নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার প্রকাশক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালমা ইসলাম, সম্পাদক সাইফুল আলম ও প্রতিবেদক জসীম চৌধুরী সবুজ।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন। প্রায় এক যুগ আগে মানহানির এ মামলা করেন শাজাহান খান।
রায় ঘোষণার সময় সালমা ইসলাম ও সাইফুল আলম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তবে মামলার বাদী শাজাহান খান আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
রায় ঘোষণার পর যুগান্তর প্রকাশক সালমা ইসলাম উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, দৈনিক যুগান্তর পত্রিকা সব সময় বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে বিশ্বাসী। সম্পাদক সাইফুল আলম রায়ের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘একটা হয়রানিমূলক মামলায় দীর্ঘ ১২ বছর আদালতের বারান্দায় ঘুরেছি। যুগান্তরে বাদীর প্রতিবাদ ছাপার পরেও একজন জনপ্রতিনিধির কাছ থেকে এ ধরনের হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাশা করা যায় না।’
দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ২০১১ সালের ২৪ আগস্ট ‘অভিজ্ঞতা অর্জনের নামে নৌমন্ত্রীর কোটি কোটি টাকা অপচয়, ১৪ বার বিদেশ সফর’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া পরদিন ২৫ আগস্ট যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকীয়তে ‘নৌ খাতে অহেতুক অপচয়’ শিরোনামে সম্পাদকীয় কলাম ছাপা হয়।
এরপর ২০১১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর শাজাহান খান বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় যুগান্তরের প্রতিবেদন ও সম্পাদকীয়কে সম্পূর্ণ অসত্য বলে দাবি করেন শাজাহান খান। এই প্রতিবেদনে নির্বাচনী এলাকার জনগণ এবং দেশবাসীর কাছে শাহজাহান খানের ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
মামলায় আরও বলা হয়, সালমা ইসলাম, সাইফুল আলম ও প্রতিবেদক পরস্পর যোগসাজশে বাদীকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন প্রতিবেদন পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত সংবাদে বাদী শাজাহান খানের ১০ কোটি টাকা সমমূল্যের মানহানি হয় বলেও মামলার আরজিতে বলা হয়।
২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। শাহজাহান খানসহ চারজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।
সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের মামলায় বেকসুর খালাস পেয়েছেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার প্রকাশক ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালমা ইসলাম, সম্পাদক সাইফুল আলম ও প্রতিবেদক জসীম চৌধুরী সবুজ।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন। প্রায় এক যুগ আগে মানহানির এ মামলা করেন শাজাহান খান।
রায় ঘোষণার সময় সালমা ইসলাম ও সাইফুল আলম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তবে মামলার বাদী শাজাহান খান আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
রায় ঘোষণার পর যুগান্তর প্রকাশক সালমা ইসলাম উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, দৈনিক যুগান্তর পত্রিকা সব সময় বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে বিশ্বাসী। সম্পাদক সাইফুল আলম রায়ের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘একটা হয়রানিমূলক মামলায় দীর্ঘ ১২ বছর আদালতের বারান্দায় ঘুরেছি। যুগান্তরে বাদীর প্রতিবাদ ছাপার পরেও একজন জনপ্রতিনিধির কাছ থেকে এ ধরনের হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাশা করা যায় না।’
দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ২০১১ সালের ২৪ আগস্ট ‘অভিজ্ঞতা অর্জনের নামে নৌমন্ত্রীর কোটি কোটি টাকা অপচয়, ১৪ বার বিদেশ সফর’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া পরদিন ২৫ আগস্ট যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকীয়তে ‘নৌ খাতে অহেতুক অপচয়’ শিরোনামে সম্পাদকীয় কলাম ছাপা হয়।
এরপর ২০১১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর শাজাহান খান বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় যুগান্তরের প্রতিবেদন ও সম্পাদকীয়কে সম্পূর্ণ অসত্য বলে দাবি করেন শাজাহান খান। এই প্রতিবেদনে নির্বাচনী এলাকার জনগণ এবং দেশবাসীর কাছে শাহজাহান খানের ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
মামলায় আরও বলা হয়, সালমা ইসলাম, সাইফুল আলম ও প্রতিবেদক পরস্পর যোগসাজশে বাদীকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন প্রতিবেদন পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত সংবাদে বাদী শাজাহান খানের ১০ কোটি টাকা সমমূল্যের মানহানি হয় বলেও মামলার আরজিতে বলা হয়।
২০১২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। শাহজাহান খানসহ চারজন সাক্ষী সাক্ষ্য দেন।
বরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
৭ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
৭ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
৭ ঘণ্টা আগেবিশাল সমুদ্রসৈকত। তারই এক পাশের মাটি কেটে বানানো হচ্ছে বাড়ি। কেউ আবার বাড়ির আদলে পুকুর কেটে রেখেছে। অনেকে মাটি কেটে নিজেদের সীমানা তৈরি করেছে। গত ৫ আগস্ট রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর পর্যটন সম্ভাবনাময় এলাকা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপ সৈকতের চিত্র এটি। সেখানে চলছে সৈকতের জায়গা দখলের
৭ ঘণ্টা আগে