নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ওয়াশ খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর সুপারিশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। আজ সোমবার বেলা ১২টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ওয়াটারএইড আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এ আহ্বান জানান। বক্তারা ওয়াটারএইডের সহযোগিতায় পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) ওয়াশ খাতে বাজেট বরাদ্দ বিশ্লেষণের তথ্যের আলোকে বক্তারা এ আহ্বান জানান।
এসডিজির ৬ নম্বর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ওয়াশ খাতে বরাদ্দের ব্যবধান হ্রাসের প্রয়োজনীয়তা এবং সুষ্ঠু ও ন্যায্য বরাদ্দের দাবি করে বক্তারা বলেন, ২০০০ সাল থেকে ২০১৫ সাল এমডিজি বাস্তবায়ন ভালোভাবে হয়েছে। সেখানে খাবার পানি এবং স্যানিটেশন ব্যবস্থা শতভাগ কাভার হয়েছে। এখন ২০১৬ থেকে ২০৩০ পর্যন্ত এসডিজি বাস্তবায়নে কাজ করছে সরকার। এ সময় শুধু পানি ও স্যানিটেশন নিয়ে কাজ করলেই হবে না, নিরাপদ পানি ও স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশনও নিশ্চিত করতে হবে।
ওয়াটারএইড বাংলাদেশ, পিপিআরসি, ইউনিসেফ বাংলাদেশ, ফানসা-বিডি, এফএসএম নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ ওয়াটার ইনটিগ্রিটি নেটওয়ার্ক (বাউইন), স্যানিটেশন অ্যান্ড ওয়াটার ফর অল, অ্যান্ড ওয়াটার পভার্টি, এমএইচএম প্ল্যাটফর্ম, ইউনিসেফ এবং ওয়াশ অ্যালায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল আয়োজিত বাজেট পূর্ব এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে সঠিক এডিপি প্রকল্প নির্বাচনে মনোযোগী হওয়া এবং গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে ওয়াশ বিষয়ে বরাদ্দের ব্যবধান কমানোর প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিরা।
ওয়াটারএইডের সহযোগিতায় পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) একটি বিশ্লেষণে উঠে এসেছে, এডিপির মোট বরাদ্দের (২৬৬,৭৯৩ কোটি টাকা) হিসেবে ২০২১-২২ অর্থবছরের বরাদ্দে ওয়াশ খাতে বরাদ্দ ছিল ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ (১৪,৫১৭ কোটি টাকা)। বিশ্লেষণে আরও উঠে এসেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে অত্যন্ত প্রত্যন্ত অঞ্চলে ওয়াশ খাতে বরাদ্দ উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। এসব এলাকায় বরাদ্দ ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৫ বছর আগের তুলনায় ৭২ শতাংশ কমেছে।
বক্তারা জানান, বিশ্লেষণে ওয়াশ খাতে বরাদ্দের ক্ষেত্রে ভৌগোলিক বৈষম্যের বিষয়টি প্রতীয়মান হয়েছে। বিগত বছরগুলোতে প্রত্যন্ত এলাকা, চর, পাহাড়ি ও উপকূলীয় অঞ্চলের তুলনায় শহরাঞ্চলে সর্বোচ্চ পরিমাণ তহবিল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অথচ অনুন্নত এসব এলাকায় বরাদ্দের প্রয়োজন শহরাঞ্চলের চেয়ে বেশি। তাই, আসন্ন বাজেটে প্রান্তিক এলাকাগুলোর প্রয়োজন বিবেচনা করা উচিত।
ওয়াশ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক ও উন্নয়ন কর্মীদের নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পিপিআরসি’র চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, ওয়াটারএইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান, পিপিআরসির সিনিয়র ফেলো মোহাম্মদ আবদুল ওয়াজেদ বক্তব্য রাখেন।
ড. হোসেন জিল্লুর বলেন, ‘আমাদের স্যানিটেশন সেইফলি ম্যানেজ করতে হবে। সরকারের হিসেবে, আমরা ৫৯ শতাংশ নিরাপদ পানি নিশ্চিত করেছি। আর ৩৯ শতাংশ স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশন নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। এসডিজি বাস্তবায়নে আমাদের আর মাত্র ৮ বছর হাতে রয়েছে। এখানে নীতি সহায়তা এবং অর্থায়ন ও বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে ওয়াসাসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা নিশ্চিত করতে হবে। ২০২১-২২ অর্থবছরে ওয়াশ খাতে বরাদ্দ ছিল ৫.৪৪ শতাংশ, সেটি আরও বাড়াতে হবে।’
ড. হোসেন জিল্লুর আরও বলেন, ‘বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। এখন শহরাঞ্চলকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, সেটি এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে দিতে হবে। আরবানাইজ ভিলেজ বাস্তবায়নে আলাদা কাস্টমাইজ পলিসি নিতে হবে। সেখানে অপরিকল্পিত হাউজিং গড়ে উঠছে। কিন্তু তার সুপেয় পানি, নিরাপদ স্যানিটেশনের যথাযথ ব্যবস্থা থাকছে না। বৃষ্টির সময় সেখানে জলাবদ্ধতা দেখা দিচ্ছে।’
আলোচনায় ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটের জন্য বেশি কিছু সুপারিশ উত্থাপন করা হয়। সুপারিশগুলো হলো—
১. এসডিজি ৬.১. ১ এবং এসডিজি ৬.২. ১ অর্জন নিশ্চিতে বরাদ্দ বাস্তবায়নে মানসিকতার পরিবর্তন এবং কার্যকর এডিপি প্রকল্প নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা।
২. প্রত্যন্ত এলাকায় বরাদ্দ বাড়ানো ও আন্তঃশহর বরাদ্দের ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করাকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিবেচনা করা।
৩. ওয়াশ খাতে এডিপি বরাদ্দের আরও কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জের সমাধান করা।
৪. হাইজিনের ক্ষেত্রে লক্ষ্য শুধু বৈশ্বিক মহামারি নিয়ন্ত্রণেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে না; পাশাপাশি, কোভিড পরবর্তী বাস্তবতায় নগরে স্বাস্থ্য, স্কুলে স্বাস্থ্য ও নারীদের স্বাস্থ্য রক্ষার্থে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
৫. যেসব এলাকা জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মুখে পড়বে সেখানে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য ওয়াশের সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে অ্যাকসেস বাড়ানো।
৬. শহরাঞ্চলে স্বাস্থ্যবিধি এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ বাজেট বৃদ্ধিতে বিনিয়োগ করা।
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ওয়াশ খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর সুপারিশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। আজ সোমবার বেলা ১২টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ওয়াটারএইড আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এ আহ্বান জানান। বক্তারা ওয়াটারএইডের সহযোগিতায় পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) ওয়াশ খাতে বাজেট বরাদ্দ বিশ্লেষণের তথ্যের আলোকে বক্তারা এ আহ্বান জানান।
এসডিজির ৬ নম্বর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ওয়াশ খাতে বরাদ্দের ব্যবধান হ্রাসের প্রয়োজনীয়তা এবং সুষ্ঠু ও ন্যায্য বরাদ্দের দাবি করে বক্তারা বলেন, ২০০০ সাল থেকে ২০১৫ সাল এমডিজি বাস্তবায়ন ভালোভাবে হয়েছে। সেখানে খাবার পানি এবং স্যানিটেশন ব্যবস্থা শতভাগ কাভার হয়েছে। এখন ২০১৬ থেকে ২০৩০ পর্যন্ত এসডিজি বাস্তবায়নে কাজ করছে সরকার। এ সময় শুধু পানি ও স্যানিটেশন নিয়ে কাজ করলেই হবে না, নিরাপদ পানি ও স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশনও নিশ্চিত করতে হবে।
ওয়াটারএইড বাংলাদেশ, পিপিআরসি, ইউনিসেফ বাংলাদেশ, ফানসা-বিডি, এফএসএম নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ ওয়াটার ইনটিগ্রিটি নেটওয়ার্ক (বাউইন), স্যানিটেশন অ্যান্ড ওয়াটার ফর অল, অ্যান্ড ওয়াটার পভার্টি, এমএইচএম প্ল্যাটফর্ম, ইউনিসেফ এবং ওয়াশ অ্যালায়েন্স ইন্টারন্যাশনাল আয়োজিত বাজেট পূর্ব এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে সঠিক এডিপি প্রকল্প নির্বাচনে মনোযোগী হওয়া এবং গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে ওয়াশ বিষয়ে বরাদ্দের ব্যবধান কমানোর প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিরা।
