শ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর শ্যামপুরের জুরাইন রেলগেটের ওপরে বসেছিল কোরবানির গরুর মাংস বিক্রির হাট। বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরবানির গরুর মাংস সংগ্রহ করে অনেকেই বিক্রি করতে এসেছিলেন এখানে। সেই সঙ্গে কসাইয়ের কাজ করে মাংস পাওয়া মানুষ এসেছিলেন। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা কম দামে মাংস কিনে বেশি দামে বিক্রি করেছেন। ক্রেতারাও কিনেছেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে।
আজ সোমবার ঈদের দিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই হাটে চলে এই বেচাকেনা।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর জুরাইন রেললাইনের ওপর ও ফ্লাইওভারের নিচে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা-বিক্রেতার উপস্থিতি। প্রতি কেজি মাংস ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
তিনটি বাড়িতে কসাইয়ের কাজ করে প্রায় ১০ কেজি মাংস পেয়েছেন মান্নান হোসেন। নিজে খাবারের জন্য দুই কেজি মাংস রেখে বাকি ৮ কেজি তিনি বিক্রির জন্য আনেন এই হাটে। প্রতি কেজি মাংস তিনি বিক্রি করছেন সাড়ে ৮০০ টাকা কেজি দরে।
মান্নান বলেন, ‘আমি প্রতিবছরই এখানে মাংস বিক্রি করি। এতে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা আয় হয়। কী আর করব, গরিবের সংসার। এই টাকা দিয়ে বাজার করে কয়েক দিন ভালোভাবে চলতে পারব।’
ভ্যানের ওর প্রায় ১৫ কেজি মাংস নিয়ে বিক্রি করছিলেন বিক্রেতা রুবেল। এর মধ্যেই এক ব্যক্তি আধা কেজি মাংস ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন রুবেলের কাছে। রুবেল আবার এসব মাংস ক্রেতাদের কাছে কিছুটা লাভে বিক্রি করেন।
রুবেল বলেন, ‘প্রতিবছর আমরা কোরবানির ঈদে টোকাই এবং যাঁরা বিভিন্ন বাড়িতে কাজ করে মাংস পান, তাঁদের কাছ থেকে কম দামে মাংস কিনি। সেই মাংস বেশি দামে বিক্রি করি। আজ বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রায় এক মণ মাংস বিক্রি করি। এখানে নিম্নমধ্যম শ্রেণির ক্রেতার সংখ্যাই বেশি।’
মাংস বিক্রি করতে আসা খাদিজা নামের এক নারী বলেন, ‘সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বিভিন্ন বাড়ি থেকে প্রায় ১২ কেজি মাংস পেয়েছি। বাড়িতে ফ্রিজ নেই। তাই কিছু মাংস খাওয়ার জন্য রেখে বাকি মাংস ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি। এতে ভালো টাকা পাই। এটা দিয়ে সংসারের চাল, ডাল কিনুম।’
দেলোয়ার হোসেন চাকরি করেন একটি বেসরকারি কোম্পানিতে। তিনি বলেন, ‘কোরবানি দিতে পারি না। অন্যদিকে কোথাও থেকে মাংসও পাই না। তাই পরিবার-পরিজন নিয়ে খাওয়ার জন্য ৯০০ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি মাংস কিনলাম।’
তিনি আরও বলেন, প্রতিবছরই এখান থেকে মাংস নেই। এ ছাড়া এখানকার মাংসগুলো মানসম্মত।
এখানে মাংস কিনতে আসেন পেট্রোলপাম্পে কর্মরত শাকিব হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোরবানি দিইনি এবং ঈদের দিন কাজ থাকায় কোথাও গরু বানাতে যেতে পারিনি। কিন্তু কোরবানির ঈদ। এদিন সবাই মাংস খায়। তাই সন্তানদের জন্য চার কেজি মাংস নিলাম। প্রতি কেজি মাংসের দাম ৮৫০ টাকা।’ এই প্রথম এই হাট থেকে গরুর মাংস কেনেন বলে জানান শাকিব।
রাজধানীর শ্যামপুরের জুরাইন রেলগেটের ওপরে বসেছিল কোরবানির গরুর মাংস বিক্রির হাট। বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরবানির গরুর মাংস সংগ্রহ করে অনেকেই বিক্রি করতে এসেছিলেন এখানে। সেই সঙ্গে কসাইয়ের কাজ করে মাংস পাওয়া মানুষ এসেছিলেন। মৌসুমি ব্যবসায়ীরা কম দামে মাংস কিনে বেশি দামে বিক্রি করেছেন। ক্রেতারাও কিনেছেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে।
আজ সোমবার ঈদের দিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই হাটে চলে এই বেচাকেনা।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর জুরাইন রেললাইনের ওপর ও ফ্লাইওভারের নিচে বিপুলসংখ্যক ক্রেতা-বিক্রেতার উপস্থিতি। প্রতি কেজি মাংস ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
তিনটি বাড়িতে কসাইয়ের কাজ করে প্রায় ১০ কেজি মাংস পেয়েছেন মান্নান হোসেন। নিজে খাবারের জন্য দুই কেজি মাংস রেখে বাকি ৮ কেজি তিনি বিক্রির জন্য আনেন এই হাটে। প্রতি কেজি মাংস তিনি বিক্রি করছেন সাড়ে ৮০০ টাকা কেজি দরে।
মান্নান বলেন, ‘আমি প্রতিবছরই এখানে মাংস বিক্রি করি। এতে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা আয় হয়। কী আর করব, গরিবের সংসার। এই টাকা দিয়ে বাজার করে কয়েক দিন ভালোভাবে চলতে পারব।’
ভ্যানের ওর প্রায় ১৫ কেজি মাংস নিয়ে বিক্রি করছিলেন বিক্রেতা রুবেল। এর মধ্যেই এক ব্যক্তি আধা কেজি মাংস ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন রুবেলের কাছে। রুবেল আবার এসব মাংস ক্রেতাদের কাছে কিছুটা লাভে বিক্রি করেন।
রুবেল বলেন, ‘প্রতিবছর আমরা কোরবানির ঈদে টোকাই এবং যাঁরা বিভিন্ন বাড়িতে কাজ করে মাংস পান, তাঁদের কাছ থেকে কম দামে মাংস কিনি। সেই মাংস বেশি দামে বিক্রি করি। আজ বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রায় এক মণ মাংস বিক্রি করি। এখানে নিম্নমধ্যম শ্রেণির ক্রেতার সংখ্যাই বেশি।’
মাংস বিক্রি করতে আসা খাদিজা নামের এক নারী বলেন, ‘সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বিভিন্ন বাড়ি থেকে প্রায় ১২ কেজি মাংস পেয়েছি। বাড়িতে ফ্রিজ নেই। তাই কিছু মাংস খাওয়ার জন্য রেখে বাকি মাংস ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি। এতে ভালো টাকা পাই। এটা দিয়ে সংসারের চাল, ডাল কিনুম।’
দেলোয়ার হোসেন চাকরি করেন একটি বেসরকারি কোম্পানিতে। তিনি বলেন, ‘কোরবানি দিতে পারি না। অন্যদিকে কোথাও থেকে মাংসও পাই না। তাই পরিবার-পরিজন নিয়ে খাওয়ার জন্য ৯০০ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি মাংস কিনলাম।’
তিনি আরও বলেন, প্রতিবছরই এখান থেকে মাংস নেই। এ ছাড়া এখানকার মাংসগুলো মানসম্মত।
এখানে মাংস কিনতে আসেন পেট্রোলপাম্পে কর্মরত শাকিব হোসেন। তিনি বলেন, ‘কোরবানি দিইনি এবং ঈদের দিন কাজ থাকায় কোথাও গরু বানাতে যেতে পারিনি। কিন্তু কোরবানির ঈদ। এদিন সবাই মাংস খায়। তাই সন্তানদের জন্য চার কেজি মাংস নিলাম। প্রতি কেজি মাংসের দাম ৮৫০ টাকা।’ এই প্রথম এই হাট থেকে গরুর মাংস কেনেন বলে জানান শাকিব।
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের সম্মুখীন করাই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে যত রকম আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করা যায়, তা-ই করছে সরকার।
৫ মিনিট আগেঝিনাইদহ সদরের বাতপুকুরিয়া গ্রামে পরিত্যক্ত একটি সেপটিক ট্যাংক থেকে রফিকুল ইসলাম রুবেল (৩৫) নামে এক কৃষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১০ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে রাতের আঁধারে খননযন্ত্র দিয়ে নদীতীরের মাটি কেটে নেওয়ার অপরাধে চার ব্যক্তির কাছ থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলা সদরের বংশাই নদীর ত্রিমোহন ও লৌহজং নদীর পাকুল্যা ঋষিপাড়া এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পৃথক অভিযান পরিচালনা করেন উপজ
২০ মিনিট আগেমিয়ানমার থেকে পণ্য নিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার পথে নাফ নদের মোহনা থেকে পণ্যবাহী তিনটি কার্গো ছিনিয়ে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। নাফ নদের নাইক্ষ্যংদিয়ায় গত বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে তল্লাশির কথা বলে কার্গোগুলো আটক করে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। আজ শনিবার বিকেল পর্যন্ত জাহাজগুলো ছাড়েনি তারা।
২৩ মিনিট আগে