নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর গুলশানে কূটনৈতিকপাড়ায় এক পুলিশ সদস্যের গুলিতে আরেক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হয়েছেন। এ সময় জাপান দূতাবাসের এক গাড়িচালক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
শনিবার (৮ জুন) দিবাগত মধ্যরাতে ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত পুলিশ কনস্টেবলের নাম মনিরুল ইসলাম। তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কূটনৈতিক নিরাপত্তা বিভাগে কর্মরত ছিলেন। আর যিনি গুলি করেছেন তাঁর নাম কাওসার আলী। তিনিও পুলিশের কনস্টেবল।
রাতে পদস্থ এক পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, কূটনৈতিকপাড়ায় দায়িত্ব পালনের জন্য কিছুদিন আগে পুলিশ সদস্যদের ব্রাজিল থেকে আনা এসএমটি সাবমেশিনগান দেওয়া হয়েছে। এই অস্ত্র দিয়ে মিনিটে ৬০০ রাউন্ড গুলি করা যায়। দায়িত্বরত কনস্টেবলের হাতে সেই অস্ত্র ছিল। সহকর্মীকে লক্ষ্য করে তিনি সেই অস্ত্র দিয়ে ৩৮ রাউন্ড গুলি ছুড়েছেন।
ডিএমপি কমিশনার কমিশনার হাবিবুর রহমান রাতে আজকের পত্রিকা’কে বলেন, যে পুলিশ সদস্য গুলি করেছেন তাঁকে আটক করে গুলশান থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার ব্যাপারে এখনও তাঁরা পরিষ্কার নন। তবে প্রাথমিকভাবে তিনি মনে করছেন, কোনো মানসিক চাপের কারণেই হয়তো ওই কনস্টেবল এ ধরনের আচরণ করেছেন।
ঘটনার পর রাতেই সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মৃতদেহটি পড়ে আছে বারিধারার দূতাবাস সড়কের ফিলিস্তিন দূতাবাসের গার্ডরুমের পাশের ফুটপাত ঘেঁষে রাস্তার ওপরে। ঘটনাস্থলের খুব কাছে রয়েছে যুক্তরাজ্য, জাপান ও চীন দূতাবাস। ঘটনাস্থলটি পুলিশ ঘিরে রেখেছে। মহানগর পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট সোয়াটের সদস্যরাও চারদিকে ঘিরে আছেন। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও সেখানে উপস্থতি হয়েছেন।
ঘটনাস্থলের কাছে দায়িত্বরত এক আনসার সদস্য আজকের পত্রিকা বলেন, তিনি এসে দেখেন, এক পুলিশ সদস্য উন্মাদের মতো আচরণ করছেন। পাশে এক পুলিশ কনস্টেবলের মৃতদেহ পড়ে আছে। পাশে একটি অস্ত্র পড়ে আছে। কয়েকটি গুলির খোসা ছড়িয়ে আছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত পৌনে ১২টার দিকে হঠাৎ ফিলিস্তিনি দূতাবাসের সামনে গুলির শব্দ শোনা যায়। এরপর গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক পুলিশ সদস্যকে পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। তখন পুলিশের আরেক সদস্য বন্দুক তাক করে দাঁড়িয়ে ছিলেন। পথচারীরা সামনে এগোতে চাইলেই এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকেন তিনি। ফলে আতঙ্কে মুহূর্তের মধ্যে এলাকা জনশূন্য হয়ে পড়ে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, ডিউটিরত মনিরুল ও কাওসারের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে কাওসার মনিরুলকে লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি করেন। এতে ঘটনাস্থলেই মনিরুল প্রাণ হারান এবং একজন পথচারী আহত হন। আহত পথচারীর বাইসাইকেল ঘটনাস্থলে পড়ে রয়েছে।
মনিরুলকে গুলি করার পর কাওসার দিগ্-বিদিক অস্ত্র নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকেন। এসময় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ এসে তাঁকে নিরস্ত্র করে।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল –মামুন জানান, ওই পুলিশ সদস্য এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ২০ রাউন্ড চাইনিজ গুলিসহ আরও কিছু গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে। আক্রমণকারী পুলিশ সদস্যকে নিরস্ত্র করে গুলশান থানায় নেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় জাপান দূতাবাসের এক গাড়িচালক আহত হয়েছেন। তাঁকে ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত জাপান দূতাবাসের গাড়ি চালক সাজ্জাদ হোসেন পুলিশকে জানান, তিনি সাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় দেখেন এক পুলিশ সদস্য আহত হয়ে পড়ে আছেন। তিনি এর কারণ জানতে এগিয়ে গেলে সেখানে থাকা কনস্টেবল তাঁকে লক্ষ্য করে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়েন। সেই গুলিতে তিনি আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শী এক আনসার ব্যাটেলিয়ন সদস্য বলেন, দেখি, এক পুলিশ সদস্য উন্মাদের মতো আচরণ করছেন। নিহত পুলিশ সদস্যের পায়ের ওপর রাখা তাঁর রাইফেল। একটু দূরেই যে অস্ত্র দিয়ে গুলি চালানো হয়েছে, সেটি মাঝ রাস্তায় পড়ে আছে।
ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি জোনের সহকারী পুলিশ কমিশার আরিফুল ইসলাম সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা আক্রমণকারী পুলিশ সদস্যের ব্যাপারে যতটুকু জেনেছি, তিনি পাঁচ-ছয় দিন থেকে খুব চুপচাপ ছিলেন। তাঁর অন্য সহকর্মীদের সঙ্গেও কথা বলছিলেন না। তাঁর ব্যাচমেটদের সঙ্গে কথা বলে এসব জেনেছি।
গুলশান থানার ওসি বলেন, মানসিক সমস্যার কারণে আমাদের এক কনস্টেবল আরেক কনস্টেবলকে গুলি করেছেন। এই ঘটনায় এক পথচারী আহত হয়েছেন। নিহত পুলিশের মরদেহ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, এই ঘটনার পর কূটনৈতিক এলাকাসহ পুরো গুলশানের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থলে সোয়াট মোতায়েন করা হয়েছে। তবে কূটনীতিকদের মধ্যে যাতে আতঙ্ক না ছড়ায়, সে জন্য নিরাপত্তার ব্যাপারে তাঁদের আশ্বস্ত করা হয়েছে। তাঁদের পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ঘটনাটি নিছকই দুজন পুলিশ সদস্যের মধ্যে। পুরো এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিক আছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিহত কনস্টেবল মনিরুল ইসলামের বাড়ি নেত্রকোনা। তিনি ২০১৮ সালে পুলিশে যোগ দেন।
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানীর গুলশানে কূটনৈতিকপাড়ায় এক পুলিশ সদস্যের গুলিতে আরেক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হয়েছেন। এ সময় জাপান দূতাবাসের এক গাড়িচালক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
শনিবার (৮ জুন) দিবাগত মধ্যরাতে ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত পুলিশ কনস্টেবলের নাম মনিরুল ইসলাম। তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কূটনৈতিক নিরাপত্তা বিভাগে কর্মরত ছিলেন। আর যিনি গুলি করেছেন তাঁর নাম কাওসার আলী। তিনিও পুলিশের কনস্টেবল।
রাতে পদস্থ এক পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, কূটনৈতিকপাড়ায় দায়িত্ব পালনের জন্য কিছুদিন আগে পুলিশ সদস্যদের ব্রাজিল থেকে আনা এসএমটি সাবমেশিনগান দেওয়া হয়েছে। এই অস্ত্র দিয়ে মিনিটে ৬০০ রাউন্ড গুলি করা যায়। দায়িত্বরত কনস্টেবলের হাতে সেই অস্ত্র ছিল। সহকর্মীকে লক্ষ্য করে তিনি সেই অস্ত্র দিয়ে ৩৮ রাউন্ড গুলি ছুড়েছেন।
ডিএমপি কমিশনার কমিশনার হাবিবুর রহমান রাতে আজকের পত্রিকা’কে বলেন, যে পুলিশ সদস্য গুলি করেছেন তাঁকে আটক করে গুলশান থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার ব্যাপারে এখনও তাঁরা পরিষ্কার নন। তবে প্রাথমিকভাবে তিনি মনে করছেন, কোনো মানসিক চাপের কারণেই হয়তো ওই কনস্টেবল এ ধরনের আচরণ করেছেন।
ঘটনার পর রাতেই সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মৃতদেহটি পড়ে আছে বারিধারার দূতাবাস সড়কের ফিলিস্তিন দূতাবাসের গার্ডরুমের পাশের ফুটপাত ঘেঁষে রাস্তার ওপরে। ঘটনাস্থলের খুব কাছে রয়েছে যুক্তরাজ্য, জাপান ও চীন দূতাবাস। ঘটনাস্থলটি পুলিশ ঘিরে রেখেছে। মহানগর পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট সোয়াটের সদস্যরাও চারদিকে ঘিরে আছেন। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও সেখানে উপস্থতি হয়েছেন।
ঘটনাস্থলের কাছে দায়িত্বরত এক আনসার সদস্য আজকের পত্রিকা বলেন, তিনি এসে দেখেন, এক পুলিশ সদস্য উন্মাদের মতো আচরণ করছেন। পাশে এক পুলিশ কনস্টেবলের মৃতদেহ পড়ে আছে। পাশে একটি অস্ত্র পড়ে আছে। কয়েকটি গুলির খোসা ছড়িয়ে আছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত পৌনে ১২টার দিকে হঠাৎ ফিলিস্তিনি দূতাবাসের সামনে গুলির শব্দ শোনা যায়। এরপর গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এক পুলিশ সদস্যকে পড়ে থাকতে দেখেন তাঁরা। তখন পুলিশের আরেক সদস্য বন্দুক তাক করে দাঁড়িয়ে ছিলেন। পথচারীরা সামনে এগোতে চাইলেই এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকেন তিনি। ফলে আতঙ্কে মুহূর্তের মধ্যে এলাকা জনশূন্য হয়ে পড়ে।
পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, ডিউটিরত মনিরুল ও কাওসারের মধ্যে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে কাওসার মনিরুলকে লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি করেন। এতে ঘটনাস্থলেই মনিরুল প্রাণ হারান এবং একজন পথচারী আহত হন। আহত পথচারীর বাইসাইকেল ঘটনাস্থলে পড়ে রয়েছে।
মনিরুলকে গুলি করার পর কাওসার দিগ্-বিদিক অস্ত্র নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকেন। এসময় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ এসে তাঁকে নিরস্ত্র করে।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল –মামুন জানান, ওই পুলিশ সদস্য এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ২০ রাউন্ড চাইনিজ গুলিসহ আরও কিছু গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে। আক্রমণকারী পুলিশ সদস্যকে নিরস্ত্র করে গুলশান থানায় নেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় জাপান দূতাবাসের এক গাড়িচালক আহত হয়েছেন। তাঁকে ইউনাইটেড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত জাপান দূতাবাসের গাড়ি চালক সাজ্জাদ হোসেন পুলিশকে জানান, তিনি সাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় দেখেন এক পুলিশ সদস্য আহত হয়ে পড়ে আছেন। তিনি এর কারণ জানতে এগিয়ে গেলে সেখানে থাকা কনস্টেবল তাঁকে লক্ষ্য করে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়েন। সেই গুলিতে তিনি আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শী এক আনসার ব্যাটেলিয়ন সদস্য বলেন, দেখি, এক পুলিশ সদস্য উন্মাদের মতো আচরণ করছেন। নিহত পুলিশ সদস্যের পায়ের ওপর রাখা তাঁর রাইফেল। একটু দূরেই যে অস্ত্র দিয়ে গুলি চালানো হয়েছে, সেটি মাঝ রাস্তায় পড়ে আছে।
ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি জোনের সহকারী পুলিশ কমিশার আরিফুল ইসলাম সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা আক্রমণকারী পুলিশ সদস্যের ব্যাপারে যতটুকু জেনেছি, তিনি পাঁচ-ছয় দিন থেকে খুব চুপচাপ ছিলেন। তাঁর অন্য সহকর্মীদের সঙ্গেও কথা বলছিলেন না। তাঁর ব্যাচমেটদের সঙ্গে কথা বলে এসব জেনেছি।
গুলশান থানার ওসি বলেন, মানসিক সমস্যার কারণে আমাদের এক কনস্টেবল আরেক কনস্টেবলকে গুলি করেছেন। এই ঘটনায় এক পথচারী আহত হয়েছেন। নিহত পুলিশের মরদেহ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, এই ঘটনার পর কূটনৈতিক এলাকাসহ পুরো গুলশানের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থলে সোয়াট মোতায়েন করা হয়েছে। তবে কূটনীতিকদের মধ্যে যাতে আতঙ্ক না ছড়ায়, সে জন্য নিরাপত্তার ব্যাপারে তাঁদের আশ্বস্ত করা হয়েছে। তাঁদের পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ঘটনাটি নিছকই দুজন পুলিশ সদস্যের মধ্যে। পুরো এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিক আছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিহত কনস্টেবল মনিরুল ইসলামের বাড়ি নেত্রকোনা। তিনি ২০১৮ সালে পুলিশে যোগ দেন।
আরও খবর পড়ুন:
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১৭ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৩২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
৩৬ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে