নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগুনের শিখা দেখা না গেলেও কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী বের হচ্ছে দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলা থেকে। ঢাকা নিউ সুপার মার্কেটের ফুটওভার ব্রিজসংলগ্ন গেট দিয়ে ব্যবসায়ীদের মালামাল উদ্ধার করে নামাচ্ছেন দোকানের মালিক, কর্মচারী, পুলিশ, সেনা, বিমান, র্যাব, আনসার বাহিনীর সদস্যরা। নিচেই বড় দুটি গাড়ি থেকে আগুন লাগা ভবনে পানি দিচ্ছেন ফায়ার ফাইটাররা।
একটি গাড়ির ওপরে দাঁড়িয়ে হ্যান্ডমাইক হাতে স্কাউটের একজন স্বেচ্ছাসেবী। সেই হ্যান্ডমাইকে অনর্গল তিনি বলছেন, ‘উদ্ধার কর্মী, ফায়ার ফাইটার আর গণমাধ্যমকর্মী ছাড়া আপনারা যাঁরা আছেন, তাঁরা অনুগ্রহ করে চলে যান। এটা ভিডিও করা বা সেলফি তোলার জায়গা নয়। আপনারা যাঁরা অযথা দাঁড়িয়ে আছেন, তাঁরা সরে যান প্লিজ! আমাদের উদ্ধারকর্মীরা মালামাল ঘাড়ে করে নিয়ে যাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা পাচ্ছেন না৷’
তবে কে শোনে কার কথা ৷ কোনোভাবেই উৎসুক জনতাকে সরানো যাচ্ছে না। মাঝে মাঝে র্যাব, পুলিশ, বিজিবি, বিমানবাহিনী আর আনসার সদস্যরা মারমুখী হচ্ছেন। কিন্তু দুই-চার মিনিট পরে আবার আগের মতোই।
দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, ‘প্রতিটি আগুনের ঘটনায় বা ক্রাইসিস মোমেন্টে উৎসুক জনতাকে সামাল দেওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে। এখানেও ব্যতিক্রম হয়নি। কোনোভাবেই উৎসুক জনতাকে সরিয়ে মালামাল বহনের জন্য পর্যাপ্ত রাস্তা বের করা যাচ্ছে না।’
ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট ও চন্দ্রিমা সুপার মার্কেটের মাঝ দিয়ে বিশ্বাস বিল্ডার্সের দিকে মার্কেটের পেছনের অংশে যাওয়ার রাস্তায় এই সমস্যা প্রকট ৷ মালামাল উদ্ধার করে সেই সড়কের দুই-পাশেই রাখছেন ব্যবসায়ী ও দোকানের মালিকেরা। আগুন নেভানোর জন্য দেওয়া পানিতে এই সড়কের অর্ধেক ডুবে গেছে। তারপর আছে উৎসুক জনতার ভিড়। সব মিলিয়ে উদ্ধার করা মালামাল দ্রুত নিরাপদ স্থানে পৌঁছাতে পারছেন না উদ্ধারকর্মীরা।
হাসনাত নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা কাজ করি আর অনেকেই আইছে তামশা দেখতে। তাগো জন্য রাস্তায় চলাই যাইতেছে না। আমরা মালামাল টানমু কেমনে!’
আগুনের শিখা দেখা না গেলেও কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী বের হচ্ছে দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলা থেকে। ঢাকা নিউ সুপার মার্কেটের ফুটওভার ব্রিজসংলগ্ন গেট দিয়ে ব্যবসায়ীদের মালামাল উদ্ধার করে নামাচ্ছেন দোকানের মালিক, কর্মচারী, পুলিশ, সেনা, বিমান, র্যাব, আনসার বাহিনীর সদস্যরা। নিচেই বড় দুটি গাড়ি থেকে আগুন লাগা ভবনে পানি দিচ্ছেন ফায়ার ফাইটাররা।
একটি গাড়ির ওপরে দাঁড়িয়ে হ্যান্ডমাইক হাতে স্কাউটের একজন স্বেচ্ছাসেবী। সেই হ্যান্ডমাইকে অনর্গল তিনি বলছেন, ‘উদ্ধার কর্মী, ফায়ার ফাইটার আর গণমাধ্যমকর্মী ছাড়া আপনারা যাঁরা আছেন, তাঁরা অনুগ্রহ করে চলে যান। এটা ভিডিও করা বা সেলফি তোলার জায়গা নয়। আপনারা যাঁরা অযথা দাঁড়িয়ে আছেন, তাঁরা সরে যান প্লিজ! আমাদের উদ্ধারকর্মীরা মালামাল ঘাড়ে করে নিয়ে যাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা পাচ্ছেন না৷’
তবে কে শোনে কার কথা ৷ কোনোভাবেই উৎসুক জনতাকে সরানো যাচ্ছে না। মাঝে মাঝে র্যাব, পুলিশ, বিজিবি, বিমানবাহিনী আর আনসার সদস্যরা মারমুখী হচ্ছেন। কিন্তু দুই-চার মিনিট পরে আবার আগের মতোই।
দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, ‘প্রতিটি আগুনের ঘটনায় বা ক্রাইসিস মোমেন্টে উৎসুক জনতাকে সামাল দেওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে। এখানেও ব্যতিক্রম হয়নি। কোনোভাবেই উৎসুক জনতাকে সরিয়ে মালামাল বহনের জন্য পর্যাপ্ত রাস্তা বের করা যাচ্ছে না।’
ঢাকা নিউ সুপার মার্কেট ও চন্দ্রিমা সুপার মার্কেটের মাঝ দিয়ে বিশ্বাস বিল্ডার্সের দিকে মার্কেটের পেছনের অংশে যাওয়ার রাস্তায় এই সমস্যা প্রকট ৷ মালামাল উদ্ধার করে সেই সড়কের দুই-পাশেই রাখছেন ব্যবসায়ী ও দোকানের মালিকেরা। আগুন নেভানোর জন্য দেওয়া পানিতে এই সড়কের অর্ধেক ডুবে গেছে। তারপর আছে উৎসুক জনতার ভিড়। সব মিলিয়ে উদ্ধার করা মালামাল দ্রুত নিরাপদ স্থানে পৌঁছাতে পারছেন না উদ্ধারকর্মীরা।
হাসনাত নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা কাজ করি আর অনেকেই আইছে তামশা দেখতে। তাগো জন্য রাস্তায় চলাই যাইতেছে না। আমরা মালামাল টানমু কেমনে!’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে