নুরুল আমিন হাসান, উত্তরা (ঢাকা)
তৃতীয় টার্মিনালের নতুন কানেকটিং ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণের জন্য প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে আট ঘণ্টা ফ্লাইট চলাচল বন্ধ থাকছে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এ কারণে রাতের ফ্লাইটগুলোর শিডিউল করে দেওয়া হয়েছে দিনের বেলায়। এতে ভিড় বেড়েছে দিনে। অতিরিক্ত যাত্রীর চাপে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে বিদেশগামী যাত্রী ও বিদেশ থেকে আগতরা। ভোগান্তির সঙ্গে নানা অনিয়মের অভিযোগও করছেন যাত্রীরা।
আজ রোববার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত সরেজমিন ঘুরে বিদেশগামী যাত্রী ও তাঁদের স্বজনদের প্রচণ্ড ভিড় দেখা গেছে বিমানবন্দরে। চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে। অন্যদিকে যাত্রীরা অভিযোগ করেছেন, ট্রলি সংকটে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাঁদের। করোনা টেস্টের রিপোর্টও তাঁরা সময় মতো পাচ্ছেন না। এর সঙ্গে বেল্ট থেকে লাগেজ ও ব্যাগেজ পেতেও ভোগান্তির কথা জানিয়েছেন যাত্রীরা।
বিমানবন্দরে কথা হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতগামী যাত্রী ইসলাম মিয়ার সঙ্গে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আসা এই যাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার জন্য দীর্ঘ দিন ফ্লাইট বন্ধ ছিল। এখন আবার ওমিক্রনের কারণে আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো সময় ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ফলে সবাই পাসপোর্ট ও ভিসার মেয়াদ থাকতে থাকতেই নিজ নিজ কর্মস্থলে যাওয়ার চেষ্টা করছেন।
বাহরাইন যাওয়ার উদ্দেশ্যে সাতক্ষীরা থেকে বিমানবন্দরে এসেছেন রবিউল ইসলাম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, দুই মাস আগে বাংলাদেশি টাকায় ২০ হাজার টাকা দিয়ে বাহরাইন থেকে বাংলাদেশে এসেছি। এখন বাংলাদেশ থেকে বাহরাইন যেতে ৮০ হাজার টাকা দিয়ে টিকিট কিনতে হচ্ছে।
রবিউল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, বাংলাদেশে এয়ারলাইনসগুলো বলছে টিকিট সংকট। তাই মূল্য বেশি। কিন্তু বাহরাইন থেকে ঠিকই টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। যারা আগে গেছেন তারাও বলছেন। সিট ১০ / ১২টি করে ফাঁকা থাকে। কিন্তু কম দামে টিকিট বিক্রি করে না।
বিমানবন্দরের দ্বিতীয় টার্মিনালে অপেক্ষমাণ ছিলেন কাজী তৌহিদ। তিনি সৌদি আরব যাবেন। আজকের পত্রিকাকে এই যাত্রী বলেন, যাত্রীদের চাপের কারণে বিমানবন্দরে আগে এসে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। মালামাল বহনের জন্য সহজে কোনো ট্রলি মিলছে না। ফলে কষ্ট হলেও হাতে করেই ভারী লাগেজ বহন করতে হচ্ছে।
ফেনী থেকে আগত রাফি বলেন, ‘চাচা বিদেশ যাবেন। অনেক চেষ্টা করেও ট্রলি পাইনি। যাত্রীর সঙ্গে আগত স্বজনদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করা হচ্ছে এখানে। ধাক্কাধাক্কি করে বিমানবন্দরের ভেতরে প্রবেশ করছে হচ্ছে।’
চাঁদপুর থেকে সৌদি যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিমানবন্দরে লাগেজ নিয়ে নিয়ে অপেক্ষা করছেন আব্দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আধা ঘণ্টা চেষ্টা করেও ট্রলি পাইনি। কেউ বলে এই মাথায়, কেউ বলে ওই মাথায় গেলে ট্রলি পাওয়া যাবে। কিন্তু কোথাও ট্রলি পাইনি। পরে জানতে পারলাম, টাকা দিলে টার্মিনালের ভেতর থেকে ট্রলি এনে দিচ্ছেন কর্মীরা।’
এ সময় সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, এ কে গ্রুপের শারমিন আক্তার নামের একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী ২০০ টাকার বিনিময়ে ট্রলি ব্যবস্থা করে দিয়েছেন আব্দুল কাদেরকে। পরে পরিচয় গোপন করে তার কাছে ট্রলি চাইলে তিনি বলেন, ‘বিমানবন্দরের ট্রলির সংকট। কোথাও কোনো ট্রলি নাই। ওনাকে (কাদের) ট্রলির ব্যবস্থা করে দিয়েছি ২০০ টাকার বিনিময়ে। আপনিও ট্রলি নিতে চাইলে টাকা দিলে ব্যবস্থা করে দেব।’ তখন তার পরিচয় জানতে চাইলে তিনি নিজেকে মিম বলে দাবি করেন। যদিও অভিযোগ পাওয়ার পরপরই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
