নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানব পাচারের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা মিল্টন সমাদ্দারের জামিন আবারও নামঞ্জুর করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমি জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ৯ মে চার দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করার পর তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করা হয় এবং ওইদিন কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ২ মে মিল্টনকে জাল মৃত্যু সনদ ইস্যু করার মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
এর আগে গত ১ মে সন্ধ্যায় মিরপুর থেকে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে পুলিশ। এরপর তাকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
পরে বৃহস্পতিবার ভোররাতে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জালজালিয়াতির মাধ্যমে মৃত্যুর সনদ তৈরি করে খাঁটি হিসেবে ব্যবহার করার অপরাধে ডিবির এসআই মো. কামাল পাশা মিরপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় মিল্টন সমাদ্দারের সহযোগী হিসেবে কিশোর বালাকে আসামি করা হয়। মামলায় কিশোর বালাকে পলাতক দেখানো হয়েছে।
মিল্টনকে আটকের পর ২ মে জালজালিয়াতির মাধ্যমে মৃত্যু সনদ তৈরি করার অভিযোগে মামলা দায়ের ছাড়াও মানব পাচার এবং বেআইনিভাবে অন্যকে আটক রেখে খুনের চেষ্টার অভিযোগে আরও দুইটি মামলা মিরপুর থানায় দায়ের হয়।
মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে দায়ের করা মামলার বাদী এম রাকিব। তিনি মামলায় উল্লেখ করেছেন, ২০২০ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ধানমন্ডি বয়েজ স্কুলের সামনে দুই বছরের এক শিশুকে পড়ে থাকতে দেখেন তিনি। তখন শেরে বাংলা নগর থানায় বিষয়টি জানান। কিন্তু থানাপুলিশ কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারে ফোন করলে মিল্টন সমাদ্দার ওই শিশুকে সেখান থেকে নিয়ে যান। বাদী এম রাকিব এজাহারে আরও উল্লেখ করেন যে, তিনি অভিভাবক হয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে ১০ হাজার টাকা দেন এবং শিশুটিকে চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারে ভর্তি করান। এরপর মিল্টন সমাদ্দার রাকিবকে জানান, আদালতের মাধ্যমে শিশুটিকে দত্তক নেওয়া যাবে।
এজাহারে বাদী আরও উল্লেখ্য করেন, ২০২১ সালের কোনো একদিন মিল্টন ফোন করে তাকে জানান, ‘আমি (রাকিব) যেন ওই প্রতিষ্ঠানে আর না যাই এবং শিশুটির খোঁজ খবর না নেই।’
এরপর আরও বেশ কয়েকজন ফোন করে বাদীকে হুমকি ও ভয়ভীতি দেখান। প্রাণভয়ে বাদী আর সেখানে যাননি। সম্প্রতি একটি খবর চোখে আসার পর গত ২৪ এপ্রিল চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারে যান বাদী। কিন্তু শিশুটিকে সেখানে পাওয়া যায়নি। শিশুটি কোথায় আছে, সে ব্যাপারেও তাদের কাছ থেকে সদুত্তর পাওয়া যায়নি। বাদীর অভিযোগ, ২০২১ সালের যেকোনও সময় শিশুটিকে পাচার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
মানব পাচারের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা মিল্টন সমাদ্দারের জামিন আবারও নামঞ্জুর করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমি জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত ৯ মে চার দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করার পর তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করা হয় এবং ওইদিন কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ২ মে মিল্টনকে জাল মৃত্যু সনদ ইস্যু করার মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
এর আগে গত ১ মে সন্ধ্যায় মিরপুর থেকে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে পুলিশ। এরপর তাকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
পরে বৃহস্পতিবার ভোররাতে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জালজালিয়াতির মাধ্যমে মৃত্যুর সনদ তৈরি করে খাঁটি হিসেবে ব্যবহার করার অপরাধে ডিবির এসআই মো. কামাল পাশা মিরপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় মিল্টন সমাদ্দারের সহযোগী হিসেবে কিশোর বালাকে আসামি করা হয়। মামলায় কিশোর বালাকে পলাতক দেখানো হয়েছে।
মিল্টনকে আটকের পর ২ মে জালজালিয়াতির মাধ্যমে মৃত্যু সনদ তৈরি করার অভিযোগে মামলা দায়ের ছাড়াও মানব পাচার এবং বেআইনিভাবে অন্যকে আটক রেখে খুনের চেষ্টার অভিযোগে আরও দুইটি মামলা মিরপুর থানায় দায়ের হয়।
মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে দায়ের করা মামলার বাদী এম রাকিব। তিনি মামলায় উল্লেখ করেছেন, ২০২০ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ধানমন্ডি বয়েজ স্কুলের সামনে দুই বছরের এক শিশুকে পড়ে থাকতে দেখেন তিনি। তখন শেরে বাংলা নগর থানায় বিষয়টি জানান। কিন্তু থানাপুলিশ কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারে ফোন করলে মিল্টন সমাদ্দার ওই শিশুকে সেখান থেকে নিয়ে যান। বাদী এম রাকিব এজাহারে আরও উল্লেখ করেন যে, তিনি অভিভাবক হয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে ১০ হাজার টাকা দেন এবং শিশুটিকে চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারে ভর্তি করান। এরপর মিল্টন সমাদ্দার রাকিবকে জানান, আদালতের মাধ্যমে শিশুটিকে দত্তক নেওয়া যাবে।
এজাহারে বাদী আরও উল্লেখ্য করেন, ২০২১ সালের কোনো একদিন মিল্টন ফোন করে তাকে জানান, ‘আমি (রাকিব) যেন ওই প্রতিষ্ঠানে আর না যাই এবং শিশুটির খোঁজ খবর না নেই।’
এরপর আরও বেশ কয়েকজন ফোন করে বাদীকে হুমকি ও ভয়ভীতি দেখান। প্রাণভয়ে বাদী আর সেখানে যাননি। সম্প্রতি একটি খবর চোখে আসার পর গত ২৪ এপ্রিল চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারে যান বাদী। কিন্তু শিশুটিকে সেখানে পাওয়া যায়নি। শিশুটি কোথায় আছে, সে ব্যাপারেও তাদের কাছ থেকে সদুত্তর পাওয়া যায়নি। বাদীর অভিযোগ, ২০২১ সালের যেকোনও সময় শিশুটিকে পাচার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
রংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১০ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১৪ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
২৩ মিনিট আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলো আপসের পথে হাঁটছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আপস করা হয়েছে বিএনপি, জামায়াতসহ অন্যান্য দলের সঙ্গে। দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাও চলছে বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
৩১ মিনিট আগে