশ্ব বিবেক আজ মানবতার বিরুদ্ধে। আজকে যখন হাসপাতালে বোমা ফেলা হয় তখন বিশ্ব বিবেক নীরব হয়ে থাকে। সংস্কৃতিকর্মীরা সব সময় বিশ্ব শান্তির জন্য দাঁড়িয়েছে। যত দিন এই পৃথিবীতে শান্তি না আসে তত দিন আমরা এই লড়াই চালিয়ে যাব।’
বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদের সভাপতি মিজানুর রহমান বলেন, ‘এই যে অশুভ লড়াই বছরের পর বছর ধরে চলছে, আমার প্রশ্ন কীভাবে এটি চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ প্রকাশ্যভাবে এই কাজ করে যাচ্ছে। আবার তারা যখন গণতন্ত্রের কথা বলে, তখন অবাক হতে হয়। যে মানুষগুলো দেশের জন্য নিজেকে আত্মাহুতি দেয়, তাদের দাবিয়ে রাখা যাবে না। তারা একদিন বিজয়ী হবেই। তাদের পাশে এ দেশের সংস্কৃতিকর্মীরা থাকবে।’
নাট্যজন ঝুনা চৌধুরী বলেন, ‘আমি খবরের কাগজে পড়লাম একজন ফিলিস্তিন বলছেন, আমরা এখন ছয় ওয়াক্ত নামাজ পড়ি। মুসলমান হিসেবে এটা শুনতে অবাক লাগে। কিন্তু সেটার ব্যাখ্যা দেওয়া হলো এভাবে যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি ছয় নম্বর ওয়াক্ত হলো জানাজার নামাজ। কী পরিমাণে মানুষ মরছে যে জানাজার নামাজ ওয়াক্তি নামাজের মতো হয়ে যায়। এমন কথা শুনলে কেঁপে উঠতে হয়। কিন্তু তথাকথিত মানবাধিকার নামধারী উন্নত বিশ্ব নীরব। তাদের মতো বাংলাদেশের মানুষেরাও দেখি নিরব। এই নৃশংস হত্যাযজ্ঞ বন্ধ হোক। আসুন ফিলিস্তিনে ইসরায়েল যে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে সেখানে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়াই। বিশ্ববাসীর কাছে তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই।’
বাংলাদেশ গণসংগীত সমন্বয় পরিষদের আয়োজনে মানববন্ধনে যুদ্ধবিরোধী কবিতাসহ গান গাওয়া হয়। আরও বক্তব্য দেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এস এম শাহিন, ফকির সিরাজ, মিনা মিজানুর রহমান, নিগার চৌধুরী, মিনু হক, নিলুফর জাহান প্রমুখ। পরিষদের সভাপতি মিজানুর রহমানের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে মানববন্ধন শেষ হয়।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
৩০ মিনিট আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি সংরক্ষণ এবং তাঁর জীবন নিয়ে গবেষণার লক্ষ্যে ২০২০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) প্রতিষ্ঠা করা হয় ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’। নিয়োগ দেওয়া হয় ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুনকে (মুনতাসীর মামুন)।
৪১ মিনিট আগেকক্সবাজারে মাকে কুপিয়ে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন ছেলে হোসাইন মোহাম্মদ আবিদ (২৮)। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কক্সবাজার শহরের পশ্চিম বড়ুয়া পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নেশার টাকা না পেয়ে মাকে আবিদ হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিহত আনোয়ারা বেগম মেরী (৫৫) ওই এলাকার নিয়াজ আহমেদের স্ত্রী
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। এলাকার সর্বক্ষেত্রে বেপরোয়া ছিলেন তিনি। সন্ত্রাস, ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ, টেন্ডারবাজি, নিয়োগ ও বদলি-বাণিজ্য, রাজনৈতিক মুক্তিপণ আদায়, চাঁদাবাজি, দখলসহ নানা অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
১ ঘণ্টা আগে