যাত্রীদের দুর্ভোগে বিষয়ে জানতে চাইলে বিমানবন্দরের দায়িত্বে থাকা আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতিরিক্ত যাত্রী চাপের কারণে বিদেশগামী যাত্রীদের গাড়ি ও যাত্রী ঢুকতে বিলম্ব হচ্ছে। মাঝে মাঝে ট্রলির সংকটও হচ্ছে। আবার যাত্রীদের সঙ্গে আসা সহযাত্রীদের সামাল দিতে হচ্ছে। কারণ যখন জনসমাগম বেশি হয়, তখন অপরাধ প্রবণতার সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কর্তব্যরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ডিউটির চাপও বেড়ে গেছে।’
সার্বিক বিষয়ে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ এইচ এম তৌহিদ-উল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে প্রতিদিন ১০ / ১২ হাজার যাত্রী যাতায়াত করতেন সেখানে ১৮ / ২০ হাজার যাত্রী যাতায়াত করছেন। যার কারণে চাপ বেশি। আমরা চাইলে সিভিল অ্যাভিয়েশনের সঙ্গে কথা বলে ফ্লাইট কমিয়ে দিতে পারতাম। কিন্তু যাত্রীদের কথা চিন্তা করে আমরা তা করিনি। অতিরিক্ত চাপ থাকা সত্ত্বেও আমরা আমাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।’
ট্রলি সংকট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পিসিআর ল্যাবে তিন-চার শত ট্রলি আটকে থাকে। আবার যারা আগে আসেন, তারাও ট্রলি দখল করে রাখেন। যার কারণে কিছুটা ট্রলির সংকট মাঝে মাঝে হয়। কিন্তু আমরা আমাদের লোকজন দিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে নতুন নিয়োগ পাওয়া ট্রলিম্যান দিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যাগেজ বেল্ট থেকে ট্রলিগুলো বাইরে বের করানো হচ্ছে। আবার বাহির থেকে ভেতরে ঢোকানো হচ্ছে।’
তৃতীয় টার্মিনালের নতুন কানেকটিং ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণের জন্য প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে আট ঘণ্টা ফ্লাইট চলাচল বন্ধ থাকছে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এ কারণে রাতের ফ্লাইটগুলোর শিডিউল করে দেওয়া হয়েছে দিনের বেলায়। এতে ভিড় বেড়েছে দিনে। অতিরিক্ত যাত্রীর চাপে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে বিদেশগামী যাত্রী ও বিদেশ থেকে আগতরা। ভোগান্তির সঙ্গে নানা অনিয়মের অভিযোগও করছেন যাত্রীরা।
আজ রোববার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত সরেজমিন ঘুরে বিদেশগামী যাত্রী ও তাঁদের স্বজনদের প্রচণ্ড ভিড় দেখা গেছে বিমানবন্দরে। চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে। অন্যদিকে যাত্রীরা অভিযোগ করেছেন, ট্রলি সংকটে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাঁদের। করোনা টেস্টের রিপোর্টও তাঁরা সময় মতো পাচ্ছেন না। এর সঙ্গে বেল্ট থেকে লাগেজ ও ব্যাগেজ পেতেও ভোগান্তির কথা জানিয়েছেন যাত্রীরা।
বিমানবন্দরে কথা হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতগামী যাত্রী ইসলাম মিয়ার সঙ্গে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আসা এই যাত্রী আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার জন্য দীর্ঘ দিন ফ্লাইট বন্ধ ছিল। এখন আবার ওমিক্রনের কারণে আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো সময় ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ফলে সবাই পাসপোর্ট ও ভিসার মেয়াদ থাকতে থাকতেই নিজ নিজ কর্মস্থলে যাওয়ার চেষ্টা করছেন।
বাহরাইন যাওয়ার উদ্দেশ্যে সাতক্ষীরা থেকে বিমানবন্দরে এসেছেন রবিউল ইসলাম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, দুই মাস আগে বাংলাদেশি টাকায় ২০ হাজার টাকা দিয়ে বাহরাইন থেকে বাংলাদেশে এসেছি। এখন বাংলাদেশ থেকে বাহরাইন যেতে ৮০ হাজার টাকা দিয়ে টিকিট কিনতে হচ্ছে।
রবিউল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, বাংলাদেশে এয়ারলাইনসগুলো বলছে টিকিট সংকট। তাই মূল্য বেশি। কিন্তু বাহরাইন থেকে ঠিকই টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। যারা আগে গেছেন তারাও বলছেন। সিট ১০ / ১২টি করে ফাঁকা থাকে। কিন্তু কম দামে টিকিট বিক্রি করে না।
বিমানবন্দরের দ্বিতীয় টার্মিনালে অপেক্ষমাণ ছিলেন কাজী তৌহিদ। তিনি সৌদি আরব যাবেন। আজকের পত্রিকাকে এই যাত্রী বলেন, যাত্রীদের চাপের কারণে বিমানবন্দরে আগে এসে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। মালামাল বহনের জন্য সহজে কোনো ট্রলি মিলছে না। ফলে কষ্ট হলেও হাতে করেই ভারী লাগেজ বহন করতে হচ্ছে।
ফেনী থেকে আগত রাফি বলেন, ‘চাচা বিদেশ যাবেন। অনেক চেষ্টা করেও ট্রলি পাইনি। যাত্রীর সঙ্গে আগত স্বজনদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করা হচ্ছে এখানে। ধাক্কাধাক্কি করে বিমানবন্দরের ভেতরে প্রবেশ করছে হচ্ছে।’
চাঁদপুর থেকে সৌদি যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিমানবন্দরে লাগেজ নিয়ে নিয়ে অপেক্ষা করছেন আব্দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আধা ঘণ্টা চেষ্টা করেও ট্রলি পাইনি। কেউ বলে এই মাথায়, কেউ বলে ওই মাথায় গেলে ট্রলি পাওয়া যাবে। কিন্তু কোথাও ট্রলি পাইনি। পরে জানতে পারলাম, টাকা দিলে টার্মিনালের ভেতর থেকে ট্রলি এনে দিচ্ছেন কর্মীরা।’
এ সময় সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, এ কে গ্রুপের শারমিন আক্তার নামের একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী ২০০ টাকার বিনিময়ে ট্রলি ব্যবস্থা করে দিয়েছেন আব্দুল কাদেরকে। পরে পরিচয় গোপন করে তার কাছে ট্রলি চাইলে তিনি বলেন, ‘বিমানবন্দরের ট্রলির সংকট। কোথাও কোনো ট্রলি নাই। ওনাকে (কাদের) ট্রলির ব্যবস্থা করে দিয়েছি ২০০ টাকার বিনিময়ে। আপনিও ট্রলি নিতে চাইলে টাকা দিলে ব্যবস্থা করে দেব।’ তখন তার পরিচয় জানতে চাইলে তিনি নিজেকে মিম বলে দাবি করেন। যদিও অভিযোগ পাওয়ার পরপরই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
যাত্রীদের দুর্ভোগে বিষয়ে জানতে চাইলে বিমানবন্দরের দায়িত্বে থাকা আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতিরিক্ত যাত্রী চাপের কারণে বিদেশগামী যাত্রীদের গাড়ি ও যাত্রী ঢুকতে বিলম্ব হচ্ছে। মাঝে মাঝে ট্রলির সংকটও হচ্ছে। আবার যাত্রীদের সঙ্গে আসা সহযাত্রীদের সামাল দিতে হচ্ছে। কারণ যখন জনসমাগম বেশি হয়, তখন অপরাধ প্রবণতার সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কর্তব্যরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ডিউটির চাপও বেড়ে গেছে।’
সার্বিক বিষয়ে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ এইচ এম তৌহিদ-উল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে প্রতিদিন ১০ / ১২ হাজার যাত্রী যাতায়াত করতেন সেখানে ১৮ / ২০ হাজার যাত্রী যাতায়াত করছেন। যার কারণে চাপ বেশি। আমরা চাইলে সিভিল অ্যাভিয়েশনের সঙ্গে কথা বলে ফ্লাইট কমিয়ে দিতে পারতাম। কিন্তু যাত্রীদের কথা চিন্তা করে আমরা তা করিনি। অতিরিক্ত চাপ থাকা সত্ত্বেও আমরা আমাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।’
ট্রলি সংকট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পিসিআর ল্যাবে তিন-চার শত ট্রলি আটকে থাকে। আবার যারা আগে আসেন, তারাও ট্রলি দখল করে রাখেন। যার কারণে কিছুটা ট্রলির সংকট মাঝে মাঝে হয়। কিন্তু আমরা আমাদের লোকজন দিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে নতুন নিয়োগ পাওয়া ট্রলিম্যান দিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যাগেজ বেল্ট থেকে ট্রলিগুলো বাইরে বের করানো হচ্ছে। আবার বাহির থেকে ভেতরে ঢোকানো হচ্ছে।’
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজের সঙ্গে ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষের ঘটনায় কেউ নিহত হয়নি। তবে ২৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে
১৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। বিকেলে গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে নগরীর জামালখানে তাঁর অনুসারীরা জড়ো হতে থাকেন।
২০ মিনিট আগেঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য উত্তরা দিয়াবাড়ীতে নির্মিত পুনর্বাসন ভিলেজে লটারির মাধ্যমে প্রথম ধাপে ফ্ল্যাট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে এই লটারি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২৫ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকায় পুলিশের গুলিভর্তি ম্যাগাজিন চুরি ও এপিসি গাড়িতে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের অজ্ঞাতনামা আট হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।
৩৮ মিনিট আগে