নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব ও জামালপুর-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ হুমায়ুন কবিরকে একটি হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরোবিয়া খানম তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিকেলে তাদের ৭ দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পল্টন থানায় দায়ের করা যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে গত ৬ অক্টোবর তাদের রিমান্ডে নেওয়া হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই তন্ময় কুমার বিশ্বাস প্রত্যেককে সাতদিন জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর কলাবাগান এলাকার একটি বাসায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় আবুল কালাম আজাদকে গত ৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় আটক করা হয়। একই দিন হুমায়ুন কবিরকেও ধানমন্ডি এলাকা থেকে আটক করা হয়। পরে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়।
গত বছর ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন এবং পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষে পল্টন এলাকায় নিহত হন যুবদল নেতা শামীম।
এ ঘটনায় গত ১৪ সেপ্টেম্বর গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমসহ ৭০৪ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন শামীমের বাবা ইউসুফ মিয়া।
মামলায় বলা হয়, ২৮ অক্টোবর বিএনপির শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ নস্যাৎ করা ও জাতীয় নেতাদের হত্যার জন্য মারাত্মক অস্ত্র নিয়ে শান্তিনগর, কাকরাইল, প্রেসক্লাব, পুরানা পল্টন, শাহজাহানপুর, কমলাপুর, মতিঝিল, মালিবাগ, ফকিরাপুলসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। সেদিন রাত ১০টা পর্যন্ত হামলা চালানো হয়। এতে বিএনপির শত শত নেতা–কর্মী আহত হন এবং যুবদলের নেতা শামীমকে হত্যা করা হয়।
জাহাঙ্গীর আলম ছাড়াও আওয়ামী লীগ নেতা মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফরুল্লাহ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক সিমিন হোসেন রিমি ও ওবায়দুল কাদের প্রমুখ এই মামলার আসামি।
উল্লেখ্য, মো. আবুল কালাম আজাদ ২০১৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব হিসেবে নিয়োগ পান। এর আগে তিনি একই কার্যালয়ে সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তারও আগে তিনি অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ও বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আবুল কালাম আজাদ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়কের দায়িত্বও পালন করেন।
সবশেষ ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জামালপুর-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য হয়েছিলে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব ও জামালপুর-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ হুমায়ুন কবিরকে একটি হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরোবিয়া খানম তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিকেলে তাদের ৭ দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পল্টন থানায় দায়ের করা যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে গত ৬ অক্টোবর তাদের রিমান্ডে নেওয়া হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই তন্ময় কুমার বিশ্বাস প্রত্যেককে সাতদিন জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর কলাবাগান এলাকার একটি বাসায় আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় আবুল কালাম আজাদকে গত ৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় আটক করা হয়। একই দিন হুমায়ুন কবিরকেও ধানমন্ডি এলাকা থেকে আটক করা হয়। পরে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়।
গত বছর ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন এবং পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষে পল্টন এলাকায় নিহত হন যুবদল নেতা শামীম।
এ ঘটনায় গত ১৪ সেপ্টেম্বর গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমসহ ৭০৪ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন শামীমের বাবা ইউসুফ মিয়া।
মামলায় বলা হয়, ২৮ অক্টোবর বিএনপির শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ নস্যাৎ করা ও জাতীয় নেতাদের হত্যার জন্য মারাত্মক অস্ত্র নিয়ে শান্তিনগর, কাকরাইল, প্রেসক্লাব, পুরানা পল্টন, শাহজাহানপুর, কমলাপুর, মতিঝিল, মালিবাগ, ফকিরাপুলসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। সেদিন রাত ১০টা পর্যন্ত হামলা চালানো হয়। এতে বিএনপির শত শত নেতা–কর্মী আহত হন এবং যুবদলের নেতা শামীমকে হত্যা করা হয়।
জাহাঙ্গীর আলম ছাড়াও আওয়ামী লীগ নেতা মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফরুল্লাহ, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক সিমিন হোসেন রিমি ও ওবায়দুল কাদের প্রমুখ এই মামলার আসামি।
উল্লেখ্য, মো. আবুল কালাম আজাদ ২০১৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব হিসেবে নিয়োগ পান। এর আগে তিনি একই কার্যালয়ে সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তারও আগে তিনি অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ও বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আবুল কালাম আজাদ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়কের দায়িত্বও পালন করেন।
সবশেষ ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে জামালপুর-৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য হয়েছিলে।
সিলেটের বিভিন্ন সীমান্তে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় চোরাই পণ্য আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ শনিবার জেলার গোয়াইনঘাটের পান্তুমাই, প্রতাপপুর, সোনারহাট, সংগ্রাম, তামাবিলসহ বিভিন্ন সীমান্ত থেকে এসব পণ্য জব্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম সমন্বয়ক সোহেল রানার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছেন আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। আজ শনিবার বেলা ৩টার দিকে রাজশাহী নগরের সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলন, রাজশাহী ব্যানারে এ কর্মসূচি হয়।
১ ঘণ্টা আগেগ্রামের রাস্তায় দোতলা বাস নিয়ে কেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের পিকনিকে নিয়ে গিয়েছে, সেই প্রশ্ন তুলেছেন বাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া শিক্ষার্থী জোবায়ের আলম সাকিবের স্বজনেরা। এই দুর্ঘটনার জন্য তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষেরই গাফিলতি দেখছেন।
১ ঘণ্টা আগেবিগত সরকারের আমলে মিথ্যা ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহারে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কথা বলছেন বলে দলীয় নেতা–কর্মীদের জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে