জবি প্রতিনিধি
রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় তিতাস গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান শাওনের মৃত্যুতে সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁর সহপাঠীরা। পাশাপাশি শাওনের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়ে মানববন্ধন করেছেন তারা।
আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে জবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘তিতাসের গ্যাস লাইনে দীর্ঘদিন ধরে লিকেজ ছিল বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে। সেখানে ওয়াসার কাজ পাওয়া ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের গাফিলতির কারণেই শাওনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এটাকে আমরা স্বাভাবিক মৃত্যু বলতে পারি না, এটি একটি হত্যাকাণ্ড।’
মানববন্ধনে জান্নাত মেহেবুবা নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এ দুর্ঘটনার দায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারে না। তাদের অসাবধানতার জন্য আমাদের ভাইকে হারাতে হলো। আমরা এর বিচার চাই। শাওনের পরিবারের জন্য আর্থিক ক্ষতিপূরণ চাই।’
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবেটিং সোসাইটির সভাপতি সাইদুল ইসলাম সাঈদ বলেন, ‘অনেক স্বপ্ন নিয়ে শাওন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল। টিউশন করিয়ে সে পড়ালেখার খরচ চালাত। কিন্তু তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণেই আজকে আমাদের শাওনকে হারাতে হলো। পরিবারের একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে তার বাবা-মা এখন পাগলপ্রায়। আমরা চাই শাওনের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়া হোক।’
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল বলেন, ‘ধূপখোলার বিস্ফোরণের ঘটনায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী শাওন নিহত হয়েছে। সে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে চার দিন আইসিইউতে ভর্তি ছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাওন মারা যায়। আসলে এ ধরনের মৃত্যু কাম্য নয়।’
প্রক্টর আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় গেন্ডারিয়া থানা-পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে। আমরাও চাচ্ছি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় পরিবারের পক্ষ থেকে একটি মামলা দায়ের করতে। মামলার জন্য আমরা ইতিমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। আমরা শাওনের চাচার সঙ্গে কথা বলেছি। ওর বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আমাদের কাছে পাঠিয়েছে। কুরিয়ারের মাধ্যমে ওকালতনামা ওদের বাড়িতে পাঠানো হয়েছে। সই করে আমাদের কাছে আজই পাঠানোর কথা রয়েছে। তারপরই আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আদালতে মামলা করব।’
গত ১ মে সকালে গেন্ডারিয়ার ধূপখোলা বাজারে গ্যাসলাইনে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের সময় শাওন ধূপখোলায় বাজার করতে গিয়েছিলেন। বিস্ফোরণে তার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়। তাকে সেদিন থেকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গত ৬ মার্চ সকালে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাওনের মৃত্যু হয়।
রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় তিতাস গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান শাওনের মৃত্যুতে সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁর সহপাঠীরা। পাশাপাশি শাওনের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়ে মানববন্ধন করেছেন তারা।
আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে জবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘তিতাসের গ্যাস লাইনে দীর্ঘদিন ধরে লিকেজ ছিল বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে। সেখানে ওয়াসার কাজ পাওয়া ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের গাফিলতির কারণেই শাওনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এটাকে আমরা স্বাভাবিক মৃত্যু বলতে পারি না, এটি একটি হত্যাকাণ্ড।’
মানববন্ধনে জান্নাত মেহেবুবা নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এ দুর্ঘটনার দায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ এড়াতে পারে না। তাদের অসাবধানতার জন্য আমাদের ভাইকে হারাতে হলো। আমরা এর বিচার চাই। শাওনের পরিবারের জন্য আর্থিক ক্ষতিপূরণ চাই।’
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবেটিং সোসাইটির সভাপতি সাইদুল ইসলাম সাঈদ বলেন, ‘অনেক স্বপ্ন নিয়ে শাওন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল। টিউশন করিয়ে সে পড়ালেখার খরচ চালাত। কিন্তু তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণেই আজকে আমাদের শাওনকে হারাতে হলো। পরিবারের একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে তার বাবা-মা এখন পাগলপ্রায়। আমরা চাই শাওনের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়া হোক।’
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল বলেন, ‘ধূপখোলার বিস্ফোরণের ঘটনায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী শাওন নিহত হয়েছে। সে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে চার দিন আইসিইউতে ভর্তি ছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাওন মারা যায়। আসলে এ ধরনের মৃত্যু কাম্য নয়।’
প্রক্টর আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় গেন্ডারিয়া থানা-পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা করেছে। আমরাও চাচ্ছি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় পরিবারের পক্ষ থেকে একটি মামলা দায়ের করতে। মামলার জন্য আমরা ইতিমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি। আমরা শাওনের চাচার সঙ্গে কথা বলেছি। ওর বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আমাদের কাছে পাঠিয়েছে। কুরিয়ারের মাধ্যমে ওকালতনামা ওদের বাড়িতে পাঠানো হয়েছে। সই করে আমাদের কাছে আজই পাঠানোর কথা রয়েছে। তারপরই আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আদালতে মামলা করব।’
গত ১ মে সকালে গেন্ডারিয়ার ধূপখোলা বাজারে গ্যাসলাইনে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের সময় শাওন ধূপখোলায় বাজার করতে গিয়েছিলেন। বিস্ফোরণে তার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়। তাকে সেদিন থেকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গত ৬ মার্চ সকালে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাওনের মৃত্যু হয়।
রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহতদের শমরিতা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজ
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রাত ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘট
৮ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতাকে আটক করেছে বিজিবি। আজ রোববার বিকেলে আখাউড়া স্থলবন্দর বিজিবি চেকপোস্ট থেকে তাঁকে আটক করে বিজিবি আইসিপি ক্যাম্পের টহলরত জওয়ানরা।
৮ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকায় সেন্ট গ্রেগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছেন সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার রাজধানীর ৩৫ এর অধিক কলেজের শিক্ষার্থীরা সোহরাওয়ার্দী কলেজে ভাঙচুর ও লুটপাট করার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে এ হামলা চালায়।
৯ ঘণ্টা আগে