ওয়াটারএইডের সহযোগিতায় পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টারের (পিপিআরসি) একটি বিশ্লেষণে উঠে এসেছে, এডিপির মোট বরাদ্দের (২৬৬,৭৯৩ কোটি টাকা) হিসেবে ২০২১-২২ অর্থবছরের বরাদ্দে ওয়াশ খাতে বরাদ্দ ছিল ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ (১৪,৫১৭ কোটি টাকা)। বিশ্লেষণে আরও উঠে এসেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে অত্যন্ত প্রত্যন্ত অঞ্চলে ওয়াশ খাতে বরাদ্দ উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। এসব এলাকায় বরাদ্দ ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৫ বছর আগের তুলনায় ৭২ শতাংশ কমেছে।
বক্তারা জানান, বিশ্লেষণে ওয়াশ খাতে বরাদ্দের ক্ষেত্রে ভৌগোলিক বৈষম্যের বিষয়টি প্রতীয়মান হয়েছে। বিগত বছরগুলোতে প্রত্যন্ত এলাকা, চর, পাহাড়ি ও উপকূলীয় অঞ্চলের তুলনায় শহরাঞ্চলে সর্বোচ্চ পরিমাণ তহবিল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অথচ অনুন্নত এসব এলাকায় বরাদ্দের প্রয়োজন শহরাঞ্চলের চেয়ে বেশি। তাই, আসন্ন বাজেটে প্রান্তিক এলাকাগুলোর প্রয়োজন বিবেচনা করা উচিত।
ওয়াশ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক ও উন্নয়ন কর্মীদের নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পিপিআরসি’র চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, ওয়াটারএইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান, পিপিআরসির সিনিয়র ফেলো মোহাম্মদ আবদুল ওয়াজেদ বক্তব্য রাখেন।
ড. হোসেন জিল্লুর বলেন, ‘আমাদের স্যানিটেশন সেইফলি ম্যানেজ করতে হবে। সরকারের হিসেবে, আমরা ৫৯ শতাংশ নিরাপদ পানি নিশ্চিত করেছি। আর ৩৯ শতাংশ স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশন নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। এসডিজি বাস্তবায়নে আমাদের আর মাত্র ৮ বছর হাতে রয়েছে। এখানে নীতি সহায়তা এবং অর্থায়ন ও বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে ওয়াসাসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা নিশ্চিত করতে হবে। ২০২১-২২ অর্থবছরে ওয়াশ খাতে বরাদ্দ ছিল ৫.৪৪ শতাংশ, সেটি আরও বাড়াতে হবে।’
ড. হোসেন জিল্লুর আরও বলেন, ‘বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বরাদ্দ বাড়াতে হবে। এখন শহরাঞ্চলকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, সেটি এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে দিতে হবে। আরবানাইজ ভিলেজ বাস্তবায়নে আলাদা কাস্টমাইজ পলিসি নিতে হবে। সেখানে অপরিকল্পিত হাউজিং গড়ে উঠছে। কিন্তু তার সুপেয় পানি, নিরাপদ স্যানিটেশনের যথাযথ ব্যবস্থা থাকছে না। বৃষ্টির সময় সেখানে জলাবদ্ধতা দেখা দিচ্ছে।’
আলোচনায় ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটের জন্য বেশি কিছু সুপারিশ উত্থাপন করা হয়। সুপারিশগুলো হলো—
১. এসডিজি ৬.১. ১ এবং এসডিজি ৬.২. ১ অর্জন নিশ্চিতে বরাদ্দ বাস্তবায়নে মানসিকতার পরিবর্তন এবং কার্যকর এডিপি প্রকল্প নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা।
২. প্রত্যন্ত এলাকায় বরাদ্দ বাড়ানো ও আন্তঃশহর বরাদ্দের ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করাকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিবেচনা করা।
৩. ওয়াশ খাতে এডিপি বরাদ্দের আরও কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জের সমাধান করা।
৪. হাইজিনের ক্ষেত্রে লক্ষ্য শুধু বৈশ্বিক মহামারি নিয়ন্ত্রণেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে না; পাশাপাশি, কোভিড পরবর্তী বাস্তবতায় নগরে স্বাস্থ্য, স্কুলে স্বাস্থ্য ও নারীদের স্বাস্থ্য রক্ষার্থে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
৫. যেসব এলাকা জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মুখে পড়বে সেখানে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য ওয়াশের সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে অ্যাকসেস বাড়ানো।
৬. শহরাঞ্চলে স্বাস্থ্যবিধি এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ বাজেট বৃদ্ধিতে বিনিয়োগ করা।
লক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
২ ঘণ্টা আগে