নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রায় পাঁচ মাস ধরে নিখোঁজ ছেলে রহমত উল্লাহর সন্ধান চেয়েছেন তাঁর মা মমতাজ বেগম। তিনি বলেন, অসুস্থ ছেলেকে তাঁর বুক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে নিখোঁজ ছেলের সন্ধান দাবি করেন তিনি।
গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্বজনদের নিয়ে গঠিত সংগঠন ‘মায়ের ডাক’ এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
নিখোঁজ রহমত উল্লাহর মা মমতাজ বেগম বলেন, ‘আমার পাশেই ঘুমিয়ে ছিল, আমার পাশ থেকে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হলো, আজও ফিরে এল না। ছেলেকে আমার বুক থেকে নিয়ে গেছে। অসুস্থ শরীর নিয়ে কোথায় আছে। ছেলেকে ফেরত চাই।’ প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি বলে দিন, আমি কোথায় কার কাছে গেলে আমার সন্তানকে ফিরে পাব।’
নিখোঁজ রহমত উল্লাহর বোন রাজিয়া আক্তার সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে বলেন, তাঁদের বাড়ি মানিকগঞ্জের ধামরাই উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের বড়নালাই গ্রামে। রহমত উল্লাহ বৈদ্যুতিক মিস্ত্রির কাজ করতেন। তাঁদের বাবা অনেক আগেই মারা গেছেন। তাঁরা তিন ভাইবোন। রাজিয়ার অভিযোগ, ‘২০২৩ সালের ২৯ আগস্ট দিবাগত রাতে র্যাবের পোশাক এবং সাদাপোশাকের একটি দল আমাদের বাড়িতে যায়। রহমত উল্লাহর জ্বর থাকায় মায়ের পাশে শুয়ে ছিল। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা বাড়ি এলে মা দরজা খুলে দেন। এ সময় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কয়েকজন সদস্য ঘরের ভেতরে ঢুকে রহমত উল্লাহকে জোর করে ধরে নিয়ে যান। কী কারণে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পরদিন আমার মা মানিকগঞ্জ ও ধামরাই যাওয়ার পর পুলিশ কোনো তথ্য দেয়নি। পরবর্তী সময় গত ৭ অক্টোবর ধামরাই থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি গ্রহণ করে। গুম হওয়ার পাঁচ মাস পরেও আমার ভাইকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমার মা প্রচণ্ড অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
রাজিয়া বলেন, ‘আমার ভাই কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য না। তাঁর বিরুদ্ধে কোথাও কোনো মামলা ছিল না। এরপরেও সে যদি কোনো অন্যায় করে থাকে, দেশের প্রচলিত আইনে গ্রেপ্তার করে শাস্তি দিতে পারত। আমরা জানতে পারতাম সে কী অপরাধ করেছে। কিন্তু এখন আমরা কিছুই জানি না।’ র্যাব কার্যালয়, ডিবি অফিস, বিভিন্ন থানা ও হাসপাতাল ঘুরে কোথাও তাঁর খোঁজ মেলেনি বলেও জানান রাজিয়া।
সংবাদ সম্মেলনে মায়ের ডাকের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলামসহ গুম হওয়া আরও কয়েকটি পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রায় পাঁচ মাস ধরে নিখোঁজ ছেলে রহমত উল্লাহর সন্ধান চেয়েছেন তাঁর মা মমতাজ বেগম। তিনি বলেন, অসুস্থ ছেলেকে তাঁর বুক থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে নিখোঁজ ছেলের সন্ধান দাবি করেন তিনি।
গুমের শিকার ব্যক্তিদের স্বজনদের নিয়ে গঠিত সংগঠন ‘মায়ের ডাক’ এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
নিখোঁজ রহমত উল্লাহর মা মমতাজ বেগম বলেন, ‘আমার পাশেই ঘুমিয়ে ছিল, আমার পাশ থেকে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হলো, আজও ফিরে এল না। ছেলেকে আমার বুক থেকে নিয়ে গেছে। অসুস্থ শরীর নিয়ে কোথায় আছে। ছেলেকে ফেরত চাই।’ প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি বলে দিন, আমি কোথায় কার কাছে গেলে আমার সন্তানকে ফিরে পাব।’
নিখোঁজ রহমত উল্লাহর বোন রাজিয়া আক্তার সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে বলেন, তাঁদের বাড়ি মানিকগঞ্জের ধামরাই উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের বড়নালাই গ্রামে। রহমত উল্লাহ বৈদ্যুতিক মিস্ত্রির কাজ করতেন। তাঁদের বাবা অনেক আগেই মারা গেছেন। তাঁরা তিন ভাইবোন। রাজিয়ার অভিযোগ, ‘২০২৩ সালের ২৯ আগস্ট দিবাগত রাতে র্যাবের পোশাক এবং সাদাপোশাকের একটি দল আমাদের বাড়িতে যায়। রহমত উল্লাহর জ্বর থাকায় মায়ের পাশে শুয়ে ছিল। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা বাড়ি এলে মা দরজা খুলে দেন। এ সময় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কয়েকজন সদস্য ঘরের ভেতরে ঢুকে রহমত উল্লাহকে জোর করে ধরে নিয়ে যান। কী কারণে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পরদিন আমার মা মানিকগঞ্জ ও ধামরাই যাওয়ার পর পুলিশ কোনো তথ্য দেয়নি। পরবর্তী সময় গত ৭ অক্টোবর ধামরাই থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি গ্রহণ করে। গুম হওয়ার পাঁচ মাস পরেও আমার ভাইকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমার মা প্রচণ্ড অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
রাজিয়া বলেন, ‘আমার ভাই কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য না। তাঁর বিরুদ্ধে কোথাও কোনো মামলা ছিল না। এরপরেও সে যদি কোনো অন্যায় করে থাকে, দেশের প্রচলিত আইনে গ্রেপ্তার করে শাস্তি দিতে পারত। আমরা জানতে পারতাম সে কী অপরাধ করেছে। কিন্তু এখন আমরা কিছুই জানি না।’ র্যাব কার্যালয়, ডিবি অফিস, বিভিন্ন থানা ও হাসপাতাল ঘুরে কোথাও তাঁর খোঁজ মেলেনি বলেও জানান রাজিয়া।
সংবাদ সম্মেলনে মায়ের ডাকের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলামসহ গুম হওয়া আরও কয়েকটি পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাট এলাকায় বসুন্ধরা গ্রুপের অ্যারোসল কারখানায় বিস্ফোরণে ১০ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। চিকিৎসার জন্য তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় একটি সোয়েটার কারখানা বন্ধ ঘোষণার প্রতিবাদে শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। আজ রোববার সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নেন শ্রমিকেরা। এতে মহাসড়কের উভয় দিকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। দুর্ভোগে পড়েন মানুষ।
১৭ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ফের সড়ক অবরোধ করেছে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকেরা। এতে রাজধানীর বেশ কয়েকটি সড়কে যান চলাচল বন্ধসহ তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে...
২১ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরে একটি টিনশেড বাসায় গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুসহ ৭ জন দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে...
১ ঘণ্টা আগে