সাইফুল ইসলাম সানি, সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে শাইল সিন্দুর খালের পূর্ব পাশে সখীপুর ও পশ্চিমে কালিহাতী উপজেলা। দুই পারের গ্রামের মানুষের মধ্যে সম্পর্কও গভীর। বাজারঘাট, কেনাকাটা, চলাফেরা—সবই একসঙ্গে, তবু তারা দুই পারের বাসিন্দা। সখীপুর উপজেলার কাঁকড়াজান ইউনিয়নের বৈলারপুর-বর্গা সড়কের শাইল সিন্দুর খালের ওপর সেতু নির্মাণ না হওয়ায় দুর্ভোগে ওই দুই উপজেলার জনগণের বড় একটি অংশ। সেতু নির্মাণ করা হলে দুই উপজেলার কয়েক হাজার মানুষের ভাগ্য ফিরবে বলে মনে করেন ওই অঞ্চলের জনসাধারণ।
সরেজমিনে গিয়ে এলাকার জনসাধারণের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাইল সিন্দুর খালে পানি এলে নৌকা আর শুকিয়ে গেলে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে মানুষ চলাচল করে। বর্তমানে ওই সাঁকোরও নড়বড়ে অবস্থা। বর্গা বাজারে একটি প্রাইমারি স্কুল, একটি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি আলিম মাদ্রাসা ও কয়েকটি কিন্ডারগার্টেন স্কুল রয়েছে। প্রতিদিন এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ সখীপুর-কালিহাতীর হাজার হাজার জনসাধারণ ঝুঁকিপূর্ণ ওই সাঁকো দিয়েই যাতায়াত করে।
এ ছাড়া হঠাৎ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে রোগী বহনের কোনো যানবাহন পারাপারেরও ব্যবস্থা নেই। এসব অসুবিধার কারণে শাইল সিন্দুর খালে সেতু নির্মাণের জোর দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী। সখীপুর উপজেলার হামিদপুর, বৈলারপুর, বিন্নাআটা, কালিরামপুর, গড়বাড়ী গ্রামবাসীসহ উপজেলার পশ্চিম অঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ ওই সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করে। এ ছাড়া কালিহাতী উপজেলার আমজানি, বর্গা, সরিষাআটা, পারখী, বাদামজানিসহ অর্ধশতাধিক গ্রামের মানুষ ওই সড়ক দিয়ে পার্শ্ববতী সখীপুর উপজেলায় যাতায়াত করে।
সখীপুর উপজেলার বৈলার গ্রামের বাসিন্দা বর্গা সরিষাআটা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাইসুল ইসলাম ওই সাঁকো দিয়ে স্কুলে যাওয়ার সময় এই প্রতিবেদককে জানায়, ‘এই বাঁশের ভাঙা পুল দিয়ে হাঁটতে খুব ভয় করে। পানি বেশি হলে আম্মু হাত ধরে পার করে স্কুলে দিয়ে যায়।’
আবদুল জব্বার নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘প্রতিদিন নানা কাজে এই সাঁকো পার হতে হয়। মোটরসাইকেল এপারে রেখে ওপারে যাই। এই বিড়ম্বনার শেষ হবে কবে জানি না।’ স্থানীয় ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে বাঁশের সাঁকো ডুবে যায়। তখন ঝুঁকি নিয়ে নৌকা দিয়ে শিক্ষার্থীরা পারাপার হয়। আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি, এখানে একটি সেতু নির্মাণ করা হোক।’
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের সখীপুর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল বাছেদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
টাঙ্গাইলের সখীপুরে শাইল সিন্দুর খালের পূর্ব পাশে সখীপুর ও পশ্চিমে কালিহাতী উপজেলা। দুই পারের গ্রামের মানুষের মধ্যে সম্পর্কও গভীর। বাজারঘাট, কেনাকাটা, চলাফেরা—সবই একসঙ্গে, তবু তারা দুই পারের বাসিন্দা। সখীপুর উপজেলার কাঁকড়াজান ইউনিয়নের বৈলারপুর-বর্গা সড়কের শাইল সিন্দুর খালের ওপর সেতু নির্মাণ না হওয়ায় দুর্ভোগে ওই দুই উপজেলার জনগণের বড় একটি অংশ। সেতু নির্মাণ করা হলে দুই উপজেলার কয়েক হাজার মানুষের ভাগ্য ফিরবে বলে মনে করেন ওই অঞ্চলের জনসাধারণ।
সরেজমিনে গিয়ে এলাকার জনসাধারণের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাইল সিন্দুর খালে পানি এলে নৌকা আর শুকিয়ে গেলে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে মানুষ চলাচল করে। বর্তমানে ওই সাঁকোরও নড়বড়ে অবস্থা। বর্গা বাজারে একটি প্রাইমারি স্কুল, একটি উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি আলিম মাদ্রাসা ও কয়েকটি কিন্ডারগার্টেন স্কুল রয়েছে। প্রতিদিন এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ সখীপুর-কালিহাতীর হাজার হাজার জনসাধারণ ঝুঁকিপূর্ণ ওই সাঁকো দিয়েই যাতায়াত করে।
এ ছাড়া হঠাৎ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে রোগী বহনের কোনো যানবাহন পারাপারেরও ব্যবস্থা নেই। এসব অসুবিধার কারণে শাইল সিন্দুর খালে সেতু নির্মাণের জোর দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী। সখীপুর উপজেলার হামিদপুর, বৈলারপুর, বিন্নাআটা, কালিরামপুর, গড়বাড়ী গ্রামবাসীসহ উপজেলার পশ্চিম অঞ্চলের কয়েক হাজার মানুষ ওই সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করে। এ ছাড়া কালিহাতী উপজেলার আমজানি, বর্গা, সরিষাআটা, পারখী, বাদামজানিসহ অর্ধশতাধিক গ্রামের মানুষ ওই সড়ক দিয়ে পার্শ্ববতী সখীপুর উপজেলায় যাতায়াত করে।
সখীপুর উপজেলার বৈলার গ্রামের বাসিন্দা বর্গা সরিষাআটা উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাইসুল ইসলাম ওই সাঁকো দিয়ে স্কুলে যাওয়ার সময় এই প্রতিবেদককে জানায়, ‘এই বাঁশের ভাঙা পুল দিয়ে হাঁটতে খুব ভয় করে। পানি বেশি হলে আম্মু হাত ধরে পার করে স্কুলে দিয়ে যায়।’
আবদুল জব্বার নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘প্রতিদিন নানা কাজে এই সাঁকো পার হতে হয়। মোটরসাইকেল এপারে রেখে ওপারে যাই। এই বিড়ম্বনার শেষ হবে কবে জানি না।’ স্থানীয় ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে বাঁশের সাঁকো ডুবে যায়। তখন ঝুঁকি নিয়ে নৌকা দিয়ে শিক্ষার্থীরা পারাপার হয়। আমাদের দীর্ঘদিনের দাবি, এখানে একটি সেতু নির্মাণ করা হোক।’
এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের সখীপুর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল বাছেদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৭ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১৫ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
১৭ মিনিট আগেব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৩৭ মিনিট আগে