নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভয়ংকর মাদক কোকেন চোরাচালানের দায়ে পেরুর এক নাগরিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার পঞ্চম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ফাতেমা ফেরদৌস এ রায় ঘোষণা করেন।
পেরুর ওই নাগরিকের নাম জেইমি বার্ডলেস গোমেজ। রায় ঘোষণার সময় তাঁকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আবার রায় ঘোষণার পর সাজা-পরোয়ানাসহ কারাগারে ফেরত পাঠানো হয় তাঁকে।
একই মামলায় দুই বাংলাদেশির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস দেওয়া হয় তাঁদের। যদিও ওই দুজন পলাতক রয়েছেন। তাদের গোমেজের সহযোগী হিসেবে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
আদালত রায়ে বলেছেন, আসামির হাজতবাস মোট সাজা থেকে বাদ যাবে। আবার আসামি ইচ্ছা করলে এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করতে পারবেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর দুই কেজি ৩০০ গ্রাম কোকেনসহ রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গোমেজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করা হয়।
একই বছরের ১৫ ডিসেম্বর গোমেজসহ তিনজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মোফাজ্জল হোসেন। ২০১৬ সালের ৭ এপ্রিল অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালীন ১০ জন সাক্ষীর মধ্যে আটজন বিভিন্ন সময়ে সাক্ষ্য দেন।
ভয়ংকর মাদক কোকেন চোরাচালানের দায়ে পেরুর এক নাগরিককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার পঞ্চম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ফাতেমা ফেরদৌস এ রায় ঘোষণা করেন।
পেরুর ওই নাগরিকের নাম জেইমি বার্ডলেস গোমেজ। রায় ঘোষণার সময় তাঁকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। আবার রায় ঘোষণার পর সাজা-পরোয়ানাসহ কারাগারে ফেরত পাঠানো হয় তাঁকে।
একই মামলায় দুই বাংলাদেশির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খালাস দেওয়া হয় তাঁদের। যদিও ওই দুজন পলাতক রয়েছেন। তাদের গোমেজের সহযোগী হিসেবে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
আদালত রায়ে বলেছেন, আসামির হাজতবাস মোট সাজা থেকে বাদ যাবে। আবার আসামি ইচ্ছা করলে এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করতে পারবেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর দুই কেজি ৩০০ গ্রাম কোকেনসহ রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গোমেজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করা হয়।
একই বছরের ১৫ ডিসেম্বর গোমেজসহ তিনজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মোফাজ্জল হোসেন। ২০১৬ সালের ৭ এপ্রিল অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালীন ১০ জন সাক্ষীর মধ্যে আটজন বিভিন্ন সময়ে সাক্ষ্য দেন।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
১৪ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে