নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার আদালত থেকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামি পালিয়ে গেছেন। পালিয়ে যাওয়া আসামির নাম বাদশা মিয়া। তিনি মানিকগঞ্জের একটি হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে পালান এই আসামি।
জানা গেছে, ঢাকার অষ্টম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্র মনসুর আলী ওরফে মুন্না হত্যা মামলার আসামি এই বাদশা মিয়া। মুন্না হত্যা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল। এই মামলার আসামি বাদশা মিয়া ও লাল মিয়াকে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সকালে আদালতে হাজির করা হয়। বেলা ১১টার সময় তাঁদের আদালতে নেওয়া হয়। মামলায় সাক্ষী না আসায় এগারোটার সময় তাঁদের আবার কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক মিনহাজুম মুনিরা। এরপর কর্তব্যরত পুলিশ পাঁচতলা থেকে দুই আসামি নিয়ে নিচে নামেন। চতুর্থ তলায় কর্তব্যরত পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে আসামি বাদশা মিয়া পালিয়ে যান।
ঢাকার আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) এ টি এম গুলজার আজকের পত্রিকাকে জানান, দুই আসামিকে মামলার শুনানি শেষে আদালত থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে বাদশা মিয়া পালিয়ে যান। এই বাদশা মিয়া মানিকগঞ্জের একটি হত্যা মামলার ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বাদশা মিয়াকে যখন আদালতে হাজির করা হয়, তখন তিনি চাদর গায়ে ছিলেন। তাঁর হাতকড়া লাগানো ছিল কী না, সেটা দেখা যায়নি।
ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মতিয়ার রহমান মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই আসামিকে আদালতে হাজির করা এবং হাজতখানায় নিয়ে আসার দায়িত্বে ছিলেন এপিএসআই সেলিম মিয়া ও কনস্টেবল মাজহারুল ইসলাম। তাঁদের ফাঁকি দিয়ে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি বাদশা মিয়া পালিয়ে যান।’
পরিদর্শক মতিহার আরও বলেন, ‘শুনেছি পালিয়ে যাওয়া আসামি বাদশা মিয়ার হাতকড়া একটু ঢিলা ছিল। তবে দায়িত্ব অবহেলার দায়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে পালিয়ে যাওয়া আসামিকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে। মামলা করারও প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’
ঢাকা জেলা ও দায়রা আদালতের অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবির বাবুল বলেন, ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে যেভাবে আদালতে নেওয়ার কথা, সেভাবে না নিয়ে কর্তব্যরত পুলিশ দায়িত্বে অবহেলার পরিচয় দিয়েছেন।
ঢাকার আদালত থেকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামি পালিয়ে গেছেন। পালিয়ে যাওয়া আসামির নাম বাদশা মিয়া। তিনি মানিকগঞ্জের একটি হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে পালান এই আসামি।
জানা গেছে, ঢাকার অষ্টম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে বিচারাধীন সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্র মনসুর আলী ওরফে মুন্না হত্যা মামলার আসামি এই বাদশা মিয়া। মুন্না হত্যা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল। এই মামলার আসামি বাদশা মিয়া ও লাল মিয়াকে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সকালে আদালতে হাজির করা হয়। বেলা ১১টার সময় তাঁদের আদালতে নেওয়া হয়। মামলায় সাক্ষী না আসায় এগারোটার সময় তাঁদের আবার কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক মিনহাজুম মুনিরা। এরপর কর্তব্যরত পুলিশ পাঁচতলা থেকে দুই আসামি নিয়ে নিচে নামেন। চতুর্থ তলায় কর্তব্যরত পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে আসামি বাদশা মিয়া পালিয়ে যান।
ঢাকার আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) এ টি এম গুলজার আজকের পত্রিকাকে জানান, দুই আসামিকে মামলার শুনানি শেষে আদালত থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে বাদশা মিয়া পালিয়ে যান। এই বাদশা মিয়া মানিকগঞ্জের একটি হত্যা মামলার ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বাদশা মিয়াকে যখন আদালতে হাজির করা হয়, তখন তিনি চাদর গায়ে ছিলেন। তাঁর হাতকড়া লাগানো ছিল কী না, সেটা দেখা যায়নি।
ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের হাজতখানার দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মতিয়ার রহমান মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই আসামিকে আদালতে হাজির করা এবং হাজতখানায় নিয়ে আসার দায়িত্বে ছিলেন এপিএসআই সেলিম মিয়া ও কনস্টেবল মাজহারুল ইসলাম। তাঁদের ফাঁকি দিয়ে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি বাদশা মিয়া পালিয়ে যান।’
পরিদর্শক মতিহার আরও বলেন, ‘শুনেছি পালিয়ে যাওয়া আসামি বাদশা মিয়ার হাতকড়া একটু ঢিলা ছিল। তবে দায়িত্ব অবহেলার দায়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে পালিয়ে যাওয়া আসামিকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে। মামলা করারও প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’
ঢাকা জেলা ও দায়রা আদালতের অতিরিক্ত পিপি আনোয়ারুল কবির বাবুল বলেন, ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে যেভাবে আদালতে নেওয়ার কথা, সেভাবে না নিয়ে কর্তব্যরত পুলিশ দায়িত্বে অবহেলার পরিচয় দিয়েছেন।
শিক্ষামন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) সহকারী শিক্ষা পরিদর্শক মোহাম্মদ ওয়ায়েছ আলকারনী মুন্সীকে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগ পাওয়া গেছে। হুমকির ঘটনায় ভুক্তভোগী শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। এ ঘটনা তদন্তে কমিটিও গঠন করেছে ডিআইএ কর্তৃপক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম আদালতে সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ, ভাঙচুর, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় পৃথক তিনটি মামলা দায়ের হয়েছে। এই তিন মামলায় ৭৬ জনের নাম উল্লেখসহ প্রায় ১ হাজার ৫০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি কর
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী রাসেল মিয়াকে (৩০) মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এ রায় প্রদান করেন।
২ ঘণ্টা আগেঅংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ায় আপনারা সন্তুষ্ট কি না তা আমাদের নির্ভয়ে বলবেন। জনপ্রশাসন সংস্কার সম্পর্কিত আপনাদের প্রস্তাবিত সুপারিশগুলোর ওপর ভিত্তি করে আমরা সরকারের কাছে প্রতিবেদন পেশ করতে চাই। কমিশনের উদ্দেশ্য হলো সরাসরি মাঠপর্যায় থেকে জ
২ ঘণ্টা আগে