নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুনের ঘটনায় আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোড ও শান্তিনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গ্রেপ্তাররা হলেন-জেস্টি রেস্তোরাঁর মালিক মোহর আলী ওরফে পলাশ, ফুকো রেস্তোরাঁর মালিক আবদুল্লাহ আল মতিন ও ভবনের তত্ত্বাবধায়ক নজরুল ইসলাম খান।
আজ বুধবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মামলার তদন্ত তদারক কর্মকর্তা সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (ঢাকা মেট্রো দক্ষিণ) মো. আনিচুর রহমান।
তিনি বলেন, বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুনের ঘটনার মামলায় গতকাল মঙ্গলবার আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাদেরকে আজ বুধবার আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুনের ঘটনায় ৪৬ জন মারা যান। তাঁদের মধ্যে ১৮ জন নারী ও ৮টি শিশু। ভবনের নিচতলার খাবার দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত।
এই ঘটনায় অবহেলার কারণে মৃত্যুর অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। মামলাটি তদন্ত করছে সিআইডি।
এর আগে আগুনের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে প্রথমে তিনজনকে আটক করা হয়। তাঁরা হলেন ‘চুমুক’ নামে একটি খাবার দোকানের মালিক আনোয়ারুল হক ও শফিকুর রহমান এবং কাচ্চি ভাই নামে আরেকটি খাবারের দোকানের ব্যবস্থাপক জয়নুদ্দিন জিসান।
গতকাল মঙ্গলবার আরও তিন জনকে গ্রেপ্তারে এ নিয়ে আগুনের ঘটনায় মোট ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুনের ঘটনায় আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোড ও শান্তিনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
গ্রেপ্তাররা হলেন-জেস্টি রেস্তোরাঁর মালিক মোহর আলী ওরফে পলাশ, ফুকো রেস্তোরাঁর মালিক আবদুল্লাহ আল মতিন ও ভবনের তত্ত্বাবধায়ক নজরুল ইসলাম খান।
আজ বুধবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মামলার তদন্ত তদারক কর্মকর্তা সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (ঢাকা মেট্রো দক্ষিণ) মো. আনিচুর রহমান।
তিনি বলেন, বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুনের ঘটনার মামলায় গতকাল মঙ্গলবার আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাদেরকে আজ বুধবার আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুনের ঘটনায় ৪৬ জন মারা যান। তাঁদের মধ্যে ১৮ জন নারী ও ৮টি শিশু। ভবনের নিচতলার খাবার দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত।
এই ঘটনায় অবহেলার কারণে মৃত্যুর অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। মামলাটি তদন্ত করছে সিআইডি।
এর আগে আগুনের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে প্রথমে তিনজনকে আটক করা হয়। তাঁরা হলেন ‘চুমুক’ নামে একটি খাবার দোকানের মালিক আনোয়ারুল হক ও শফিকুর রহমান এবং কাচ্চি ভাই নামে আরেকটি খাবারের দোকানের ব্যবস্থাপক জয়নুদ্দিন জিসান।
গতকাল মঙ্গলবার আরও তিন জনকে গ্রেপ্তারে এ নিয়ে আগুনের ঘটনায় মোট ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে প্রায় এক একর পাহাড়ি জায়গা উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার নগরীর আকবরশাহ উত্তর লেকসিটি, সুপারিবাগান ও ইসলামাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে এসব বসতি উচ্ছেদ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে