টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়নে ফতেপুর-আনুহলা সড়কের ধসে যাওয়া স্থান দায়সারা সংস্কার করেছে এলজিইডি। আজকের পত্রিকায় নির্মাণের 'তিন মাসেই সড়কে ধস' শিরোনামে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশের পর এলজিইডি কর্তৃপক্ষ এ উদ্যোগ নেয়। তবে দায়সারা সংস্কার করায় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিন দেখা যায়, সড়কের যে স্থানটি ভেঙে গিয়েছিল শুধুমাত্র সেখানেই সামান্য কিছু রাবিশ (ইট, বালির বর্জ্য) ফেলে কোন রকমে রিকশা ভ্যান চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে। বৃষ্টির পানিতে প্যালাসাইটিং ভেঙে রাস্তার ইট, মাটি, খোয়া পুকুরে ধসে গেলেও সেই প্যালাসাইটিং ঠিক করা হয়নি। ফলে যে রাবিশ ফেলা হয়েছে তা বৃষ্টিতে ধুয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ওই স্থানের বিশ গজের মধ্যে আরও কয়েকটি ভাঙা থাকলেও সেখানে কোন ধরনের রাবিশ পর্যন্ত ফেলা হয়নি। ফলে ওসব স্থানেও ধস দেখা দিতে পারে।
এ ছাড়াও এই পুকুরের তিনদিকে পাকা সড়ক রয়েছে। সবদিকেই সড়কটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু এলজিইডি কর্তৃপক্ষ শুধুমাত্র ওই একটি স্থানেই রাবিশ ফেলেছে। বাকি দুইদিকে রাবিশ ফেলে যানবাহন চলাচলের উপযোগী করেছে দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃপক্ষ।
দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. লাবু মিয়া বলেন, 'জনভোগান্তি কমাতে আমার পরিষদের পক্ষ থেকে কয়েকটি স্থানে রাবিশ ফেলা হয়েছে। যেহেতু প্যালাসাইটিং ঠিক না করেই রাবিশ ফেলা হয়েছে তাই তাদের এই দায়সারা কাজে তেমন কোন লাভই হবে না। কিছুদিনের মধ্যেই আবার তা ধসে যাবে।'
টাঙ্গাইল এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম মুঠোফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমি ভাঙনের ওই অংশটি ঘুরে দেখেছি। এরই মধ্যে তা সংস্কার করা হয়েছে। তবে স্থায়ীভাবে সংস্কার করতে আরও সময় লাগবে।'
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রানুয়ারা খাতুন বলেন, 'সমস্যা হলে তার সমাধানও আছে। এই উপজেলার যে কোন স্থানে জনভোগান্তি দেখা দিলে আমি খবর পাওয়া মাত্রই সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে বলে থাকি। আশা করি ভবিষ্যতেও এর ব্যত্যয় হবে না। তবে এ জন্য সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।'
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়নে ফতেপুর-আনুহলা সড়কের ধসে যাওয়া স্থান দায়সারা সংস্কার করেছে এলজিইডি। আজকের পত্রিকায় নির্মাণের 'তিন মাসেই সড়কে ধস' শিরোনামে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশের পর এলজিইডি কর্তৃপক্ষ এ উদ্যোগ নেয়। তবে দায়সারা সংস্কার করায় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিন দেখা যায়, সড়কের যে স্থানটি ভেঙে গিয়েছিল শুধুমাত্র সেখানেই সামান্য কিছু রাবিশ (ইট, বালির বর্জ্য) ফেলে কোন রকমে রিকশা ভ্যান চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে। বৃষ্টির পানিতে প্যালাসাইটিং ভেঙে রাস্তার ইট, মাটি, খোয়া পুকুরে ধসে গেলেও সেই প্যালাসাইটিং ঠিক করা হয়নি। ফলে যে রাবিশ ফেলা হয়েছে তা বৃষ্টিতে ধুয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ওই স্থানের বিশ গজের মধ্যে আরও কয়েকটি ভাঙা থাকলেও সেখানে কোন ধরনের রাবিশ পর্যন্ত ফেলা হয়নি। ফলে ওসব স্থানেও ধস দেখা দিতে পারে।
এ ছাড়াও এই পুকুরের তিনদিকে পাকা সড়ক রয়েছে। সবদিকেই সড়কটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু এলজিইডি কর্তৃপক্ষ শুধুমাত্র ওই একটি স্থানেই রাবিশ ফেলেছে। বাকি দুইদিকে রাবিশ ফেলে যানবাহন চলাচলের উপযোগী করেছে দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃপক্ষ।
দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. লাবু মিয়া বলেন, 'জনভোগান্তি কমাতে আমার পরিষদের পক্ষ থেকে কয়েকটি স্থানে রাবিশ ফেলা হয়েছে। যেহেতু প্যালাসাইটিং ঠিক না করেই রাবিশ ফেলা হয়েছে তাই তাদের এই দায়সারা কাজে তেমন কোন লাভই হবে না। কিছুদিনের মধ্যেই আবার তা ধসে যাবে।'
টাঙ্গাইল এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম মুঠোফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমি ভাঙনের ওই অংশটি ঘুরে দেখেছি। এরই মধ্যে তা সংস্কার করা হয়েছে। তবে স্থায়ীভাবে সংস্কার করতে আরও সময় লাগবে।'
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রানুয়ারা খাতুন বলেন, 'সমস্যা হলে তার সমাধানও আছে। এই উপজেলার যে কোন স্থানে জনভোগান্তি দেখা দিলে আমি খবর পাওয়া মাত্রই সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে বলে থাকি। আশা করি ভবিষ্যতেও এর ব্যত্যয় হবে না। তবে এ জন্য সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।'
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৪ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে