নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্রে নিজের নামে ১৪টি বাড়ি থাকার কথা তুলে ধরে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনকে ‘হাস্যকর ও সম্পূর্ণ মিথ্যা’ বলে দাবি করেছেন ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান।
আজ মঙ্গলবার সকালে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ দাবি করে ঢাকা ওয়াসার এমডি আরও বলেন, তিনি, তাঁর স্ত্রী ও সন্তান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
তাকসিম বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর কোনো বাড়ি নেই। তার স্ত্রী সেখানে সরকারি চাকরি করেন। তিনি একটি অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন। তাতে বিধি অনুযায়ী, স্বামী হিসেবে তার নাম রয়েছে। তাই নিজের নামে ১৪টি বাড়ি থাকার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা ও হাস্যকর। এ ছাড়া প্রতিবেদনে যে চারটি বাড়ির ঠিকানা দেওয়া হয়েছে, তাতে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা ভাড়ায় ছিলেন।
ঢাকা ওয়াসার এমডি বলেন, ‘নিউইয়র্কে কখনো আমাদের কোনো বাড়ি ছিল না।’
দেশ থেকে টাকা পাচার করার অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, ‘একটি টাকাও বিদেশে নিইনি। আমার স্ত্রী ও সন্তান যে আয় করে তা পর্যাপ্ত। উল্টো দেশে আমাকে মাঝেমধ্যে সহায়তা করে।’
ওয়েবসাইট থেকে দেখে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে দাবি করে তাকসিম বলেন, যাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে এটা করা হয়েছে, তাঁকে তিনি চেনেন না। যদি সুযোগ হয় তাঁর সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করতে চান।
প্রতিবেদনে ‘অসত্য তথ্য’ দেওয়ার কারণে আইনি ব্যবস্থা নেবেন বলেও সাংবাদিকদের জানান তাকসিম এ খান।
তাকসিমের যুক্তরাষ্ট্রে ১৪টি বাড়ি কেনার বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করা দুটি অভিযোগ অনুসন্ধানের অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। দুর্নীতি দমন কমিশনকে ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে জানাতে বলেছেন আদালত।
একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এসংক্রান্ত সংবাদ আদালতের নজরে আনলে গতকাল সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ মৌখিকভাবে এই আদেশ দেন। এর আগে প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে এনে আদেশ চান দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। এদিন রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
এদিন দৈনিক সমকালে ‘ওয়াসার তাকসিমের যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ বাড়ি!’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক শহরে বাড়ি কিনেছেন। দেশ থেকে অর্থ পাচার করে তিনি এসব বাড়ির মালিক হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাকসিম এ খানের নামে সম্প্রতি দুটি অভিযোগ জমা পড়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘একটি-দুটি নয়, ১৪ বাড়ি! দেশে নয়, সুদূর যুক্তরাষ্ট্রে। ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খান যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক শহরে কিনেছেন এসব বাড়ি। সব বাড়ির দাম টাকার অঙ্কে হাজার কোটি ছাড়াবে। দেশ থেকে অর্থ পাচার করে তিনি এসব বাড়ির মালিক হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বাড়ি কেনার অর্থের উৎস ও লেনদেন প্রক্রিয়ার তথ্য তালাশে নেমেছে ইন্টারপোলসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। বিপুল পরিমাণ অর্থে একের পর এক বাড়ি কেনার ঘটনায় দেশটির গোয়েন্দা তালিকায় সন্দেহভাজন হিসেবে তাকসিমের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে ১৪ বাড়ির মধ্যে পাঁচটির তথ্য মিলেছে। ওই সব বাড়ির ঠিকানা ও ছবি সমকালের কাছে রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী এক বাঙালি তাকসিমের ওই পাঁচ বাড়ির ঠিকানা সমকালকে জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে পরিবার-পরিজন নিয়ে তাকসিম যে বাড়িতে থাকেন, সেটার ঠিকানা-531, N Louise St. Unit 302, Glendale, CA 91206। এই বাড়ি তিনি কত টাকায় কিনেছেন, তা জানা যায়নি। এ ছাড়া 419, E Cypress Avenue Burbank, CA 91501-এ ঠিকানায় ২০১৭ সালে ১৯ লাখ ৭৬ হাজার ৮৮৯ ডলারে (সে সময়ের দরে আনুমানিক ১৭ কোটি টাকা) কেনা বাড়িটিতে রয়েছে ১৪টি বেডরুম ও ১৪টি বাথরুম। 