নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন সান্দিয়া কালুঘাট এলাকার মানিক মেম্বারের ছেলে শিপু মিয়ার (স্থানীয় বিএনপি নেতা) হয়ে জেল খাটা আল–আমিনকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আখতারুজ্জামান কোতোয়ালি থানায় করা মামলায় এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
দুপুরের দিকে কারাগার থেকে আল আমিনকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। সুনামি শেষে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. আনোয়ারুল হক কোতোয়ালি থানায় এ মামলা করেন। মামলায় আল আমিন ছাড়াও যার পরিবর্তে তিনি জেল খাটছেন সেই শিপু মিয়া ও ফিরোজ নামে আরেকজনকে আসামি করা হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১২ সালে ডেমরা থানায় করা একটি নাশকতার মামলায় বিএনপি ও জামায়াতের ৪৫ নেতা–কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়। ওই মামলায় গত বছর বিএনপির নেতা–কর্মীসহ শিপু মিয়ার আড়াই বছরের কারাদণ্ড হয়। রায় ঘোষণার সময় শিপু মিয়া পলাতক ছিলেন।
শিপু মিয়া নামে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি আল আমিন আইনজীবীর মাধ্যমে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান। এরপর গত ৩ মার্চ অনলাইনে কারাগারে থাকা আসামিদের ডেটাবেইস চেক করতে গেলে শিপু মিয়ার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরে সার্চ দিলে কারা কর্তৃপক্ষ দেখতে পায়, যে ব্যক্তি কারাগারে রয়েছেন তিনি শিপু মিয়া নন। কারাগারে থাকা ব্যক্তি আল আমিন। তাঁর বাবার নাম জালাল ব্যাপারী। মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর থানার বাঘড়া গ্রামে তাঁর বাড়ি।
কারা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তাৎক্ষণিক আদালতকে জানালে আদালতের নির্দেশে কারাগারে থাকা ওই আসামিকে ৪ মার্চ হাজির করা হয়। আদালতে এসে আল আমিন স্বীকার করেন তিনি কোনো আসামি নন।
আল আমিন আদালতকে জানান, তিন বছর আগে সানারপাড় মৌচাকের ‘সুস্থ জীবন’ মাদকাসক্ত ক্লিনিকে ওয়ার্ড বয় হিসেবে কাজ করতেন। হাসপাতালটি বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। হাসপাতালের মালিক ফিরোজ ফোনকল করে হাসপাতাল চালু করার জন্য আদালতে দাঁড়াতে হবে বলে আল আমিনকে এক নারী আইনজীবীর চেম্বারে নিয়ে যান। এর জন্য তাঁকে ২০ হাজার টাকা দেন ফিরোজ।
আল আমিন আরও জানান, তাঁর এনআইডি কার্ড জাল করে আল আমিনের স্থলে শিপু মিয়া নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এরপর মূল আসামি শিপু মিয়ার জায়গায় আল আমিনকে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতে উপস্থাপন করিয়ে একটি মামলায় আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন আইনজীবী। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আলামিনের এই বক্তব্য গ্রহণ করে আদালত বেঞ্চ সহকারীকে তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ দেন।
রাজধানীর ডেমরা থানাধীন সান্দিয়া কালুঘাট এলাকার মানিক মেম্বারের ছেলে শিপু মিয়ার (স্থানীয় বিএনপি নেতা) হয়ে জেল খাটা আল–আমিনকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আখতারুজ্জামান কোতোয়ালি থানায় করা মামলায় এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
দুপুরের দিকে কারাগার থেকে আল আমিনকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। সুনামি শেষে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. আনোয়ারুল হক কোতোয়ালি থানায় এ মামলা করেন। মামলায় আল আমিন ছাড়াও যার পরিবর্তে তিনি জেল খাটছেন সেই শিপু মিয়া ও ফিরোজ নামে আরেকজনকে আসামি করা হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১২ সালে ডেমরা থানায় করা একটি নাশকতার মামলায় বিএনপি ও জামায়াতের ৪৫ নেতা–কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়। ওই মামলায় গত বছর বিএনপির নেতা–কর্মীসহ শিপু মিয়ার আড়াই বছরের কারাদণ্ড হয়। রায় ঘোষণার সময় শিপু মিয়া পলাতক ছিলেন।
শিপু মিয়া নামে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি আল আমিন আইনজীবীর মাধ্যমে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান। এরপর গত ৩ মার্চ অনলাইনে কারাগারে থাকা আসামিদের ডেটাবেইস চেক করতে গেলে শিপু মিয়ার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরে সার্চ দিলে কারা কর্তৃপক্ষ দেখতে পায়, যে ব্যক্তি কারাগারে রয়েছেন তিনি শিপু মিয়া নন। কারাগারে থাকা ব্যক্তি আল আমিন। তাঁর বাবার নাম জালাল ব্যাপারী। মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর থানার বাঘড়া গ্রামে তাঁর বাড়ি।
কারা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তাৎক্ষণিক আদালতকে জানালে আদালতের নির্দেশে কারাগারে থাকা ওই আসামিকে ৪ মার্চ হাজির করা হয়। আদালতে এসে আল আমিন স্বীকার করেন তিনি কোনো আসামি নন।
আল আমিন আদালতকে জানান, তিন বছর আগে সানারপাড় মৌচাকের ‘সুস্থ জীবন’ মাদকাসক্ত ক্লিনিকে ওয়ার্ড বয় হিসেবে কাজ করতেন। হাসপাতালটি বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। হাসপাতালের মালিক ফিরোজ ফোনকল করে হাসপাতাল চালু করার জন্য আদালতে দাঁড়াতে হবে বলে আল আমিনকে এক নারী আইনজীবীর চেম্বারে নিয়ে যান। এর জন্য তাঁকে ২০ হাজার টাকা দেন ফিরোজ।
আল আমিন আরও জানান, তাঁর এনআইডি কার্ড জাল করে আল আমিনের স্থলে শিপু মিয়া নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এরপর মূল আসামি শিপু মিয়ার জায়গায় আল আমিনকে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতে উপস্থাপন করিয়ে একটি মামলায় আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন আইনজীবী। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আলামিনের এই বক্তব্য গ্রহণ করে আদালত বেঞ্চ সহকারীকে তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ দেন।
বড়াইগ্রামে আ.লীগ কর্মীকে মারধরের মামলায় শ্রমিকদল নেতা গ্রেপ্তার নাটোরের বড়াইগ্রামে বৃদ্ধ মা-বাবা ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর সামনে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জ্বল কুমার মন্ডলকে মারধরের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলায় পৌর শ্রমিকদলের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১২ মিনিট আগেড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের সঙ্গে কবি নজরুল সরকারি কলেজে ও সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীদের চলমান সংঘর্ষে আহত হয়ে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছে ৩০ জন শিক্ষার্থী।
২১ মিনিট আগেবরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (শেবাচিম) পরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করছেন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম মশিউল মুনীর। আজ সোমবার দুপুরে তিনি এই দায়িত্ব বুঝে নেন। তিনি হাসপাতালের ৬৮তম পরিচালক।
২৭ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানের হত্যা মামলায় গাজীপুরের শ্রীপুরে যুবলীগ নেতা মো. আব্দুস সাত্তার সরকাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার বাউনী বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৪ মিনিট আগে