নরসিংদী প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী জেলার সংসদীয় আসনের ৩৩ প্রার্থীর মধ্যে ২৪ জন জামানত হারিয়েছেন। জেলা রিটার্নিং অফিসার ঘোষিত ফলাফল পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে। আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও তাঁদের দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যতীত অন্য প্রায় সকল প্রার্থীরা জামানত হারিয়েছেন।
প্রার্থীর জামানত ফিরে পেতে হলে কোনো নির্বাচনী এলাকায় যে পরিমাণ ভোট পড়ে তার সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট পেতে হয়। এ পরিমাণ ভোট না পাওয়ায় তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
নরসিংদীতে জেলা প্রশাসনের তথ্যানুযায়ী গড়ে ৪১ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে। সবচেয়ে কম ভোট পেয়েছেন রায়পুরা উপজেলার বিএনএফের প্রার্থী মো. বিটু মিয়া। তিনি ১৬৩ কেন্দ্রে ৭৫টি ভোট পেয়েছেন।
নরসিংদী-১: নৌকার বিজয়ী প্রার্থী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান ব্যতীত বাকি ৬ জন প্রার্থী তাদের জামানত হারিয়েছেন। এ আসনে ৪ লাখ ৪১ হাজার ৪৩৬ ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৭১৩টি ভোট কাস্টের মধ্যে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী ইকবাল হোসেন ভূইয়া ১৮৯ টি, জাতীয় পার্টির প্রার্থী ওমর ফারুক মিয়া ৭৫০ টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের মো. ছবির মিয়া ২৭৩ টি, তৃণমূল বিএনপির মো. জলিল সরকার ১৪০ টি, স্বতন্ত্রপ্রার্থী জাকারিয়া ১৪২টি এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির সাজাহান মিয়া ৪৭৭টি ভোট পেয়েছেন।
নরসিংদী-২ (পলাশ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ব্যতীত বাকিরা জামানত হারিয়েছেন। ৯০টি কেন্দ্রে ২ লাখ ৬৯ হাজার ২৫৩টি ভোটের মধ্যে ৯৩ হাজার ২৫৫টি কাস্ট হয়েছে। এঁদের মধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ এন এম রফিকুল ইসলাম সেলিম ৪ হাজার ৯১৫ টি, স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিজয়ী প্রার্থীর স্ত্রী আফরোজা সুলতানা ৬২৪টি এবং আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মাসুম বিল্লাহ ৭৭৫টি ভোট পেয়েছেন।
নরসিংদী-৩ (শিবপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ফজলে রাব্বি খানকে পরাজিত করে নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। এ আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ছয়জন জামানত হারিয়েছেন। ২ লাখ ৬৩ হাজার ৭২৩টি ভোটের মধ্যে ১ লাখ ৩ হাজার ২৪০টি ভোট কাস্ট হয়েছে। এঁদের মধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ এস এম জাহাঙ্গীর পাঠান পেয়েছেন ১৮৯, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ডা. মো. আলতাফ হোসেন ১৮০ টি, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মিরানা জাফরিন চৌধুরী ৩৪৮ টি, ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মোহাম্মদ নুরুজ্জামান ৩৩১ টি, গণফোরামের মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান ১১২ টি, তৃণমূল বিএনপির সুশান্ত চন্দ্র বর্মণ ১৮৬টি ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।
নরসিংদী-৪ (বেলাব-মনোহরদী) আসনে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইফুল ইসলাম বীরু ব্যতীত অন্য দুই প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। এ আসনে ৪ লাখ ২ হাজার ৬১০টি ভোটের মধ্যে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮০৩টি ভোট কাস্ট হয়েছে। এদের মধ্যে জাতীয় পার্টবর মো. কামাল উদ্দিন ৯৫২টি এবং বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী এমদাদুল হক (ভুলন) ১৮৪টি ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছে।
নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও সাবেক মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু ও স্বতন্ত্রপ্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরী ব্যতীত বাকি ৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। ৪ লাখ ৫৫ হাজার ২৯৭ ভোটের মধ্যে ১৬৩টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৭৯ হাজার ২৮৪টি ভোট কাস্ট হয়। ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি আব্দুল কাদের মোল্লা ১ হাজার ৩৩৭, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মমতাজ মহল ১৫৫, গণফ্রন্টের মো. নাজমুল হক সিকদার ১০১, বিএনএফের মো. বিটু মিয়া ৭৫, জাসদের মাহফুজুর রহমান ৬৯০, জাতীয় পার্টি মো. শহীদুল ইসলাম ৭৫৬, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সোলায়মান সোলায়মান খন্দমাল ৩৩৭টি শতাংশ ভোট পেয়ে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী জেলার সংসদীয় আসনের ৩৩ প্রার্থীর মধ্যে ২৪ জন জামানত হারিয়েছেন। জেলা রিটার্নিং অফিসার ঘোষিত ফলাফল পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে। আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও তাঁদের দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যতীত অন্য প্রায় সকল প্রার্থীরা জামানত হারিয়েছেন।
প্রার্থীর জামানত ফিরে পেতে হলে কোনো নির্বাচনী এলাকায় যে পরিমাণ ভোট পড়ে তার সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট পেতে হয়। এ পরিমাণ ভোট না পাওয়ায় তাঁদের জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
নরসিংদীতে জেলা প্রশাসনের তথ্যানুযায়ী গড়ে ৪১ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে। সবচেয়ে কম ভোট পেয়েছেন রায়পুরা উপজেলার বিএনএফের প্রার্থী মো. বিটু মিয়া। তিনি ১৬৩ কেন্দ্রে ৭৫টি ভোট পেয়েছেন।
নরসিংদী-১: নৌকার বিজয়ী প্রার্থী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ও জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান ব্যতীত বাকি ৬ জন প্রার্থী তাদের জামানত হারিয়েছেন। এ আসনে ৪ লাখ ৪১ হাজার ৪৩৬ ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৭১৩টি ভোট কাস্টের মধ্যে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী ইকবাল হোসেন ভূইয়া ১৮৯ টি, জাতীয় পার্টির প্রার্থী ওমর ফারুক মিয়া ৭৫০ টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের মো. ছবির মিয়া ২৭৩ টি, তৃণমূল বিএনপির মো. জলিল সরকার ১৪০ টি, স্বতন্ত্রপ্রার্থী জাকারিয়া ১৪২টি এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির সাজাহান মিয়া ৪৭৭টি ভোট পেয়েছেন।
নরসিংদী-২ (পলাশ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ব্যতীত বাকিরা জামানত হারিয়েছেন। ৯০টি কেন্দ্রে ২ লাখ ৬৯ হাজার ২৫৩টি ভোটের মধ্যে ৯৩ হাজার ২৫৫টি কাস্ট হয়েছে। এঁদের মধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ এন এম রফিকুল ইসলাম সেলিম ৪ হাজার ৯১৫ টি, স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিজয়ী প্রার্থীর স্ত্রী আফরোজা সুলতানা ৬২৪টি এবং আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মাসুম বিল্লাহ ৭৭৫টি ভোট পেয়েছেন।
নরসিংদী-৩ (শিবপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ফজলে রাব্বি খানকে পরাজিত করে নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। এ আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ছয়জন জামানত হারিয়েছেন। ২ লাখ ৬৩ হাজার ৭২৩টি ভোটের মধ্যে ১ লাখ ৩ হাজার ২৪০টি ভোট কাস্ট হয়েছে। এঁদের মধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ এস এম জাহাঙ্গীর পাঠান পেয়েছেন ১৮৯, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ডা. মো. আলতাফ হোসেন ১৮০ টি, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মিরানা জাফরিন চৌধুরী ৩৪৮ টি, ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মোহাম্মদ নুরুজ্জামান ৩৩১ টি, গণফোরামের মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান ১১২ টি, তৃণমূল বিএনপির সুশান্ত চন্দ্র বর্মণ ১৮৬টি ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।
নরসিংদী-৪ (বেলাব-মনোহরদী) আসনে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইফুল ইসলাম বীরু ব্যতীত অন্য দুই প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। এ আসনে ৪ লাখ ২ হাজার ৬১০টি ভোটের মধ্যে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮০৩টি ভোট কাস্ট হয়েছে। এদের মধ্যে জাতীয় পার্টবর মো. কামাল উদ্দিন ৯৫২টি এবং বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী এমদাদুল হক (ভুলন) ১৮৪টি ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছে।
নরসিংদী-৫ (রায়পুরা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও সাবেক মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু ও স্বতন্ত্রপ্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরী ব্যতীত বাকি ৭ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। ৪ লাখ ৫৫ হাজার ২৯৭ ভোটের মধ্যে ১৬৩টি কেন্দ্রে ১ লাখ ৭৯ হাজার ২৮৪টি ভোট কাস্ট হয়। ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি আব্দুল কাদের মোল্লা ১ হাজার ৩৩৭, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মমতাজ মহল ১৫৫, গণফ্রন্টের মো. নাজমুল হক সিকদার ১০১, বিএনএফের মো. বিটু মিয়া ৭৫, জাসদের মাহফুজুর রহমান ৬৯০, জাতীয় পার্টি মো. শহীদুল ইসলাম ৭৫৬, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সোলায়মান সোলায়মান খন্দমাল ৩৩৭টি শতাংশ ভোট পেয়ে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ভাঙচুর ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় শিক্ষকসহ শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এই হামলা, লুটপাটের ন্যায়বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ
১ ঘণ্টা আগেছাগলকাণ্ডে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যপদ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের পদ হারানো মতিউর রহমান বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে রিট করেছিলেন। তবে রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেরোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২ ঘণ্টা আগে