518, Salem Street Glendale, CA 91203-এই ঠিকানায় ২০১৮ সালের আগস্টে ৪৩ লাখ ৯৮ হাজার ৪৭৪ ডলারে (আনুমানিক ৩৭ কোটি টাকা) কেনা বাড়িটিতে রয়েছে ছয়টি বেডরুম ও ছয়টি বাথরুম। 350 E 30 th Street New York, NY 10016-8386-এই ঠিকানায় ২০১৭ সালের জুলাইয়ে ৬ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৬১৪ ডলারে (আনুমানিক ৫৩৫ কোটি টাকা) কেনা বাড়িটিতে রয়েছে ১০২টি বেডরুম ও ১০২টি বাথরুম। 3555 Kystone Avenue Los Angels, CA 90034-এই ঠিকানায় ২০১৯ সালের অক্টোবরে ৮২ লাখ ৭৫ হাজার ৯৮০ ডলারে (আনুমানিক ৭০ কোটি টাকা) কেনা বাড়িটিতে রয়েছে ১২টি বেডরুম ও ১২টি বাথরুম। বাড়িগুলো তাকসিন ভাড়া দিয়ে রেখেছেন।’
সিআইএসহ যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস (ডিওজে), ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই), দেশটির অন্যান্য সংস্থা ও ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ অর্গানাইজেশন (ইন্টারপোল) তাকসিম এ খানের বিষয়ে কাজ করছে বলে সমকালের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে নিজের নামে ১৪টি বাড়ি থাকার কথা তুলে ধরে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনকে ‘হাস্যকর ও সম্পূর্ণ মিথ্যা’ বলে দাবি করেছেন ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান।
আজ মঙ্গলবার সকালে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ দাবি করে ঢাকা ওয়াসার এমডি আরও বলেন, তিনি, তাঁর স্ত্রী ও সন্তান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।
তাকসিম বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর কোনো বাড়ি নেই। তার স্ত্রী সেখানে সরকারি চাকরি করেন। তিনি একটি অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন। তাতে বিধি অনুযায়ী, স্বামী হিসেবে তার নাম রয়েছে। তাই নিজের নামে ১৪টি বাড়ি থাকার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা ও হাস্যকর। এ ছাড়া প্রতিবেদনে যে চারটি বাড়ির ঠিকানা দেওয়া হয়েছে, তাতে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা ভাড়ায় ছিলেন।
ঢাকা ওয়াসার এমডি বলেন, ‘নিউইয়র্কে কখনো আমাদের কোনো বাড়ি ছিল না।’
দেশ থেকে টাকা পাচার করার অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, ‘একটি টাকাও বিদেশে নিইনি। আমার স্ত্রী ও সন্তান যে আয় করে তা পর্যাপ্ত। উল্টো দেশে আমাকে মাঝেমধ্যে সহায়তা করে।’
ওয়েবসাইট থেকে দেখে প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে দাবি করে তাকসিম বলেন, যাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে এটা করা হয়েছে, তাঁকে তিনি চেনেন না। যদি সুযোগ হয় তাঁর সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করতে চান।
প্রতিবেদনে ‘অসত্য তথ্য’ দেওয়ার কারণে আইনি ব্যবস্থা নেবেন বলেও সাংবাদিকদের জানান তাকসিম এ খান।
তাকসিমের যুক্তরাষ্ট্রে ১৪টি বাড়ি কেনার বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে দাখিল করা দুটি অভিযোগ অনুসন্ধানের অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। দুর্নীতি দমন কমিশনকে ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে জানাতে বলেছেন আদালত।
একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এসংক্রান্ত সংবাদ আদালতের নজরে আনলে গতকাল সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ মৌখিকভাবে এই আদেশ দেন। এর আগে প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে এনে আদেশ চান দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। এদিন রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
এদিন দৈনিক সমকালে ‘ওয়াসার তাকসিমের যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ বাড়ি!’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক শহরে বাড়ি কিনেছেন। দেশ থেকে অর্থ পাচার করে তিনি এসব বাড়ির মালিক হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাকসিম এ খানের নামে সম্প্রতি দুটি অভিযোগ জমা পড়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘একটি-দুটি নয়, ১৪ বাড়ি! দেশে নয়, সুদূর যুক্তরাষ্ট্রে। ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খান যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক শহরে কিনেছেন এসব বাড়ি। সব বাড়ির দাম টাকার অঙ্কে হাজার কোটি ছাড়াবে। দেশ থেকে অর্থ পাচার করে তিনি এসব বাড়ির মালিক হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বাড়ি কেনার অর্থের উৎস ও লেনদেন প্রক্রিয়ার তথ্য তালাশে নেমেছে ইন্টারপোলসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। বিপুল পরিমাণ অর্থে একের পর এক বাড়ি কেনার ঘটনায় দেশটির গোয়েন্দা তালিকায় সন্দেহভাজন হিসেবে তাকসিমের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে ১৪ বাড়ির মধ্যে পাঁচটির তথ্য মিলেছে। ওই সব বাড়ির ঠিকানা ও ছবি সমকালের কাছে রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী এক বাঙালি তাকসিমের ওই পাঁচ বাড়ির ঠিকানা সমকালকে জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে পরিবার-পরিজন নিয়ে তাকসিম যে বাড়িতে থাকেন, সেটার ঠিকানা-531, N Louise St. Unit 302, Glendale, CA 91206। এই বাড়ি তিনি কত টাকায় কিনেছেন, তা জানা যায়নি। এ ছাড়া 419, E Cypress Avenue Burbank, CA 91501-এ ঠিকানায় ২০১৭ সালে ১৯ লাখ ৭৬ হাজার ৮৮৯ ডলারে (সে সময়ের দরে আনুমানিক ১৭ কোটি টাকা) কেনা বাড়িটিতে রয়েছে ১৪টি বেডরুম ও ১৪টি বাথরুম। 518, Salem Street Glendale, CA 91203-এই ঠিকানায় ২০১৮ সালের আগস্টে ৪৩ লাখ ৯৮ হাজার ৪৭৪ ডলারে (আনুমানিক ৩৭ কোটি টাকা) কেনা বাড়িটিতে রয়েছে ছয়টি বেডরুম ও ছয়টি বাথরুম। 350 E 30 th Street New York, NY 10016-8386-এই ঠিকানায় ২০১৭ সালের জুলাইয়ে ৬ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৬১৪ ডলারে (আনুমানিক ৫৩৫ কোটি টাকা) কেনা বাড়িটিতে রয়েছে ১০২টি বেডরুম ও ১০২টি বাথরুম। 3555 Kystone Avenue Los Angels, CA 90034-এই ঠিকানায় ২০১৯ সালের অক্টোবরে ৮২ লাখ ৭৫ হাজার ৯৮০ ডলারে (আনুমানিক ৭০ কোটি টাকা) কেনা বাড়িটিতে রয়েছে ১২টি বেডরুম ও ১২টি বাথরুম। বাড়িগুলো তাকসিন ভাড়া দিয়ে রেখেছেন।’
সিআইএসহ যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস (ডিওজে), ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই), দেশটির অন্যান্য সংস্থা ও ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ অর্গানাইজেশন (ইন্টারপোল) তাকসিম এ খানের বিষয়ে কাজ করছে বলে সমকালের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, বিদ্যুতের সমস্যা সমাধানের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি একটা জোরের জায়গা। আমরা আগামী সপ্তাহে ৩০ থেকে ৪০টি প্রকল্পের জন্য টেন্ডার আহ্বান করবো। আমাদের বিদ্যুতের যে সমস্যা এটি বিদ্যুতের সমস্যা না...
১১ মিনিট আগেক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের দাবি, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে বহিরাগত ছাত্রদলের হামলায় তাঁদের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। আহত সবাই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে জড়িতদের শনাক্ত করে শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
১৬ মিনিট আগেবরগুনার আমতলীতে এক দিনে কুকুরের কামড়ে নারী-শিশুসহ ২৭ জন আহত হয়েছেন। আহতদের স্বজনেরা উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত ১০ জনকে পটুয়াখালী ও বরগুনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগেগত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিজের স্বামীকে ‘নিহত’ দেখিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় এ ঘটনায় জড়িত শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকেও...
৩৭ মিনিট আগে