নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী উপজেলায় নিজ গ্রামে পিটিআই স্থাপন হলে লাভ নয়, বরং লোকসান হচ্ছে বলে দাবি করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে এ দাবি করেন তিনি।
জাকির হোসেন বলেন, ‘চরাঞ্চলের শিক্ষকদের সুবিধার্থে এই পিটিআই করা হচ্ছে। সেখানে আমার পরিবারের কোনো জমি নেই। তবে গ্রামের আত্মীয়-স্বজনের জমি আছে। সেখানকার জমি বাস্তবে দাম সরকারি দামের (অধিগ্রহণের হার) চেয়ে তিন গুণ বেশি। এতে লাভ নয়, বরং লস (লোকসান) হচ্ছে।’
মন্ত্রী আরও বলেন বলেন, ‘সেখানে জমির যে হার (অধিগ্রহণের হার) দেওয়া হয়েছে, বাস্তবে তার চেয়ে তিন গুণ বেশি দাম। সেখানে এক শতক জায়গার দাম পাঁচ লাখ টাকা। আমি তো লোকজনের কাছ থেকে পিটিআইয়ের জন্য সেই জায়গা নিতে পারছি না। আপনারা বলছেন-লাভ করব, কিন্তু লস হচ্ছে। সরকার যে টাকা দিতে চাচ্ছে, তার চেয়ে বাজারদর বেশি। এ জন্য সাফার করছি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ওই এলাকাটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সময় মুক্তাঞ্চল ছিল। নদীভাঙন ও চরাঞ্চলের শিক্ষকদের জন্য নতুন পিটিআই করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে আমার স্বার্থ আছে কি না। হ্যাঁ, আমার স্বার্থ আছে। আমার স্বার্থ হলো চরাঞ্চলের শিক্ষকদের কষ্ট করে যাতে কুড়িগ্রাম, ময়মনসিংহে প্রশিক্ষণ নিতে না যেতে হয়। যাতে এই মুক্তাঞ্চল (মুক্তিযুদ্ধের সময়কার মুক্তাঞ্চল) শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করতে পারি, এটি আমার স্বার্থ।’
পিটিআই যেখানে হবে সেই জায়গায় প্রতিমন্ত্রীর কোনো সম্পত্তি নেই বলেও দাবি করেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এটি হবে আমার গ্রামে। তবে সেই গ্রামে এখন বসবাস করি না। আমাদের পৈতৃক এলাকাটির পাশে নদী। ভাঙনের কারণে আমরা শহরটিকে ধীরে ধীরে পূর্ব দিকে নিতে যাচ্ছি। নিতে গিয়ে আমার বাড়ির সামনে পড়ে গেছে সেই জায়গাটি (পিটিআইয়ের জন্য নির্ধারিত)। সেই জায়গায় আমার কোনো সম্পত্তি নেই। তবে গ্রাম সম্পর্কে আত্মীয়-স্বজনের জমিজমা সেখানে আছে। সেখানে আমি কোনো জমি কিনি নাই, এ রকম রেকর্ডও নাই।’
কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী উপজেলায় নিজ গ্রামে পিটিআই স্থাপন হলে লাভ নয়, বরং লোকসান হচ্ছে বলে দাবি করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে এ দাবি করেন তিনি।
জাকির হোসেন বলেন, ‘চরাঞ্চলের শিক্ষকদের সুবিধার্থে এই পিটিআই করা হচ্ছে। সেখানে আমার পরিবারের কোনো জমি নেই। তবে গ্রামের আত্মীয়-স্বজনের জমি আছে। সেখানকার জমি বাস্তবে দাম সরকারি দামের (অধিগ্রহণের হার) চেয়ে তিন গুণ বেশি। এতে লাভ নয়, বরং লস (লোকসান) হচ্ছে।’
মন্ত্রী আরও বলেন বলেন, ‘সেখানে জমির যে হার (অধিগ্রহণের হার) দেওয়া হয়েছে, বাস্তবে তার চেয়ে তিন গুণ বেশি দাম। সেখানে এক শতক জায়গার দাম পাঁচ লাখ টাকা। আমি তো লোকজনের কাছ থেকে পিটিআইয়ের জন্য সেই জায়গা নিতে পারছি না। আপনারা বলছেন-লাভ করব, কিন্তু লস হচ্ছে। সরকার যে টাকা দিতে চাচ্ছে, তার চেয়ে বাজারদর বেশি। এ জন্য সাফার করছি।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ওই এলাকাটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সময় মুক্তাঞ্চল ছিল। নদীভাঙন ও চরাঞ্চলের শিক্ষকদের জন্য নতুন পিটিআই করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে আমার স্বার্থ আছে কি না। হ্যাঁ, আমার স্বার্থ আছে। আমার স্বার্থ হলো চরাঞ্চলের শিক্ষকদের কষ্ট করে যাতে কুড়িগ্রাম, ময়মনসিংহে প্রশিক্ষণ নিতে না যেতে হয়। যাতে এই মুক্তাঞ্চল (মুক্তিযুদ্ধের সময়কার মুক্তাঞ্চল) শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করতে পারি, এটি আমার স্বার্থ।’
পিটিআই যেখানে হবে সেই জায়গায় প্রতিমন্ত্রীর কোনো সম্পত্তি নেই বলেও দাবি করেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এটি হবে আমার গ্রামে। তবে সেই গ্রামে এখন বসবাস করি না। আমাদের পৈতৃক এলাকাটির পাশে নদী। ভাঙনের কারণে আমরা শহরটিকে ধীরে ধীরে পূর্ব দিকে নিতে যাচ্ছি। নিতে গিয়ে আমার বাড়ির সামনে পড়ে গেছে সেই জায়গাটি (পিটিআইয়ের জন্য নির্ধারিত)। সেই জায়গায় আমার কোনো সম্পত্তি নেই। তবে গ্রাম সম্পর্কে আত্মীয়-স্বজনের জমিজমা সেখানে আছে। সেখানে আমি কোনো জমি কিনি নাই, এ রকম রেকর্ডও নাই।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে জাকির হোসেন বলেন, ‘এমন ছোট্ট সংযোগ সড়কে বিআরটিসির দোতলা বাসে কী করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে এল। সড়কের সামান্য ওপরে বৈদ্যুতিক তার। সেই তারে ছোট পরিবহন চলাচল যেখানে ঝুঁকিপূর্ণ। সেই সড়কে কী করে বিআরটিসির দোতলা বাস চলাচল করে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে
৩ মিনিট আগেসুপ্রিম কোর্টের আদেশ বাস্তবায়ন ও নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনা করে সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করতে দেওয়াসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে রিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এসব দাবি জানান তারা...
১৪ মিনিট আগেনিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
৩৬ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
১ ঘণ্টা আগে