নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জননী সাহসিকা কবি সুফিয়া কামালের ১১৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দুই কীর্তিমান ব্যক্তিকে ‘সুফিয়া কামাল সম্মাননা’ দিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং প্রয়াত স্থপতি কবি রবিউল হুসাইন। আজ বুধবার (২৬ জুন) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে তাঁদের পক্ষে সম্মাননা গ্রহণ করেন প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহের কন্যা সাইকা মাহমুদ এবং প্রয়াত স্থপতি কবি রবিউল হুসাইনের পুত্র জিসান হুসাইন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, সুফিয়া কামাল আজীবন নারী-পুরুষের সমতা, সাম্য ও সমাজের শান্তির জন্য লড়াই করেছেন। কুপ্রথার মধ্য থেকে তিনি নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রথা ভেঙে এগিয়েছেন, প্রতিবাদ করেছেন এবং পথ নির্মাণ করেছেন।
স্বাগত বক্তব্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, সুফিয়া কামাল ছিলেন এক অতুলনীয় মানবিক গুণাবলির অধিকারী, যার ভেতরে থাকা আত্মশক্তিকে কোনো শাসকগোষ্ঠী কখনোই উপেক্ষা করতে পারেননি। পিতৃতান্ত্রিক এই সমাজে সুফিয়া কামাল কবি হিসেবে লেখক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন, স্বীকৃতি আদায় করেছেন এবং নারীর মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
অনুষ্ঠানে ‘নারীর প্রতি প্রচলিত গৎবাঁধা দৃষ্টিভঙ্গি: সুফিয়া কামালের আন্দোলন’ বিষয়ে স্মারক বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ড. আইনুন নাহার। তিনি বলেন, সুফিয়া কামাল শৈশবকাল থেকেই তাঁর জীবনব্যাপী নারীকে যে গৎবাঁধা ছকে ফেলে দেখা হয় তার সীমানা ভেঙেছেন, প্রশ্ন করেছেন সামাজিক রীতিনীতিকে। সহনশীল ও অটল মনোভাব থেকেই বাস্তবতার নিরিখে নারীর অধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই করেছেন। তিনি খুব অল্প বয়স থেকেই ঘর-সংসার সামলে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক-সামাজিক আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত থেকে পুরুষের আধিপত্যশীল পারিবারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক পরিসরে গৎবাঁধা লিঙ্গীয় মতাদর্শ ও চর্চাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কবি সুফিয়া কামালের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের নেত্রীবৃন্দ। এ সময় কবি সুফিয়া কামালকে নিয়ে তৈরি করা প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। সংগীত পরিবেশন করেন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ইফ্ফাত আরা দেওয়ান এবং বিশিষ্ট নজরুলসংগীত শিল্পী খায়রুল আনাম শাকিল। আবৃত্তি করেন বাংলা শুদ্ধ উচ্চারণ গবেষক ও আবৃত্তিকার গোলাম সারোয়ার।
জননী সাহসিকা কবি সুফিয়া কামালের ১১৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দুই কীর্তিমান ব্যক্তিকে ‘সুফিয়া কামাল সম্মাননা’ দিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং প্রয়াত স্থপতি কবি রবিউল হুসাইন। আজ বুধবার (২৬ জুন) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে তাঁদের পক্ষে সম্মাননা গ্রহণ করেন প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহের কন্যা সাইকা মাহমুদ এবং প্রয়াত স্থপতি কবি রবিউল হুসাইনের পুত্র জিসান হুসাইন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, সুফিয়া কামাল আজীবন নারী-পুরুষের সমতা, সাম্য ও সমাজের শান্তির জন্য লড়াই করেছেন। কুপ্রথার মধ্য থেকে তিনি নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রথা ভেঙে এগিয়েছেন, প্রতিবাদ করেছেন এবং পথ নির্মাণ করেছেন।
স্বাগত বক্তব্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, সুফিয়া কামাল ছিলেন এক অতুলনীয় মানবিক গুণাবলির অধিকারী, যার ভেতরে থাকা আত্মশক্তিকে কোনো শাসকগোষ্ঠী কখনোই উপেক্ষা করতে পারেননি। পিতৃতান্ত্রিক এই সমাজে সুফিয়া কামাল কবি হিসেবে লেখক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন, স্বীকৃতি আদায় করেছেন এবং নারীর মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
অনুষ্ঠানে ‘নারীর প্রতি প্রচলিত গৎবাঁধা দৃষ্টিভঙ্গি: সুফিয়া কামালের আন্দোলন’ বিষয়ে স্মারক বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ড. আইনুন নাহার। তিনি বলেন, সুফিয়া কামাল শৈশবকাল থেকেই তাঁর জীবনব্যাপী নারীকে যে গৎবাঁধা ছকে ফেলে দেখা হয় তার সীমানা ভেঙেছেন, প্রশ্ন করেছেন সামাজিক রীতিনীতিকে। সহনশীল ও অটল মনোভাব থেকেই বাস্তবতার নিরিখে নারীর অধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই করেছেন। তিনি খুব অল্প বয়স থেকেই ঘর-সংসার সামলে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক-সামাজিক আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত থেকে পুরুষের আধিপত্যশীল পারিবারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক পরিসরে গৎবাঁধা লিঙ্গীয় মতাদর্শ ও চর্চাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কবি সুফিয়া কামালের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের নেত্রীবৃন্দ। এ সময় কবি সুফিয়া কামালকে নিয়ে তৈরি করা প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। সংগীত পরিবেশন করেন বিশিষ্ট রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ইফ্ফাত আরা দেওয়ান এবং বিশিষ্ট নজরুলসংগীত শিল্পী খায়রুল আনাম শাকিল। আবৃত্তি করেন বাংলা শুদ্ধ উচ্চারণ গবেষক ও আবৃত্তিকার গোলাম সারোয়ার।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২০ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
২৯ মিনিট আগে