নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মহাখালী বাস টার্মিনালে ডিএমপির ট্রাফিক পুলিশের শক্ত অবস্থানের ফলে চিরচেনা রূপে পরিবর্তন এসেছে। যেখানে-সেখানে পার্কিং ও যাত্রী ওঠানো-নামানো বন্ধ রয়েছে। ‘বাস বে’ ছাড়া লোকাল যাত্রীবাহী বাস যেমন দাঁড়াচ্ছে না, তেমনি দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস নির্দিষ্ট স্টপেজ ছাড়া দাঁড়াচ্ছে না। ফলে যানজট অনেকটাই কমে এসেছে।
আজ বুধবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে বাস দাঁড়ানো এবং যাত্রী ওঠানো-নামানো বন্ধ হয়েছে। টার্মিনালের সামনের সড়ক পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। বাসগুলোকে শৃঙ্খলায় আনতে নতুন করে ইনকামিং সড়কে একটি ‘বাস বে’ চালু করা হয়েছে। কোনো যাত্রীবাহী বাসকে ‘বাস বে’ ছাড়া দাঁড়াতে দেওয়া হচ্ছে না।
বিশৃঙ্খলা করলেই বাস থামিয়ে সাবধান করছেন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা। নিয়ম না মানলে দেওয়া হচ্ছে মামলা। এতে পরিস্থিতি বদলে গেছে। মূল সড়কে কমেছে যানজট, উধাও হয়েছে যত্রতত্র পার্কিং। শৃঙ্খলা ফিরতে শুরু করেছে মহাখালী বাস টার্মিনাল, মহাখালী রেলগেট, আমতলী ও কাকলী এলাকা পর্যন্ত।
এ বিষয়ে ট্রাফিক গুলশান দক্ষিণের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) এ এস এম হাফিজুর রহমান বলেন, ‘মহাখালীকেন্দ্রিক যানজট নিরসনে ৬ মে মহাখালী বাস টার্মিনালের পরিবহন ও শ্রমিকনেতাদের সঙ্গে ট্রাফিক গুলশান বিভাগ বৈঠক করে। সেখানে টার্মিনালে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বাস, রাস্তার পাশে অবৈধ পার্কিং, টার্মিনালের গেটে অব্যবস্থাপনা, অপ্রয়োজনীয় ইউটার্ন, অতিরিক্ত তেল ও গ্যাসের পাম্প, এক্সপ্রেসওয়ে থেকে মহাখালীতে নামার র্যাম্প স্থাপন, সীমা নির্ধারণ ও সমন্বয়ের অভাবসহ বেশ কিছু সমস্যা চিহ্নিত করা হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসব সমস্যা সমাধানে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর কাজ শুরু হয়। ডিএমপির ট্রাফিক গুলশান বিভাগের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের স্বেচ্ছাসেবকেরাও টার্মিনালের সামনে এসে থামানো বাসগুলো অন্যত্র সরে যেতে সহায়তা করছে।’
মহাখালী ট্রাফিক জোনের সহকারী কমিশনার আরিফুর রহমান রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে-সেখানে পার্কিং ও যাত্রী ওঠানো-নামানো পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছে। ‘বাস বে’ গুলো সক্রিয় করা হয়েছে। ‘বাস বে’ ছাড়া লোকাল যাত্রীবাহী বাস যেমন দাঁড়াবে না, তেমনি দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস নির্দিষ্ট স্টপেজ ছাড়া দাঁড়াবে না। এর জন্য চালকদের সতর্ক করা হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘না মানলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মামলা দেওয়া হচ্ছে। আগামী সপ্তাহ থেকে কোনো সতর্কতা থাকবে না। নির্দিষ্ট স্টপেজে বাসের যাত্রী গণনা করা হবে। পরের স্টপেজে যাত্রী ওঠানোর আগে ওই সংখ্যা বেশি হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, ‘ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সম্প্রতি স্টিকার-সংবলিত যানবাহন, অবৈধ ও ফিটনেসবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার পাশাপাশি ট্রাফিক জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।’
রাজধানীর মহাখালী বাস টার্মিনালে ডিএমপির ট্রাফিক পুলিশের শক্ত অবস্থানের ফলে চিরচেনা রূপে পরিবর্তন এসেছে। যেখানে-সেখানে পার্কিং ও যাত্রী ওঠানো-নামানো বন্ধ রয়েছে। ‘বাস বে’ ছাড়া লোকাল যাত্রীবাহী বাস যেমন দাঁড়াচ্ছে না, তেমনি দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস নির্দিষ্ট স্টপেজ ছাড়া দাঁড়াচ্ছে না। ফলে যানজট অনেকটাই কমে এসেছে।
আজ বুধবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে বাস দাঁড়ানো এবং যাত্রী ওঠানো-নামানো বন্ধ হয়েছে। টার্মিনালের সামনের সড়ক পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। বাসগুলোকে শৃঙ্খলায় আনতে নতুন করে ইনকামিং সড়কে একটি ‘বাস বে’ চালু করা হয়েছে। কোনো যাত্রীবাহী বাসকে ‘বাস বে’ ছাড়া দাঁড়াতে দেওয়া হচ্ছে না।
বিশৃঙ্খলা করলেই বাস থামিয়ে সাবধান করছেন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা। নিয়ম না মানলে দেওয়া হচ্ছে মামলা। এতে পরিস্থিতি বদলে গেছে। মূল সড়কে কমেছে যানজট, উধাও হয়েছে যত্রতত্র পার্কিং। শৃঙ্খলা ফিরতে শুরু করেছে মহাখালী বাস টার্মিনাল, মহাখালী রেলগেট, আমতলী ও কাকলী এলাকা পর্যন্ত।
এ বিষয়ে ট্রাফিক গুলশান দক্ষিণের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) এ এস এম হাফিজুর রহমান বলেন, ‘মহাখালীকেন্দ্রিক যানজট নিরসনে ৬ মে মহাখালী বাস টার্মিনালের পরিবহন ও শ্রমিকনেতাদের সঙ্গে ট্রাফিক গুলশান বিভাগ বৈঠক করে। সেখানে টার্মিনালে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বাস, রাস্তার পাশে অবৈধ পার্কিং, টার্মিনালের গেটে অব্যবস্থাপনা, অপ্রয়োজনীয় ইউটার্ন, অতিরিক্ত তেল ও গ্যাসের পাম্প, এক্সপ্রেসওয়ে থেকে মহাখালীতে নামার র্যাম্প স্থাপন, সীমা নির্ধারণ ও সমন্বয়ের অভাবসহ বেশ কিছু সমস্যা চিহ্নিত করা হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসব সমস্যা সমাধানে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর কাজ শুরু হয়। ডিএমপির ট্রাফিক গুলশান বিভাগের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের স্বেচ্ছাসেবকেরাও টার্মিনালের সামনে এসে থামানো বাসগুলো অন্যত্র সরে যেতে সহায়তা করছে।’
মহাখালী ট্রাফিক জোনের সহকারী কমিশনার আরিফুর রহমান রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেখানে-সেখানে পার্কিং ও যাত্রী ওঠানো-নামানো পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছে। ‘বাস বে’ গুলো সক্রিয় করা হয়েছে। ‘বাস বে’ ছাড়া লোকাল যাত্রীবাহী বাস যেমন দাঁড়াবে না, তেমনি দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস নির্দিষ্ট স্টপেজ ছাড়া দাঁড়াবে না। এর জন্য চালকদের সতর্ক করা হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘না মানলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মামলা দেওয়া হচ্ছে। আগামী সপ্তাহ থেকে কোনো সতর্কতা থাকবে না। নির্দিষ্ট স্টপেজে বাসের যাত্রী গণনা করা হবে। পরের স্টপেজে যাত্রী ওঠানোর আগে ওই সংখ্যা বেশি হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, ‘ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে নানা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সম্প্রতি স্টিকার-সংবলিত যানবাহন, অবৈধ ও ফিটনেসবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার পাশাপাশি ট্রাফিক জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
১ মিনিট আগেনুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
২৬ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগে