জবি সংবাদদাতা
আজ শুক্রবার ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা। আজ সকালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রে পৌঁছাতে যানজটের কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে পরীক্ষার্থী-অভিভাবকদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলে পরীক্ষার্থীদের হলে ঢুকতে সমস্যায় পড়তে হয়।
গত ৩ মে ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষায় রায়সাহেব বাজারের মোড় থেকে সদরঘাটগামী গাড়িগুলো ঘুরিয়ে দেওয়ায় যানজটের সৃষ্টি হয়নি। তবে আজকের চিত্র ছিল ব্যতিক্রম। আজ সদরঘাটগামী গাড়িগুলোর পাশাপাশি পরীক্ষার্থীদের নিয়ে আসা যানবাহনগুলোও ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকের সামনে দিয়ে চলাচল করছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সদরঘাট-বাংলাবাজার থেকে আসা গাড়িগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে দিয়ে অতিক্রম করছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেট ও দ্বিতীয় গেটের সামনে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এ কারণে ভিক্টোরিয়া পার্ক ও কবি নজরুল কলেজের পাশ দিয়ে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে সমস্যায় পড়তে হয়।
পরীক্ষা দিতে আসা জান্নাতুল আদনান নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, যানজট ঠেলে কেন্দ্রে ঢুকতে রীতিমতো কষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ফটকের সামনে কর্তব্যরত এক ট্রাফিক পুলিশ বলেন, ‘যানজট নিরসনে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা সবাই সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ অনেক আগেই এদিকে গাড়ি প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু প্রচুর রিকশা আর ব্যক্তিগত গাড়ি চলে আসায় সমস্যা তৈরি হয়। তা ছাড়া আজ ঢাবির অধিভুক্ত সাত কলেজেরও ভর্তি পরীক্ষা থাকায় গাড়ির চাপ রয়েছে। সমস্যা নিরসনে সার্বক্ষণিক ট্রাফিকের নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি।’
আজ শুক্রবার ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা। আজ সকালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রে পৌঁছাতে যানজটের কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে পরীক্ষার্থী-অভিভাবকদের। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলে পরীক্ষার্থীদের হলে ঢুকতে সমস্যায় পড়তে হয়।
গত ৩ মে ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষায় রায়সাহেব বাজারের মোড় থেকে সদরঘাটগামী গাড়িগুলো ঘুরিয়ে দেওয়ায় যানজটের সৃষ্টি হয়নি। তবে আজকের চিত্র ছিল ব্যতিক্রম। আজ সদরঘাটগামী গাড়িগুলোর পাশাপাশি পরীক্ষার্থীদের নিয়ে আসা যানবাহনগুলোও ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকের সামনে দিয়ে চলাচল করছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সদরঘাট-বাংলাবাজার থেকে আসা গাড়িগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে দিয়ে অতিক্রম করছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেট ও দ্বিতীয় গেটের সামনে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এ কারণে ভিক্টোরিয়া পার্ক ও কবি নজরুল কলেজের পাশ দিয়ে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকতে সমস্যায় পড়তে হয়।
পরীক্ষা দিতে আসা জান্নাতুল আদনান নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, যানজট ঠেলে কেন্দ্রে ঢুকতে রীতিমতো কষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ফটকের সামনে কর্তব্যরত এক ট্রাফিক পুলিশ বলেন, ‘যানজট নিরসনে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা সবাই সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ অনেক আগেই এদিকে গাড়ি প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু প্রচুর রিকশা আর ব্যক্তিগত গাড়ি চলে আসায় সমস্যা তৈরি হয়। তা ছাড়া আজ ঢাবির অধিভুক্ত সাত কলেজেরও ভর্তি পরীক্ষা থাকায় গাড়ির চাপ রয়েছে। সমস্যা নিরসনে সার্বক্ষণিক ট্রাফিকের নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি।’
সড়কের পাশে একটি কাচের শোকেসে নানা রকম মুখরোচক খাবার। পাশেই বড় চুলায় বসানো কড়াইয়ে গরম তেলে ভাজা বা ভুনা হচ্ছে নানা পদ। সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। সামনে কেনার জন্য ভিড় নানা বয়সী রোজাদারের।
৩ ঘণ্টা আগেহালদা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র। এখানে প্রজনন মৌসুমে রুই, কাতল, মৃগেল, কালিবাউশসহ মিঠাপানির সব মাছ ডিম দেয়। হালদার রেণুর কদর সারা দেশে। হালদার পোনা মাছচাষির কাছে অমূল্য সম্পদ। তবে অবৈধ বালু উত্তোলনসহ মানবসৃষ্ট নানা কারণে ৮৭ প্রজাতির মাছের অভয়ারণ্য হালদা আজ সংকটে। বলা চলে হ
৩ ঘণ্টা আগেনোংরা ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা না দেওয়াসহ বিভিন্ন সংকট দেখা দিয়েছে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে। এদিকে সরবরাহ তালিকায় বরাদ্দ থাকলেও ওষুধ না দেওয়া, হাসপাতালে পর্যাপ্ত শয্যা না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ করছেন রোগীরা।
৩ ঘণ্টা আগেযশোরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতাধীন অন্তত ১১টি সড়কের কার্পেটিংয়ের কাজ বছরের পর বছর ফেলে রেখেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এসব সড়কের কাজ কয়েক বছর আগে শুরু হলেও শেষ করতে পারেনি তারা। ৪ থেকে ৫ বছরে অধিকাংশ সড়কের কাজ হয়েছে মাত্র ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে